![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনারা জানেন কিছুদিন আগেই পিকেটারদের হাতে মার খেয়ে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। শালারা যেন কিলিয়ে কাঠাল পাকিয়েছিল। ইস, হরতালের দিন সরকারের উচিত প্রধান প্রধান রাজপথগুলিতে কাঠাল রেখে দেয়া। যেন পিকেটারদের হাতে কিলিয়ে কাঠাল পাকানো যায়।
ব্যাথা তো সারা শরিরেই। ডাক্তার ঔষুধ দিবে কই? কি যেন ট্যাব্লেট দিয়েছিল একবার। এর পর ১২ ঘন্টা খবর নেই। ওইদিকে অলস মস্তিকে শয়তানির কারবার চলছিল।
তা আমার কি দোষ বলুন? বসন্তকাল চলছে। রোমান্টিকতা তো প্রাকৃতিক নিয়মেই চলে আসে। তাছাড়া আগেই বলে রাখি ভাই। আমি সহজ সরল মানুষ। কিন্ত সাধু নই
১২ ঘন্টা পর যার দেখা পেলাম, মনে হলো, একেই যেন খুজছিলাম। কিন্তু এত্ত এত্ত রোগি সামলানো তো যাতা কথা নয়। একে আমার দিকে আনি কি করে?
আর আমার আশে বাশের বেডের রুগি গুলির উপরেও মেজাজ খারাপ হলো? কেন বাবা স্কুলের ফার্স্ট বয়ের মত চুপটি করে পড়ে থাকা? আহা উহু করলেই তো সে আসে। আর আমিও তার চাদপনা মুখ দর্শন করতে পারি।
আরে ! ভালো আইডিয়া তো ! ওদের উপর ভরসা করে কি হবে? নিজেই কেন শুরু করি না।
আমি কোনদিন নাটক ফাটক করিনি। তাই অভিনয়টা আসে না ঠিক। ঠাওর করে দেখতে চেস্টা করলাম ব্যাথাটা কোন অংশে বেশি ! হুম ঠিক আছে।
সে যখন মোটামুটি চিৎকার শোনার মত দুরত্বে তখন বাম হাতের কনুইটা স্টিল বেডের ফ্রেমে দিলাম ধড়াম করে একটা বাড়ি।
ওরে মা রে এ এ এ এ এ , ওরে বাবা রে এ এ এ এ এ বলে এমন চিৎকার দিলাম, আশে পাশের রুগিদের হার্টের অসুখ থাকলে তো গেছে। সোজা ইনল্লালিল্লাহ ! আর না মরলেও ঠসা হয়ে যাবার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না।
সে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে আসলো। আন্তরিকতার সাথেই জিজ্ঞেস করলো
"কি ব্যাপার কি হয়েছে আপনার? কোথায় সমস্যা?"
আহা যেমন মিস্টি চেহারা তেমনি মিস্টি গলা। সাধারণত এই দুইয়ের সমন্বয় ঘটে খুব কম।
"নার্স আমি আর বাচবো না? ব্যাথা প্রচন্ড ব্যাথা।"
"কোথায় ব্যাথা? দেখি।"
কনুই তো ব্যাথায় শেষ। আমি বুকে দেখিয়ে দিলাম। সে চাদর সরিয়ে বুকে আঙ্গুল দিয়ে টিপে টিপে জিজ্ঞেস করতে লাগলো
"এই যায়গায়? এখানে? ওখানে?"
আহা কি নরম আঙ্গুল। যেন আমার বুকে প্রজাপতি খেলা করে বেড়াচ্ছে। যেখানেই জিজ্ঞেস করে আমি মানা করি। কিন্ত বেশিক্ষন এমন করলে ধরা খেয়ে যাবো। ওদিকে কনুই এর ব্যাথা সহ্য করা যাচ্ছে না। শেষ মেষ কনুই দেখিয়ে দিলাম।
"কি ব্যাপার? কনুই এর ব্যাথা তো বুকে বললেন কেন?"
