![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখাটা অন্য নোটে শুরু করছি। কিছুদিন আগে জাতিয়বাদিদের জন্য দুটি পোস্ট দিয়েছিলাম। আশা করি সেখান থেকে সমমনারা কিছু গ্রহন করতে পেরেছেন। জাতিয়তাবাদি দুই জন শক্তিশালি ব্লগারের লেখা পড়ুন নীচের লিংকে।
প্রথম লেখা
দ্বিতীয় লেখা
তৃতীয় লেখা
সবার সাথে চলার ক্ষমতাটুকু বিধাতা দিয়েছেন বিধায় সব মত পথের মানুষের সাথে চলাফেরার সৌভাগ্য হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এই লেখাটি লেখার সাহস পেয়েছি।
সেলিম, সবার কাছে মাক্কু সেলিম। মানে মাকুন্দা। পেশায় সবার চোখের মণী। ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে করে মুল ধারার রাজনীতি সবার কছেই ওর কদর অনেক।
- বুঝলি মন্টু ! হালার ঝি কত হাতে পায়ে ধরছিল। আমারে কয় ভাই আমি আপ্নের বইন। আমার ইজ্জত নষ্ট কইরেন্না। আমার হালা বুঝছোস, মাথায় মাল উইঠ্যা রইছিলো। কান দেই নাই। ইচ্ছামত লাগাইছি মাগিরে।
- মাগার সেইল্লা, তুই যে ফকিরন্নিরে রেপ করলি, তোর মান ইজ্জত তো সব শ্যাষ ! মাইনষ্যে তোরে ফকিরন্নিচোদা সেলিম কইবো না?
- ওই মাঙ্গের পোলা, আমি যদি হুনছি এই কথা কেউ কইছে, তাইলে তোর খবর আছে। কারণ এই কতা তোরে ছাড়া আর কেউরে কই নাই।
যে মেয়েটি ধর্ষনের শিকার হলো, সে ছিল একটা ভিখারি।
তাকে ধর্ষন কি শুধু সেলিম করেছিল? উহু ! ধর্ষন ছিল তার নিয়তি। কখনো ভিক্ষার লোভ দেখিয়ে কখনও ভয় দেখিয়ে, কখনো আশ্রয় দেবার মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে, কখনো আবার জঠর জ্বালা মেটানোর আশ্বাস দিয়ে।
এর পরেও ওই মেয়েটি বার বার নিজের সম্ভ্রম আকড়ে ধরে রাখতে চেয়েছে।
হ্যা সম্ভ্রম ! মেয়েরা যে বিষয়টিকে অনেক পবিত্র বলে জ্ঞান করে। সেটা পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে যে বর্ণের নারীই হোক না কেন। এমন কি বারবনীতারাও এই সম্ভ্রম লালন করে থাকে।
সেলিমের ধর্ষনের প্রয়োজন ছিল না। সব দলের কাছে সমান আদরনীয় এই সন্ত্রাসি ক্যাডার ইচ্ছা করলেই ঢাকার শত শত বেশ্যা বাড়ির একটিতে গিয়ে কাম লালসা চরিতার্থ করতে পারতো। তা না করে শ্রেফ রাস্তায় ভিক্ষা করা একটা মেয়েকে লালসার শিকার কেন বানালো?
