নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেরামত চলছিলো !! চলছে !! চলবে !!

তেরোর ব্লগ মানেই হাবিজাবি !!

তেরো

জন্মের সময় আমি খুব কেঁদেছিলাম কিন্তু এখন আমার সব কিছুতেই হাসি পায়। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি। - নির্মলেন্দু গুন

তেরো › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইটস দিল...দিল খান !!!!

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৩

ভার্সিটির প্রথম দিনের কথা। ঐদিন অনেকের মতো আমিও অবশেষে বয়েজ স্কুল কলেজ থেকে মুক্ত পেয়ে লাগামহীন গরু থুক্কু ঘোড়ার মতো লেজ নাড়াতে নাড়াতে থুক্কু কেশর উড়িয়ে ভার্সিটিতে এসে উপস্থিত হইলাম। স্যার সবার পরিচয় নিচ্ছে, সবাই সিনা টান করে নাম ধাম বলার সময় শুনি মেয়েদের ওখান থেকে খানিক হাসির রিন রিনে শব্দ ভেসে আসছে । আড় চোখে তাঁকিয়ে আরো ব্যাপক ভাব নিয়ে বসে পড়লাম। কিছুক্ষন পর এক ছেলে রুমে ঢুকলো। ফিনফিনে শার্ট, এমব্রোয়োডারী জরির ফুলের কাজ শার্টের উপর, হেলতে দুলতে ধপ করে আমাদের মাঝে বসে তাকিয়ে বললো, বয়েজ কলেজ নাকি কম্বাইনড? বললাম বয়েজ। চুক চুক শব্দ করে বললো যে, আহা তাহলে তো এখানে এসে বেশ সমস্যাতেই পড়ে যাবে। চিনতা করো না। আমি এসে গেছি না। আমি চাইলেই এই সব মেয়েরা ৭ দিনের মধ্যে আমাদের গ্রুপের পিছন পিছন ঘুরবে। এইভাবে সরাসরি মনের বাসনা মুখের উপড় বলে ফেললো দেখে আমরা কয়জন বয়েজ কলেজের আমদানী লজ্জায় লাল হয়ে গেলাম।

বললো, “ইটস দিল। দিল খান। ইউ অল ক্যান কল মি দিল ব্রো। আমি এখানে এক বছর ধরে আছি। গত বছরের মেয়েরাও আমার জন্য কিছুটা পাগল”।

“দিলদার সোজা হয়ে বসো!! কথা কম!!” তা শুনে আমাদের দি বস দিল ব্রো সোজা মুখ ভোতা করে মুখ ঘুরিয়ে নিলো। এখন কাহিনী বুঝলাম বসের নাম দিলদার খান। তা এখন দিল ব্রো হয়ে গেছে। যাক বস ভাইয়ের যে নামই হোক, বস হচ্ছে জ্ঞানী মানুষ। তাই আর কেউ খোচাখুচি করলো না।

দিল ব্রো প্রায়ই তার নানান গল্প আমাদের শোনায়। গতবছরের সুন্দরী কোন আপু তার জন্য বেশ পাগল ছিলো। কিন্তু আমাদের বস ভাই নিতান্তই খুঁতখুতে অভ্যাসের কারনে আর কোনো রিলেশনে যায় নি। অনেক বলা কওয়ার পর নাম বললো না। বললো এটা বেশ গোপনীয় ব্যাপার। রিলেশনে যায়নি কিন্তু এই দিল তো তাকে ভালোবেসেছিলো তাই তার নাম বলে তাকে অপমান করবে না। আমরা বুঝলাম দিলো ব্রো এর দিল ফুলের মত পবিত্র। উনি সবাইকেই ভালোবাসেন।

দিল ব্রো বলে আহা কি বিপদ। দেখেছো এই ক্লাসের মেয়ে গুলাও আমার পিছু ছাড়ছে না। আমরা তো অবাক। কি বলে বস? আরে তার সাথে সাথে থাকি কেনো? উনি বলেছিলো উনি আমাদের একটা ব্যাবস্থা করে দিবে। কই? উনি দেখি নিজের ব্যাবস্থা করছে তাও সবার অগোচরে। না এইটা কিন্তু একদম ঠিক না। আমরা নিয়মিত উনার চা সিগারেটের পয়সা দিচ্ছি। দুপুরের খাওয়া দাওয়ার বিল দিচ্ছি। আর উনি আমাদের সাথে করে বাটপারী। বললাম, “ব্রো এইগুলা কি?” আপনি কিন্তু কথা রাখছেন না।

বলে আরে আরে তোমাদের সামনেই তো হলো। দেখো মেয়েটা ঠিক আমার সাথে সাথে ল্যাবের কম্পিউটারে বসলো অন্য জায়গায় বসলো না কেনো?