"আসলে নার্স, ব্যাথার কারণে মাথা ঠিক ছিল না।"
সে আবার নরম নরম আঙ্গুল দিয়ে কনুই চেক করে দেখলো। এবার বুলস আই।
"প্যান্টটা একটু খুলতে হবে। আপনি রেডি হোন আমি আসছি।"
অ্যা? বলে কি? আমার কি আবার ইজ্জত লুঠ হবার সম্ভাবনা তৈরি হলো নাকি? কিসের মধ্যে পড়লাম !
মানির মান আল্লায় রাখে। এর মধ্যে দেখি দেবদুতের মত শামীম ভাই হাজির। নিশ্চয় কেউ বুবুকে বলে দিয়েছে যে আমি হাসপাতালে। একারণেই শামীম ভাই হাজির।
মনটা একটু খারাপও হলো। শামীম ভাই আসা মানে আমি উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে যাবো। আর অন্য যায়গায় যাওয়া মানেই এই সুন্দরির সাথে চির বিচ্ছেদ। অনেকটা বিয়ের আগেই বিধবা হওয়ার মত আর কি !
কি আর করা। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে শামীম ভাইয়ের সাথেই চলে যেতে হলো। কিন্তু একবারে গণভবনে।
আমাকে দেখে বুবুর কাদো কাদো অবস্থা। শাপ শাপান্ত শুরু করলেন।
" যে আমার ভাইরে পিটাইছে, ওগো হাত পা লুলা হোক। ওগো বৌ ঝিরা পরকিয়া কইরা ভাইগ্যা যাউক। রাইতে যেন ওরা বিছানাতেই পেশাব করে।"
শ্রেফ শাপশাপান্ত করেই ক্ষান্ত হলেন না বুবু। উচ্চস্বরে আওয়াজ দিলেন,
" বিপ্লব, হারুণ কই তোরা?"
ভেবেছিলাম হয়তো সিভিলিয়ান কেউকে ডাকবেন। কিন্ত একি? এরা দেখি পুলিশ।
"তোগো কি আমার চেহারা দেখার লাইগ্যা প্রমোশন দিছিলাম? ডিউটি থুইয়া সারাদিন ঘুষ খাওয়ানোর ধান্ধাবাজি করস? তোরা ডিউটিতে থাকতে আমার ভাইরে মাইরা এই অবস্থা করলো কেমনে?"
দুজনের মুর্তির মত নির্বাক। এই দেখে বুবু আরো ক্ষেপে গেলেন।
" কথা কস না কেন গোলামের পুতেরা? এক এক জন ২-৪টা বাড়ির মালিক হইছোস, বিদেশি ব্যাংকে ডলার জমাস। তোগো বউরা যেই স্টাইলে চলে মনে হয় তোরা ব্যাংকের মালিক। এই সব ট্যাকা কেমনে আসছে, আমি জানি না মনে করস?
তোগো শেষ কথা কইয়া দেই। যারে সামনে পাবি, গুল্লি কইরা খুললি উড়াইয়া দিবি। আমি কোন কথা শুনতে চাই না। যা দূর হইয়া যা আমার চোখের সামনে থেইকা।"
এর পর পরম স্নেহে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন,
"শোন ভাই, তোর হাসপাতালে যাওয়ার দরকার নাই। এইখানেই তোর চিকিৎসা করামু। তুই ওই পাশের ঘরেই থাকবি।"
"কিন্তু বুবু, কি দরকার তোমার এই ঝামেলা করার?"