কারণটা ইগো ! হ্যা ইগো। যা ক্ষমতাবান মানুষকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যায়, যেখান থেকে তার মনে হয়, সে এক অদ্বিতীয়। বাকিরা তার প্রজা।
সেদিন সেই ইগোতে বলিয়ান সেলিম, রাস্তার ভিখারি একটা মেয়ের কাছ থেকে না শুনতে রাজি ছিল না। গায়ের জোরে ক্ষমতার জোরে সে তার অধিকার প্রয়োগ করে আত্মতুস্টি পেতে চেয়েছিলো।
যুদ্ধক্ষেত্রে বিজয়ি সৈনিকদের ধর্ষনোৎসবও ঘটে একই কারণে। আমাদের দেশের ১৯৭১ সালে আমাদের মা বোনদের উপর যে পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়েছিল, তার মুলেও ছিল পাকিস্থানি হানাদারদের সেই ইগো। অস্র হাতে আছে, ক্ষমতা আছে,তাহলে বাঙালির বাচ্চাদের দেখিয়ে দেবো ! এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাবে।
২০০১ সালে নির্বাচনোত্তর যে নারী নির্যাতন হয়েছিল, জাবির মানিক যে কারণে সেঞ্চুরি করেছিল, ইদানিং ছাত্রলিগ যা করছে, তার সব মুলেই হলো, সেই অসীম ক্ষমতাধর বলে মনে করা ইগোর কারণে।
ধর্ষন বিরোধী একটা ক্রেজ ব্লগে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বেশ কিছু লেখা হয়েছে। তর্ক বিতর্ক চলছে। এটা শুভ লক্ষণ।
তবে নারীদের পোষাক নির্বাচনের সাথে ধর্ষণের যে যোগ সুত্র অনেকে আবিস্কার করেছেন, তার সাথে বেশ দ্বিমতই আছে আমার।
বাংলা চলচিত্রের এক জন নায়িকা, পর্দায় বেশ খোলামেলাভাবে নিজেকে উপস্থাপিত করার ফলে, একটা বাজে ইমেজ তৈরি হয়েছিল। পাড়ার উঠতি যৌবনধারি কিছু মাস্তান তার কাছে গেলেও , ধরা না দেয়াতে, অস্রের ভয় দেখিয়ে সেই নায়িকাকে ধর্ষন করা হয়েছিল।
সেই সুত্র ধরে সেই পাড়ার জুনিয়ার সিনিয়ার অনেকেরই লালসার শিকার এই নায়িকাটিকে হতে হয়েছিল। তাই সেই নায়িকা বেশিদিন সেই পাড়ায় টিকতে পারেনি।
পর্দায় বেসামাল কাপড় পড়ার খেসারত, এভাবেই দিতে হয়েছিল সেই নায়িকাটিকে। যদি ভুল না করে থাকি, তাহলে এভাবেই প্রতি নিয়ত পর্দায় স্বল্প বসনা অনেক নায়িকা মডেলকে এভাবেই বেচে থাকতে হচ্ছে।
অশ্লিল পোষাক পড়ার সাথে ধর্ষনের সম্পর্ক সেইটুকুতেই সীমাবদ্ধ।
যারা স্বেচ্ছায় অশ্লিল কাপড় পড়ে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে, তাদেরকে ধর্ষনের প্রয়োজন হয় না। উপযুক্ত স্বার্থ হাসিল করতে পারলে তাদেরকে খুব সহজেই ভোগ করা যায়। এবং সেটাই তারা চান। ফেলো কড়ি মাখো তেল, আমি কি তোমার পর?
একারণেই বারবনিতা না হলেও, শ্রেফ তারকা হবার লোভে তাদের এই স্খলন।
বাংলাদেশে যারা ধর্ষনের শিকার হচ্ছেন, অন্তত যাদের খবর পত্রিকায় আসছে, সেটি সমাজের নীচ তলার মানুষের খবর। কারণ তাদের মান সম্মান নিয়ে সমাজ চিন্তিত নয়।
তাই যৌন পিপাসু পাঠকদের যৌন সুরসুরি দেবার বাসনা থেকেই অনেক পত্রিকাই বেশ রগ রগে করে ঘটনাটি ছাপায়। এরপর? কোন ফলোআপ নেই। আবার নতুন ঘটনা। আবার নতুন করে লেখা। এক অদ্ভুত চক্কর !
পর্ণ একটি ফ্যাক্টর হতে পারে?
