![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাত্রি পছন্দ করতে বেশি বেগ পেতে হয়নি। পরিবার আর আত্মিয় স্বজন বেশ তাড়াহুড়া করেই সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে। রাত পোহালেই গায়ে হলুদ। পরদিন বিয়ে।
বাবার সাথে অভিমান করে বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়াটা বেশ অপ্রত্যাশিতই ছিল ।
এক বন্ধুর বন্ধুর মামার চালের আড়ত আছে যশোরে। সেখানে চাকরি নিয়ে গোপণে ঢাকা ছেড়েছিলাম। মন কেদেছিল। অনেক অনেক কেদেছিল। কিন্ত জয় হয়েছিল অভিমান আর জেদেরই।
বেতন আহামরি কিছু না। ঘর ভাড়া দিয়ে চলে যেতো। চাকরি বলতে ওই হিসেব টিসেব রাখা। মামা অনেকবারই বলেছিলেন, তার বাসায় থাকতে।
এক কামরার বাসা। রাধুনি নিজেই। সম্পত্তি বলতে কয়েকটা হাড়ি পাতিল আর প্লেট। জামা কাপড়ের বাহুল্যও ছিল না।
হঠাত কোন একদিন একাকিত্ব এভাবে পেয়ে বসবে চিন্তাও করিনি। ভালোই তো কেটে যাচ্ছিলো। ছুটির দিন গুলি ঘুমিয়ে পার। আর সঙ্গি ছিল এক গাদা বই।
কিন্তু এভাবে হঠাৎ একলা লাগা শুরু হবে ভাবিনি।
ঢাকা থেকে এসেছি বোধ করি একারণেই আশে পাশে লোকজন কাছে ভিড়তো না খুব একটা। তাছাড়া আমি নিজেও মুখচোরা। চেনা জানার মধ্যে পাড়ার মুদি দোকান বা চায়ের দোকানিটা।
এর মাঝে একদিন ভরা পুর্ণিমায় হৃদয়ে এমন ঝাকুনি খাবো বুঝতে পারিনি। গরমের এক রাতে হাল্কা হাওয়া। চারিদিন নির্জন শুনসান। চাদের আলোয় উদ্ভাসিত পৃথিবী। মনে হলো, এই সুন্দর রাতে কেউ যদি আর হতো। একান্ত আপন, অনেক চেনা আর ভালোবাসার সঙ্গিনি।
নার্গিসের সাথে পরিচয় মামির সুত্র ধরেই। সেও আরেক অঞ্চলের বাসিন্দা। জীবিকা এবং নিরাপত্তার কারণে ভাগ্যই যেন ওকে এই ছোট্ট শহরটায় চলে এসেছে।
প্রথমদিন মামা মামির সাথেই এসেছিল।
- আপ্নে দেখি অনেক বই পড়েন?
এই প্রশ্ন থেকে শুরু হয়েছিল আলাপ। সে আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতো। আর আমি এই সুদুরে একাকিত্ব মোচনে নিঃশ্চিন্তে ওর উপর নির্ভর করা শুরু করেছিলাম। এর পর কত কথা।
- জানো আমার না অনেক কস্ট লাগে। মাঝে মাঝে কান্দি।
- কেনো ? যেখানে থাকছো, সেখানে তো ভাই ভাবি দুইজনেই শুনেছি বেশ ভালো।
- হ্যা, খুব ভালো। তুমি মেয়ে হলে বুঝতা। ভাবি যখন এন জি ও তে চাকরিতে যায়, তখন ভাই হতে চায় নাগর। কথায় কথায় গায়ে হাত দেয়। বিছানায় নিতে চায়।
নাহ ! তখনো নার্গিসের সাথে ভালোবাসা প্রেম হয়নি। কিন্তু এর পরেও ক্রোধে উন্মত্ত হতে দেরি হয়নি। নার্গিস বাধা দিলো।
- কি দরকার ঝামেলা করার। তুমিও বিদেশি আমিও এখানে বিদেশিই। ওদের সাথে আমরা পারবো?
- কিন্তু প্রতিবাদ না করলে কি করে চলবে?
একটু হাসলো নার্গিস।
-বাহ ! প্রতিবাদ? লাভ কি? অনেক কস্টে সেখানে আশ্রয় পাইছি। সেখান থাইকাও আমারে বাইর করতে চাও? তুমি জানো না, বিধবা একটা মেয়ে স্বামি হারা হওনের পর কিসের মধ্যে দিয়া যায়।
আমি হোচট খেলাম? বিধবা?
- শুধু বিধবা না, আমার ছোট ছোট দুইটা বাচ্চাও আছে। ওদের মুখের দিকে তাকাইয়া কত যায়গায় কত লাত্থি উষ্টা অপমান সহ্য করছি।
- তোমার স্বামি না হয় মারা গিয়েছে। কিন্তু তোমার শশুড়বাড়ি?
- হেরা বড় বংশের লোক। মা বাপের অমতে বিয়া করছিল আমারে ।হঠাৎ কইরা। হার্টের অসুখে স্বামিটা মরলো। কেউ দেখতেও আসে নাই। উলটা বিষ খাওইয়া স্বামিরে মারছি এই কেস এ আমারে ফাসাইছিলো। গরিব বাপের অর্ধেক যায়গা জমি বেইচা জামিনে ছাড়া পাইছি।
-- সর্যি তোমারে অনেক কথা কইয়া ফেললাম, কিছু মনে কইরো না। কেউরে আর আপন মনে হয় নাই। তোমার চোখ কোনদিন আমারে অসম্মান কইরা দেখে নাই। তাই তোমারে আপন মনে হইলো।
কি নিষ্ঠুর পৃথিবী ! এমন অসহায় একটা মেয়েরর পাশে দাড়াবার কেউ নেই?