"তুই তো আমার ভাইও আবার ব্লগারও। তোরে প্রটেকশন দিমু না তো কারে দিমু? কওয়া তো যায় না। সেলিম, ওসমান আর নানকের লোকগুলি আবার একটু বলদা কিসিমের। ব্লগার দেখলেই খরচা কইরা দিতে চায়। এই বাটে তুই পড়বি এইটা আমার সহ্য হইবো না।"
হ্যা কথা ঠিকই। যেভাবে এখানে সেখানে ব্লগাররা সবার চক্ষুশুল হচ্ছে, তাতে আমিও বা নিরাপদ থাকি কি করে? শুনেছি আরো কয়েকজন বিশিস্ট ব্লগার নাকি বুবুর পরম আশ্রয়ে আছে।
যাই হোক, পাশে ঘরে আশ্রয় মিললো। এমন সময় একজন চাদর পড়া লোক আমাকে দেখতে আসলেন।
"হ্যালো, আমি ডাক্তার ইমরান। আপনার চিকিৎসার ভার নেত্রি আমার উপর দিয়েছেন।"
ডাক্তারের এই হাল কেন? সাদা পোষাক নাই, গলায় যন্ত্র ঝুলানো নেই। কথাও বলছে যেন পল্টনের ময়দানে বক্তৃতা দিচ্ছে। পেছনে দেখি আবার নাসির ভাই তাকে কেন যেন খোচাচ্ছে ! এই ব্যাটার হাতে চিকিৎসা হবে তো?
যদি এই লোক সেই লোক হয়, তাইলে তো গেছি। কেননা তার নাকি শুধু অবশ করার ডিগ্রি আছে। তাছাড়া তিনি নিজে কিছু করতে পারেন না বলেও শুনেছি। তাকে বলে বলে দিতে হয় সব। এখন ভুল করে যদি আমার বউ এর সম্পদ অবশ করে ফেলে, তাহলে তো আমি গেছি !
আমার শরীর টিপে টুপে দেখে বললেন, দুটা প্যারাসিটামল খেয়ে নিন। মেডিকেল টিম গঠন করে আলোচনা করে এর পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রাত তখন কয়টা হবে কে জানে? শরীরের কল কব্জার অবস্থা ঢিলা। তাই এই অসময়ে বাথরুম পেলো। যে ঘরে আছি, সেখানে একটু উচুতে একটা জানালা আছে। তার পাশে রুম থেকে বেশ একটু হট্টগোল শোনা গেলো।
ভাগ্য ভালো সেখানে একটা টেবিল ছিল। শরীরের ব্যাথার গুল্লি মারি। টেবিল টেনে টুনে জানালা দিকে ওইদিকে তাকালাম। আমার তো চক্ষু চরাক গাছ ! বুবু মাঝখানে বসা আর তার চারিদিক ঘিরে প্রচুর লোকজন বসা। এর মধ্যে দেখি প্রণবদাও আছেন।
"আচ্ছা বুড়ি (বুবুকে প্রণবদা আদর করে বুড়ি বলেই ডাকেন), তোকে দিয়ে কি ঠিক মত একটা কাজও হবে না? যাই করতে বলি, শুরুটা ভালোই করিস। কিন্ত মাঝপথে গিয়ে গুবলেট করে ফেলিস। এর পর হয় ফোন করে বিরক্ত করিস, নাহলে আমাকে এখানে আসতে হয়।"
"দাদা তুমিও শুরু করলা? এই সব আকাইমার দল নিয়া যে কি ঝামেলায় থাকি, তুমি কি বুঝবা?"
"বুড়ি, তোকে কতদিন বলবো, এই সব বাম ফাম দের দিয়ে কিস্যু হবে না। আর তোমাদেরও বলি বাপু (ইনু-মেনন), তোমরা ধাড়ি ধাড়ি লোক হয়ে কি করে ওই বাচ্চা ছেলে পুলেদের মাঝে ঢং করতে গিয়েছিলে? তোমাদের দেখলে বাংলার পাব্লিক যে চটে যায়, সেটা কি তোমরা ভুলে গিয়েচো নাকি?