হ্যা হতে পারে। কারণ প্রতিটা মানুষের মনে বাস করে একটি পশু। শিক্ষা, সামাজিক নিয়ন্ত্রন, ধর্ম , বিবেক ইত্যাদি নানা শেকলে সেই পশুটা বন্দি থাকে। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে সেই পশুটা বুঝিয়ে দেয় সে কত ভয়ংকর হতে পারে।
এজন্য পর্ণ দেখে বিকৃত যৌন কামনার উদ্রেক হলে, অনেকের মনের পশুই বাধ ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসে। ঘরে বৌ বা প্রেমিকাকে দিয়ে সেই ফ্যান্টাসি পুরণ না হলে, সে জ্বলতে থাকে। বেশহ্যা পাড়ায় যাবার মত কড়ি নেই, কিংবা সামাজিক লাজ লজ্জার ভয়ে যেতে পারে না,এমন কেউ সুযোগ পেলে কোন নিরীহ মেয়ের উপর সেই কামনা চরিতার্থে ঝাপিয়ে পড়ে।
দল বেধে যে ধর্ষন উৎসব চলে, সেটি সেই বিকৃত কামনারই বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
আবার অনেক মেয়েরাই বিকৃত কামনা চরিতার্থের জন্য আপন প্রেমিক বা স্বামীর বাইরেও এক বা একাধিক প্রেমিকের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। সেটি ধর্ষন নয়, অনাচার।
ব্লগে ধর্ষকদের শাস্তি বিধান করে কার্যকর করার তীব্র দাবিই উঠেছে। বিশ্বাস করুন অথবা না করুন, শিশু ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন ইতিমধ্যেই প্রণিত হয়েছে।
সমস্যাটা হচ্ছে তার প্রয়োগে। আমাদের দেশে মুখ চিনে অপরাধীর সামাজিক অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক সংক্লিস্টতার বিবেচনা করে এর পর আইন প্রয়োগ করা হয়।
নইলে পরিমল জয়ধরের মত চিহ্নিত ধর্ষককে এখনো কেন মৃত্যুদন্ড দেয়া হলো না?
আচ্ছা পরিমল না হয় আওয়ামি লিগের খাস লোক। কিন্ত ২০০১ সালে নির্বাচনের পর যারা নির্যাতনের জড়িত ছিল, তাদের কেন এই সরকার বিচারের আওতায় আনলো না?
কেন জানেন? যাতে সরকার পরিবর্তন হলেও, এ পাপে জড়িত আওয়ামি ক্যাডাররা শাস্তির বাইরে থাকতে পারে।
যদি বিচারের বানী এমন নিভৃতে কাদে, তাহলে বিচার চাইবো কার কাছে? আমরা ব্লগে বসে চিল্লাচিল্লি করতে পারি, দাবি জানাতে পারি, বড় জোর একটা মানব বন্ধন করতে পারি। এর বাইরে কিছু করা কি আমাদের পক্ষ্যে সম্ভব?
আর ধর্ষককে যেখানে পাওয়া যাবে, সেখানেই মেরে ফেলার মত আইন বিরোধী দাবি করলে, দেশদ্রোহিতার অভিযোগে পড়তে হবে। আর এই ধারার শাস্তি প্রয়োগে কত জন ব্লগার এগিয়ে আসার সাহস করতে পারবেন সেটিও প্রশ্ন।
তাহলে উপায় কি? উপায় একটাই। মানুষের মাঝে বাস করা পশুকে বেড়িয়ে আসতে উৎসাহ দিতে পারে এমন ছিদ্রগুলি বন্ধ করা।
শেষ - যে উদাহারণ দুটি তুলে ধরা হয়েছে, সেগুলি অলিক নয়, জীবন থেকে নেয়া।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৭
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ কুনব্যাঙ ভাই।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমাদের সমাজে ও রাষ্ট্রে বহু বছর ধরেই অসুস্থ প্রতিযোগীতা চলে আসছে। অর্থ, সম্পত্তি ও সুন্দরী নারী এগুলোর পিছনে এক শ্রেণীর দুষ্ট ও ইগো সম্পন্ন মানুষ বৈধ-অবৈধ ভাবে ভোগ দখল করছে এবং অন্যকেও উস্কে দিচ্ছে। উমুকের এটা আছে ওটা আছে এবং কার সুন্দরী বউ বা গার্লফ্রেন্ড আছে ইত্যাদি নিয়ে বড়াই। অনেক সময় ভাল তরুণ ও যুবককেও তারই পরিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে সুরসুরি দেয়। যেহেতু ধর্ষণ ও নারীঘাটিত ব্যাপার তাই বলব অনেককেই দেখেছি ও শুনেছি আরে অমন নারী সঙ্গ না পাইলে জীবনটাই বৃথা ও তুই কেমন পুরুষ? তাইলে এই সমস্ত কথা শুনলে অনেক ভাল পুরুষের পক্ষেও নৈতিক চরিত্রবান থাকা কঠিন। এই ধর্ষণ বা নারী নির্যতান বন্ধে আগে আমাদের সবার মন মানসিকতাকে সুস্থ ধারায় এনে মানবিক বোধসম্পন্ন হতে হবে। সামান্য সংখ্যার এক বিশেষ শ্রেণী এমন করে যাবে তাতে বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠের উপর প্রভাব পড়বে না তা এক কথায় অসম্ভব।
ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
ধীবর বলেছেন: এই অসুস্থ প্রতিযোগিতার কারণেই, আমরা ধর্মীয় বা সামাজিক অনুশাসন প্রতিষ্ঠায় ঢিলেমি করেছি। আর সে কারণেই মহামারির মত ভ্রস্টাচার শুরু হয়েছে। চমতকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
wrongbaaz বলেছেন: এই ব্যাপারে একজন ছোটখাটো জাতিয়তাবাদির ছোট স্কেলের লেখা পড়তে পারেন Click This Link
নারীর প্রতি এই সহিংসতার জন্য ধর্ষকদের বিচার চাই। কিন্তু সাথে সাথে এদের তৈরির কারিগর ও লালনকারী কর্পোরেট নারী ব্যবসায়ী ভন্ড, লেজকাটা নির্লজ্জ নারী সেলিব্রেটি ও এদের সমর্থনকারী নারীজীবি নারীবাদি হিজরা স্যু-চিলদেরও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
মাদকাসক্ত কে যতই নিরাময় কেন্দ্রে পাঠানো হোক, তার সামনে গাঁজা খেলে তাকে মাদক থেকে দূরে রাখতে পারবেন না।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
ধীবর বলেছেন: ছোট স্কেলের? কি বলেন? দুর্দান্ত শক্তিশালি লেখা। পাঠকদের অনুরোধ যেন অবশ্যই আপনার এই লেখাটি সবাই পড়েন। চমৎকার। তবে মোবাইল ভার্সন না দিয়ে যদি রেগুলার ভার্সেনের লিংক দিতেন তাহলে খুব এ ভালো হতো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ধন্যবাদ আর অভিনন্দন জানবেন রংবাজ ভাই। আমি সত্যি মুগ্ধ আপনার লেখা পড়ে।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
মাক্স বলেছেন: +++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাক্স ভাই।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: +++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩
wrongbaaz বলেছেন: ধন্যবাদ ধীবর ভাই, ( আমি কিন্তু লজ্জা পাচ্ছি)
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭
ধীবর বলেছেন: লজ্জা? আপনার গর্ব হওয়া উচিত। আমাদের মাঝে এতদিন একজন শক্তিশালি লেখক লুকিয়ে ছিল। সামনে আসাতে বুঝতে পারলাম।
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১১
বীরেনদ্র বলেছেন: ধর্মের অভাবে ধর্ষন ঘটছে- এমন দাবীর পেছনে অনেক যুক্তিই আছে কারন প্রত্যেক ধর্মেই অপরাধের বিরুদ্ধে বলা হয়েছে। কিন্তু ধর্মীয় বানী এক জিনিস আর বাস্তবতা ভিন্ন।
ধর্ষকের কোটী বছরের নরকবাস হবে এমন ধর্মের বানীকে কিন্তু কেউ তোয়াক্কা করবে না। কিন্তু ধর্ষকের শাস্তি হবে মৃত্যদন্ড। এই ব্যাপারটাই যদি দ্রুততম সময়ে এবং ১০০% নিশ্চিত করা যায় তাহলেই দেখবেন ধর্ষন প্রায় শুন্যের কোঠায়। বাংলাদেশে অপরাধের বিরুদ্ধে যে আইনগুলো আছে তার প্রয়োগ নিশ্চিত নয় বলেই অপরাধ বৃদ্ধি পায়।
সোউদি আরবে ধর্ষনের হার কম এমন দাবী যারা করেন তারা ভূলে যান সেখানে আইনের কঠোর প্রয়োগ এর কারনেই এটা সম্ভব হয়, সৌদি আরবের লোকজন বেশী ধার্মিক এ কারনে নয়। একইভাবে কানাডাতে ধর্ষনের হার কম কারন সেখানেও আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
ধীবর বলেছেন: কে কি বলেছে তা তো জানি না ভাই। এতটুকু জানি যে ধর্ম শিক্ষা এবং নৈতিকতা মুল্যবোধ এদের অভাবেই মানুষের ভেতর ঘুমিয়ে থাকা পশু চাগার দিয়ে উঠে বলেই এই ধর্ষনের মহোৎসব চলছে। একে থামাতে শাস্তি নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি অবক্ষয়ের ছিদ্রগুলিও বন্ধ করা দরকার। অনেক ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: তবে নারীদের পোষাক নির্বাচনের সাথে ধর্ষণের যে যোগ সুত্র অনেকে আবিস্কার করেছেন, তার সাথে বেশ দ্বিমতই আছে আমার।
তাই যৌন পিপাসু পাঠকদের যৌন সুরসুরি দেবার বাসনা থেকেই অনেক পত্রিকাই বেশ রগ রগে করে ঘটনাটি ছাপায়। এরপর? কোন ফলোআপ নেই। আবার নতুন ঘটনা। আবার নতুন করে লেখা। এক অদ্ভুত চক্কর !