মাসুম মিন মিন করে বলে, “বস আপনার পাশের কম্পিউটার টা ছাড়া ল্যাবের আর কোনো পিসি খালি নাই”।

“কি তুই বেশি বুঝিস!!!”

আচ্ছা আরো শোন, ঐ যে ওই দুই বান্ধবী ওরা কেনো আমাদের সাথেই লিফটে উঠলো। বল।

“এইবার আমি মিন মিন করে বললাম, “বস লিফটে জায়গা খালি পাইছে আরো তো মেয়ে ছিলো। সিনিয়র ঐ কুল ড্যাশিং বড় ভাই ও ছিলো”।

“কইছে তুমারে। কেনো উঠছে জানো !! আমি ছিলাম বইলা!!”

বুঝলাম বস ব্রো চেইতা যাচ্ছে। থাইমা গেলাম। নয়তো আমরা বুঝতে পারি না নয়তো উনি বেশি বুঝেন। নারীহৃদয় সে বড় জটিল জিনিস। দিল ব্রো হয়তো একটু বেশি ই জানে”।

.

.

.

.

চল আজকে খাইতে যাই। কইলাম, বস টেকা পয়সার টানাটানিতে আছি।

আরে চল...দেখা যাইবো।

গিয়ে মেপে মেপে খাওয়ার অর্ডার দিলাম। দেখি দিল ব্রো বেশ হাই ফাই খাওয়ার অর্ডার দিচ্ছে নিজের জন্য। ভাবলাম আহা বসের মনে হয় আজকে পকেট গরম তাই আমাদের ও নিয়া আসছে। বিল মনে হয় উনি ই দিবে। শুধু শুধু পোলাডারে খারাপ ভাবি।

খাইয়া দাইয়া ঢেকুর তুলতেছি। বিল আসার পর দিল ব্রো মানিব্যাগ থেইকা দুইটা বিশ টাকার নোট বের কইরা দুলাইতে দুলাইতে বলে যে আমি কিন্তু আর টাকা দিতে পারবো না। আমার কাছে আর নাই।

ছি ছি বস এইগুলা কি বলে?!!! মনে হচ্ছিলো পেট থেকে আবার সব খাবার বের করে রেখে চলে যাই। অবশেষে সবাই পকেট মানিব্যাগ ঝেড়ে টাকা বের করে দিলো। উনি বলে যে আরে রায়হান রে আরো ঝাড়াও। আরো টাকা বের হবে। আমার দিকে তাকায় বলে যে, “কি ব্যাপার অন্তু, এত কম টাকা নিয়ে আসছো কেন? ছি ছি!”

মনে মনে বলি, “ওরে শালার পো !! তোরে বাশডলা যে কেউ দিতেছে না তার শোকর কর। হারামজাদা।“

কিন্তু কিছু তো কওন যায় না। বেটা খবিশ।

মাসুম কয়, বস আরো ২০ টা টেকা দেন। নইলে বিল হচ্ছে না।

“আচ্ছা ঠিক আছে। বাকী ২০ টাকা তোমাকে ধার দিচ্ছি। পরে শোধ কইরা দিও।

মাসুম আমার কাছে ফিসফিস কইরা কয় বেটা কত বড় খাটাশ দেখলি। এমন বেত্তমিজ লোক আমি জীবনেও দেখি নাই।

