নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

A Hero will Rise Up Just In Time

টিনটিন`

তখন আমি অনেক ছোট, মৃত্যু বুঝতাম, যুদ্ধ বুঝতাম না। এখন আমি অনেক বড়, যুদ্ধ বুঝি, মৃত্যু বুঝি না।

টিনটিন` › বিস্তারিত পোস্টঃ

আফ্রিকা জঙ্গলের পাঁচটি ভয়ঙ্কর প্রাণী...........গভীর বনভূমির ত্রাশ

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১

"কালো বনভূমি" নামে বিখ্যাত আফ্রিকার জঙ্গল। মাইলের পর মাইল জুড়ে ঘন গহীন ভয়ঙ্কর বনভূমি। এতটাই গভীর যে এখনও আফ্রিকার জঙ্গলের বহু অঞ্চলে পড়েনি সভ্যজগতের পায়ের ছোয়া। শুধু সভ্যজগত বললেও ভুল হবে, বিজ্ঞানীদের মতে আফ্রিকার জঙ্গলে এখনও এমন বহু জায়গা আছে যেখানে কখনওই কোন মানুষের পাড়া পড়েনি। রহস্যঘেরা এসব অঞ্চল এখনও মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। হয়ত সেসব অঞ্চলে এখন এমন কিছু প্রাণীর অস্তিত্ব আছে যেসব প্রাণী সম্পর্কে মানুষের কোন ধারনাই নেই অথবা প্রাগৈতিহাসিক কোন প্রাণীর অস্তিত্ব থাকাটাও একেবারে অসম্ভব কিছুনা। যাই হোক, ধারনার কথা না হয় বাদই দিলাম। আফ্রিকার নিতান্ত পরিচিত প্রাণী সম্পর্কেই বা আমরা কতটা জানি? কতটা জানি তাদের ভয়ঙ্করতা সম্পর্কে?



আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ৫টা প্রাণী সম্পর্কে বলতে গেলে ভয়ঙ্করতার দিক থেকে ৫ নম্বরে যে প্রাণীটা আসবে, সেটা হলোঃ









৫) হাতী: এমনিতে নিরীহ দর্শন এই প্রাণীকে সত্যিকার অর্থে নিরীহ ভাবলে ভুল করবে যে কেউ। আফ্রিকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী হলো হাতি। বুদ্ধি এবং বিশাল দেহের মিশ্রনে প্রয়োজনে সত্যিই এক ভয়ঙ্কর মনস্টারে পরিনত হতে পারে হাতি। পাগলা হাতি বাদ দিলে এমনিতে সত্যিই অনেক নিরীহ এ প্রাণীটা। কিন্তু সাথে দুধের বাচ্চা থাকলে কিংবা কোনভাবে কাউকে যদি শত্রু মনে করে তাহলে জঙ্গলের ত্রাশে পরিণত হয় এই বিশালদেহী প্রাণী।







জঙ্গলের অন্যান্ন বড় প্রাণী এমনকি পশুর রাজা সিংহও পারতপক্ষে এড়িয়ে চলে হাতিকে। আফ্রিকার উপজাতি মানুষের খাদ্য তালিকায় সবচেয়ে প্রিয় হলো হাতির মাংস এবং হাতির দাঁতের প্রচুর চাহিদার জন্য আফ্রিকায় ধীরে ধীরে কমে আসছে হাতির সংখ্যা।







৪) গন্ডার: একশিং বিশিষ্ট (যেটা আসলে একগোছা শক্ত লোমের গুচ্ছ) গন্ডার ভয়ঙ্করতার দিক থেকে আফ্রিকার চতুর্থ ভয়ঙ্কর প্রাণী। মেজাজটা যেন সবসময় খিঁচিয়ে থাকে এই বিশালদেহী প্রাণীটার। গন্ডারের পেট সবসময় খারাপ থাকে। গন্ডারের মলের সাথে সবসময়ই হজম না হওয়া খাবার পাওয়া যায়। সম্ভবত এটাই এই প্রাণীটার মেজাজ খারাপ থাকার কারন।







অকারনে আক্রমন করা গন্ডারের স্বভাব, সাথে ছোট বাচ্চা কিংবা আহত গন্ডার হলে তো কথাই নেই। একরোখা স্বভাবের জন্য অনায়াসেই এটাকে হাতির চেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণী হিসেবে চালিয়ে দেওয়া যায়।







৩) মোষ: অনেকের মতেই আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণী হলো মোষ। বুদ্ধিমান, শক্তিশালী এবং বিশাল দেহী এই প্রাণীটা যে প্রচন্ড ভয়ঙ্কর তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু তবুও মোষকে একনম্বর ভয়ঙ্কর প্রাণী বলা যায়না। কারন এর বিশাল শরীর। যে জন্তুর ওজন ২৫ মনেরও বেশী তার দৌড়ানের গতি অনেক কম। আর জঙ্গলে যদি বেশী জোরে ছোটা না যায় তাহলে সেটা যতই হিংস্র হোক না কেন অন্তত সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রানী হিসেবে তাকে অভিহিত করা যায়না।