না। আমি আতেল হবো না। আমি সুশিল হবো না।
এভাবে বিয়েটা হয়ে যাবে ভাবিনি। নার্গিস প্রবল আপত্তি করেছিল। এছাড়া ওকে সেই নরক থেকে উদ্ধার করা তো সম্ভব ছিল না। নারী যতই স্বাধীন হোক, এই সমাজে পুরুষের অবলম্বন ছাড়া তার চলা বড় দুর্গম বড় নিষ্ঠুর।
মাত্র হাতে গোণা কয়েকজন। কোন আড়ম্বর ছিল না, জাকজমক ছিল না। অপরিচিত কিছু ছেলে মেয়েরা খানিক হুল্লোড় করলো। সাদামাটা খাওয়া দাওয়া হলো। মামা মামি দুই পক্ষ্যের অভিবাবকত্ব করলেন। হয়ে গেলো বিয়ে।
দুজনের মাঝে ফারাকটা বিশাল হলেও, সব ঘুচিয়ে দিলো অই বন্ধন।
দিনগুলি যেন উড়েই যাচ্ছিল। আহা ! কাজ থেকে ছুটি নিয়ে সারা রাত জেগে থাকা। খুনসুটি করা। কপট অভিমান করা। আর ভালোবাসা।
- এই শোন, এই ফকিরের মত জীবন চালাইতে পারবানা। লিস্ট দিচ্ছি। গিয়া যা যা লাগে নিয়া আসবা বাজার থেইকা।
ছোট পর্ণ কুটিরটা নার্গিসের হাতের ছোয়ায় যেন জীবন ফিরে পেলো।
সেদিন একটা দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুমটা ভেঙ্গে গিয়েছিল। নার্গিসকে জানাইনি। সে কুসংস্কারে বিশ্বাস করে। বলতো আমার যে পোড়া কপাল , কয়দিন এই সুখ সয় আল্লাহ জানে।
কাজে যাবার পথে মোটর সাইকেলের ধাক্কায় সেই যে জ্ঞান হারিয়েছিলাম, জ্ঞান ফিরেছিলারো ২-৩ পর।আমার চিকিৎসার জন্য নার্গিস তার এক মাত্র স্বর্ণের হারটাও বিক্রি করে দিয়েছিল।
কোমড়ে প্রচন্ড চোট লেগেছিল। তাই চাকরিতে যাওয়া বন্ধ ছিল। এর মধ্যে আবার মামার বড় ছেলে আড়তের মালিক হয়ে বসাতে, আমার দুর্ভাগ্য শুরু হলো। কিছু টাকা হাতে ধরিয়ে আমায় বিদায় বলা হলো।
জমানো টাকা ভেঙ্গে আর কতদিন? বাধ্য হয়েই নার্গিস খুজে পেতে একটা এন জি ও তে চাকরি নিলো। আমার ভালো লাগতো না। সারাদিন একা মরার মত পড়ে থাকতাম। নার্গিসও ধীরে ধীরে বদলাতে লাগলো। কেমন জানি সব সময় খিট মিট করতো। আমাদের মধ্যেকার সামাজিক অবস্থান শিক্ষা সবকিছুর বড় ব্যাবধান আরো প্রকট হয়ে দেখা দিলো।
এক সময় জেদের পরাজয় ঘটলো। বাসায় যোগাযোগ করলাম। সব খুলে বললাম। একটা ব্যাচেলর ছেলে, দুটি মেয়ে সহ এ বিধবাকে বিয়ে করেছে, এটা তারা মানতে পারলেন না। অতীত ত্যাগ করে যেতে পারলে আমার দুয়ার খোলা, এটা খুব স্পস্ট করেই জানিয়ে দেয়া হলো আমাকে।
নাহ ! এ কি করে হতে পারে? যে মেয়েটি দিন রাত অভাব অনটন সহ্য করে আমার সাথে পড়ে আছে, তাকে ত্যাগ করি কি করে? কোথায় যাবে এই অসহায় মেয়েটা?
বাসায় ফিরতে প্রায়ই রাত করতো নার্গিস। প্রথমে কিছু বলতাম না। পড়ে এই নিয়ে কিছু জিজ্ঞেস করলেই শাপ শাপান্ত করতো। কিন্ত যেদিন মুখ খারাপ করে বললো, " শালা ল্যাংড়া , নিজে কিছু করনের মুরোদ নাই, উলটা আমার কামে জবাব্দিহি চাস? শুধু তোর কথা ভাবলে আমার চলবো? আমার ছোট বাচ্চা দুইটারে তুই খাওয়াবি নাকি তোর গুস্টি? "
সহ্য হয়নি। সে ঘর থেকে বের হয়ে যাবার পরেই বাস ধরে সোজা ঢাকায়।
-- এই ভাইয়া কি ভাবছিস? ওঠ, তোকে ভাবির বাসা থেকে হলুদ দিতে এসেছে।
আমার পরণে দামি পাঞ্জাবি। যদিও জানি এই সাদা পাঞ্জাবি হলুদ হয়ে যাবে কিছুক্ষন পরেই। স্টেজ সাজানো হয়েছে খুব সুন্দর করে। ছেলের বিয়ে বলে কথা। বাবা কোন ত্রুটি রাখেননি। হবু শালা শালিরা খুব মাঞ্জা মেরে এসেছে। আত্মিয়স্বজনে গমগম করছে চারিদিক। আমার সামনে মিস্টির থালা।
নার্গিসের সাথে বিয়ের আগে গায়ে হলুদ হয়েছিল। সাজ সজ্জা ছিল না। ঘরের সামনে একটা দাওয়ায় পাটি বিছিয়ে সেখানে এক বাটি পায়েস আর এক বাটি হলুদ রাখা ছিল। অচেনা অজানা সামান্য কিছু লোকজন রীতি মেনে গিয়েছিলেন।
হবু বৌ বাড়ির সবচেয়ে হোট মেয়ে। তাই হবু জামাইকে সম্মানিত করার কোন কমতি নেই। মা আর বোনেরা মিলে দেখলাম হবু ভাবির জন্য দামি দামি গয়না বানিয়ে এনেছে। আমাকেও দেখিয়েছে। চোখ ধাধিয়ে যায়।
আমার সামর্থ্যের মধ্যে নার্গিসকে কেবল একটা স্বর্ণের আংটি আর এক জোড়া কানের দুল দিতে পেরেছিলাম।খারাপ লাগছিল। ওকে বলতেই বলেছিল, নারীর অলংকার তার স্বামী। তাছাড়া যখন আবার তোমার হবে, তুমি কিন্যা দিও। আমার অবশ্য অত্ত শখও নাই।
ঢাকায় ফিরে বড় বোনকে সব খুলে বলেছিলাম। বোন আর দুলাভাইয়ের একটাই কথা। মানুষ অনেক সময় আবেগে অনেক কিছু করে ফেলে। এটা ব্যাপার না। তাছাড়া জীবন সংগ্রামী মেয়ে নার্গিস। ঠিকই সব ম্যানেজ করে ফেলবে। প্রয়োজনে টাকা পয়সা যা লাগে দেয়া হবে। তাও তেল আর জল এক সাথে মেশানো যাবে না।
তালাকের ঝামেলা করতে হয়নি। কোন অজ মফস্বলে কিভাবে কোন অবস্থায় বিয়ে হয়েছে, সেটা ভুল প্রমান করাও কঠিন কিছু না।
