![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আজ ৩১শে মে। তার মৃত্যু দিবস। ১৯৮১ সালের ৩১শে মে, চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে কিছু বিপথগামি উদভ্রান্ত এবং বিদেশি উস্কানিতে বিভ্রান্ত হাতে গোনা কয়েকজন অফিসারদের হাতে তিনি নির্মমভাবে শহীদ হন।
সেদিন সারা দেশের লোক শোকে পাথর হয়ে গিয়েছিল।
বীর মুক্তিযোদ্ধা, এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় শাসকের এই নির্মম প্রয়াণে বাংলাদেশের মানুষ সহজভাবে নেয়নি। একারণেই খুনিদের পালানোর রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তারা সবাই ধরা পড়েছিল, এবং ফাসি কাষ্ঠে ঝুলেছিল।
এপর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার সততা দেশপ্রেম এবং নিষ্ঠা নিয়ে সন্দেহের শুরু হয়েছে মাত্র এই কয় বছর আগে থেকে। সেটা নিছকই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনিত।
কি দোষ করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান?
চলুন খুব সংক্ষেপে দেখি উনি কি কি করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর ক্যু পালটা ক্যু এর কারণে সেনাবাহিনী তো বটেই বরং সারা দেশ একটা চরম অস্থিরতার মধ্যে পতিত হয়েছিল। অজানা আশংকায় দেশবাসি প্রহর গুনছিল।
১৫ আগস্টে সামরিক অভ্যুত্থানের পর তৎকালিন আওয়ামি লিগের বাঘা বাঘা নেতারাই সরকার গঠন করেছিলেন। সেটা খন্দোকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বেই।
কিন্ত সিভিল বনাম সেনাবাহিনীর ক্ষমতার দন্দে খন্দোকার মোশতাক, আরেক বীর মুক্তিযোদ্ধা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের হাতে ক্ষমতাচ্যুত হন মোশতাক। সেটা ছিল ৩রা নভেম্বর ১৯৭৫ সাল। এ সময় বন্দি হন, সেনাবাহিনীর অফিসার এবং সৈনিকদের মধ্যে চরম জনপ্রিয় মেঃ জেঃ জিয়াউর রহমান।
এটা সাধারণ সৈনিকরা মানতে পারেনি।
তাই ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতার স্বতঃফুর্ত পালটা অভ্যুত্থানে খালেদ মোশারফ ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হন। এবং ক্ষমতার পালা বদলে প্রথমে সামরিক প্রশাসক হিসাবে এবং পরে গণভোটে ক্ষমতায় বসেন জেনারেল জিয়াউর রহমান।
বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর যা হয়েছিল, তাকে শ্রেফ বিশৃংখলা বললে অন্যায্য হবে। তবে একটি যুদ্ধবিধবস্ত দেশকে শৃংখলার মধ্যে আনতে সময় প্রয়োজন হয় সেটিও মিথ্যে নয়।
এজন্য যে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা প্রয়োজন, দুর্ভাগ্যবশত তার প্রতিফলন দেখাতে ব্যার্থ হয়েছেন বঙ্গবন্ধু থেকে শুরু করে তার রাজনৈতিক সহকর্মিরা।
বংগবন্ধুর হিমালয় সমান জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে যেখানে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালি ভিতের উপর প্রতিষ্ঠিত হতে পারতো, সেখানে রাজনৈতিক অদুরদর্শিতা, স্বজনপ্রীতি এবং ভুল মানুষদের উপর আস্থা অর্পন করায় পুরো প্রশাসনই হয়ে পড়ে অর্থব। শুরু হয় দেশব্যাপি চরম মাৎসন্যায়।
এক দল, মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্যাপক লুটপাটে নিমজ্জিত হয়। অন্য দল সব হারানোর বেদনায় প্রতিরোধ শুরু করে।
ফলে আইন শৃংখলা রক্ষায় বঙ্গবন্ধুকে রক্ষি বাহিনী নামের আলাদা একটি বাহিনী তৈরি করতে হয়। দেশ শাসনে ক্রমাগত ব্যার্থতার খবর ধামাচাপা দিতে একের পর এক দলন নিপীড়ন আর বাক স্বাধীনতার গলা চেপে ধরা হয়।