তবে কড়া মেজাজ, প্রচন্ড বুদ্ধি এবং টিকে থাকার প্রচন্ড ক্ষমতার জন্য একে আফ্রিকার তৃতীয় মারাত্নক জন্তু বলা হয়ে থাকে।







২) সিংহ: বনের রাজা হিসেবে অভিহিত হলেও আফ্রিকার জঙ্গলের সবচেয়ে ভয়ঙ্করের মধ্যে কিন্তু সিংহ নেই তবে ২য় শ্রেষ্ট মারাত্নক পশু হিসিবে অসায়াসেই সিংহকে চিহ্নিত করা যায়। খুবই পাতলা ঝোপের আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে এবং প্রচন্ড গতিতে ছুটতে পারে। সিংহের এই দুটি ব্যাপারই অত্যন্ত মারাত্নক। দুঃসাহস কোন প্রাণীর তুলনায় কোন অংশে কম নয়। জীবনপন করে সবসময় আক্রমন করে করে, হয় মারবে না হয় মরবে- সুতরাং ধারনা করা যেতেই পারে, কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে এই প্রাণীটা।







সাধারনত দলবেধে ঘুরে বেড়ায় সিংহ। দলে কয়েকটা মাদীর সাথে একটা বড়জোর দুইটা পুরুষ সিংহ থাকে। দলের সবরকম স্বার্থ টিকিয়ে রাখতে এই দলনেতা পুরুষ সিংহ থাকে সবসময় বদ্ধপরিকর। কালো জঙ্গলের কালো ত্রাশ হিসেবে চিহ্নিত হয় আফ্রিকার এই ভয়ঙ্কর প্রাণীটি।







১) চিতাবাঘ: অনেকেই চিতার সাথে চিতাবাঘকে মিলিয়ে ফেলেন পারতপক্ষে দুটি সম্পূর্ণ আলাদা প্রাণী। চিতাবাঘের অরিজিনাল নাম হলো লেপার্ড। শুধুমাত্র দ্রুতগতি এবং হিংস্রতার জন্য আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পশু হিসেবে চিহ্নিত লেপার্ড। মূলত আফ্রিকার রেইন ফরেস্ট এবং মরুভুমিতে চিতাবাঘের রাজত্ব থাকলেও সম্পূর্ণ আফ্রিকার জঙ্গল ঘিরে এদের বসবাস। সিংহের চেয়ে আকারে এবং শক্তিতে অনেক কম হলেও এর একরোখা স্বভাবের জন্য একে সেরা ভয়ঙ্কর প্রণী হিসেবে অনায়াসেই অভিহিত করা যায়।







মাটিতে এবং গাছে সমান বিচরন লেপার্ডের যেটা এটাকে একনম্বর ভয়ঙ্কর প্রাণী হিসেবে চিহ্নিত করার অন্যতম কারন। তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি এবং ঘ্রানশক্তি, একরোখা, বুদ্ধিমান এবং দ্রুতগতির এই প্রাণীটাকে এমনকি বনের রাজা সিংহও যথেষ্ট সমীহ করে চলে।











মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭

মামুন হতভাগা বলেছেন: ভাল লাগল

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ, মামুন ভাই। সুন্দরবনে সাফারীতে যাইতে চাই। B-))

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২

বিডি আমিনুর বলেছেন: #:-S #:-S #:-S

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৩

টিনটিন` বলেছেন: কমেন্টের চেয়ে নাম বড়। :P #:-S

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৬

নাফাজি বলেছেন: এই বিষয়টি নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক বা ডিসকভারীতে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখেছিলাম।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯

টিনটিন` বলেছেন: ডিসকভারীতে প্রায়ই টপ টেন জাতীয় একটা প্রোগ্রাম হয়। এরকম বিষয়েও হতে পারে, তবে আমি দেখিনি। :)

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯

অনিক আহসান বলেছেন: জে এইচ ?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪০

টিনটিন` বলেছেন: আসলে এই ধরনের আর্টিকেলগুলো মানুষতো বিভিন্ন জায়গা থেকেই পড়েই তারপর লিখে। হ্যা, আমি এগুলো জন হান্টারের বই থেকে কিছু নিয়েছি কিছু নেট থেকে পড়ে খুবই সংক্ষেপে লিখেছি। ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৩

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: :) :) :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৬

টিনটিন` বলেছেন: :) :) :)

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: ভাল লাগলো :#) চিতা আর চিতাবাঘ আলাদা প্রাণী? #:-S #:-S