আর নাসির। তুমিই বা কোন আক্কেলে ইমরানের পেছন থেকে প্রমট করতে গিয়েছিলে? যেখানে জানোই যে মিডিয়া পুরো ব্যাপারটা লাইভ দেখাচ্ছে, সেখানে এই সব করার মানে কি? একটা ছবি বানিয়েই দেখি নিজেকে সত্যজিৎ মনে করচো হে !
আর আনোয়ার, তুমি বাপু নিজে একটা বিশ্ববিদ্যালয় সামাল দিতে পারো না। তোমার ওখানেই তো অনেক ঘাপলা রয়েছে। সে সব না সামাল দিয়ে ড্যাং ড্যাং করে শাহাবাগে চলে আসলে।"
ডাঃ আনোয়ার হোসেন যোদ্ধা মানুষ। এক সময় আওয়ামি লিগের বিরুদ্ধে গণবাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি মুখ খুললেন
"দেখুন দাদা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একনিস্ট পুজারি হয়ে এই সময় তো আমি চুপ করে বসে থাকতে পারি না।"
প্রণবদা বেশ উত্তেজিত হয়েই ভেংচি কেটে জবাব দিলেন,
"আমাকে চেতনা দেখিও না বাপু। ঢের দেখা আচে তোমাদের। তোমরাই তো মুজিব কাকুর আমলে গণবাহিনী করে যথেষ্ঠ সন্ত্রাস করে দেখিয়েছো। বুড়ির মনটা অনেক বড়। নইলে তোমাদের মত লোকদের শুলে চড়ানো উচিত।"
জোকের মুখে নুন পড়লো।
এই সময় বুবুই মুখ খুললেন
"দাদা, তোমাগো দিক দিয়াও তো আমারে বাশ কম দিতেছো না। তোমাগো পত্রিকায় কয় শাহাবাগের আন্দোলন নাকি তোমাগো সমর্থনপুস্ট। জানোই তো এতগুলি মিডিয়ার মধ্যে একটাই বিষফোড়া। ব্যাস হইয়া গেলো। ওরা কওয়া শুরু করলো, এই আন্দোলন ভারত আওয়ামিগের আন্দোলন।"
"শোন বুড়ি, আমরা গণতান্ত্রিক দেশ। মিডিয়া যা খুশি বলতেই পারে। কিন্ত তোরাও বা কেমন? খুন করবো চামড়া তুলে নেবো এই সব কথা বলার কি দরকার ছিল? জানিস না সাংবাদিক ছুলে ১৩৬ ঘা? এখন বোঝো ! নাহ তোরা সব আসলেও হোপলেস।"
"দাদা, তোমরাও তো কম যাও না। কত্ত কইরা কইলাম তিস্তার পানি চুক্তিটা কইরা ফেলাও। অন্তত মুখটা বাচতো !"
"তুইতো বলেই খালাস। এই মমতা শাকচুন্নির সাথে কাজ তো করিসনি, তাই এই কথা বলচিস !"
এই সময় হানিফ ভাইয়ের আগমন। হাতে একটা ফাইল।
"নেত্রি এই ফাইলে সই লাগবে।"
"দেখস না, আমি বিজি ! যা পরে আসিস।"
"নেত্রি জরুরি ফাইল, ওই যে ইন্ডিয়া থেইকা যে ভিটামিন ক্যাপসুল আনানোর কথা ছিল ওইটার জন্য সই লাগবো।"
ইন্ডিয়ার কথা শুনে প্রনবদা লাফিয়ে উঠলেন।
" না না বুড়ি এটা ঠিক না। একটা সইই তো, করে ফেল।"
"কিন্তু দাদা, এইটা পরিক্ষা না কইরা কেমনে সই দেই?"
"পরিক্ষা করতে হবে কেন? দাদাকে আর বিশ্বাস করিস না বুড়ী?"