রায়হান ও মাথা নাড়লো সে ও দেখে নাই।

যাই হোক অবশেষে হোটেল থেকে বের হয়ে আসলাম। যে যার মতো পলায়ন করলাম দিল ব্রো এর বিশাল করাল থাবা থেকে। কিন্তু বেচাড়া রায়হান ফাইসা গেলো। বস বলে আরে রায়হান কই যাও। চিন্তা কইরো না একলগে পরে বাড়িত যামু। লও হাটো। রায়হান আমাদের দিকে করুন দৃষ্টি দিয়ে ফিরে গেলো।

আমরা চাচা আপন প্রান বাঁচানোর তাগিদে এক দৌড়ে এক টেম্পুতে উঠে স্থান ত্যাগ করলাম।

বাসায় এসে পিসি চালু দিলাম। কি বিশ্রী দিন টাই না গেলো।

দেখি যে দিল ভাই স্ট্যাটাস মারছে। সেখানে আবার এক সুন্দরী বেশ কমেন্ট ও দিয়ে বেড়াচ্ছে। ভালোই তো কাহিনী দেখি।

অইদিকে দেখি রায়হান নক মারলো।

ঃঐ শালা আজকে তো গেলি আমারে ফালায় তোরা।

ঃকি করুম ক। তোর গার্লফ্রেন্ড থুক্কু দিল ব্রো তোরে ছাড়েই না। ফেবিকলে অটূট জোড়া।

ঃআর কইছ না। ঐ খবিশ বেটা আমারে আজকে এমন জ্বালানীটা দিছে।

ঃকৈ দিলে? :P কোন সুন্দরীর লগে কথা কইতেছিলো? তোর সামনের।

ঃধুর বেটা। হৃদয়ে ব্যাথার চেয়ে বড় ব্যাথা হইলো মানিব্যাগে ব্যাথা পাইলে। সে এরপর আইসক্রীম কোক খাইবো। তারে কিন্না দেওন লাগছে। আরও নানান ঝামেলা করছে। প্যান্টের গোপনে পকেটে রাখা টাকাও তার লাইগা উইড়া গেছে। বেটা মনে হয় বুঝছিলো আমার কাছে আরো টাকা আছে। ভাবছিলাম এই টাকা দিয়া কি করবো আর কি করা লাগলো। ধুর বাল।

ঃ :O কি কস বেটা।

ঃ হ আরো কি করছে। ফিরতেছি বাসে কইরা। উনি এই বাসেও কয় যে কোন মেয়ে বলে তার দিকে তাঁকায় আছে । কোণ মেয়ে এই বাসে তারে ইচ্ছা কইরা ধাক্কা দিচ্ছে। আমি লজ্জায় শেষ। এই ছেলে নিজে মাইর খাবে আর আমাকেও সাথে সাথে ধোলাই খাওয়াইবো ।

ঃ দোস্ত ডরাইছি। দূরে দূরে থাক।

পরের দিন দেখি দিল ভাই আরামসে বেনসন টানতেছে। বলি, “কি বস ... আছেন কিরাম?”

বলে, “আর কি ভালোই আছি। এত ঝামেলা ভালো লাগে রে বল।

নতুন আরেকটা ফ্রেন্ড হইছে ফেবু তে। ঐ মেয়ের জ্বালায় তো ফেবুতে স্ট্যাটাস ও দিতে পারি না। উফ কি যে ঝামেলা।“

মনে মনে বলি যে যেমনে কেলাইতে কেলাইতে বলতেছে, বুঝাই যাইতেছে মহা খুশী!!

কইলাম, “ হু দেখলাম গতরাতে আপনের স্ট্যাটাসে। মেয়ে তো হেভি সুন্দর।“

কয়, “এ আর কি সুন্দর। সামনের রাস্তার ব্যানারের মডেল গুলাও তো আমার ছোটবেলার ফ্রেন্ড ছিলো। একসাথে কত খেলা খেলতাম।“

আমরা কইলাম হ।

এত দিনে বুইঝা গেছি যে এই লোক কথায় বেশি ফুসুর ফুসুর। কাজে না। হুদাই এত দিন পিছে পিছে ঘুরলাম। এখন সে আর আমাদের পিছ ছাড়তেছে না। যা করার আমাদের ই করতে হবে। অন্তর্জালের দরুন আমারো কিছু বন্ধু হয়েছে। ক্লাসের মিলির সাথে ভালোই কথা হয় আজকাল। মাসুম দেখি সব বৈদেশী বান্ধবী বানাচ্ছে। হেই বেইবি টাইপের ওয়াল পোস্ট পড়ে ওর ওয়ালে।। রায়হান ও মনে হয় কোনো কাহিনী করছে।

ক্লাস শুরু হবে একটূ পর, মিলি এসে আমাকে বলে যে এই শোনো এই ম্যাথটা সলভ করতে পারছো। একটূ বলবা কেমনে?