যার চুড়ান্ত রুপ হিসাবে ১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি, চিরকাল গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করা বঙ্গবন্ধু বাকশাল গঠন করে, গণতন্ত্রের কবর রচনা করেন।
এর ফলে দেশে শুধু মাত্র একটি রাজনৈতিক দল এবং ৪টা পত্রিকা ছাড়া বাকি সব দল এবং সংবাদপত্র নিষিদ্ধ হয়। যা ৪র্থ সংশোধনি হিসাবে বাংলাদেশের সংবিধানে যুক্ত হয়।
বাকশাল অর্থাৎ বাংলাদেশ কৃষকশ্রমিক আওয়ামি লিগ গঠনের পর মুল সংগঠন হিসাবে আওয়ামি লিগেরও বিলুপ্তি ঘটে।
বঙ্গবন্ধুর কাছে দেশের সব মানুষের আকাশ সমান প্রত্যাশা ছিল। কিন্ত তার ব্যার্থতা চির আবেগি বাংলাদেশের মানুষকে বিতশৃদ্ধ করে তোলে। বিশেষ করে যখন দু বেলা দুমুঠো ভাত এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে ব্যার্থ হওয়াতে সাধারণ মানুষ তার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, ক্ষমতায় আসবার পরেই প্রথম যেটি করেন, সেটি হচ্ছে ৫ম সংশোধনির মাধ্যমে বাকশাল বিলুপ্ত করে বহু দলিয় গণতন্ত্র চালু করণ।
অনেকেই অভিযোগ করেন যে, এর ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিরোধীতা করা এবং পাকিদের গণহত্যা এবং নারী ধর্ষনের সহযোগি রাজনৈতিক সংগঠন জামাত এ ইসলামি এর ফলে রাজনীতিতে প্রবেশের সুযোগ পায়।
কিন্ত এটা বলে না যে, এর ফলে বিলুপ্ত আওয়ামি লিগ আবার প্রাণ ফিরে পায়। একারণেই দুইবার আওয়ামি লিগ ক্ষমতায় বসতে পেরেছে এবং রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছে।
ক্ষমতায় বসে জিয়াউর রহমানের সততা দৃঢ়তা এবং সুশাসক হিসাবে নিরলস পরিশ্রমের ফলেই , বঙ্গবন্ধুর আমলে তলাবিহীন ঝুড়ি অপবাদে ক্লিস্ট স্বাধীন বাংলাদেশে প্রাণ ফিরে আসে।
যেখানে বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে ভারত ও সোভিয়েট ব্লকের তকমা পড়াতে সেই সময়কার ধনি পশ্চিমা গোষ্টি মুখ ফিরিয়ে ছিল, জিয়াউর রহমান সেই পশ্চিমা গোষ্ঠিকে বাংলাদেশের প্রতি পুনরাইয় আকর্ষিত করতে সক্ষম হন।
ফলে বাংলাদেশে বিদেশি সাহায্য এবং বিনিয়োগ দুইই বেড়ে যাওয়াতে অর্থনীতির চাকা আবারও সচল হয়।
আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকালিন সময়ে পশ্চিম পাকিস্থানিদের সাথে মধ্যপ্রাচ্যের ধনি দেশগুলির উচ্চ মাত্রায় দহরম মহরম ছিল। যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয় হবার পর, ব্যাপক অপপ্রচারের কারণে স্বাধীনতার পর পর মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি বাংলাদেশের ব্যাপারে একধরণের ঋণাত্মক ধারণা পোষণ করতো। এমন কি অনেক দেশ সেই সময় স্বীকৃতিটুকুও দেয়নি।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তার প্রজ্ঞার ব্যাবহার ঘটিয়েই মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বাংলাদেশের কুটিনৈতিক সম্পর্কের অচলাবস্থার ইতি ঘটান। ফলে সেখানে শ্রম বাজারে ব্যাপক হারে যুবকদের কর্মসংস্থানের সৃস্টি হয়। আজ আমাদের অর্থনীতিতে বিদেশি রেমিটেন্সের যে রমরমা অবস্থা সেটা শহীদ জিয়ার একক কৃতিত্ব।