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৫

টিনটিন` বলেছেন: অবশ্যই। চিতাবাঘ হলো লেপার্ড আর চিতার ইংরেজী নাম চিতাহ।

উপরে যেটার ছবি দিয়েছি সেটা চিতাবাঘ আর নীচেরটা চিতাহ।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৫

মা-বাবার বেকার সন্তান বলেছেন: ভাল লাগল

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৪

সূক্ষদর্শী বলেছেন: সাপও তো ভয়ংকর প্রানি

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫১

টিনটিন` বলেছেন: সাপ অবশ্যই ভয়ঙ্কর তবে শীর্ষ ৫ তারিকায় বোধহয় এই ৫টাই আসবে। পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সাপের বাস কিন্তু আফ্রিকায় না, আমেরিকায়।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

আর কতো বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৯

টিনটিন` বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। :)

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: নাম না, প্রোফাইল ছবি বড় :P :P

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৬

টিনটিন` বলেছেন: :P :P

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৬

মৃত্তিকা মন বলেছেন: ভালো লাগলো :)
মহিষের ছবিটা তো বেশ ভূতুরে!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৬

টিনটিন` বলেছেন: অন্ধকারে চোখ জ্বলে এরকম যেকোন প্রাণীই ভয়ঙ্কর লাগে। বেশী কিছু না, অনেক রাতে বাসার বিড়ালটাকে যদি আশেপাশের কোন গাছে হঠাৎ দেখেন, দেখবেন প্রচন্ড ভয় পাবেন। আর জঙ্গলের এসব প্রাণী হলে তো কথাই নেই। :)

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৩

সাবু ছেেল বলেছেন: Awsome Post,Bro.Thakns A Lot.

সংগ্রহে রাখার মত কিছুঃ তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে বাংলায় প্রকাশিত বাংলাদেশের যত নামকরা ওয়েব সাইট সমূহ।

Click This Link

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮

বড় বিলাই বলেছেন: গন্ডারের মেজাজ খারাপের কারণ জানা হল। :P

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪

টিনটিন` বলেছেন: বেচারাদের ফ্লাজিল খাওয়াইলেও কুনু লাভ হবে না। খারাপ লাগছে, এই তালিকায় আপনি নেই। কিন্তু আপনার বাস যদি আফ্রিকায় হতো, এরা কেউই আপনার ধারে কাছেও আসতে পারেতানা, শিওর। :P :P

১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই মোষের জ্বল জ্বল চোখ দেখে তো ভয় লাগে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৮

টিনটিন` বলেছেন: অন্ধকারে চোখ জ্বলে এরকম যেকোন প্রাণীই ভয়ঙ্কর লাগে। বেশী কিছু না, অনেক রাতে বাসার বিড়ালটাকে যদি আশেপাশের কোন গাছে হঠাৎ দেখেন, দেখবেন প্রচন্ড ভয় পাবেন। আর জঙ্গলের এসব প্রাণী হলে তো কথাই নেই। :)

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩২

আশরাফুল হক (খুলনা) বলেছেন: হায়েনারা ও কম নয়... দলবদ্ধ অবস্থায় খুবই ভয়ানক।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫২

টিনটিন` বলেছেন: আফ্রিকায় ৩টি প্রাণীকে একই লেভেলের ধরা হয়, শকুন, শিয়াল আর হায়না। হ্যা, দলবদ্ধ অবস্থায় হায়না ভয়ঙ্কর তবে এই লিস্টটা যেভাবে করা হয়েছে সেই ভাবে হয়না অতটা ভয়ঙ্কর না। একটা হায়না আপনার সামনে পড়লে আর আপনি একটা ধাবর লাগালে লেজ তুলে পালাবে যেটা এই প্রাণীগুলো করবেনা। হায়না হলো আসলে কাপুরুষ টাইপ প্রাণী। :P

তবে আপনার কথা ঠিক আছে, দলবদ্ধ অবস্থায় থাকলে ওদের চেহারা পুরো চেন্জ হয়ে যায়। ধন্যবাদ , ভাই। :)

১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমতকার পোস্ট। গন্ডারের পেট খারাপের ব্যাপারটা জাইনা মজা পাইলাম।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৩

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ, হামা। :) আপনি মজা পাচ্ছেন আর ঐ বেচারাদের অবস্থাটা একবার ভাবেন তো? সারাদিন পেট ব্যাথা। :P

১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩০

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ++++

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১১

টিনটিন` বলেছেন: অনেক, অনেক ধন্যবাদ। :)

১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: জানলাম। :)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