আমি হাসি মনে বলে দিলাম।

দিল ব্রো বলে দেখলি মেয়ে কেনো আসলো এইখানে। আমাকে তো সরাসরি বলতে লজ্জা পায়। তোকে বললো।

ইচ্ছে হচ্ছিলো লাত্থি মেরে এই লোকের চেহাড়াটা আজীবনের জন্য ভোতা করে দেই। মিলির সাথে আমার এক মাসের বেশি নেটে কথা হয়। ভালো খাতির আছে। আমার কাছে আসবো নাতো কার কাছে যাইবো?

আমি বললাম, “কি বলেন ব্রো। এম্নেও তো আসতে পারে।“

বলে, “আরে না। নেটে আমার সাথে কি কি যে কথা এই মেয়ের।“

বাসায় গিয়ে তাড়াতাড়ি জিগাইলাম তোমার সাথে দিল ভাই এর ফ্রেন্ডশীপ কেমন?

মিলি বলে, “ কে ঐ দিলদার ?? বেটা একটা লুচ্চা। তার সাথে আবার কিসের ফ্রেন্ডশীপ। ঐদিন আবার নক দিছে কি খবর সুন্দরী। কি কি যে বলে এই লোক নিজেই জানে না। তুমি কেমনে ঐ লোকের সাথে চলো বলো তো। প্রথম প্রথম তো আমি তোমাকে এই লোকের সাথে চলো বলে পছন্দই করতাম না। পরে আস্তে আস্তে কথা হলো”।

ও তাইলে এই কাহিনী। বেটা তাইলে ভালোই কাহিনী বানায়।

“আর শোনো এই লোক আগের ব্যাচের আপুদের ও বহুত জ্বালাইছে। গত বছর তো অন্য ডিপার্টমেন্টে ছিলো”।

“হু তা জানি। তবে শুনি উনাকে বলে সব মেয়েরা খুব পছন্দ করতো”।

“এহ। কিসের পছন্দ। আমি জানি না? আমার পরিচিত আপু রা আছে না? এক আপু আমাকে বলছে যে আরে তুমি ঐ নির্লজ্জের ডিপার্টমেন্টে পড়ো না? সাবধানে থাইকো”।

“ ওরে। ভাই দেখি চরম বিটলা”।

“তো কি??? থাক এই কথা”।

“ হু থাক। আমরা জানি কি বলছিলাম সুন্দরী...;)

“ধুর শয়তান।“

.

.

.

.

দুই দিন পর।

রায়হান আমাদের কাছে আইসা বলে দোস্তরা জটিল কাহিনী আছে।

আমরা কইলাম, “কি মামা? কইয়া ফালা।“

কয়, “দিলদার নাই তো আবার আশে পাশে?”

কইলাম, “না অই বেটা দেলু নাই। কেন তারে নিয়া কিছু?”

কয়, “হ রে বেটা হ।“

“ কয়দিন দেখলি না এক সুন্দরীর আগমন ঘটছে তার ফেবুতে।“ কইলাম, “হ। মাইয়ারে দেখছোস? উরে বাবা”

“আরে রাখ বেটা দেখা দেখি। পুরা টা শোন!”

“আচ্ছা আচ্ছা ক”

“আরে ঐটা দিলদারের আরেক ফেক আইডি। নিজেই কমেন্ট মারে। নিজেই লাইক দেয় ঐ আইডি দিয়া।“

“কি কস বেটা? কেমনে জানলি?”

“আরে ল্যাবে দেখি পিসিতে কি করতেছে। উকি মাইরা দেখি ঐ মেয়ের আইডিতে লগইন কইরা কমেন্ট মারতেছে তার স্ট্যাটাসে।“

“অরে...তোরে দেখে নাই?”