তাছাড়া আভ্যন্তরিন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার লক্ষ্যে তিনি বঙ্গবন্ধুর করা কল কারখানা জাতিয়করণ রোহিত করেন, এবং ব্যাক্তি মালিকানায় কারখানাগুলি ছেঁড়ে দেন। ফলে সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতি আর অলসতার জাল ছিড়ে দেশীয় শিল্প আবারও চাঙ্গা হওয়া শুরু করে।
বাঙালি জাতিয়তাবাদের কারণে বঙ্গবন্ধুর সময় থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নাতাবাদ শুরু হয়। ভারতের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পাকিদের এক সময়কার সহযোগি চাকমারা সশস্র আন্দোলন শুরু করে। সেটি মোকাবেলায় এবং বৃহত্তর ঐক্যের জন্যই শহীদ জিয়া, বাংলাদেশি জাতিয়তাবাদি রাজনীতি শুরু করেন।
এছাড়া বাংলাদেশকে নতজানু করার বদ মতলব থেকে উদ্ভুত ফারাক্কা বাধ নামের অবৈধ কর্মকান্ড দিয়ে বাংলাদেশকে মরুকরণ করতে চাইলে, স্বাধীনচেতা জিয়া, জাতিসংঘে বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্যার ব্যাপারে বিশ্ববাসির দৃস্টি আকর্ষন করেন। ফলে ভারত বাধ্য হয় বাংলাদেশের ন্যায্য পানি দিতে।
মোদ্দা করা ধবংসপ্রায় বাংলাদেশকে খাদের কিনারা অত্যন্ত সফল টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন।
আজ যাদের মুখ থেকে শুনছি যে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না, অথবা বাই চান্স মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, পাকিস্থানিদের চর ছিলেন, বাংলাদেশকে পাকিস্থানে পরিণত করতে চেয়েছিলেন, তাদের চেহারা গুলিও চিনে রাখুন।
এদের নের্ত্রিস্থানীয় একজন স্বাধীনতার ৯ মাস, পাকিস্থানিদের মাসিক ১২০০ রুপি ভাতায় দিন পার করেছেন। পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর প্রহরায় ঢ্যাং ঢ্যাং করে ঢাকা শহর ঘুরে বেড়িয়েছেন। েমন কি পাকিস্থানি হানাদারদের পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রফেশনাল বাহিনী হিসাবেও সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তার পুত্রের জন্ম হলে, পাকিস্থানি বাহিনীর সদস্যরা যে মিস্টি বিলিয়ে আনন্দ করেছিলো, সে কথাও অকপটে বলেছেন।
আরেকজন মহিলা নেত্রি, যিনি জিয়ার বিরুদ্ধে অপবাদ ছড়ানোতে বেশ নাম কামিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় উনি এবং উনার তৎকালিন দল, মুক্তিযুদ্ধকে দুই কুকুরর যুদ্ধ বলে ঘোষনা করে, হাতে হাত দিয়ে বসে ছিলেন। আর স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর সরকারের বিরুদ্ধে সশস্র সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিল। এমনকি উন্মুক্ত জনসভায় বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গশত্রু এবং তার চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজানোর মত ঔধর্ত্যপুর্ণ বক্তব্যও দিয়েছিলেন।
এছাড়া প্রতিমন্ত্রি মর্যাদার একজন তো পাকিস্থানি সেনাবাহিনীর প্রমোদবালক বলে কুখ্যাতি পেয়েছেন।
আর তথাকথিত সুশিল অসাম্প্রদায়িক চেতনার আড়ালে আওয়ামি লিগের পদলেহনকারি গোষ্ঠির প্রধান দুইজনের একজন স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্থানি হানাদারদের মুরগি সাপ্লাইয়ের কাজে নিয়োজিত ছিল। আরেকজন পাকিস্থানিদের পরম আস্থাভাজন প্রশাসকের ভাতিজা হবার সুবাধে, খেয়ে দেয়ে ফুর্তি করেছিল সেই নয় মাস।
শহীদ জিয়ার নামে কুৎসা রটনা যারা করে, তাদের পরিচয় একটাই। তারা স্বাধীন বাংলাদেশের বিরোধী। কারণ একটি স্বাধীন সার্বভৌম স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখা এবং কার্যকর করতে যিনি সবচেয়ে বড় ভুমিকা রেখেছিলেন, সেই শহীদ জিয়াকে এরা নিন্দা করে।