টিনটিন` বলেছেন: এইবার মুখস্ত বলেন। :P

১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৩

রামন বলেছেন:
ভাই নিরীহ হাতি আর মোষকে ভয়ঙ্কর প্রাণী বানিয়ে দিলেন ! যতটুকু জানি এদের সামনে দিয়ে অন্য কোনো প্রাণী হেটে গেলেও আক্রমন করে না যদি তাদেরকে ভয় বা বিরক্ত না করা হয়। আপনি নিশ্চয় আফ্রিকার কুমীর এবং হায়েনার নাম শুনেছেন।আফ্রিকার এই দুটি প্রাণীর হিংস্রতা অনেক সময় বাঘ এবং সিংহকেও ছাড়িয়ে যায়। বাঘ ও সিংহ তার শিকারকে ধরে প্রথমে স্বাসরোধ করে হত্যা করার পর আহার করে। কিন্তু এই প্রাণী দুটি এসব ধার ধরে না । শিকারকে নাগালের মধ্যে পেলেই কামড়ে দেহ ছিড়ে কেটে খেতে শুরু করে।




২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬

টিনটিন` বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু যে লিস্টটা আমি দিয়েছি সেটার ব্যাপারটা ভিন্ন। এই ‍লিস্টটা করা হয়েছে এই প্রাণীগুলো মানুষের ক্ষেত্রে কতটা ভয়ংকর তার উপর নির্ভর করে। আমারই সেটা উল্লেখ করা উচিত ছিল। হায়না এবং কুমির- দুটোই শিকার করে খাওয়ার জন্য। কিন্তু হাতি এবং মোষ মাংসাসী প্রাণী না। কিন্তু তারপরেও এরা প্রয়োজন বিশেষে এতটাই ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে যেটা হায়না বা কুমীর এর ক্ষেত্রে হয়না। ওরা দল বেধে শিকার করে, ওই পর্যন্তই ওদের দৌড়। কিন্তু হাতি এবং মোষ কোন কার ছাড়াই অকারনে অনেক ক্ষেত্রে উত্তেজিত হয়ে মানুষকে আক্রমন করে। হাতির রেকর্ড আছে মানুষকে শূড় দিয়ে পেঁচায়ে গাছের সাথে অনবরত বাড়িয়ে হত্যা করার এবং মোষের রেকর্ড আছে মানুষকে গুতোয়ে হত্যা করার পরও শিং দিয়ে খুচিয়ে টকরো করার এবং এরকম অসংখ্য রেকর্ড। এরকম বিভিন্ন রেকর্ড এর উপর ভিত্তি করে আসলে এই লেখাটা লিখেছি।

২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস পোস্ট -

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৭

টিনটিন` বলেছেন: মাইনাসের জন্য ধন্যবাদ। /:) :P

২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৫

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। তবে ভাই আমার মহিষকেই সবচাইতে ভয়ঙ্কর মনে হয়। ডিসকভারীর একটা ডকুমেন্টারি দেখার পর থেকে দেশী নিরীহ মহিষ দেখলেও আমার ভয় লাগে। +++++++

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১০

টিনটিন` বলেছেন: মহিষ অবশ্যই ভয়ঙ্কর। এবং বিভিন্ন শিকারী আর জীববিজ্ঞানীদের মতে আফ্রিকার গহীন জঙ্গলের ভিতর যে মোসগুলো থাকে অর্থাৎ খোলা জায়গার মহিষ না গভীর বনের মহিষ, এগুলো একেবারেই একরোখা এবং মানুষের জন্য মারাত্মক ভয়ংকর।

২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৩

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: খুবই বিতর্কিত একটা লিস্ট। পক্ষে বিপক্ষে অনেক যুক্তি থাকলেও আমার মনে হয় হায়েনা, গরিলা, কুমির এরাও খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। আর সবচেয়ে ভয়ানক প্রাণী সিংহ। কারণ আফ্রিকান সিংহের বেশীরভাগ অংশ গাছে উঠতে পারে। গাছে উঠে এমনকি চিতাবাঘ শিকার কেড়ে নেয়া বা চিতাবাঘ শিকার করার নজির ও ভূড়িভূড়ি আছে।

আর একটা দিক দিয়ে বিড়াল প্রজাতির সাথে সিংহের পার্থক্য আছে। বিড়াল প্রজাতির প্রাণীরা সাধারণত কুকুর প্রজাতির মত লম্বা চেজার না। শিকার পিছে এরা বেশীদূর দৌড়াতে পারেনা। বেশীক্ষণ দম ধরে রাখা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়না। তবে সিংহ কিছুটা ব্যাতিক্রম। একমাত্র বিড়াল প্রজাতি যারা আক্ষরিক অর্থেই দলবদ্ধভাবে শিকার করে প্রয়োজনে এরা অনেক্ষণ শিকারের পিছে ধাওয়া করতে পারে। লড়াইয়ে দম ধরে রাখতেও এদের জূড়ি নেই। তবে এম্বুশ এটাকের ক্ষেত্রে চিতা আর জাগুয়ার লাজওয়াব। এদের দক্ষতা এক্ষেত্রে একমেবাদ্বিতীয়ম। কিন্তু লড়াই বাধলে এরা একটা হায়েনার কাছেই পরাজিত হয়ে যাবে। বাঘ, চিতাবাঘ এদের কার্যকারিতা সারপ্রাইজ এটাকে আর সিংহের শ্রেষ্ঠত্ব প্রকৃত লড়াইয়ের ময়দান।