একমত ধীবর ভাই।
ঘুমাইতে নিছিলাম, এই পোষ্ট দেখে মন্তব্য করতে ইচ্ছা করলো।
আর এখন যারা নতুন আইনের জন্য চিৎকার করতেছে তারা কি জানে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন কতটা অপব্যাবহার হচ্ছে? গ্রামে জায়গা জমি নিয়া সমস্যা দিয়া দিবে নারী ও শিশু নির্যতন আইনে মামলা। এই মামলাগুলায় সহজে জামিন হয় না তাই। এইটা করতে আনজীবিরাও পরামর্শ দেয়। নতুন আইন নয়। আইনের যথাযথ প্রয়োগ দরকার।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
ধীবর বলেছেন: আইনের অপপ্রয়োগ সব দেশেই ঘটে। তবে স্বভাবে আমরা একটু বেশি কুটিল বলে দেশে এর মাত্রা বেশি। এর পরিত্রাণ যারা করবেন, তারা নিজেরাই পক্ষপাতিত্ব করে থাকেন। কিংবা পেপারের যে ইস্যু নিয়ে বেশি চিল্লাচিল্লা সেগুলিতে আগে মন দিয়ে থাকেন। এজন্য ন্যায় বিচার হয় না। অনেক ধন্যবাদ মাথাখারাপ মানুষ ভাই।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর যুক্তি রোগ নিরাময়ের চাইতে প্রতিরোধ অনেক উত্তম ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত ভাই।।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
অচিন.... বলেছেন: +
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ অচিন ভাই।
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
বীরেনদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। আবার এলাম আপনার ব্লগে। আমার বক্তব্য ছিল মুল্যবোধ বা নীতি জাগরিত করে অপরাধ হ্রাস পাওয়ার চেয়ে অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত করনই অপরাধ কমানোর কার্যকরী উপায়। এককভাবে ধর্ম হয়তঃ দু একজনের জন্য কার্যকরী হতে পারে তবে নিশ্চিত শাস্তির ভয়ই বেশী কার্যকর।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
ধীবর বলেছেন: আলোচনার জন্য একবার কেন হাজার বার আসবেন, কোন সমস্যা নেই ভাই। তবে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে শাস্তিদান কেন সুদুর পরাহত সে কথা বিস্তারিতই বলেছি। শাস্তির ভয়ে অনেকে হয়তো কন্ট্রোলে থাকবে। কিন্ত সে ক্ষমতবান হলে, তাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে না। এমন্টাই আমাদের দেশে গ্রাম বাংলায় ঘটে থাকে। উলটো ধর্ষিতাকেই অপবাদ মাথায় নিতে হয়। অনেক ধন্যবাদ।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: সমাজ সচেতনতা নিয়ে লেখেন। কি সব জাতিয়তাবাদী দল কইতে কইতে ফেনা তুলে ফেলছেন। এই লেখা ভালো হইছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
ধীবর বলেছেন: আমি সব ধরণের লেখাই লিখি ভাই। আর জাতিয়বাদ আমার আদর্শ। আদর্শচ্যুত হলে, আপনারাই বলবেন যার আদর্শ নাই, তার কথা কি শুনবো? অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
নেক্সাস বলেছেন: হ্যা হতে পারে। কারণ প্রতিটা মানুষের মনে বাস করে একটি পশু। শিক্ষা, সামাজিক নিয়ন্ত্রন, ধর্ম , বিবেক ইত্যাদি নানা শেকলে সেই পশুটা বন্দি থাকে। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে সেই পশুটা বুঝিয়ে দেয় সে কত ভয়ংকর হতে পারে...