আর এই দেশ বিরোধী শক্তি যখন দলিয় অন্ধ বেশ কিছু বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকদের আস্থার মঞ্চ হয়, তখন লজ্জায় মাথা হেট হয়ে যায়।
শহীদ জিয়ার যে নিস্কলুষ এবং দেশপ্রেমিক প্রজ্ঞাবান ভাবমুর্তি রয়েছে, সেটিকে ফরমাইসি আইন আদালত কিংবা ভাড়াটে বুদ্ধিজীবি অথবা প্রকাশ্যেই দেশদ্রোহি একটি রাজনৈতিক দলের মিথ্যা অপপ্রচারে কোনদিন মলিন হবে না।
বাংলাদেশকে স্বাধীন সার্বভৌম অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালি আত্মমর্যাদা সম্পন্ন একটি দেশে পরিণত করতে গিয়ে ভারতের চক্ষুশুল হয়ে, দেশের জন্য প্রাণ দেয়া, এই মহান বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল রাস্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রয়াণ দিবসে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ গারোহিল ভাই।
২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তার জনপ্রিয়তা সততা দেশ প্রেম রাষ্ট্রপরিচালনায় সফলতা বিরুধীদের গাত্র দাহের কারণ।তার জনপ্রিয়তার কারণে তাকে ভালবেসে অনেকেই ধানের শিষে ভোট দেন। এছাড়া আর কোন কারণ দেখি না।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
ধীবর বলেছেন: তার আদর্শ এবং দেশপ্রেম, এই দুটির সম্মিলনেই আজ বিএনপি বাংলাদেশের বৃহত্তম একটি রাজনৈতিক দল। অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই।
৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: rate fb te ei bishoy ta niye likhbo....
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
ধীবর বলেছেন: অবশ্যই তোরাব ভাই। কারণ নব্য বাকশালিরা দেশের মিডিয়াকে তাদের আজ্ঞাবহ করে রেখে ক্রমাগত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে যেই সব প্লাটফর্ম এখনো অবশিস্ট আছে, তার পুর্ণ সুযোগ নিতে হবে। অনেক ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
নেয়ামূল হক বলেছেন: একটা কথা বেমালুম ভুলে গেলেন শেখ সাব স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ৯ মাস বিরোধী দলীয় নেতা ভাতা পেতেন।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
ধীবর বলেছেন: ভুলে গেলাম কই নেয়ামুল ভাই? যিনি জিয়ার বিরুদ্ধে সবচেয়ে সোচ্চার তিনিই তো পাকি ভাতাখোর ছিলেন। লিখেছি তো !
৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
সাইফ সানি বলেছেন: আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
ধীবর বলেছেন: আমিন !
৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
নুরুল_হুদা বলেছেন: আর তথাকথিত সুশিল অসাম্প্রদায়িক চেতনার আড়ালে আওয়ামি লিগের পদলেহনকারি গোষ্ঠির প্রধান দুইজনের একজন স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্থানি হানাদারদের মুরগি সাপ্লাইয়ের কাজে নিয়োজিত ছিল
একটু বেপার টা খুলে বলবেন কি?????
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
ধীবর বলেছেন: ব্যাপারটা সাদা কালোর মতই সোজা। পাকিস্থানিদের মুরগি সাপ্লাই করতো যে ব্যাটা, সেই ব্যাটার মুখেই আজকাল বেশ জোরে সোরেই স্বাধীনতার চেতনার বাণী শোনা যাচ্ছে। আপনি কি তার নাম জানতে চাচ্ছেন?
৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
হাসিব০৭ বলেছেন: তাকে পছন্দ করি কিন্তু বর্তমানে নোংরা রাজনীতি কে এবং রাজনীতিবিদ দের ঘৃনা করি কেননা তারাই দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু।+++++++++++++++++
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ হাসিব ভাই। আসলে রাজনীতির দোষ নয়। যারা কলুষিত করেছে, দোষটা তাদেরই।
৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২২
নুরুল_হুদা বলেছেন: বৃহত্তর ঐক্যের জন্যই শহীদ জিয়া, বাংলাদেশি জাতিয়তাবাদি রাজনীতি শুরু করেন।
মানুষ বেপার টা গুলিয়ে ফেলে বাঙ্গালী তত্বের সাথে। পূ্র্ব বাংলার মানুষ আগে ভারতীয় তারপর তারা বাঙ্গালী কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ আগে বাঙ্গালী তারপর বাংলাদেশী।
আফসুস
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন নুরুল ভাই। আসলে ওরা তালগাছবাদি। তাই হাজার যুক্তি দিলেও তারা ভুল হলেও নিজেরটা শুদ্ধ বলে দাবি করতেই থাকে। অনেক ধন্যবাদ।
৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
জহির উদদীন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তার জনপ্রিয়তা সততা দেশ প্রেম রাষ্ট্রপরিচালনায় সফলতা বিরুধীদের গাত্র দাহের কারণ।তার জনপ্রিয়তার কারণে তাকে ভালবেসে অনেকেই ধানের শিষে ভোট দেন। এছাড়া আর কোন কারণ দেখি না....সহমত
তবে পোষ্টটি দেখে হাম্বাদের না আবার গাত্রদাহ শুরু হয়ে যায়.......
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
ধীবর বলেছেন: এত অল্পতে গা জ্বালা করলে চলবে? এর চেয়ে শতগুণ জ্বালাময়ি লেখা পকেটে রেখে দিয়েছি। গলাবাজি করতে আসলে সেগুলি পোস্ট করা হবে। অনেক ধন্যবাদ জহির ভাই।
১০| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
আবু সালেহ বলেছেন: প্রিয়তে..........
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সালেহ ভাই।
১১| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
তোমোদাচি বলেছেন: আজ ব্লগে দেখছি অনেকেই বি এন পি কেন জিয়া হত্যার বিচার নিয়ে মাতামাতি করছে না সেটা নিয়ে কুমিরের মায়ের পুত্র শোক পালন করছে !
কিছু বিপথগামী সৈন্য জিয়াকে হত্যা করেছে, কিন্তু প্রবল গনরোষের কারনে তারা ২/১ দিনও পালিয়ে থাকতে পারেনি, সাথে সাথে ধরা পড়েছে, এবং মারা পড়েছে; ব্যাস!!!
এটা নিয়ে কেন জনসভায় অন্যদের মত খালেদা জিয়া প্রকাশ্যে চোখের পানি ফেলে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করে না; জিয়ার সন্তানেরা কেন ক্ষমতায় আসলে সন্দেহ করে ক্যাঙ্গারূ কোর্ট বসিয়ে লোকজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে প্রতিশোধ নেই না, এটা নিয়ে তাদের যত মায়া কান্না!
এ পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে অবশ্যই জিয়ার নাম উল্লেখ করতে হবে, নইলে সেটা হবে চরম বেইমানী!!
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
ধীবর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমোদোচি ভাই। এখানেই আওয়ামি লিগ আর জিয়ার সমর্থকদের মধ্যে পার্থক্য। ওরা হাজারবার জন্মালেও এই গুণের অধিকারি হতে পারবে না। মন্তব্যে প্লাস
১২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: পোস্ট পড়া শুরু করার পর আগে + প্লাস দিলাম আর প্রিয়তে নিলাম ।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
ধীবর বলেছেন: )ধন্যবাদ শিব্বির ভাই।
১৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
গোবর গণেশ বলেছেন: অনুসৃত ও +
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গণেশ ভাই।
১৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
সাইফ সানি বলেছেন: নুরুল হুদা, পশ্চিম বাংলা হবে।
১৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
ইউক্লিড রনি বলেছেন: কারণ হইল, ইটজ পলিটিক্স।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
ধীবর বলেছেন: আমার মতে, পলিটিক্সের চেয়ে বেশি ভারতের প্রতি আনুগত্য। তাই যাকে ভারত পছন্দ করে না, তাকেই আওয়ামি লিগ শত্রু জ্ঞান করে। প্লাস আ লিগের নিজেদের দৈন্যতা তো আছেই।
১৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: পোষ্ট নিয়া কথা পরে।
তার আগে কন, পোষ্ট নির্বাচিততে গেছে কিনা।
বলদ মডুগুলান বাল মার্কা পোস্টও নির্বাচিততে হান্দায়া দ্যায়. আর আপনার একটা পোষ্টও নির্বাচিততে যায়না ক্যান??
