নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I am only one

দিস ইজ ইব্রাহিম

আমি রক্তে স্নান করতে পারি, আমি নিজের জীবন বিলাতে পারি আমি আমার দেশের জন্য আমরণ লড়াই করতে পারি। তবে... আমি আমার প্রিয় ধর্মকে সবার চাইতে বেশী ভালোবাসি আমি মিথ্যে চেতনার নামে অসভ্যতাকে খুব বেশী ঘৃণা করি। তাই... আমি আমার ধর্মের প্রশ্নে কভু ছাড় নাহি দিতে পারি

দিস ইজ ইব্রাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাশেদকে জন্ম দেয়া রাশেদের পিতার পাপ হইছে????

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১







না, এটা আমার কথা না। দিনমজুর পিতা বহু কষ্ট করে ছেলেকে পাঠাইছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে সে কোটা বিরোধী আন্দোলন করছে, পুত্রের আন্দোলনের জেরে পিতাকে গ্রেফতার করছে পুলিশ। ভয়ভীতি দেখাইছে, মানসিক টর্চার করছে, পিতা তখন দুঃখ করে সন্তানকে বলছে- বাবা তোকে জন্ম দিয়ে আমার পাপ হইছে।

রাশেদ রাষ্ট্রের বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। কোটি কোটি রাশেদের প্রতিনিধি হয়ে মিডিয়ার সামনে আসছে। এটাই তার দোষ। শেখ হাসিনা সংসদে দাড়ায় বলছে- সব কোটা বাদ । এখানে আন্দোলন কোটা নিয়ে, সেটা নিয়ে কথা বলা জরুরী ছিলো। কিন্তু যারা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদেরকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা মানে কতটা নিকৃষ্ট চর্চা সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

সেই নিকৃষ্ট চর্চার দায়িত্ব আবার একাত্তর টিভির হাতে। সেই একাত্তর টিভি টকশো করে মিথিলাকে দিয়ে রাশেদের পুরাতন ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। জেরা করেছে। জামাত-শিবির প্রমাণ করতে চাইছে। একাত্তর টিভি যে কত বড় টাউট এই অনুষ্ঠান সেটার প্রমাণ। ৯৫ সালে আওয়ামীলীগের সব শীর্ষ নেতা তো জামায়াতের সাথে জোট বানাইছিলো, আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতারা জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের পাশে বসার বহু ছবি অনলাইনে এখনও পাওয়া যায়, সেই ছবি দিয়ে কি একাত্তর টিভি আওয়ামীলীগকে জামায়াত-শিবির প্রমাণ করতে পারবে ?

আমার মনে হয়, এ ধরনের ব্যক্তিগত ট্যাগ দেয়া, নিকৃষ্ট চর্চা। একটা জাতিকে ধ্বংস করার নামান্তর। রাশেদকে ব্যক্তিগত ট্যাগ দেয়া, ২০০ ফেসবুক একাউন্ট সনাক্তের খবর ছড়িয়ে ভীতি তৈরী করার চেষ্টা করা এগুলো বৃথাচেষ্টা। কোটা বিরোধী আন্দোলন কোন ব্যক্তিগত আন্দোলন না, এটা গণ আন্দোলন। দীর্ঘ সময় মানুষের ভেতর জমে থাকা পুঞ্জিভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। এক্ষোভে এক রাশেদ চলে গেলও লক্ষ রাশেদ দাড়িয়ে যাবে। কয়জন রাশেদকে দমাতে পারবে বিরোধীরা?

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের সৃষ্টি সেই ‘দূরন্ত পথিক’ আর বিভীষিকার কথপোকথন মনে পড়ে:

– ‘আমি চিরন্তন মুক্তিকামী। এই যাদের খুলি পড়ে রয়েছে তারা কেউ মরেনি, আমার মাঝেই তারা নূতন শক্তি, নূতন জীবন, নূতন আলোক নিয়ে এসেছে। এ মুক্তের দল অমর!’ বিভীষিকা কাঁপিয়া উঠিয়া বলিল, – ‘আমার চেন না? আমি শূঙ্খল। তুমি যাই বল, তোমাকে হত্যা করাই আমার ব্রত, মুক্তিতে বন্ধন দেওয়াই আমার লক্ষ্য। তোমাকে মরতে হবে!’ দুরন্ত পথিক দাঁড়াইয়া বলিল, – ‘মারো,– বাঁধো, – কিন্তু আমাকে বাঁধতে পারবে না; আমার তো মৃত্যু নাই! আমি আবার আসব!..........সহস্র প্রাণের উদ্‌বোধনই তো তোমার মরণের সার্থকতা। নিজে মরিয়া জাগানোতেই তোমার মৃত্যু যে চিরজাগ্রত অমর!’ নবীন পথিক তাহার তরুণ বিশাল বক্ষ উন্মোচন করিয়া অগ্রে বাড়াইয়া দিয়া কহিল, – ‘তবে চালাও খঞ্জর!’