"ছি ছি কি যে কও দাদা। তুমরা কইলে বিষও খাইতে পারি। কিন্ত যেহেতু বাচ্চাগো ব্যাপার ! দুই একটা এদিক সেদিক হইলে, আমারে ছিল্লা কাইটা লবণ লাগাইয়া দিবো।"
"আহা এটা কোন ব্যাপার? এই ঘরে এতগুলি লোক, ওদের খাইয়েই দেখে নে।"
কিন্তু ভিটামিন খাওয়ার ভয়েই কিনা জানি না, কেউ শাহাবাগের ছুতায়, কেউ অন্য ছুতায় মুহুর্তেই বিদায় নিলো।
" আরে সবাই দেখি চলে গেলো। হ্যা রে বুড়ি আর কেউ নেই?"
বুবু আমার কথা বলতেন না। কিন্ত হানিফ মিয়ার মুখ পাতলা। সে বললো
"ওই ঘরে একজন অসুস্থ লোক তো আছে।"
শুনে যারপর নাই খুশি হলে দাদা।
"অ্যা? তাই নাকি? তাহলে চলো, ওকে দিয়েই পরিক্ষাটা শেষ করে নেই।"
ওকে মানে আমি ! খাইছে ! ইন্ডিয়ান প্রডাক্টে যেই ভাবে গোবর আর চোনা মিশাচ্ছে। তার উপর ভেজাল। শক্ত মাইর খেয়েও মরি নাই। কিন্তু এই নরম ওষুধ খেলে আমার যে কি হবে কে জানে?
জলদি টেবিল থেকে নেমে বিছানায় চাদর টেনে ঘুমানোর ভান করলাম।
হানিফ আর প্রনবদা মিলে দেখি জোর করেই হা করিয়ে ক্যাপসুল খাওয়ানোর চেস্টা করতেই আমি চিৎকার করে উঠলাম।
"আরে আরে ভয়ের কিছু নেই। আমি নার্স। আপনাকে ওষুধ খাওয়াতে এসেছি। "
চোখ খুলে দেখি আমার মনের আঙ্গিনায় ঘুরে বেড়ানো সেই নার্স। আমি হাসপাতালের বিছানায়ই শুয়ে আছি।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
বইয়ের পোকা বলেছেন:
খুবই ভালো হয়েছে। হাসতে হাসতে শ্যাষ হইয়া গেলাম।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বইয়ের পোকা ভাই
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
নিম গাছ বলেছেন: দারুন লিকেচেন দাদা। আপ্নাকে কাচে পেলে আধেকটা ডিমের পুরোটাই খাওয়াতাম । মাইরি বলচি।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
ধীবর বলেছেন: নিম গাছ ভাই, আমি খান্দানি মানুষ। আদ্দেক কেন? পুরা হ্যাচারি আইনা দিলেও খাইতে পারমু ইনশাল্লাহ ধন্যবাদ
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আiiiiiiiiiiiiiiiiiiiiiiiii
হানিফ আর প্রনবদা মিলে দেখি জোর করেই হা করিয়ে ক্যাপসুল খাওয়ানোর চেস্টা করতেই আমি চিৎকার করে উঠলাম।
অহ্যঁ.. দমটাই আটকে গিসিল....