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
ধীবর বলেছেন: আমি তো ভাই তথাকথিত সুশিলও না,আর আওয়ামি লিগও না যে আমার লেখা নির্বাচিত পাতায় যাবে। এই নিয়ে আমার মোটেও মাথা ব্যাথা নেই।
১৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
রাফােয়ল িসদ্িদক বলেছেন: ইন্ডিয়ার তাবেদারী করতে তিনি কখনই চান নি। আর সে কারনেই ইন্ডিয়ার দালালরা তাকে পাকিস্তানের এজেন্ট বলে। অথচ তারা একবারও চিন্তা করে দেশের স্বাধীনতা শহীদ জিয়ার হাত ধরেই এসেছিল। ইন্ডিয়ার দালালদেরকে ঘৃনাভরে আমজনতা প্রত্যাখান করছে এবং করবে।
জয় বাংলা,জয় শহীদ জিয়া।
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
১৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: শহীদ জিয়ার প্রতি এত আক্রোসের কারণ কি?
কারণ,
বঙ্গবন্ধু যদিও দেশ নায়ক, জাতির পিতা, দেশ স্বাধীনের নায়ক। তারপরও আওয়ামীলীগের হুমকি ধমকি, জোড় করেও মানুষের আত্মায় ঢুকাতে পারেনি শেখ মুজিবকে। আর শহীদ জিয়া তাঁর কর্মে এমনিতেই মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন গভীর ভালবাসায়। এটাতেই জ্বলুনি। আর কিছুই না।
৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
ধীবর বলেছেন: জোর করে ভালবাসা আদায় করা যায় না বৃস্টি ভাই। কিন্ত এই সহজ সত্যকে এরা কিছুতেই মানবে না। এরা যত হিংসা করবে ততো জ্বলে পুড়ে মরবে। আবারো অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
আমি কবি নই বলেছেন: শেখ মুজিবের মতন নেতা আর শহীদ জিয়ার মত এক রাস্ট্রনায়কের এই মুহূর্তে খুবই প্রয়োজন। জিয়ার আরো কিছুদিন বেচে থাকা বড়ই প্রয়োজন ছিলো। পোস্টে ++++
৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
ধীবর বলেছেন: কবি ভাই, আপনার সাথে পুর্ণ সহমত। সত্যি আমরা বড় দুর্ভাগা যে এতদিন পার হলেও সেই ক্যালিবারের নেতা বা রাস্ট্রনায়ক পেলাম না।
২০| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
রবিউল ৮১ বলেছেন: আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
ধীবর বলেছেন: আমিন।
২১| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
ম্যানিলা নিশি বলেছেন:
বাকশালের কবর রচনা করার জন্য দেশবাসী শহীদ জিয়ার নাম কৃতজ্ঞতার সাথে মনে রাখবে, পোষ্টে প্লাস।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিশি আপনাকে। যথার্থ বলেছেন।
২২| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
নেয়ামূল হক বলেছেন: জাতীর পিতা/মুজিব/বংগবন্ধু না লেইখা কিজানি কি ইশারা দিছেন বুজি নি। এক রেকর্ডার পাচ বছর হুইন্যাও মনে রাখতে পারি না আর আমনে ইশারা দেন। আপনি বুজি আম পাব্লিকরে এত চালাক ভাবেন
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২১
ধীবর বলেছেন: ভুল করে মিস্টেক হয়ে গেছে নেয়ামুল ভাই।
২৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
শুটকাভাই বলেছেন: নেহি নেহি জিয়া কুত্তাকে বাচ্চা হায়
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
ধীবর বলেছেন: সবাই কি তোর মত? এর পর তোরে ভুলেও যেন আমার পোস্টে না দেখি। দেখলে কোন কথা নাই, লাত্থি দিয়া তোরে বাইর করমু। জারজ জানি কুনহানকার !
২৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: জিয়াউর রহমানকে তালগাছের মত এক পায়ে সব গাছ ছাড়িয়ে টাইপের মত দাড় করিয়ে রাখার জন্য মরিয়া ভাব যেমন আমার নেই তেমনি জিয়াউর রহমানকে একেবারে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার মত জঘণ্য কাজও আমি করতে পারবনা।
তার মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে তিনি, খালেদ মোশাররফ, তাহের, জলিল, মঞ্জুর আর সবার চেয়ে এগিয়েই ছিলেন। শাসক হিসেবেও তিনি অনেক সফল। আর যেই সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে তাকে সমালোচনা করা যায় সেগুলোর বিরুদ্ধেও অনেক পক্ষে বিপক্ষে লজিক দেয়া যায়। তাহের যেমন ফেয়ার ছিলেননা তেমনি জিয়াও সেসময় ফেয়ার ছিলেননা তার পজিশনে। ৭ নভেম্বরের পর সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় তার অনমনীয় মনোভাব দেখা গেছে সেটা কেন ১৫ আগস্ট থেকে ২ নভেম্বর সময়কালে তিনি দেখাননি সেটা নিয়েও প্রশ্ন তোলা যায়। সব মিলিয়ে তিনি দোষ-গূণ মিলিয়েই আর দশ জন সাধারণ মানুষের মত একজন মানুষ ছিলেন।
কিন্তু তার দোষগুণকে নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করার মত একজন মানুষও বাংলাদেশে পাওয়া যাবেনা বোধ হয়। ইমোশনাল হয়ে প্রতিনিয়তই তাকে তার পক্ষের আর বিপক্ষের লোকজন বেচে যাচ্ছেন। তার পক্ষের লোকজন যেমন তাকে একজন ভ্যাম্পায়ার বানিয়ে সব দোষ তার কাধেই চাপাতে ব্যাস্ত তেমনি তার পক্ষের লোকজন তাকে ফেরেশতা বানিয়ে সব কৃতিত্ব তার মাথায় চাপাতে ব্যাস্ত। আর এর ফলে মানুষটা দিন দিন পাহাড়সম বিতর্কের চাপে পিস্ট হচ্ছে।
লেখক বলেছেনঃ কিন্ত সিভিল বনাম সেনাবাহিনীর ক্ষমতার দন্দে খন্দোকার মোশতাক, আরেক বীর মুক্তিযোদ্ধা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের হাতে ক্ষমতাচ্যুত হন মোশতাক। সেটা ছিল ৩রা নভেম্বর ১৯৭৫ সাল। এ সময় বন্দি হন, সেনাবাহিনীর অফিসার এবং সৈনিকদের মধ্যে চরম জনপ্রিয় মেঃ জেঃ জিয়াউর রহমান।
এটা সাধারণ সৈনিকরা মানতে পারেনি।
তাই ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতার স্বতঃফুর্ত পালটা অভ্যুত্থানে খালেদ মোশারফ ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হন।
........................................................................