আর একটা কথা সব বাঘেরাই ক্ষুধার্ত না থাকলে বা বাচ্চা-কাচ্চা না থাকলে বা আহত না হলে মানুষ দেখলে দূরে সরে যাবে কিন্তু সিংহ এটা কিছুতেই করবেনা। একটা ভরপেট সিংহর ডেরায় আপনি গেলেও সে আপনাকে টেরিটোরিয়াল থ্রেট মনে করে আক্রমণ করবে। এরজন্যই সিংহকে অন্যান্য মাংশাসী প্রাণীর চেয়ে বেশী ভয়ানক বলা হয়। তবে মাংশাসী (শুধু মানুষের মাংস ছাড়া অন্য কিছু খেতে চায়না) হয়ে গেলে চিতাবাঘ বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বেশী ভয়ংকর।

আমার খুব প্রিয় বিষয় তো প্রাণীজগত আর শিকার কাহিনী তাই এত কিছু বললাম। পোস্ট ভালো হইছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০

টিনটিন` বলেছেন: সিংহের গাছে ওঠার কথা অন্তত কন্টিনিউয়সলি, এমন কথা এর আগে শুনিনি।
ছোটার রেকর্ড আমার জানামতে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী চিতার, যদি আমার জানায় ভূল না হয়ে থাকে। সিংহ শিকার করে দলবব্ধভাবে, মূলত সিংহীরাই শিকার করে, সিংহ শুধু খায়। তবে চিতাবাঘ কিন্তু একাই শিকার করে এবং হ্যা এমবুশে সবচেয়ে দ্ক্ষ।

হায়নার কাছে পরাজিত হবে? ভাই, এই কথায় পুরোপুরি দ্বিমত পোসন করছি।

চিতাবাঘ যথেষ্ট ছ্যাচড়া প্রজাতি আর এই ধরনের পশু কিন্তু বেশী ভয়ংকর হয়। সিংহের রেকর্ড আছে সাফারী বাহিনী সিংহের খুব কাছ থেকে ফটোশ্যুট করেছে কিন্তু সিংহ কোনরকম আক্রমন করেনি, দিনের পর দিন। (জন হান্টার এর "হান্টার" থেকে) তবে এর মানে সিংহ মোটেই শান্ত চরিত্রের না, ওগুলো কিছুটা পোষমানা টাইপ হয়ে গেছিল আর কি।

চিতাবাঘের মানুষখোকো হওয়ার কথা খুব কমই শুনেছি। তবে াাদিবাসীদের গ্রামে মাঝে মাঝে চিতাবাঘ ভয়ংকর আক্রমন করে, গৃহপালিত পশুর খাওয়ার লোভে।

সবশেসে ঐটাই কথা, এগুলো কিছুটা বিতর্কিত। এই লিস্টটা সম্পর্কে জানতে ২৭ নং কমেন্টটা দেখতে পারেন।

প্রাণীজগত আমারও খুব প্রিয় বিষয়। আপনার জন্য আমার নিজের তোলা একটা লেপার্ড বা চিতাবাঘের ছবি। :)

২৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৯

অহন_৮০ বলেছেন: চমৎকার হইছে

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একবার ন্যাশন্যাল জিওগ্রাফিকতে দেখেছিলাম। মোষগুলো সুযোগ পেলে সাদা চামড়ার মানুষদের আক্রমণ করে। এসাথে একজন সাদা আরেকজন কালো মানুষ থাকলে মোষগুলো সাদা জনকে আক্রমণ করে কিন্তু কালোদের কিছু বলেনা। এরকম কয়েকটি কেস স্টাডিও দেখিয়েছিল। মোষগুলোকে রেসিস্টও বলা যায় !!!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১১

টিনটিন` বলেছেন: আসরে কালো চমড়ার সাথে ওগুলোর কিছুটা হলেও পরিচয় আছে যা সাদা চামড়াওয়ালাদের সাথে নেই। :P