আহ কি প্রশান্তি
"আরে আরে ভয়ের কিছু নেই। আমি নার্স। আপনাকে ওষুধ খাওয়াতে এসেছি। "
চোখ খুলে দেখি আমার মনের আঙ্গিনায় ঘুরে বেড়ানো সেই নার্স।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
ধীবর বলেছেন: এর পরেও এই বসন্তে আমি একলা
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২১
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন:
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
ধীবর বলেছেন:
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: জটিল! বসের লিখার ইষ্টালের তারিফ করতে হয়
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আশিকুর ভাই। আমি সামান্য মানুষ
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: প্রশ্ন পত্র বুইঝা উত্তর দিয়েন ভায়া। এখন কি পরীক্ষা চলছে বুচ্ছেন, আপনি যে মেডিসিনের পরীক্ষা দিলেন, ০০ পাইবেন।
সময় করে জবাব দিয়ে আসবেন আশা করি।
শত্রুর শত্রু যখন বন্ধু নয়(দলকানা জাতীয়তাবাদিদের জন্য
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
ধীবর বলেছেন: আরে কমরেড, কেমন আছেন? অনেক দিন পর দেখলাম। আশা করি ভালো আছেন। আসলে আমি তো মাত্র ৯ কেলাসের জন্য মেট্টিক পাশ করতে পারিনি। তাই সব বিষয়ে একবারেই লিখতে গিয়ে এই হাল। কপালই খারাপ। সব সময় ফেল করি।
এই যে লিংক দিয়েছেন, এই ধরণের বিকৃত মস্তিকের মানহীন এবং মুল্যহীন ব্লগারের প্রলাপের বিরুদ্ধে কিছু বলাও মানে মান সম্মান নস্ট করা। তাই পাগলকে প্রলাপ বকতে দিন। পাগলামি বেশি বেড়ে গেলে সময় মত ঔষুধ দেয়া হবে ভালো থাকবেন কমরেড।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: দারুন লিখেছেন ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাজহারুল ভাই
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৩
একজন নিশাচর বলেছেন: ছিঃ দাদা। এভাবে কেউ লেখে? প্রনব দা রাগ করবেন না বুঝি!
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২০
ধীবর বলেছেন: উনি রাগ করলেই কি? স্বপ্নের উপর কি কারো হাত থাকে নিশাচর ভাই?
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাকু আর ভাকুরা চরম ফ্যানাটিক! এরা ভারতের বিষ খেয়েও বলবে এটা অমৃত
+++++++++
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২২
ধীবর বলেছেন: ভাদা ভাকুরদের জাতিয় বুলি হচ্ছে, "সুধা ভেবে পান করিবো, তুমি (ইন্ডিয়া) বিষ তুলে দিলে।" অনেক ধন্যবাদ বা জি ভাই
১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাকু আর ভাকুরা চরম ফ্যানাটিক! এরা ভারতের বিষ খেয়েও বলবে এটা অমৃত
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃস্টি ভাই
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০০
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ধীবর ভাই কামডা করছেন কি? সাহস কইরা নিজে যদি গিনিপিগ হইতেন, তাইলে আর লক্ষ লক্ষ শিশুকে গিনিপিগ হইতে হইত না।
আপ্নের বুবু যখন বলছে "তুমরা কইলে বিষও খাইতে পারি", তহন আপনের কিছু হইলেও আটকিতো না। ভালই করছিলেন, হুদাহুদি, জানের রিস্ক কে নেয়
শুনছিলাম মেয়েরা মায়ের জাতি। এ কেমন মেয়ে লোক রে বাবা..........
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
ধীবর বলেছেন: আতিক ভাই, আপনি কি বিয়ার আগেই আমার বৌ রে বিধবা বানাইতে চান? আপনি লুক ভালো না। আর আমি মইরা গেলে আমার বুবুরে আপনারা তো মাইরা ফেলবেন। এইটা আমি হইতে দিমু না। জয় বুবু।
আর কোন মেয়েলোকের কথা বলেন? নার্স ? আপনার নজরও তাইলে ভালু না।