“নাহ। আমি যে অনেক আগে থেইকাই ল্যাবে ছিলাম।আমারে দেখে নাই। চিন্তা কর। শালার বেটা কি ফটকা।“

“হ তাই তো দেখি।“

“দেখ দেখ আইতাছে”, মাসুম বললো। আমরা অন্যকথা বলা শুরু করলাম। কি অবস্থা মামা? “আরে দিল ব্রো না? আজকে তো আপনেরে গোলাপী টি শার্টে হেভি স্মার্ট লাগতেছে। ডেটিং আছে বুঝি!!!”

“আর বইলো না। ঐ মেয়ের সাথে আজকে দেখা হবে। তাই আর কি। বলে অদৃশ্য চিরুনী দিয়ে চুল পাট করতে লাগলো।“

রায়হান আমার দিকে তাকায় মুচকি হাসি দিলো। আমরা কইলাম, “আইচ্ছা ভাই। আপনের তো হইয়া গেলো।“

কয়, “আরে কিসের হয়ে গেলো। আমরা তো জাস্ট ফ্রেন্ড। আর এইসব মেয়ের সাথে প্রেম করবো নাকি। এর চেয়েও সুন্দর মেয়েদের চিনি আগে থেকেই তো বলছি।“

আমি মনে মনে ভাবলাম, “জ্বী আমিও এঞ্জেলিনা জোলি, মেগান ফক্সরে চিনি, তারা আমারে চিনে নাকি এইডাই কথা।“

যাক বেটা শিষ মারতে মারতে চলে গেলো।

এমনে পুরা ছয় মাস এই টেটনা ভাই নানান ভাবে আমাদের জ্বালায় মারলো। কিন্তু কেমনে কেমনে জানি এক মেয়েরে পটায়ই ফেললো। মেয়ে বোকাসোকা। দিল ভাইয়ের দিলের কাছে পরাজিত হয়ে গেলো।

আমরা এও ভাবলাম যাক দিল ভাই এর গতি হইলো। আমাদের পিছা তো ছাড়বে।

আজকাল দিল ভাই দেখি প্রায়ই রিকশাতে ঘুরে ঘুরে ডেটিং করে বেড়াচ্ছে। আমরা বলি আহা টাকা টা কি মেয়ের ই দিতে হচ্ছে নাকি কে জানে।

.

.

.

একদিন চায়ের দোকানে তিনজনে বসে আছি। দেখি হেলতে দুলতে দিল ব্রো আসলো। বলে, “মামা বেশি করে দুধ দিয়া একটা চা দেন দেখি। টাকাটা বাকীর খাতায় লেইখা রাখেন।“

বাহ উনি দেখি এখনো এম্নেই আছে।

আমাদের বলে, “খবর কি?” কইলাম, “এই তো আছি ভালোই।“

“আপনের খবর কি? দিন কাল কেমন যায়?”

“ আরে ভালো ভালো। আর বলো না তোমরা। ঐদিন জি.এফ এর সাথে পার্কে গেছিলাম। দেখি কি কোন নাটকের শুটিং হচ্ছে। ওরে কইলাম যাও গিয়া কোক নিয়া আসো। এরপর আমি ছুইটা শুটিং দেখতে গেলাম। জানোই তো কত পরিচালক আমার পরিচিত। যদি তিনি ও আমার পরিচিত হয়ে যায়। দেখি কি না নতুন পরিচালক। বেশ ভুল করছে সবকিছুতে। নার্ভাস আর কি। পরিচয় দিলাম না আর নিজের। আমাকে দেখে যদি আরো নার্ভাস হয়ে যায়। শুটিং দেখছি, হঠাত খেয়াল করলাম, নায়িকা আমার দিকে শুধু তাঁকায়। শুটিং করবে নাকি আমার দিকে তাঁকাবে। আমার দিকে তাঁকিয়ে তাঁকিয়ে আঁচল পড়ে যায় এই অবস্থা। হা হা হা...দেখছো কি ঝামেলাই না।“