২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৬

সায়েম মুন বলেছেন: সেইরাম ভয়ঙ্কর পোষ্ট। :P

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮

টিনটিন` বলেছেন: ভয়ংকর ধইন্যা। =p~ :P

২৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আপনি যে লিস্ট দিয়েছেন তাকে বিগ ফাইভ লিস্ট বলে.....এই বিগ ফাইভ কিন্তু প্রাণী কতটা ভয়ংকর তার উপরে করা হয়নি, কোন্ প্রাণী শিকার করা সবচেয়ে বেশী কঠিন তার উপর করা হয়েছে। জন হান্টার যার পথিকৃত। এখন যেহেতু বেশীরভাগ ক্ষেত্রে শিকারীরা, টুরিস্ট/ফটোশিকারীদের দিয়ে রিপ্লেসড হয়ে গেছে অনেক ক্ষেত্রে চিতাবাঘ কে বাদ দিয়ে চিতা কে নিয়েও বিগ ফাইভ কাউন্ট করা হয়...চিতাবাঘ এর দেখা মেলা আবার খুব কঠিন কিনা তাই....

ভয়ংকর প্রাণী যদি বলেন তবে আপাদমস্তক নিরীহ প্রাণী জলহস্তী ও কিন্তু ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে পরিচিত....আফ্রিকায় যত মানুষ সিংহের হাতে মারা যায় তার চেয়ে বেশী মারা যায় জলহস্তীর আক্রমনে....

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৯

টিনটিন` বলেছেন: হ্যা, মূলত জন হান্টারের "হান্টার"টাই আমার এই লেখাটার সোর্স।

চিতাবাঘের পরিবর্তে চিতা কবে আসলো এটা জনিনা।

জলহস্তির রাজত্ব পানি পর্যন্তই কিন্তু মানুষদের কাছে ভয়াবহ কিন্তু এরাই। :)

২৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৫

প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আফ্রিকা কি গানায়? :P :P :P

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৬

টিনটিন` বলেছেন: আরে না। এত সামান্য ভৌগলিক জ্ঞানও নাই তোমার? X(

আফ্রিকা ইজ পম ম্যান সিস্টার। =p~ =p~

২৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৮

তামিম ইবনে আমান বলেছেন:
সাপ খোপ নাই?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

টিনটিন` বলেছেন: শীর্ষ৫ এ নাই। :)

২৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনার প্রশ্ন গুলোর উত্তরসহ ব্যাখ্যা এবং কিছু ভিডিও ইউটিউব উম্মুক্ত করে দিলে পোস্ট আকারে দিব। এর আগে আরেকজনের পোস্টেও এই বিষয় নিয়ে আলাপ হয়েছিল কিন্তু তখন ইউটিউব এভেইলেবল ছিল।

আসলে বিড়াল প্রজাতির শরীর তাপ হারায় কুকুর প্রজাতির চেয়ে বেশী হারে। তাই এরা শুরুতেই খুব স্পিড তুলতে পারলেও অচিরেই তাপ হারানোর কারণে দম রাখতে পারেনা। একারণেই হরিণসহ অন্যান্য প্রাণী মিনিট খানেক বিড়াল প্রজাতিকে দৌড়ে এড়াতে পারলে প্রাণে বেচে যায়। আবার এই কারণেই বিড়াল প্রজাতির প্রাণী এম্বুশ স্টাইলে শিকার করে থাকে।

এখন বিড়াল প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত তাপ হারায় সম্ভবত চিতা তবে সবচেয়ে বেশী তাপ ধরে রাখার ক্ষমতা সিংহের কারণ এর শরীরে লোমের পরিমাণ বেশী। আবার বাঘসহ অন্যান্যরা সলিটারি হওয়ায় মুখোমুখি সংঘাত এড়িয়ে চলে শুধু খাবারের সময় আক্রমণে যায়। এর কারণ অহেতুক আহত হওয়া থেকে নিজেকে বাচানো। আহত হলে তাকে দেখাশুনা বা খাবার যোগার করে দেবার যেহেতু কেউ নেই তাই তারা এত সাবধানী। সিংহের এসব সমস্যা নেই বলে ওরা ওপেন ফাইট করতে অভ্যস্ত। তাই অভ্যাস থাকয় ওরা সেটা করেও। আমরা যে শুনি বাঘ মানুষ দেখে ভয় পায় তা তাদের সাবধানী স্বভাবের জন্যই কিন্তু সিংহের এত ছবি বা ফুটেজ তোলা হয় কারণ সিংহ এসব ক্ষেত্রে পালিয়ে যায়না। মানে তার ভয় কম। তবে প্রাণীরা আক্রমণ করে কিছু সাইন দেখে। আপনি সিংহের সামনে গিয়ে যদি অবিচল থাকেন, তার সামনে পালিয়ে যাওয়ার বা আক্রমণ করার কোন ভঙ্গি ফুটিয়ে না তুলেন তাহলে সে আপনাকে আক্রমণ করবেনা কিন্তু যদি এর কোনটা করে থাকেন তবে খবর আছে। বেচে ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ। তবে মাংশাসি সিংহের সামনে জন হান্টার টেকনিক কাজে দিবেনা যেমন মাংশাসি বাঘও মানুষ দেখে পালিয়ে যাবেনা।