নার্গিসের ব্যাবহারে আমি ভীষণ কস্ট পেয়েছিলাম। একটা রাগ আর জেদের বসে, আবার বিয়েরে অমত করিনি।
আজ আমার বিয়ে। আত্মিয় স্বজন তো বটেই সকাল থেকেই বন্ধু বান্ধবরা সদলবলে হামলা করেছে। ঠাট্টা চ্যাংরামি দুস্টুমি সব সমান তালে চলছে।
এর মধ্যেই দেখি কোথা থেকে ছোট বোন ছুটে এসে বললো,
- ভাইইয়া, তোকে এক মহিলা ডাকছে।
- মহিলা? কোন মহিলা?/
- জানি না, কেউকে কিচ্ছু বলতে চাচ্ছে না। বড় আপা ওকে থাপ্পড় মেরেছে। এর পড়েও চলে যাচ্ছে না। শুধু বলছে, তোর সাথে ২ মিনিট দেখা করে এর পর যাবে।
কে হতে পারে? বুকটা ছ্যাত করে উঠলো। নার্গিস? কিন্তু তা কি করে সম্ভব? ও জানতো আমি ঢাকায় থাকি, কিন্তু কেন জানি না ঠিকানা জানতে চায়নি কোনদিন। আমিও বলিনি।
নাহ, এতো নার্গিস নয়। বেশ বয়স্ক একটা মহিলা। সম্পুর্ণ অচেনা।
- আপনি আমার সাথে দেখা চাচ্ছেন? কি ব্যাপার?
- বাবা , আমারে আপনে চিনবেন না। শুনছি আইজ আপনের বিয়া? তাই আপনের জইন্য উপহার আনছি।
আচলের খুট খুলে আমাকে যা দিলেন, দেখি এক জোড়া কানের দুল আর একটা আংটি। আরে এ তো সেই আংটি আর কানের দুল, যা বিয়ের সময় নার্গিসকে আমি যা দিয়েছিলাম।
- এই জিনিস আপনি কোথায় পেলেন?
- যারে দিছিলেন সেই আপনেরে দিছে।
- সে কোথায়?
- সেইটা তো কমু না বাবা।
যে মহিলা হাজার অপমান আর থাপড় খেয়েও আমার সাথে না দেখা করে ছাড়েনি, চাপ দিয়ে তাকে গলানো যাবে না, সেটা বুঝতে পারলাম।
- ঠিক আছে । অনেক ধন্যবাদ। আসছেন, খাওয়া দাওয়া করে যাবেন।
- বাবা, কোনদিন কি শুনছেন কোন মা তার মেয়ের সতিনের বিয়া খাইছে?
অ্যা? নার্গিসের মা? আমি মাথ ঝুকে সালাম করতে যেতেই তিনি দুই হাতে বাধা দিলেন।
- থাউক বাবা থাউক, আমারে সালাম করতে হইবো না। আমি এমনেই দোয়া করি। আপনের অনেক বড় মন, তাই আমার মাইয়াটারে ছায়া দিছিলেন। হোক না সেইটা কয়েকদিনের জন্য। আমি দোয়া করি আপনে সুখি হন।
বলেই চোখ মুছতে মুছতে মহিলা বিদায় নিলেন। আমার চারিপাশে ছোট জটলা। যারা জানতো, তারা মুখে খিল দিলো। যারা জানতো না, ওদের চোখে রাজ্যের প্রশ্ন। আর যারা শুনেও কিছু বুঝতে পারেনি, ওরা কিংকর্তব্য বিমুড়!
মনে পড়ে গেলো সেই বিয়ের রাত। খুব অল্প প্রসাধনে কম দামি একটা বেনারশি শাড়িতে শ্রেফ মনের প্রশান্তিতে আলোর মত ঝলমল করছিলো নার্গিসের মুখ। দেওয়ার মধ্যে শুধু সেই কানের দুল জোড়া আর একটা আংটি। অথচ এতেই কি সুখি ছিল সে।
সবার হা হা করা ডাক না তাকিয়েই আমি সেই মহিলার পিছু নিলাম। গলি পার হয়ে সেই মহিলা দেখি সি এন জি উঠছে। পাগলের মত দৌড়ে গিয়ে আটকালাম।
ঠিকই ধরেছি। সেখানে নার্গিসও বসা। কান্নায় ফুপাচ্ছে। মলিন চেহারা পরণের শাড়িটাও মলিন। বুঝাই যাচ্ছে আমাকে পাগলের মত এদিক সেদিক খুজেছে। নাহ !
ওর হাত শক্ত করে ধরে সি এন জি থেকে নামিয়ে আনলাম নার্গিসকে।
শুধু বললাম
- বৌ, ঘরে চলো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অচিন ভাই।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২
মোয়ােজজম হোেসন বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো.।চোখের কোনে জল চলে এসেছিল।
সরাসরি পিয়তে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোয়াজ্জেম ভাই। লেখাটা লিখতে গিয়ে আমি নিজেও কিছুটা আবেগাপ্লুত হয়ে গিয়েছিলাম।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২
রীতিমত লিয়া বলেছেন: বাহ খুব ভাল লাগল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
ধীবর বলেছেন: আমার শ্রম সার্থ্যক হলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লিয়া।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: অসাধরন ধীবর ভাই ,,,, আপনি দেখছি বড় ভাই ১০০% অলরাউন্ডার ,, যা নিয়ে লেখেন তাই সুপার হিট ,,,
সত্যি অসাধরন হয়েছে লেখাটা ,, পিলাচ লাগাইলাম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
ধীবর বলেছেন: লজ্জা দিচ্ছেন আসামী ভাই। আমি সামান্য মানুষ। হিবিজিবি লিখে দিলাম। তবে হ্যা মাথায়্য অনেক প্লট আসে মাঝে মাঝে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অসাধারণ গল্প। অনেক ভালো লাগল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কুনোব্যাঙ ভাই। আমার পরিশ্রম সার্থক হলো।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০
লক্ষ্যহীন বলেছেন: সুন্দর ধীবর ভাই। কিন্তু আফসুস, আমার আগে আপনি লিখা ফালাইলেন গল্পটা ।
ধন্যবাদ ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
ধীবর বলেছেন: বলেন কি লক্ষ্যহীন ভাই? এটা তো আমার দাদার জীবনের গল্প। তাহলে কি আমাদের দুই জনের দাদাই এক?