জাতিয়তাবাদী শুনল যাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায় আসলে এরা কারা?
ধন্যবাদ ধীবর ভাই। জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসিরাই পারবে এভাবে লোক দেখানো নয়, নীর্লিপ্ত ভাবে সত্যিকার বিশ্লেষনের মাধ্যামে আত্মোপলব্দি করে সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে।
শুশীলেরা শুধু বলেই সার। ব্লগ ফাটাই ফেলবে কিন্তু কাজের বেলায় হটেন টট । সেদিন রংপুরে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ধর্ষকেরা শ্লীলতাহানি করেছে ছাত্রী হোষ্টেলের ছাত্রীদের। সেটা নিয়ে এসব সুশীলদের একটাও প্রতিবাদ দেখিনি।
মহাজোট সরকার যেদিন ক্ষমতা নিয়েছিল সেদিন আমার এলাকায় ভাই বিএনপি করার অপরাধে যুবলিগের ধর্ষকদের দ্বারা গনধর্ষিত হয়েছিল ষোড়ষী আশা। তার প্রতিবাদ তো কেউ করেনি। বেছে বেছে ধর্ষনের প্রতিবাদ করলে লাভ কিছুই হবেনা। অপরাধ কে অপরাধের চোখে দেখে সন্মিলিত প্রতিবাদ করতে হবে চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে।
সূচীত হোক সুন্দর দিন। সকল ন্যায়পরায়ণ বাংলাদেশীর প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মুখে পরাজিত হোক ধর্ষকেরা। ধর্ষন নামক মহামারী থেকে মুক্তো হোক আমার মা বোন তথা গোটা বাংলাদেশ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত। আসলে আমরা যে ধরণের জাতিয়তাবাদে বিশ্বাস করি, সেটা এখনো অচেনা। এজন্য অনেকেই বিভ্রান্ত হতে পারেন। তবে ধৈর্য্যের সাথে চালিয়ে গেলে এই বিভ্রান্তি অচিরেই আর থাকবে না।
অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই। আপনার মুখে ঘটনা শুনে ক্রোধান্বিত হচ্ছি।
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই। এরা তো পশু, এদের আবার দল কি? এরা তো কারও বাবা, ভাইও হতে পারে না। এই পশুদের ফাঁসি দিতে হবে।
উপরে বস্তিলীগের একটা আপনার জাতীয়তাবাদী আদর্শ নিয়ে প্রশ্ন তুলল। এরা ছদ্মবেশী, এরাই ধর্ষণের সমার্থক। এদের জিজ্ঞাসা করেন তো, এরা কখনো নিজ দলের কারও অপকর্মের কথা স্বীকার করবে কি না?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চান্দু ভাই। আসলে আমরা প্রশ্নের উত্ত দিতে কুন্ঠিত নই। তাই যে যেকোন প্রশ্নই করতে পারেন। সেই অধিকার দিতে আমাদের কোন সংকোচ থাকা উচিত নয়। এখানেই আমাদের সাথে অন্যদের পার্থক্য গড়ে দিতে হবে।
ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে যদি স্ট্রিট জাস্টিসের পথে নামতে হয়, তাহলেও আমার সমর্থন থাকবে।
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: +++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই।
১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: সহমত জানাতেই পোষ্টে প্রবেশ। বিশেষ করে "তবে নারীদের পোষাক নির্বাচনের সাথে ধর্ষণের যে যোগ সুত্র অনেকে আবিস্কার করেছেন, তার সাথে বেশ দ্বিমতই আছে আমার।" এই অংশটার সাথে ভিষনভাবে একমত।
ধর্ষন নিয়ে পোষাকের প্রভাব নিয়ে যে পোষ্ট এসছিল সেখানে মন্তব্যকারীদের অশ্লিল ভাষার ব্যবহার দেখে সেখানে কোন মন্তব্য করিনি।
কারণটা ইগো ! হ্যা ইগো। যা ক্ষমতাবান মানুষকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যায়, যেখান থেকে তার মনে হয়, সে এক অদ্বিতীয়। বাকিরা তার প্রজা।