আর একটা কথা ব্রো। মানুষখেকো মারাতমক চীজ। বিশবের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ মানুষখেকোর দ্বিতীয়টি একটি চিতাবাঘ। সো হিসাব করে ;) ;)

পোস্ট টা দিতেই হবে। ইউটিউব টা ওপেন হোক।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১২

টিনটিন` বলেছেন: ঠিকাছে, আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম। আর আমি মূলত খুব সাধারন জ্ঞানেই পোষ্টটা দিয়েছি। এর ১০০% সঠিকতা দাবী করছিনা। :)

৩০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আর একটা কথা ব্রো। মানুষখেকো মারাতমক চীজ। বিশবের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ মানুষখেকোর দ্বিতীয়টি একটি চিতাবাঘ। সো হিসাব করে

--- আর একটা কথা ব্রো। মানুষখেকো চিতাবাঘ মারাতমক চীজ। বিশবের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ মানুষখেকোর দ্বিতীয়টি একটি চিতাবাঘ। সো হিসাব করে

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৭

টিনটিন` বলেছেন: ভুই পাইসি। B:-)

৩১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২২

আবু সালেহ বলেছেন: বাঘ ....সিংহ এগুলো দেখলে এমনিতেই ভয় পাই...........

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

টিনটিন` বলেছেন: এটাই স্বাভাবিকতা। :P

৩২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪১

জুন বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট টিনটিন। ন্যাশনাল জিও আমার অন্যতম প্রিয় চ্যানেল। সেখানে চিতা বা অন্য প্রানী ছাড়াও বন্য কুকুরগুলোকে আমার ভয়ংকরতম মনে হয়েছে। হাতি গন্ডারের সামনা সামনি পড়লে হয়তো ভয়। কিন্ত ঐ সব নৃশংস কুকুর বা হায়না তোমার গায়ের গন্ধে তোমাকে খুজে বের করে ছিড়ে খুড়ে ফেলবে মুহুর্তে। রামনের সাথে একমত।
আমি আফ্রিকা না অন্য একটি দেশের সাফারীতে উন্মুক্ত গন্ডারের সামনে দাড়িয়ে পোজ দিয়ে ছবি তুলেছি । ওরা কিছু বলেনি । মোষের সামনে অবশ্য (দেশী ভ্যারাইটি) অনেকবারই যাওয়া হয়েছে। বেচে আছি।
+

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪২

টিনটিন` বলেছেন: আপনার সাথে একমত। তবে আমার পোষ্টটা সামান্য ভীন্নদৃষ্টিতে ছিল। মাংসাষী না হয়েও এই ৩টা প্রাণী কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে কিছুটা সেটার উপর বেইজ করে। :)

আফ্রিকার জঙ্গলের মুক্ত গন্ডার আর অন্য একটা দেশের সাফারী (কিছুটা পোষা) গন্ডার - আকাম পাতার পার্থক্য।

বাংলাদেশের সাফারী পার্কের সিংহগুলো বাসের পাশে এসে হাই তোলে আর জিমায়। কেউ জোরে ধমক দিলে আস্তে অন্যদিকে কেটে পড়ে। এই সিংহের সাথে কি আফ্রিকার মুক্ত সিংহের কোন তুলনা হয়? ;)

আপনার মতো যদি এত ভ্রমন করতে পারতাম? জীবনটাকে সত্যিই আপনি সুন্দরভাবে উপভোগ করেছেন। ভালো থাকবেন আপু। :)

৩৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

রাজামশাই বলেছেন: হাতির মাংসের কাবাব খাইতে মন চায়

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮

টিনটিন` বলেছেন: সেটা তো আমারও একটু-আধটু ইচ্ছা করে। কিন্তু ইচ্ছা করলেই কি আর হবে? চলেন , আমি আর আপনি আফ্রিকা থেকে বেড়ায়ে আসি। :)

বুনো মোষের মাংসের উপরও কিঞ্চিত আকর্ষন আছে। ঝাল করে বুনো মহিষের গোশত............ #:-S 8-|

৩৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭

শ।মসীর বলেছেন: জিওতে সারাদিন এইসব ই দেখি :)

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৫

টিনটিন` বলেছেন: আমি আগে রেগুলার দেখতাম। কিন্তু বর্তমানে ওটা অনেকটা হিউম্যান জিওগ্রাফী হয়ে গেছে, শুধু জঙ্গলে কেমনে চলতে হবে, জংলীরা কেমনে ট্যাটু করে, এইসব দেখায়। তাই এখন খুব একটা দেখা হয়না। :)

৩৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিকাছে, আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম। আর আমি মূলত খুব সাধারন জ্ঞানেই পোষ্টটা দিয়েছি। এর ১০০% সঠিকতা দাবী করছিনা।