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
s r jony বলেছেন:
কিচ্ছু বলার নাই সুধু ভাললাগা দিলাম,
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
ধীবর বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগায় ধন্য হলাম জনি ভাই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
অপরাজেয় বিদ্রোহি বলেছেন: ''সবার হা হা করা ডাক না তাকিয়েই আমি সেই মহিলার পিছু নিলাম। গলি পার হয়ে সেই মহিলা দেখি সি এন জি উঠছে। পাগলের মত দৌড়ে গিয়ে আটকালাম।
ঠিকই ধরেছি। সেখানে নার্গিসও বসা। কান্নায় ফুপাচ্ছে। মলিন চেহারা পরণের শাড়িটাও মলিন। বুঝাই যাচ্ছেআমাকে পাগলের মত এদিক সেদিক খুজেছে। নাহ !
ওর হাত শক্ত করে ধরে সি এন জি থেকে নামিয়ে আনলাম নার্গিসকে।
শুধু বললাম
- বৌ, ঘরে চলো।''
অসাধারণ !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহি ভাই।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
মোঃ হাফিজুর রহমান বলেছেন: মামা কঠিন
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
ধীবর বলেছেন: হাফিজ ভাই, আপনাদের ভালো লেগেছে, এতেই আমার বিরাট প্রাপ্তি। অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
চ।ন্দু বলেছেন: আপনার এই লেখা এবং তার প্লট খুবই ইন্টারেস্টিং। সত্যি বলতে কি, কোন ব্লগে আমি কখনও এমন লেখা দেখিনি। এটা যদি আপনার নিজের লেখা হয় (কোনকিছু পড়লেই আমার মনে হয় এমনটা আগে আমি পড়েছি) তবে আপসি খুবই উঁচু দরের লেখক। আপনার লেভেলের কেউ নেই এই সামুতেও।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চান্দু ভাই। আমি এ পর্যন্ত ৩০০ এর বেশি লিখেছি এখানে । প্রতিটি সম্পুর্ণ আমার নিজস্ব চিন্তাধারা থেকে উৎসরিত। আপনার মন্তব্য আমাকে অনেক সম্মানিত করেছে। তবে সামুতে আমার চেয়েও অনেক অনেক উচু দরের গল্প লেখক আছেন। মুলত আমিই রাজনৈতিক কলাম লিখি। এবং এঘেয়েমি কাটানোর জন্য এই ধরণের লেখা লিখে থাকি।
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
েশখসাদী বলেছেন: সুন্দর । তবে এটা বাস্তবে প্রায় অসম্ভব ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
ধীবর বলেছেন: শেখসাদী ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে কল্পনার চেয়ে বাস্তব আরোও বেশি চমকপ্রদ
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
ফারজানা শিরিন বলেছেন: থেম থেমে ভাবতেছি গল্পটা যেন সত্যি হয় ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
ধীবর বলেছেন: এই ধরণের ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে এমন কোন পাত্র পাত্রিকে চেনেন নাকি? তাহলে তো খুবই ইন্টারেস্টিং হবে ব্যাপারটা।
অনেক ধন্যবাদ শিরিন আপনাকে।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
রায়হান০০৭ বলেছেন: ভাই, বাস্তবে কোনদিনও এমন হবেনা
গল্প অসাধারন ++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
ধীবর বলেছেন: রায়হান ভাই, এতটা নিশ্চিত হওয়া ঠিক হবে না অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
রিফাত হাসান০২২৮ বলেছেন: বৌ, ঘরে চলো....... অসাধারণ
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিফাত ভাই
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
ভুলো মন বলেছেন: অসাধারণ ভাল হয়েছে।
+ + + + + + + + + + +
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
ধীবর বলেছেন: ভুলো মন ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
ধীবর বলেছেন: নেটত সমস্যার কারণে আপনাদের প্রতিমন্তব্য দিতে দেরি হলো। এজন্য অত্যন্ত দুঃখিত ও লজ্জিত।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
ধীবর বলেছেন: কি কপাল নিয়া আইছিলি রে ধীবর। রাজনৈতিক পোস্ট না, গল্পও মনে হয় না খারাপ হইছে। এর পরেও মডুরা এই পোস্ট রে প্রমোশন দিলো না।। হায় রে বাকশালি মডু।
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
না পারভীন বলেছেন: পৃষ্ঠা উল্টাতে উল্টাতে ৮ নং পেজে না আসলে তো এই অসাধারণ গল্প টি মিস হয়ে যেত ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পারভীন। আপনাদের প্রশংসায় আমি মুগ্ধ হলাম। আমার কপাল খারাপ বলেই মডুরা আমার লেখাগুলিকে সব সময় দূরে পাঠিয়ে দেয়।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: খু্বই টাচি লেখা।
ভাল লেগেছে।
বাস্তব আরও বেশি বৈচিত্র্যময়। সহমত।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মুবিন ভাই। যথার্থ বলেছেন।।
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া!!!
তারপর সেই মেয়েটার কি হলো যাকে বিয়ে করতে যাচ্ছিলে প্রায়!!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭
ধীবর বলেছেন: তুমি আমারে এতদিন চিনো, আর বলতে পারলানা কি হইলো? এই নার্গিস মাইয়াটার কারণ এই গল্পের নায়কের দ্বিতীয় বিয়ার খাওন আমি মিস করমু, এইটা কি কইরা ভাবতে পারলা?
তোমার কেউ এক জন বিয়া শাদি করো বাবা। চাইরটা বিয়ার খাওন খাই। '
২০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
শান্তা273 বলেছেন: অসাধারন গল্প!
