নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষের কাছেই যাব। মানুষই বিশ্বাস ভেঙে ভেঙে বিশ্বাসের জন্ম দেয়।

সব কথা বলা যাবে, সত্যটা বলা যাবে না।

দ্যা আহমেদ মামুন

স্বপ্ন হুমায়ুন আহমেদ হব। রসায়ন নিলাম। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস। হলাম ব্যবসায়ি। তবে লেখালেখি আমার ভাল লাগে। ভাললাগে দেশটা। তাই ভাবি এর সীমানার বাহিরে যেতে।

দ্যা আহমেদ মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোয়াখালীর প্রেমিক! ১৮+

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০


আমার মামাত কোন তানিয়া। আশুলিয়া থাকে। ওর বাবা গার্মেন্সের ম্যাকানিক কাজি হারান। টঙ্গির স্যাগ ফ্যাশনে চাকরি করে। আনার কলি প্রজেকেক্টের জায়গায় বাড়ি করে আছে। রুবেল নামে এক ছেলে আমার মামাত ভাই হাসানকে প্রাইভেট পড়াত। ঐ ছেলে তানিয়াকে প্রেম নিবেদন করে। আমরা টেড় পেয়ে রুবেলকে বাদ দেই। আর তানিয়াকে অন্য জায়গায় বিয়ে দেই। বিয়ের পরেও রুবেল তানিয়ার পিছু ছাড়ে না। কচ্ছপের মত কামড় দিয়ে বসে থাকে। স্বামীর সাথে সামান্য ঝগড়ার সুবাদে নিজের প্রেমের কথা কানের কাছে শুনায়। তানিয়াও গলে যায়। শুরু হয় নতুন প্রেমের অধ্যয়। লক্ষিপুরের ছেলে রুবেল আর বরিশালের হিজলা থানার মেয়ে তানিয়ার প্রেম লিলা। আমাদের গ্রামের বাড়ি বড়জানিয়ায় খবর পৌছে যায়। স্বামী বাড়ি থেকে তানিয়াকে নিতে আসে। কিন্তু তানিয়া যাবে না। অনেক বুঝানোর ফলে তানিয়া যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। রুবেল বলে উঠে তাহলে মোবাইলে যা আছে সব ইন্টারনেটে চেড়ে দিবে। আমরা তানিয়ার মোবাইল ঘেটে পাই ৯২ এসএমএস। রুবেলের মোবাইলের নাগাল পাইনি। তানিয়াকে আর স্বামীর বাড়ি পাঠানোর সাহস হারিয়ে ফেলি। ইজ্জত গেছে!
তবে রুবেল ইজ্জত খেলেও কথা রেখেছে। সে ঔষধ কোম্পানিতে চাকরি হওয়ার সাথে সাথে তানিয়াকে বিয়ে করেছে। নোয়াখালীর ছেলেরা প্রেমিক হিসাবে ১০০/ খাটি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.