সত্যিই বলতে, রাশেদকে আমার এ প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা মনে হয়েছে। সে আসল বাংলাদেশীর প্রতিচ্ছবি। সে সুবিধাভোগী কোন পরিবারে জন্ম নেয়নি। এসি রুমে শহুরে আরাম আয়েশ তার ভাগ্যে জুটেনি। দরিদ্র দিনমজুর বাবা কষ্ট করে টাকা উপর্জন করে ছেলেকে উচ্চ শিক্ষায় পাঠিয়েছে। সেই রাশেদ নিজের জন্মদাতা পিতাকে বন্দুকের আগায় রেখে লক্ষ-কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেছে, ডিবি পুলিশ চোখ-হাত বেধে ধরে নেয়ার পর তো সে তো দমে যেতে পারতো। কিন্তু সেটা সে করেনি। আসল সাহস দেখিয়েছে। এতদিন আমরা যাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিনিধি ভেবেছি, আসলে তাদের সেই চেতনা ভুল। তারা একাত্তরেও ছিলো সুবিধাবাদী আর এখন স্বাধীনতা ব্যবসায়ী। ‍তারা ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ নামের গল্প লিখে, সিনেমা বানিয়ে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে, কিন্তু লক্ষ-কোটি জনতার কথা বলেনি । দিন মজুরের ছেলে রাশেদ তো সেই দুঃসাহসের কাজটি করতে পেরেছে, লক্ষ-কোটি জনতার কষ্টের কথা সাহসের সাথে বলতে পেরেছে।

রাশেদ আর কেউ নয়। লক্ষ কোটি জনতাই রাশেদ।

#আমি_রাশেদ, #I_m_Rashed, #Stand_for_Rashed

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৬

দেবু কুমার বলেছেন: sallute rashed

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৫

দিস ইজ ইব্রাহিম বলেছেন: হাজার সেলুট

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১২

তাওহিদ হিমু বলেছেন: রাশেদের মতাদর্শ কিংবা অতীত কী ছিল, জানি না। একাত্তর টিভির দাবি উপেক্ষণীয়। তবে এটা বলতে পারি, রাশেদ গণ-মানুষের অধিকার আদায়ে লড়েছে। রাশেদরাই এযুগের মুক্তিযোদ্ধা, যারা বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়েও মানুষের মুক্তির জন্য লড়ে যায় আমৃত্যু।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৮

দিস ইজ ইব্রাহিম বলেছেন: কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা আগে কোন রাজনৈতিক দল করতো কি না?

একাত্তর টিভি টকশোকারীরা সেই প্রশ্ন তুলেছে ।

এখন আমার প্রশ্ন হলো, একাত্তর টিভির মূল মালিক হলো মেঘনাগ্রুপের প্রধান মোস্তফা কামাল।

মোস্তফা কামাল তো এক সময় এলাকায় বিএনপি নেতা ছিলেন।

তিনি আওয়ামী আমলে হঠাৎ আওয়ামীলীগ সাজলেন কেন ?

আর সাজলেন তো ভালো কথা, তিনি টিভি খুলে কার চেতনা কি ছিলো তার মাপকাঠি করছেন কেন ? বিএনপি’র আমলে তিনি নিজে কেন বিএনপি চেতনায় ছিলেন এবং পরে কেন চেতনা চেঞ্জ করলেন, তা বুকে হাত দিয়ে একবার বলুক ? (এলাকাবাসী সব জানে)

আমাদের গ্রামের ভাষায় একটা কথা আছে, “নিজের গোয়ায় এত গু, অপরে কয় থু থু

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:

গত সপ্তাহের এইচ টি ইমামের কথা শুনে মেজাজ টা গরম হয়েছে। আর দেশের মিডিয়ার কথা না বলাই ভাল।

সব হলুদ বাতি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২০

দিস ইজ ইব্রাহিম বলেছেন: দেশের ভবিষ্যতরা তো দেখতেছে । তারা তো অবুঝ শিশু না । সময় হলে বুঝা যাবে

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: লজ্জা !!

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩০

আমিনভাই বলেছেন: হাজার সালাম রাশেদ।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


রাশেদরাই এযুগের মুক্তিযোদ্ধা, যারা বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়েও
মানুষের মুক্তির জন্য লড়ে যায় আমৃত্যু।
........... একমত।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুনেন, এই যুগে মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে না, আপনি "এই যুগের মুক্তিযোদ্ধা" বানানোর চেষ্টা করিয়েন না; যারা কোটা নিয়ে আন্দোলন করেছে, তারা আন্দোলনের লোকজন, ওরা "কোন যুগের মুক্তিযো্দ্ধা" নন; মুক্তিযোদ্ধা শব্দটা নিয়ে ম্যাঁওপ্যাঁও কম করবেন।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: রাসেদরাই অতিতেও মুক্তি যোদ্ধা ছিল
তাঁতী ক্ষেতীরাই প্রান দিয়ে এই বাংলাদেশ
সৃষ্টি করেছিল। তারা কিছুই পায় নাই।
আমরা তোমাদের ভুলব না যারা এই
দেশটাকে ভালবেসে দিয়ে গেছে প্রান।
সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াবে
এসব মুক্তিকামী ছেলেরা।
তার বাবার জন্য সম্মান সমবেদনা জানাই।
ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলা ভাষায় শব্দের অভাব নেই: "কোটা সৈনিক", বিপ্লবী, আন্দোলনের নেতা, কোটা-হঠাও আন্দোলনকারী, কোটা-হঠাও সৈনিক, ছাত্রনেতা, শতশত শব্দ আছে; শুধু 'মুক্তিযোদ্ধা' শব্দটাকে উহার নিজের স্বত্বা নিয়ে টিকে থাকতে দেন!