নারে ভাই কেউ ১০০% জ্ঞানি এমন দাবি মনে হয় করতে পারবে। আমি হয়ত যেই ডকুমেন্টারি দেখছি বা বই পড়ছি সেটা আপনি হয়ত দেখেননি বা পড়েননি আবার আপনি যেটা দেখছেন বা পড়েছেন আমার হয়ত তা মিস গেছে। আসল ব্যাপার হল আমরা নিজেরা যা জানি বা জানতে পারি অন্যের কাছ থেকে শুনে তার চেয়ে বেশী জানা হয়ে যায়। বিশ্বাস করেন আপনার পোস্ট ও কমেন্ট থেকেও আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম বা নতুন কিছু জানার জন্য আগ্রহী হলাম। এটাই এই ধরণের পোস্ট পড়ার আনন্দ। এইরকম পোস্ট আরো করেন। অন্ততপক্ষে আমি আছি আপনার সাথে।

ব্লগার জুন আমাদের সাথে খুবই খারাপ একটা কাজ করল। উনার উচিৎ ছিল কমেন্ট আরো দীর্ঘায়িত করা। এইরকম একজন মানুষ যিনি সরাসরি দেখে এসেছে সে কিনা শুধু দেখে এসেছি বলেই থেমে গেল। খুব খারাপ। খুব খারাপ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

টিনটিন` বলেছেন: যাক, তাইলে আমার পোষ্ট কিছুটা হলেও সফল হয়েছে। শুধু আমিই পোষ্ট দিব নাকি, তাইলে আপনারা কি করবেন? :P

আপনার কমেন্টটা জুনাপুর দৃষ্টি আকর্ষন করছি যদিও দৃষ্টি আকর্ষন কইরা লাভ নাই। উনি একবার মন্তব্য করে ওই পোষ্টে আর ব্যাক করেন কিনা সন্দেহ আছে। :)

৩৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৪

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ভয়ংকর...এবং সুন্দর...

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

টিনটিন` বলেছেন: থ্যেংক, সমুদ্রাপু। :) অনেনেনেনেক দিন পর। :)

৩৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: চরম পোস্ট। আর ছবি গুলাও দারুন দিসেন ভাই।

++++++++++++++++++++

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ কইষ্যা। :)

৩৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৬

লেডি বার্ড বলেছেন: ভয়ংকর ভালা পাইছি পোস্ট। :-B
আইচ্ছা যেই মাইষের মেজাজ কিরকিরা থাহে হেরারও কি গন্ডারের রোগ নিকি! :-P

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৫

টিনটিন` বলেছেন: মানুষের মেজাজ কিরকিরা হয়ে টেনশান থেইকা, মানুষের জন্য ফ্লাজিল আছেনা? :P

৩৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৯

জুন বলেছেন: না টিনটিন @ওবায়েদুল আকবর আমি আফ্রিকায় কেনিয়ার বিখ্যাত সেরিংঘিটি সাফারিতে যাবার সুজোগ পেয়েও যেতে পারিনি আমার স্বামীর ছুটি শেষ হয়ে গিয়েছিল বলে। তবে ডুলাহাজরা না :P আমি গিয়েছিলাম থাইল্যান্ডের বিখ্যাত সাফারি পার্কে । যেখানে শত শত নিরীহ আর ভয়ংকর প্রানী বাঘ সিংহ ভালুক গন্ডার ঘুরে বেড়াচ্ছে অবাধে তাদের বাসযোগ্য উন্মুক্ত পরিবেশে। সেখানে বিভিন্ন শোয়ের মধ্যে একটা আছে টাইগার এন্ড লায়ন ফিডিং শো। ভয়ংকর এই শো পৃথিবীর আর কোনখানে দেখা যায় কি না সন্দেহ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৫

টিনটিন` বলেছেন: কেনিয়ার সাফারী পার্কে শুনেছি লায়ন ফিডিং শো হয়। শুনেছি মানে পড়েছি আর কি। :)

৪০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৬

নক্ষত্রচারী বলেছেন: গন্ডারের মনে হয় পেট খারাপ হইলে পরের দিন ব্যাথা শুরু হয় =p~

বন্য শূকর, হায়না এগুলা কি নেই?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৩

টিনটিন` বলেছেন: হ্যা, আছে তো। উপরের কিছু কমেন্ট পড়লে কিছুটা বিস্তারিত জানতে পারবেন। :)

৪১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
জোস :D :D ||

০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০

টিনটিন` বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৪২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২

জালিস মাহমুদ বলেছেন: :-B :-B :-B

০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪১

টিনটিন` বলেছেন: তিন গোয়েন্দার "কুকুরখেকো ডাইনীর কি হবে?" :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.