হ্যাঁ, ক্ষমতা'ই ফ্যাক্টর। নিজের প্রভাব, পেশীশক্তি জাহির করতে একটা শ্রেনী এই প্র্যাক্টিস চালু রাখে যেমন- মানিক। আবার সাধারন কে তুচ্ছ জ্ঞান করে পৃথিবীর সবকিছুই তার ভোগের জন্য এমন ধারনা যা কেবল ক্ষমতাবানরাই বরতে পারে।
আপনার অবগতির জন্য আপনার ব্লগে আগমনের পূর্বে যে দুজন একনিষ্ঠ জাতীয়তাবাদীকে আমি খুব পছন্দ করতাম তার লিন্ক এখানে দিলাম, সময় হলে বেড়িয়ে আসবেন। এই দুইজনকে আমি খুব মিস করি ;
কিরিটি রায়
পাললিক মন
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
ধীবর বলেছেন: সুস্বাগতম কমরেড ! অনেক দিন পর পর দেখি আপনাকে। আশা করি ভাল আছেন। যাদের নাম দিলেন উনাদের লেখা আগেও পড়েছি। দুর্ভার্গ্য্য যে উনারা লেখা ছেড়ে দিয়েছেন। আমিও উনাদের মিস করছি। অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কলির কৃষ্ণ বলেছেন: ভাল লাগল। প্লাস।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কৃষ্ণ ভাই।
১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
কলির কৃষ্ণ বলেছেন: জাতীয়তাবাদি ব্লগারদের মধ্যে বর্তমানে মডুর অন্যতম চক্ষুশূল দেশী মামার নিক কোনো কারন ছাড়াই(অবশ্য কারন একটা আছে-তাহলো সদা সত্য কথা বলা) ব্যান করা হয়েছে
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
ধীবর বলেছেন: খুব শিগ্রি এর বিরুদ্ধে চরম প্রতিবাদ আসছে।
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ধীবর ভাইয়া, আমিও মনে করিনা নারীদের পোষাক নির্বাচনে ধর্ষকদের কোনো প্রতিক্রিয়া কাজ করে। যারা ধর্ষক তারা দেড় বছরের শিশু কিম্বা ১৭ বছরের বুড়িকদেরও ছাড় দেয়না-যা আমরা এই ব্লগেই অনেক পোস্টে কিম্বা বিভিন্ন পত্রিকায় পড়েছি। পাকিস্তানী হানাদার সেনারা ৭১ সনে যাদের ধর্ষন করেছিল-সেই সব মা বোনদের কেউই তখন শালীনতা বর্জিত পোষাক পরেনি-তারপরেও ধর্ষকদের হাত থেকে রেহাই পায়নি।
পোস্টে প্লাস।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ক্ষুধিত পাষাণ ভাই। আসলে পোশাকেই দোহাই দিয়ে অনেকে নিজের পাশবিকতাকে ঢাকতে চায়। এদের দৃস্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। তবেয় হ্যা, আমাদের নৈতিক অবক্ষ্য় কমাতে শালিনতার বিকল্প নেই।
২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: দেশী মামা'র নিক ব্যানের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
ধীবর বলেছেন: শিগ্রি এ ব্যাপারে ব্যাপক প্রতিবাদ আসবে বলে আশা করছি। দেশী মামার নিক ব্য্যান আর অন্য ব্লগের দালাল একটা গালিবাজ দিব্যি ঘুড়ে বেড়াচ্ছে। এ অন্যায়্য মেতে নিতে কস্ট হচ্ছে।
২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
আমি বীরবল বলেছেন: আমি মনে করি ধর্ষকদের নিবৃত্ব করতে ম্যান টু ম্যান, ফেইস টু ফেইস এবং দলগত কাউন্সেলিং এর বিকল্প নেই।
+
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
ধীবর বলেছেন: আপনার বর্ণিত উপায়েও অবশ্যি চেস্টা করে দেখা উচিত। ভালো বলেছেন বীরবল ভাই। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: ভাল লাগল।
ধীবর ভাই, আপনার পোস্টে উল্লেখিত লিংক দেয়া ব্লগারগন অনেক সময়ই মন্তব্যের জবাব দেয়না-তাই ঐ পোস্টগুলো পড়া হলেও মন্তব্য করা থেকে বিরত থেকেছি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশী ভাই। আপনার অভিযোগের ব্যাপারে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ আর ধীমার অনাদি ভাইয়ের দৃস্টি আকর্ষন করছি।