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৪

কানিজ রিনা বলেছেন: হ্যা বাংলায় ভাসার অভাব নেই। একুশের
ভাসা দিবশ প্রান দিয়েছিলেন এমনই মুক্তি
মনা ছেলেরাই।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৫

সোহানী বলেছেন: ছি ধিক্কার জানাই এমন আক্রমনের, ধিক্কার জানাই দালাল মিডিয়ার। সরকার কি ভয় পেয়েছে!!! তাহলে এমনভাবে পাগলের আচরন করছে কেন? সব জায়গায় দমন নীতি চলে না, এটা বোঝা দরকার।

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২৮

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: চাদ গাজি ভাই ফাষ্ট কমান্ট টা এভাবে না করলেও পারতেন ।
আপনার (সা অ হি) ঠিক ভাবে এখন আর কাজ করছে না মনে হয়।
আপনার বুঝা উচিত ছিলো।
বাংগালি আবেগি জাতি।
একটু খেয়াল করে রিপলে
আশা করছি ।
#ভাইয়া চাদ গাজি।

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


@রোকনুজ্জামান খান ,

জাতির ভাষায় কিছু শব্দ আছে, যেগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে; এগুলোকে "বিবিধ" অর্থে ব্যবহার করলে, এগুলোর গুরুত্ব কমে যাবে।

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৪৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সামু-তে ব্লগ লেখার জন্য কোন টাকা দেয়া হয় না। তাই খামাখা কপি পেস্ট করে লাভ নেই। আর কপি পেস্ট করলেও সেটা সূত্র উল্লেখ করতে হবে। এই লেখাটা যে ফেসবুক থেকে পাওয়া সেটা উল্লেখ করুন...

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মানুষ, তুমি মানুষ হও।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন:
ছাত্রদেরতো প্রথম দিন থেকেই রাজাকার ট্যগিং করা হচ্ছে। মন্ত্রীরা এও বলছে যে লন্ডন থেকে তারেক রহমানের নির্দেশেই এইসব ঘটছে!! এটাতো নতুন কিছু না। এটা আওয়ামিলীগের ডিফেন্স শিল্ড। তাদের বিরুদ্ধাচরন করা মানেই মুক্তিযুদ্ধ বিরোধি , রাজাকারি। তাদের এইসব কথার গুরুত্ব দেয়া মানে তাদের পাতা ফাদে পা দেয়া। মেরুদন্ড সোজা করুন। ৭১ টিভি কি জিনিষ সবাই তা জানে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নেতৃত্ব দেয়া এই আন্দোলনের এক ডাকে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা রাস্তায় নেমে এসেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ পর্যন্ত লিখিত চিঠি দিয়ে কোটা আন্দোলন সমর্থন করেছিল। সারা দেশ শিক্ষার্থিদের পাশে আছে। এখনও শিক্ষার্থিদের একটা কিছু হলে আগুন জ্বলে উঠবে সর্বত্র।তাই এসব কথায় বিভ্রান্ত হওয়া মানে ক্ষমতাশীলদের ষঢ়যন্ত্র সফল করা।

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০১

ক্স বলেছেন: এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ অর্থাৎ ২০১৩ সালের শাহবাগ আন্দোলনে (!) অংশগ্রহণকারী ব্যতীত অন্য কাউকে মুক্তিযোদ্ধা ট্যাগ দিতে ব্লগার ও ফেসবুকারদেরকে বিরত থাকার আহবান জানানো হচ্ছে। এই নিয়ম ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে চেতনা আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রচারার্থে,
বমি রহমান শিয়াল
মন্ত্রী, চেতনা বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ অর্থাৎ ২০১৩ সালের শাহবাগ আন্দোলনে (!) অংশগ্রহণকারী ব্যতীত অন্য কাউকে মুক্তিযোদ্ধা ট্যাগ দিতে ব্লগার ও ফেসবুকারদেরকে বিরত থাকার আহবান জানানো হচ্ছে। এই নিয়ম ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে চেতনা আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রচারার্থে,
বমি রহমান শিয়াল
মন্ত্রী, চেতনা বিষয়ক মন্ত্রণালয় =p~ =p~ =p~ =p~

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: যেহেতু আন্দোলন করেছে কিছুটা বেগ তো পেতেই হবে।

২০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

চোরাবালি- বলেছেন: সরকার ৩% মুক্তিযোদ্ধার জন্য দেশের মেধাবীদের অবমাননা করল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.