![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোলেস্টেরল হলো চর্বিজাতীয় উপাদান, যা রক্তে জমে। যাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, তারা কোনো রকম দুশ্চিন্তা ছাড়াই খেতে পারে বেগুন। কারণ বেগুনে কোনো চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই।
পাকস্থলী, কোলন, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্তের (এগুলো পেটের ভেতরের অঙ্গ) ক্যানসারকে প্রতিরোধ করে। যেকোনো ক্ষতস্থান শুকাতে সাহায্য করে বেগুন।
বেগুনে আয়রনও রয়েছে, যা রক্ত বাড়াতে সাহায্য করে। তাই রক্তশূন্যতার রোগীরাও খেতে পারে এই সবজি। এতে চিনির পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই ডায়াবেটিসের রোগী, হৃদরোগী ও অধিক ওজন সম্পন্ন ব্যক্তিরা নিঃসংকোচে খেতে পরে বেগুন।
বেগুনে রয়েছে রিব্লোফ্ল্যাভিন নামক উপাদান। এই উপাদান জ্বর হওয়ার পরে মুখ ও ঠোঁটের কোণের ঘা, জিহ্বার ঘা প্রতিরোধ করে। দূর করে জ্বর জ্বর ভাব।
পাকস্থলী, কোলন, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্তের (এগুলো পেটের ভেতরের অঙ্গ) ক্যানসারকে প্রতিরোধ করে। যেকোনো ক্ষতস্থান শুকাতে সাহায্য করে বেগুন।
বেগুন ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ এবং ‘কে’ (ক) সমৃদ্ধ সবজি। ভিটামিন ‘এ’ চোখের পুষ্টি জোগায়, চোখের যাবতীয় রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। আর ভিটামিন ‘সি’ ত্বক, চুল, নখকে করে মজবুত। দেহে রক্ত জমাট বাঁধার বিরুদ্ধে কাজ করে ভিটামিন ‘ই’ ও ‘কে’। এই ভিটামিন চারটি শরীরের রোগপ্রতিরোধক্ষমতাকে করে বহুগুণে কার্যকর।
প্রচুর পরিমাণে ডায়াটারি ফাইবার বা আঁশ রয়েছে এই সবজিতে, যা খাবার হজমে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এর ভূমিকা অনেক। খবরের সূত্র এই লিংকে
ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম দাঁত, হাড় ও নখ শক্ত করে। বেগুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম, যা দাঁতকে করে মজবুত, দাঁতের মাড়িকে করে শক্তিশালী। ভঙ্গুরতা রোধ করে নখের।
অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে বেগুন পরিহার করা উচিত। বেগুন অধিকাংশ মানুষের অ্যালার্জি বাড়িয়ে দেয়।
জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করার জন্য ডায়রিয়া চলাকালীন বেগুনের তরকারি খাওয়া অনুচিত। ডায়রিয়া ভালো হয়ে যাওয়ার পরে বেগুনের তরকারি খাবেন।
ডায়েরিয়া হওয়ার পর দেহে জিঙ্কের ঘাটতি হয়। এই ঘাটতি পূরণ করে বেগুন। জিঙ্কের ঘাটতি বেশি হয় মূলত শিশুদের।
গ্রন্থনা: ডা. ফারহানা মোবিন
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এগুলা থিওরেটিকাল পুস্তকবিদ্যা।
সত্যিকার অর্থে বেগুনে থাকে প্রচুর কীটনাশক। কারণ বেগুনের জমিতে সবচেয়ে বেশি কীটনাশক ক্ষমতা সম্পন্ন রাসায়নিক সার আর স্প্রে আর অন্যান্য ঔষধ ব্যবহার করা হয়।
এত সব কেমিকেলের মধ্যে ভাইটামিন যে কই যায় কে জানে !
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
ভুলো মন বলেছেন: @আকাশ_পাগলা, সহমত!
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: সবজ্বীতে কখনো কোনো কলেস্টেরল থাকে না,কলেস্টেরলের পুরা ব্যাপারটাই প্রাণী দেহের ব্যাপার।
কাজেই কেউ যদি বলে ভেজিটেবল ওয়েলে কলেস্টেরল নেই, সে ঠিকই বলে । ভেজিটেবল ওয়েলে কলেস্টেরল থাকার চান্সই নেই।