ভালোলাগা রইল খুবই।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৮
ধীবর বলেছেন: আপনাদের ভালো লেগেছে শুনে আমার লেখা সার্থক বলে মনে করছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ শান্তা।
২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ফিনিশিং লাইন দুর্দান্ত
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৯
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মুনশি ভাই। ইচ্ছা ছিল ট্রাজেডি বানানো। সে রকম হলী মনে হয় পাঠকরা আমাকে ছিড়ে খেতো। তাই রিস্ক নেইনি।
২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
ভারসাম্য বলেছেন: ভাল লাগলেও একটু খটকা আছে। শায়মার কমেন্টটা খেয়াল করেন ভাল করে।
আর বাকশালী মডুগো আর দোষ ধইরা লাভ কি? আমি নিজে লিখি অনেক কম। সেই অনেক কম সংখ্যক লেখারও খুব কম সংখ্যক লেখাই নির্বাচিত পাতায় যায়। অবশ্য নিজের লেখা নিয়ে খুব একটা আত্মপ্রসাদে ভুগিনা বিধায় সামু মডুগো কারবারগুলা বেশি একটা গায়ে লাগেনা।
আরেকটা কুশ্চেন আছিল। গল্পটা কি আপ্নের জীবন থেকে নেয়া?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭
ধীবর বলেছেন: ইচ্ছা হলো আর টাইপিং শুরু করলাম, এটা আমার স্বভাব বিরুদ্ধ। ইচ্ছা করেই গল্পটা লেখা হয়েছে, বিশেষ কিছু কারণে। যা সামু কেন্দ্রিক। সমসাময়িক সময়ে আরেকটি প্রায় না পঠিত এবং শুন্য মন্তব্য গল্পও দেখলাম একেবারে নির্বাচিত পাতায়। তাদের এই বৈষম্যের প্রমান হিসাবে এই পোস্টটি লিখেছি।
তবে হ্যা, এই রকম অসম বিয়ের সাক্ষি আমি নিজে। আমার এক খুবই ঘনিস্ট বন্ধুর জীবনের ঘটনা এটি। সে প্রায় এক ঘরে হয়ে যখন মনোবল ভাঙ্গার পথে, তখন এই অধম তাকে সব রকম সমর্থন দিয়ে বিয়েটা ঘটিয়েছিল। তারা সুখি হয়েছিল। এই কারণে এই দম্পতির আজ পর্যন্ত আমারকে অনেক উচু চোখে দেখে এবং সম্মান করে। ।
ইয়ে , কেন মনে হলো এ আমার জীবন থেকে নেয়া? রাজনৈতিক পোষ্ট কেমন লিখি জানি না, তবে গল্প লেখা যে আমা কম্ম নয় সেটা জানি। এতই আবেগি হয়েছে নাকি লেখাটা যেখানে মনে হচ্ছে ন্নিজ জীবন থেকে লিখলাম?
২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২
ফারজানা শিরিন বলেছেন: না ভাইয়া চিনি না । শুধু তো ভাঙ্গার আওয়াজ কানে আসে তাই গল্প পড়লেও মন বলে সত্যি হোক ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫০
ধীবর বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক্ক অবস্থার প্রেক্ষাপটে চারিদিকে শুধু ভাঙ্গন। একবার ইচ্ছা ছিল ট্রাজেডি বানাবো। কিন্তু হতাশার মাঝী নতুন করে আশা ছড়ানোটা একজন লেখকের নীতি হওয়া উচিত নয় বলে, ইতিবাচক সমাপ্তি টানলাম। শিরিন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: অসাধরন ধীবর ভাই ,,,, আপনি দেখছি বড় ভাই ১০০% অলরাউন্ডার ,, যা নিয়ে লেখেন তাই সুপার হিট ,,,
সত্যি অসাধরন হয়েছে লেখাটা ,, পিলাচ লাগাইলাম
****************
সত্যিই ভাল হয়েছে!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১
ধীবর বলেছেন: বা জি ভাই, আপনিও আমাকে লজ্জা দিচ্ছেন? অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: তালাক যখন দেন নাই, দুইটাই চলুক
মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলেন আরকি
চমৎকার লেখা। +++++++++ দিয়া গেলাম।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৩
ধীবর বলেছেন: বুকে আহেন আতিক ভাই। আহা রে ! দুই বৌ এর সেবা যত্ন এর কি মজা বুঝছিলো আমার নানায়। না আমারর মামা রা না বাপ চাচা কেউ এই মজা টা বুঝে নাই। আমার কপালে কি আছে কে জানে? দোয়া রাইখেন ভাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আতিক ভাই।
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: এতো পুরা বাংলা সিনেমা!!! আপনার জীবনের বাস্তব কাহিনি নাকি গল্প???
তবে ভাল লেগেছে খুব
+++++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৫
ধীবর বলেছেন: কি কন ভাই সিনেমা? এ কাহিনী সিনেমায় হইলে ভিলেন কই? ইজ্জত লুটার সিন কই? ঢিসুম ঢিসুম কই? গান নই? আইটেম সং কই? নাচ কই?