এই বলে সুরুত সুরুত করে দিল ভাই চা খাইতে লাগলো।

আমরা বাকী তিন জন আস্তে আস্তে সুর সুর করে কেটে পড়লাম।

রায়হান কইলো, “মানসিকভাবে বিপর্যস্ত পোলাডা”।

আমি কইলাম, “পোলাডার ঠিক টাইমে মেন্টাল চিকিতসা হইলো না। হইলে হয়তো আজ আর এই দিন দেখা লাগতো না।“

মাসুম কয়, “ধুর। এই পোলারে পাবনাতেও নিবো না।শালা টাল্টিবাজ।এই পোলার লাইগা আমগো কতগুলা টাকা জলে গেলো”।

এরপর তার বর্তমান বান্ধবীর কথা ভেবে আমরা তিন জনই ৩০ সেকেন্ডের নীরবতা পালন করলাম।











মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৭

অচিন রুপকথা বলেছেন: চরম হইছে দোস্ত.....;)

পুরাই দিল খান খান থুক্কু দিল দিল খান.... :P

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫১

তেরো বলেছেন: হে হে থেঙ্কু দোস্তো...... B-)) B-))

পুরাই ইয়ো ইয়ো...দিল খান। =p~ =p~

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৬

আমি তানভীর বলেছেন: হে হে হে, ভালা হৈছে =p~ =p~

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫২

তেরো বলেছেন: হে হে...ধইন্যা ধইন্যা। :D :D

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ হয়ে গেলাম রে ভাই।

ভাই আমাদের সেকশনে ৫৭ জন ছেলে আর ৩ জন মেয়ে। তাই কেউ কোন দিন কোন মেয়ের সাথে সহজে কথা বলে না।

৩টা যে বজ্জাতের বজ্জাত, যে ঘরে যাইব, সেই ঘরে স্বামীরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আত্নহত্যা করবে।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৩

তেরো বলেছেন: হে হে হে......ভাই মেয়ে তো দেখি অনেক কম। #:-S #:-S

কেলাসে দিল খান টাইপের কেউ নাই? :P :P

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৬

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৪ নং প্লাস !!


ভালো লাগল ++++++

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৩

তেরো বলেছেন: প্লাসের লাইগা থেঙ্কু। :D

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৪৭

টিনটিন` বলেছেন: তেরো নামের পিচ্চিটা ভার্সিটিতে পড়ে নাকি? আবার এত ঝাক্কাস কমেডি ও লেখে? তেরোটা প্লাস। :)

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৫

তেরো বলেছেন: আমি পিচ্চি !!!!! এহ এহ...... :-P :-P

পিলাসের লাইগা ধইন্যা। !:#P

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫২

ঈষাম বলেছেন: চরম হৈছে !:D

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৭

তেরো বলেছেন: থেঙ্কু মেঙ্কু :D

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৫

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: হাহাহা ।। এরকম অনেক মানুষ আছে, যারা নিজেকে বাড়িয়ে বলতে পছন্দ করে ।। আমার পরিচিত একজন আছে, যে কিনা ডিপ্লোমা করছে, কেউ ওনার নাম জিজ্ঞাসা করলে বলে "" এঞ্জিনিয়ার রিপন"" ।।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৯

তেরো বলেছেন: হা হা হা......এইটাইপের লোকরা চরম বিনোদন। =p~ =p~

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৮

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: বেশ লিখেছেন। শেষটা আরো জমিয়ে করুন। মিলি বৃত্তান্ত কি আর এগিয়েছে ? তাহলে সেটা বাদ রাখবেন না।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০১

তেরো বলেছেন: হা হা হা... এইটা তো নিছক গল্প। আরেক পর্ব লেখার কথা ভাবিনি। আমি এত টানা পর্ব করে লেখতে পারি না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০০

নিউজ২৪ বলেছেন: ভইরে আর কইয়েন না। আমগো কেলাসেও এরাম জিনিস আছে।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০১

তেরো বলেছেন: তাইলে তো ভাই ভালোই বিনোদন পান। :P :P

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০১

রাতুল_শাহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হে হে হে......ভাই মেয়ে তো দেখি অনেক কম। #:-S #:-S

কেলাসে দিল খান টাইপের কেউ নাই?