২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ধীবর ভাই।
মানুষের মাঝে বাস করা পশুকে বেড়িয়ে আসতে উৎসাহ দিতে পারে এমন ছিদ্রগুলি বন্ধ করার কিছু টিপস ছিল আমার এই পোষ্ট টিতে। অনেক দিন আগে লিখেছিলাম।
Click This Link
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
ধীবর বলেছেন: খুব ডাইভাইর্স চিন্তা করেছেন আতিক ভাই। চমৎকার। মন্তব্য দিয়েও ভালো লাগ্লো ওই লেখায়। অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: @কলির কৃষ্ণ দেশী মামারে আবার ব্যান করছে?? কেন? তার সাম্প্রতিক মন্তব্য বা কোন পোষ্ট তো মডু সরায় নাই। তাহলে ব্যান করলো কেন? মামায় আওয়ামীপন্থি মডুদের কি খুব ব্যাথা দিছিলো নাকি?
ধীবর ভাই এবিষয়ে পারলে লিখয়েন। দেশী মামার আগের নিকও অন্যায় ভাবে ব্যান করা হইছে। এই ব্লগ কি আওয়মীদের? হইলে সেটা ব্যানারে লিখে রাখুক।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন মাথা খারাপ মানুষ ভাই। আওয়ামি লিগের গালিবাজগুলি বহাল তবিয়তে থাকবে, আর আইনের খাড়ায় জাতিয়তাবাদি বা সাধারণ ব্লগাররা কাটা পড়বে, এই অনাচার মেনে নেয়া যায় না। প্রতিবাদ আসছে।
২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: পোস্টের সাথে পুর্ণ সহমত রেখে পিলাচ লাগাইলাম ,,,,
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আসামী ভাই।
২৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: +++
বিশ্ব জুড়ে ধর্ষনের এই ঘটনা প্রবাহ প্রমান করে যে, কুশিক্ষা (সুশিক্ষার অভাব), অশ্লীলতার চর্চা (পর্দাহীনতা), অনৈতিক লোভ (সুদ/ ঘুষ/চুরি) আর ধর্মনিরোপেক্ষ গণতন্ত্র (নৈতিকতাহীন মূর্খের আধিক্ষ্য) মানুষকে পশুরও অধম এক অসভ্য প্রাণী বানিয়ে দেয়। সভ্য-সুন্দর মানব সভ্যতার বিনির্মানে এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, সুশিক্ষা, সৎ নৈতিকতা, সামাজিক মূল্যবোধের চর্চা বিষয়গুলি অপরিহার্য। সততার সাথে ইসলাম পালন ও চর্চা মানুষকে এই অসভ্য-অনাচার থেকে মুক্তি দিতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনসুর ভাই। আপনার সাথে সহমত।
২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
ফারজানা শিরিন বলেছেন: প্রতিটা মানুষের মনে বাস করে একটি পশু। শিক্ষা, সামাজিক নিয়ন্ত্রন, ধর্ম , বিবেক ইত্যাদি নানা শেকলে সেই পশুটা বন্দি থাকে। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে সেই পশুটা বুঝিয়ে দেয় সে কত ভয়ংকর হতে পারে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শিরিন।
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
রাতুলবিডি২ বলেছেন: বীরেনদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। আবার এলাম আপনার ব্লগে। আমার বক্তব্য ছিল মুল্যবোধ বা নীতি জাগরিত করে অপরাধ হ্রাস পাওয়ার চেয়ে অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত করনই অপরাধ কমানোর কার্যকরী উপায়। এককভাবে ধর্ম হয়তঃ দু একজনের জন্য কার্যকরী হতে পারে তবে নিশ্চিত শাস্তির ভয়ই বেশী কার্যকর।
১০০ ভাগ একমত।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: +++++++++