বাস্তবের সাথে কিছুটা মিল আছে এটা সত্যিই। উপরে ভারসাম্য ভাই কে দেয়া প্রতিমন্তব্য পড়ে দেখতে পারেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৩
এক আলোকবর্ষ দূরে বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে ভাই... লেখাটি পড়েই পরের ঘটনাটুকু মনে মনে গেঁথে ফেলেছিলাম, কিন্তু পরে মনে হল আপনার মত হয়তো এতটা সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারবো না। তাই কমেন্ট বক্সে সেই মনগড়া অংশটুকু আর দিলাম না... আপনার গল্প শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কপিরাইট আপনার...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এক আলোকবর্ষ দুরে ভাই। আমাদের সমাজে ঠিক হু বুহু না হলেও, এই ধরণের কাছাকাছি ঘটনা অনেক আছে। আর আমি মুলত রাজনৈতিক কলাম লেখক। গল্প আমাকে দিয়ে হয় না। এর পরে আপনাদের প্রশংসা ধন্য হয়ে গর্ব অনুভব করছি।
২৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ্কিছু কিছু সিনেমায় ঢিশুম ঢিশুম, ইজ্জত লুটার দৃশ্য থাকে না কারণ একঘেয়েমী হয়ে যাবে বলে!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৬
ধীবর বলেছেন: হাহাহা, শুনীন মাহবুব ভাই। এই গল্পকেও সিনেমারর স্ক্রিপ্ট বানানো যায়। খালিই প্রডুসার আর ডিরেক্টর পেলেই হয়। আমি নিজে লিখে দিতে পারবো।
ভিলেন = ওই ভাবির জামাই আর নায়কের বড়্র বোন যে থাকবে জটিল কুটিল। মাআইরপিট করবে নায়ক, ওই ভিলেনের সাথে, ফলশ্রুতিতে নায়িকাকে কুলটা অপবাদ দিয়ে ঘর থহেক বের করা হবে। আর আইটেম গার্ল হবে নায়ককে নায়িকার কাছ থেকে সরাতে ভাবির ড্যান্সিং। হইছে না? খিক খিক খিক
২৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৪
কলম.বিডি বলেছেন:
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
ধীবর বলেছেন: আরে চোখ মুছেন কলম ভাই। আর আলাউদ্দিন সুইটস এ গিয়া আমার নাম কইয়া মিস্টি খাইয়া আসেন।
৩০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৬
এক আলোকবর্ষ দূরে বলেছেন: শুধু আপনার লেখা না ভাই, আপনার অনেক কমেন্টেরও ভক্ত আমি। আমি নিজে এতটা সাবলীল ধাঁচে লিখতে পারি না বলে এতদিন কোন কমেন্টও করিনি। সাহস করে এই প্রথম কমেন্ট করলাম আপনার কোন পোস্টে। এই পোস্টটা আসলেই অসাধারণ। পরের ঘটনাগুলো এখনও মাথায় ঘুরছে, কিন্তু শেষটা মেলাতে পারছি না।
আর আপনার রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
ধীবর বলেছেন: আমার পাঠকরা আমার কাছে অনেক আদরনীয় এবং সম্মানিত। তাই কোন দ্বিধা ছাড়াই মনের আগল খুলে দিতে পারেন। আমরা ব্লগাররা কেউই প্রফেশনাল লেখক না। তাই ইতঃস্তত করবেন না। আমরা আমরাই তো। কেউ আরো চেয়ে কম নই
শেষটা পাঠকের কল্পণা শক্তির উপরেই লেখা ছেড়ে দিয়েছেন।
আপনার মন্তব্য আমাকে অনেক সম্মানিত করলো। আমার একান্ত কৃতজ্ঞতা গ্রহন করবেন ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আপনি দেখি চমৎকার গল্প লেখেন ভালো লাগলো।+
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৪
ধীবর বলেছেন: আরে চেয়ারম্যান ভাই। অনেকদিন পর। আছেন কেমন? অনেক অনেক ধন্যবাদ। পলিটিকাল লিখতে লিখতে এ ঘেয়ে লাগ্লে, এই রকম হাবি জাবি লিখি আর কি !
৩২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩০
বৈরাম খাঁ বলেছেন: অসাধারন,ভাল লাগল।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৫
ধীবর বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগায় আমার পরিশ্রম সার্থক হলো। অনেক ধন্যবাদ বৈরাম ভাই।
৩৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
কলম.বিডি বলেছেন: হাবিজাবিই যদি এমন হয়...
হাবিজাবি লিখতে পারতাম যদি!!
ধুর, পড়তে বসছি, এমন সময় এই পোস্ট চোখে পড়লো ক্যন?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২
ধীবর বলেছেন: আরে কলম ভাই। আপনে কি নার্গিসের প্রেমে পইড়া গেলেন নাকি?
৩৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
সিনেমা পুরা বাম্পার !!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
ধীবর বলেছেন: ভাই আমি গরিব মানুষ ! কোন প্রডুসার ঠিক করেন, গল্পটা বেইচা বিড়ি খাইতে পারমু।
৩৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৪
কলম.বিডি বলেছেন: না রে ভাই, মেয়েটাকে মায়া লাগতেসে খুব। আর আমি মিসেস কলম।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৭
ধীবর বলেছেন: ইয়ে মানে থুক্কু । সরি ভাবি। এ রকম মায়া লাগানো অনেক অনেক মেয়েই আছে আমাদের সমাজে। যদি সত্যিকার কিছু করতে হয়, তাহলে যেন আমরা অন্তত তাদের সমমর্মি হই। তাহলেও মেয়েগুলি একটু আশ্রয় আর সান্তনা পায়। অনেক ধন্যবাদ ভাবি।
৩৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৫
আশিক মাসুম বলেছেন: ভাল লাগলো।
আমার বিয়া করতে মুন্চায়
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ আশিক ভাই। আমাদের সমাজের আনাচে কানাচে এই রকম অনেক অসহায় মেয়ে আছে। যদি এদের আপনার জীবনসঙ্গিনি করতে পারেন, তাহলে অন্তত একটা অসহায় মেয়ে আশ্রয় খুজে পাবে। এবং সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
৩৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
এক আলোকবর্ষ দূরে বলেছেন: কি বলেন ভাই? এতটা সম্মান দিয়ে ফেললাম নাকি!!! আসলেই সব আমরা আমরাই তো। লেখার উপর কেউ তো আর পিএইচডি নিয়ে আসিনি এখানে। আমার লেখায় আমন্ত্রণ রইলো। আমার অখাদ্য লেখা হয়তো আপনার রুচি হবে না, তবুও সম্ভব হলে একটু চোখ বুলাবেন। কমেন্ট না করলেও চলবে, বুঝে নেব যে ভাল হয়নি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
ধীবর বলেছেন: আাপনার শেষ লেখাটি পড়ে মুগ্ধ হলাম। শব্দের চমৎকার সব কারুকাজ। অনেক অনেক অভিনন্দন আপনাকে
৩৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২২
wrongbaaz বলেছেন: বাসায় ফিরতে প্রায়ই রাত করতো নার্গিস। প্রথমে কিছু বলতাম না।