না রে ভাই। ভাল মানের পলিটিসিয়ান আছে।
তিন বছর ক্লাশ করে একজন তো ক্যাম্পাস ছেড়ে গেছে।

তার মাথায় যত রকম শয়তানী বুদ্ধি আছে, ইবলিশের মাথায় মনে হয় , তা নাই।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০৩

তেরো বলেছেন: তার মাথায় যত রকম শয়তানী বুদ্ধি আছে, ইবলিশের মাথায় মনে হয় , তা নাই।

ভালো বলছেন। =p~ =p~

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০২

রং রিয়াজ বলেছেন: আমাদের ক্লাসে একজন ছিল সে কইত
"তুমি যে আছো তাই আমি পথে হেটে যাই"
এইড্যা নাকি ওর গাওয়া।

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০৪

তেরো বলেছেন: হা হা হা ..... আমিও এমন একটারে চিনতাম। সেও নানান গানের কথা আইলে কইতো যে এই গান ও লিখছে, ও গাইছে। আপনের কমেন্ট পইড়া মনে পইড়া গেলো। =p~ =p~

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২৫

বড় বিলাই বলেছেন: =p~ =p~ =p~ :P

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৫

তেরো বলেছেন: :!> :!> :#> :#) :#)

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩৫

খেয়ালী কিশোর বলেছেন: মজারু :P =p~ =p~ =p~

০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৬

তেরো বলেছেন: ধইন্যা...... B-) B-)

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:২৬

ইমরান নিলয় বলেছেন: বিরাট পোস্ট। পরে পরুমনে। প্রিয়তে নিলাম পরে পড়ার জন্য।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:২৮

তেরো বলেছেন: উখে উখে......

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:০৪

শশী হিমু বলেছেন: হা হা হা!!

অনেকদিন পর তেরোর গল্প পড়লাম।


মজা পাইলাম!!

এই পোষ্ট দিল ব্রোর ফেসবুকে সেয়ার দেয়া হোক !! =p~ =p~

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:১৩

তেরো বলেছেন: হা হা হা.........তেরো ও অনেক দিন পর গল্প লিখলো।


ধইন্যা ধইন্যা।

দিল ব্রো এর ফেবু আইডি জানেন নাকি আবার??? ;) =p~ =p~

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:১৬

শশী হিমু বলেছেন: আরে ফেবু ঘাটলেই অনেক অনেক ফেইক দিল ব্রো পাওয়া যায়! ;) ;)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২০

তেরো বলেছেন: হা হা হা......তা ঠিক। তাদের তা দেখালে তো আরো মাথায় উঠবে। বলে বেড়াবে...দেখছো আমাকে নিয়ে ব্লগেও লেখালেখি হয়। কি খ্যাতি আমার......

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

হা হা হা !
চরম মজা পেলাম, বস!
নিজে নিজেই হাসলাম কতক্ষণ।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৮

তেরো বলেছেন: হা হা হা......

থেংকু বস। B-) B-)

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৬

শশী হিমু বলেছেন: হাহাহাহা !

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৪১

তেরো বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৫৭

অনাহূত বলেছেন:
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:৫৯

তেরো বলেছেন: :D :D :D

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:৩১

লোভা রহ্‌মান বলেছেন:

ব্যফুক বিনুদুন দিলা ভায়া।

=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৩৫

তেরো বলেছেন: ধন্যবাদ ভায়া। B-) B-) B-)

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৬:৪৮

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: :-B :-B :-B :-B

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৩৬

তেরো বলেছেন: #:-S #:-S 8-| 8-| :D :D

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

কি নাম দিব বলেছেন: =p~ =p~

০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২০

তেরো বলেছেন: :#) :#)

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

আরিফ রুবেল বলেছেন: সিরিজ খাড়ায় কি না দেখেন। গল্প বালা হৈছে :)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২০

তেরো বলেছেন: থেঙ্কু থেঙ্কু...সিরিজ তো লেখবার পারি না। তাও দেখি !! :D :D

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

গাধা মানব বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~


১২ নং পিলাচ।

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১

তেরো বলেছেন: থেঙ্কু থেঙ্কু B-) B-)

২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন: কিক্সস ;) ;)

০৬ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১

তেরো বলেছেন: =p~ =p~ =p~

২৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৩

ইমরান নিলয় বলেছেন: পোলাডার ঠিক টাইমে মেন্টাল চিকিতসা হইলো না। হইলে হয়তো আজ আর এই দিন দেখা লাগতো না।
পুরাই সেইরাম হইছে। =p~ =p~ =p~