১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: দাদা যা লিখেচেন না ছত্যি বলচি মাইরি ,, হাছতে হাছতে প্যান্ট ভিজিয়ে দেলুম
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
ধীবর বলেছেন: েহেহেহে। মাঝে মাঝে হাসা ভালো। তয় প্যান্ট ভিজানো ভালু না। অনেক অনেক ধন্যবাদ আসামী ভাই।
১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: হাছতে হাছতে প্যান্ট ভিজিয়ে দেলুম
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
ধীবর বলেছেন: বলেন কি সৈকত ভাই। তাইলে তো আমার ক্ষমা চাওয়া উচিত।
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: হাসতে হাসতে ১১ নম্বর।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
ধীবর বলেছেন: ক্ষুধিত পাষান ভাই, অনেক ধন্যবাদ। চোখে এলার্জির সমস্যা তাই বেশ কিছুদিন দূরে ছিলাম। এজন্য আপনাদের অনেকের মন্তব্যের উত্তর দিত দেরি হলো। আন্তরিক দুঃখিত।
১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ভাই আপনে নার্সের দিকে যে নজর দিছেন হেইডা কি কলকাতায় যে মাইয়ার লগে আপনের পরিচয় হইছিল সে কি ভালভাবে নিবো । হেই মাইয়া কিন্তু দেশে এখন নির্বাচনী ল্যাম্প পোস্ট সিলেক্টের দায়িত্ব পাইছে, সকাল বিকাল ২৪ ঘণ্টাই এখন ঐ কাম লইয়া ব্যস্ত; বুবু ছাড়া কাউরেই সে এখন পাত্তা দিবার চায় না। তার উপর হে আরেক হবু ইমরান; সামনে যদি সালিশ বিচারের দায়িত্বও পাইয়া যায় তাইলে কিন্তু হে আপনারে ফু মাইরা উড়াইয়া দিবো কইলাম।
তয় নার্সের যে চবি দিচেন আমি আপনারে দুষ দিবার পারতাছি না । আর আচার আচরণেও বুঝা যাইতাছে হের মনে মায়া মহব্বত প্রচুর। যে আপনের টাকা লইয়াই পলাই ছিলো তার থেইকা হে অনেক ভালো হইব। ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ার ধাক্কা সামলানোর পর হের লগেই লাইন মারা শুরু কইরা দেন ভাই
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
ধীবর বলেছেন: যদি ইমরান আমার হবুর দিকে নজর দিছে, তাইলে ওর দুই রান দুই দিকে কইর দিমু ! আর এই সসব নজর ফজর, তো আমার উনার জানারর কথা না যদি না আপনেরা কেউ কইয়া দ্যান।। আর এই বসন্তকালে এই রকম এক আধটুকু হইতেই পারে
এতে দোষের কিছু না।
আরেকটা কথা। বুবু ইন্ডিয়ারে যতই ভালা পাউক, বৌ হিসাবে ইন্ডিয়ান মাইয়া জীবনেও আনবো না। ভাইগ্নার পয়লা বৌ ইন্ডীয়ান ছিল বইলা সে গোস্যা কইরা বিয়াইই বর্জন করছিলো।। আর আদরের ছূড ভাইরে সে ইন্ডিয়ান বিয়া করাইবো? প্রশ্নই আসে না।
দেরিতে উওরের জন্য অনেক দুঃখিত ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২২
রবি_জল বলেছেন:
বুবু শরীরে বিষ দিলে কি হবে উনি এটা হাসি মুখেই ঢুকাচ্ছেন, যেমন পতিতারা হাসি দিয়ে HIV ছড়ায় ।
আর খারাপ কামে ভারত থাকতে অন্যরা কেন ?
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
ধীবর বলেছেন: ধুর রবিজল ভাই । যত বিপদ আমার উপর দিয়ে যায়, আর আপ্নেরা খালি হাসেন মন্তব্য কিন্ত সিরাম হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: মাইরালা আম্রে মাইরালা, জব্বর হাসলাম ধীবর ভাই।
আচ্ছা ঠিকানা ঠিক মতো কন তো কোন ক্লিনিক? আমিও অসুস্থ অইলে ওইখানেই এডমিট নিমু নাহয়।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
ধীবর বলেছেন: আপনার এই জুয়ান কালে অসুস্থ হবার কোন চান্স নাই। তাই বুড়া হবার আগে ঠিকানা দেয়া যাবে না/ অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
ধীবর বলেছেন: অনিবার্য কারণ বশত যেতে হচ্ছে। ইনশাল্লা ফিরে এসে আপনাদের মন্তব্যের জবাব দেবো ।