পড়ে এই নিয়ে কিছু জিজ্ঞেস করলেই শাপ শাপান্ত করতো। কিন্ত
যেদিন মুখ খারাপ করে বললো, " শালা ল্যাংড়া , নিজে কিছু করনের
মুরোদ নাই, উলটা আমার কামে জবাব্দিহি চাস? শুধু তোর
কথা ভাবলে আমার চলবো? আমার ছোট বাচ্চা দুইটারে তুই
খাওয়াবি নাকি তোর গুস্টি? "
>>> তারপরও বাবা-মায়ের এই অপমান মেনে নিতে পারছি নাহ। নার্গিসের মায়ের সাথে যে আচরণ তা কোনভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়, মায়ের বয়সি কাউকে না মারলেই ভালো লাগত। সবসময়ই গল্পের সুখী সমাপ্তি ঘটে না, পুরো গল্পে বাস্তবতার ছায়া থাকলেও শেষটায় এই কাল্পনিক সমাপ্তি ভালো লাগে নি। তবে সামগ্রিকভাবে সাবলীল উপস্থাপনায় আপনার লেখাটা ভালো হয়েছে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
ধীবর বলেছেন: হাহাহা, আরে রংবাজ ভাই, এটা নিছকই কাচা হাতের লেখা। প্রচুর ভুল থাকবেই। অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০১
ঘুমকাতুর বলেছেন: এই শালার অভাবটারে যদি খুন করা যাইত
যদিও গল্প তবুও বাস্তব মনে হয়
যাই হোক প্লাস ধীবর ভাই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
ধীবর বলেছেন: )দুর্দান্ত বলেছেন ঘুমকাতুর ভাই। সব নস্টের গোড়া ঐ অভাবই। অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
wrongbaaz বলেছেন: @ ঘুমকাতুর >>> স হ ম ত
৪১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
ভিয়েনাস বলেছেন: শিরোনাম দেখে ভেবেছিলাম সত্যই বুঝি আপনের বিয়ে
যাইহোক চমৎকার গল্প লিখেছেন । পোস্টে প্লাস দিয়ে গেলাম
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
ধীবর বলেছেন: আমার বিয়ে হলে, পয়লা ছবিই হবে খানা পিনার ধন্যবাদ ভিয়েনাস ভাই।
৪২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: রাজনৈতিক দৃষ্টি ভংগীতে রাফ এন্ড টাফ ব্লগার ধীবর ভাইয়াকে নতুন করে আবিস্কার করলাম। ভাল লাগা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবা বাংলাদেশী পোলা ভাই। আশা করি আপনাদের আস্থা ধরে রাখতে পারবো ইনশাল্লাহ
৪৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
নেক্সাস বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন ধীবর ভাই।
সবকিছু কিন্তু কথামত চলছেনা।
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যব্দ নেক্সাস ভাই। এতদিনে স্থবিরতা, দূর হতে সময় লাগবে ভাই। ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছি।
৪৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
নষ্টালজিয়া বলেছেন: নষ্টালজিক!!!! ১১তম প্লাস।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নস্টালজিয়া ভাই। অনেকদিন পর মনে হয় আপনাকে দেখলাম। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: সেরাম গল্প পড়লাম ভাইয়া। গল্পটার মাঝখানটাকে ঘুরিয়ে যে এইভাবে এন্ডিং দিবেন তা ধরতেই পারিনি।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ অমিত ভাই। আমি চেস্টা করেছি যাতে আপনাদের কাছে উপভোগ্য হয়।
৪৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
সবুজ সাথী বলেছেন: কি বলব। অনেকদিন পর একখান লেখা পড়ে নিজেকে সেইখানে হাজির মনে হচ্ছিল। ছোটবেলায় সিনেমা দেখা নিজেকে নায়কের জায়গায় কল্পনা করার মত।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
ধীবর বলেছেন: হাহাহা, খারাপ না। আমি তো গল্প বা ফিল্ম দেখে ভালো লাগ্লেই নিজেকে নায়ক হিসাবে কল্পনা করি অনেক ধন্যবাদ সবুজ সাথী ভাই।
গল্পের মোরাল কিন্তু একটা আছে।
৪৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
মুনতাশীর বলেছেন: বাহ খুব ভাল লাগল। প্লাস।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মুন্তাশীর ভাই।
৪৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
রায়হান কবীর বলেছেন: অনুসারিত ব্লগারর লিস্টে আছেন বলে এই লেখাটা মস হয়নি পড়তে।
দারুন আবেগময় লেখা।
কিছু গল্পে হয়তো বাস্তবের ছোঁয়া থেকে যায়!!
পোস্টে প্লাস
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
ধীবর বলেছেন: কবীর ভাই, আমাকে অনুসরন করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ।
৪৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: চমতকার!!!! ১৫ +
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
ধীবর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ক্ষুধিত পাষাণ ভাই।
৫০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
আহাদিল বলেছেন: লেখার হাত ভালো আপনার!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
ধীবর বলেছেন: পাঠকদের বিচার শিরোধার্য। অনেক ধন্যবাদ আহাদিল ভাই।
৫১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
সবুজ সাথী বলেছেন: মোরাল মুনে হয় আমার মাথার উপ্রে দিয়া গেছে। একটু ইশারা দিলে ভালা হইত।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৮
ধীবর বলেছেন: সবুজ সাথী ভাই, ইজি জিনিস। সবার উপরে ভালোবাসা সত্য
৫২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮
স্বপ্নঝড় বলেছেন: কিছু প্রশ্ন থেকে যায়-
অসম সম্পর্কের দিকে তারা কেন পা বাড়ালো? কিসের মোহে? গল্পের "আমি" চরিত্রটি কেন নার্গিসের সাথে এমন একটি সম্পর্ক গড়তে গেল যে সম্পর্কের কথা এতদিন সে তার বাবা-মা, বোন-দুলাভাই আর পরিবারের অন্য সদস্যদের জানানোর প্রয়োজন বোধ করে নি? তাহলে সবশেষে কেন সেই তাদের কাছেই ফিরে যাওয়া? সেখানেই বা কিসের মোহ?
আর যে ব্যাক্তি ক্ষণিকের মোহে সমাজে জীবনযুদ্ধের অতল সাগরে পরে থাকা একটা অবলা মেয়েকে করুণাসুলভ উদ্ধারের ব্রত নিয়ে আপন করে আবার ফেলে সেই পানিতেই ফেলে দিয়ে না বলে চলে আসে, তার জন্য নার্গিসের এত কিসের কান্না? কেনই বা তাকে আবার খুঁজে বের করার আপ্রাণ চেষ্টা? এসবের কোন উত্তর কি জানা আছে?