১০ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:৪৪

তেরো বলেছেন: হে হে হে......... থেঙ্কু থেঙ্কু !! B-) B-)

২৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৩:০৩

জলমেঘ বলেছেন: হেব্বি মজা পেলাম ++++++++++

১৪ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:৪৩

তেরো বলেছেন: থেঙ্কু আপু। :D

২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩০

চানাচুর বলেছেন: হাহাহাহহা=p~=p~=p~=p~

১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩৩

তেরো বলেছেন: হেহেহেহেহে......... B-) B-)

২৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৩

চানাচুর বলেছেন: তেরো ডার্লিং তুমি কেমন আছো? :-/

১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩৪

তেরো বলেছেন: ডার্লিং , কি আর কমু দূঃখের কথা......এগজাম চলছে তো চলছেই। রিটেন আরেকটা বাকী। তুমি কেমন আছো ডার্লিং? :D

৩০| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ছায়াপাখির অরণ্য বলেছেন: তোমার আঁকা ছবি নিয়ে একটা ছবিব্লগ দাও!

২৪ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৮

তেরো বলেছেন: হা হা হা......ছবি ঐভাবে কালেক্ট ও করা হয় না একসাথে। আর মনেও থাকে না। :| আলসেমী ও লাগে। :-/

৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা হা :D

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২

তেরো বলেছেন: হে হে হে...... :#> :#>

৩২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৪৮

মুনসী১৬১২ বলেছেন: অনেক দিন পর....

হা হা হা =p~ =p~ =p~

এটা পড়ে ক্যাম্পাসের এক ভাইয়ার কথা মনে পড়ে গেল..হলের. ক্যান্টিনে খাইতো সেই রকম.... ক্যান্টিন বয়রাও হাসাহাসি করত....হলে খুব ফেমাস(?) ছিল...সকালে ক্যাম্পসের ক্যান্টিনে একটা সানগ্লাস পড়ে যেই পার্ট নিয়ে বসে জুনিয়র সিনিয়র দের দিকে যেভাবে বুভুক্ষের মতো তাকাত মনে হতো যে কত দিন খায়নি...............চেহারাও ছিল সাক্ষাৎ জসীম..................



০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৫৮

তেরো বলেছেন: হা হা হা হা......
চেহারাও ছিল সাক্ষাৎ জসীম.................. =p~ =p~ =p~

প্রত্যেক জায়গায় এইরকম দুই এক পিস থাকে মনে হয়। :P :P

৩৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমারতো আপনেরে আর আপনের দোস্তগো চরম বেকুব মনে হইতেছে ! ;) :P :P

নাইলে আপনেগো মাথায় হেয় এতদিন কাডাল ভাইঙ্গা কেমনে খায়?? মিয়া দেমাগকি বাত্তি জ্বালান !! B-)) B-)) B-)) B-))

২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

তেরো বলেছেন: অবশ্যই তারা বোকা সোকা মানুষ। বেচাড়া রা বয়েজ থেকে এসে টাসকি খেয়ে গেছে দেখেন না? =p~ =p~

আর দিল খান তো দিল খান ই। তার তুলনা নাই। B-) B-)

(ইহা নিতান্তই গল্প বাই দ্য ওয়ে :P )

৩৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: +++

১৩ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

তেরো বলেছেন: :D :D :D

৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: =p~ :P

১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯

তেরো বলেছেন: B-) B-)

৩৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৯

নীরব বালক বলেছেন: দারুন হইসে।

৩৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৪

কন্সট্যান্ট শেখ বলেছেন: ভাই আমাদের ডিপার্টমেন্টে একটা ছেলের বিপরীতে 0.19টা মেয়ে ছিল তাই করো সাথে............ /:) /:) /:) /:) /:) /:)

৩৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: কবে যা ভার্সিটি উঠমু...........

৩৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: কলেজে ছিল ৩৩৩ এ ৭ জন । ইউনিতে হয়ে গেলো ৩:১ ।


ইয়ে 'জাবি' হে..

নাইস হৈছে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.