আছে... উত্তরটি জানা আছে। তা আমিও জানি আর আপনিও জানেন। আমরা মানুষ। মানুষ মাত্রই আবেগপ্রবণ প্রাণী। ভুল মানুষই করে, সেই ভুলও আবার মানুষই শুধরে নেয়। তাই গল্পের "আমি" যখন নার্গিসের মলিন মুখটার ফুঁপিয়ে কান্না দেখে, তখনই সে তার ভুল শুধরাতে বিন্দুমাত্র সময় নেয় নি। ভালবাসার দাবি নিয়ে হাতটা ধরে যথার্থই বলে, "বৌ, ঘরে চলো।"
গল্পটি প্লাস নয়, পদক পাওয়ার যোগ্য। একজন রাজনৈতিক কলামিস্ট পরিবার ও সামাজিক বন্ধন নিয়ে এত অসাধারণ লিখতে পারেন, তা সত্যিই জানা ছিল না। আপনার লেখার প্রতি একটা ভাললাগা তৈরি হয়ে গেল।
আমিও পরিবার, সামাজিক বন্ধন আর মানুষে-মানুষে সম্পর্ক নিয়ে লিখতে ভালবাসি। এমনই পারিবারিক একটা ঘটনা নিয়ে সম্প্রতি লিখেছি।
স্বপ্নঝড়ের ব্লগে নিমন্ত্রন থাকলো।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২২
ধীবর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রথম কটা প্যারা পড়ে আমার তো আত্মারাম খাচাছাড়া হবার উপক্রম করেছিল। মনে হচ্ছিল, এই বার মনে হয় সমালোচনার খাড়ায় প্রাণ টা গেলো।
কিন্তু সময় মত আপনি আপনার মেধা দিয়ে ঠিকই বুঝতে পারায়, এ যাত্রায় আমি বেচে গেলাম।
এই গল্পটা কিন্ত একটা উপন্যাসের ব্রেইন স্টর্মিং মাত্র। হ্যা, এটার উপর ভিত্তি করেই একটা উপন্যাস লেখার ইচ্ছা আছে। আমি তেমন মেধাবি তো না, তাই সময় নেবে বলে মনে করি।
আপনার দেয়া সম্মান এবং নিমন্ত্রন আমি শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন করলাম স্বপ্নঝড় ভাই। ভালো থাকবেন।
৫৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
স্বপ্নঝড় বলেছেন: দুঃখিত ধীরব ভাই, আমার মনে হয় আমার বোঝানোতে কিঞ্চিত ভুল হয়েছিল। আমি আসলে আমার গবেষণামূলক লেখাটির কথা বলি নি, বলেছিলাম সাম্প্রতিক একটা লেখা যার শিরোনাম ছিল "অতীতের ঋণ শোধের কান্না, নতুন ঋণের বোঝার কান্না।"
যাই হোক, এখন ঠিক এই মূহুর্তে ব্লগে কোন এক কারণে (সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ দ্রষ্টব্য) আপনার ধ্যান অন্যদিকে আছে বলেই মনে হচ্ছে। তাই এখন আমিই আপনাকে আমার ব্লগে যেতে বারণ করবো। আগে মাথা ঠান্ডা করেন। সিগারেটের অভ্যাস থাকলে বাইরে গিয়ে খোলা বাতাসে কিছুক্ষণ নিঃশ্বাস নিন, একটা সিগারেট ধরান। পরে সময় করে আমার সেই লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন। আমি তাদেরই আমার লেখা পড়তে অনুরোধ করি যারা পারিবারিক সম্পর্কটাকে মূল্য দেয়, সম্পর্ক কি তা বুঝে, ভালবাসে এবং লিখে ও এই জাতীয় লেখা পড়ে। আপনার এ লেখায় এই ধাঁচটা পেলাম বলেই আপনাকে অনুরোধ করা।
আর একটা অফটপিক। এই "ভাল থাকবেন" কথাটা প্লিজ আমাকে বলবেন না। জীবনে চারজন মানুষকে "Always Be happy" কথাটা বলেছিলাম। শুধুমাত্র তাদের কাছ থেকে চরমভাবে কষ্ট পেয়ে শেষ দোয়া হিসেবে এই কথাটা বলে চলে এসেছিলাম। আরও তিন বন্ধু এই লিস্টে আছে। আপন মানুষগুলোর কেউ যখন অপরিচিতের মত আচরণ করে, মিথ্যাচার করে, সেটা কেন জানি সহ্য করতে পারি না। তাই খুব ভাল বন্ধু হওয়ার পরেও আমার সেই বন্ধুদের কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে আনতে হয়েছিল। আর এখন যখন কেউ আমাকে একইভাবে এই "ভাল থাকবেন" বা "ভাল থাকবেন সবসময়" কথাটা বাংলায় বা ইংরেজিতে বলে, তখন মনে হয় কেউ বুঝি সেই শোধ নিচ্ছে আমার উপর। তাই প্লিজ অন্য কিছু বলবেন। কারণ, আমি মনে হয় আপনার ব্লগে প্রায়ই ঢু মেরে যাব।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
ধীবর বলেছেন: স্বপ্নঝড় ভাই, আপনার অতীত দুঃখস্মৃতি শুনে সমবেদনা জানানোর ভাষা নেই। তবে জীবন অনেক বড়। শ্রেফ অতীতে কেউ এমন করেছে বলে, ভবিষ্যতেও সবাই এমন করবে , এমন কথা তো নয়। তাই উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করছি আপনার।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: অন্যরকম গল্প পড়লাম।ভালো লাগলো
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: অসম্ভব গভীর আর আবেগময় এক গল্প।
প্রচন্ড প্রচণ্ড ভালা লাগা ।
শুধু গায়ে হলুদের দিন বিয়ে ভেংগে যাওয়া মেয়েটির জন্য কষ্ট লাগলো।
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এই সামান্য লেখকে সম্মানিত করার জন্য। আমাদের জীবনটা এমনই যে অনেক চড়াই উৎরাইতে কারো জীবন গড়ে কারো জীবনের ভাঙ্গনের মাধ্যমে। এই সব নিয়েই আমাদের দিন রাত্রি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
অচিন.... বলেছেন: valo laglo.