লেখকের এই ধরণের বক্তব্য গুলি কিন্তু জিয়াকে আরো বেশী করে বিতর্কিত করছে। বিরোধীদের হাতে অস্ত্র তুলে দিচ্ছে সেই সময়ে জিয়াকে আরো বেশী ষড়যন্ত্রের ক্রিড়নক হিসেবে তুলে ধরতে। বস্তুত ৭ ই নভেম্বরে সিপাহীদের সাথে জনতার মিশ্রণ মোটেই শোভনীয় নয়। এই সময় যাদেরকে জণতা বলা হয় তারা মূলত জাসদের কর্মী। সিপাহীদের ঊপরও জিয়ার পূর্ণ কর্তৃত্ব ছিলনা। মাসভর জিয়াকে তার জীবনের সবচেয়ে বড় স্ট্রাগল করতে হয়েছে এই সিপাহীদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে। এর মধ্যেই ক্যাণ্টনমেন্টে কিছু হত্যাকান্ড ঘটে যায় যা জিয়াকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতে হয়েছিল করার কিছু ছিলনা। ৭ নভেম্বরের রূপকথা শুনলে যে কারোরই বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করবে জিয়া ছিলেন ইতর, বিশ্বাসঘাতক আর তাহের ছিলেন দুধে ধোয়া তুলশি পাতা। কিন্তু ৭ ই নভেম্বরের পর জিয়ার মাস ব্যাপি স্ট্রাগলের সত্য গল্প পড়লে তাহেরের ফাসিটাকে বাড়াবাড়ি মনে হলেও শাস্তি যে তার প্রাপ্য ছিল সেটা বুঝা যায়।
সব মিলিয়ে আমার কাছে মনে হয় ৭ই নভেম্বর জিয়ার জন্য শুধু আশীর্বাদ হয়েই আসেনি তাকে যথেস্ট বিতর্কিতও করেছে। আর এই বিতর্কের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে বিএনপির নেতা নেত্রীদের মোসাহেবি আচরণ। মৌদুদের বই অন্ততপক্ষে একটা বিষয় পরিস্কার করেছে যে শুধু জিয়া নন বেশীরভাগ সেনা অফিসারই তাহেরের মৃত্যু চেয়েছিলেন সে সময়। সম্ভবত বড় অফিসারদের মধ্যে একমাত্র মঞ্জুরই বিরোধিতা করেছিলেন ফাসির কিন্তু এটা জানা যায়না তিনি কি তাহেরের মুক্তি চেয়েছিলেন নাকি অপেক্ষাকৃত নমনীয় শাস্তি চেয়েছিলেন? যাই হোক সেনাকর্মকর্তাদের সম্মিলিত পাপের বোঝা জিয়ার ঘাড়ে তুলতে চাচ্ছেন জিয়ার বিরোধীরা। এভাবে জিয়াকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা সম্ভব হবেনা। নিরপেক্ষ ইতিহাস চর্চা শুরু হলে জিয়া, মুজিব সবারই এমনকি এরশাদের ও পুনর্জন্ম হবে বলে আমার বিশ্বাস।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
ধীবর বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ ওবায়দুল আকবর ভাই।
একেবারে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে দেখলেও, অন্তত একটি পয়েন্টে শহীদ জিয়া সবাইকে ছাড়িয়ে একা আপন জ্যোতিতে ভাস্কর হয়ে থাকবেন। সেটা হলো সততা। তার সততা নিয়ে কারো মনে কোন সন্দেহ নেই। এটা স্বীকার না করলে কিন্ত সত্যের অপলাপ হবে।
১৫ আগস্ট থেকে ৭ই নভেম্বর পর্যন্ত কোন ভুমিকায় থাকলে তাকে আরো নিরপেক্ষ মনে হতো, সে নিয়ে তর্ক বিতর্ক চলতে পারে। তবে স্বাভাবিক দৃস্টিতে গণতান্ত্রিক থেকে স্বৈরাচারি একনায়কতান্ত্রিক শাসক হিসাবে শেখ মুজিবের পতনকে হাতে গোণা সুবিধাভোগি কিছু লোক ছাড়া, বাকি সবাই সমর্থন করেছিলো। তিনি সেই অনেকের একজন ছিলেন মাত্র। তাছাড়া তৎকালিন সেনা প্রধান কোন আদেশ দেননি, যার কারণে জিয়া কোন ভুমিকা রাখতে পারতেন।
আমার বিশ্বাস , সহব্লগার দাসত্ব বা ত্রিশোংকুর এ সংক্রান্ত লেখা দুটি আমাদের জানার পরিধি আরো বাড়িয়ে দেবে।
আপনার মত আমিও আশা করি যে, নিরপেক্ষভাবে ইতিহাস চর্চা হোক, যাতে যার প্রাপ্য তাকে দিয়ে দায় মুক্তি সম্ভব হয়। পৃথিবিতে মনে হয় আমরাই এক মাত্র জাতি, যারা স্বাধীনতার ৪২ বছর পরেও ইতিহাস নিয়ে রশি টানাটানি করে সময় নস্ট করছি।
২৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
শুটকাভাই বলেছেন: জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে কর্নেল তাহেরের অবৈধ বিচারের দায়ে তার বিচার হত !!! কর্নেল তাহের ও বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর পাকিস্তান থেকে পালিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে । মুক্তিযুদ্ধের সর্ব শ্রেষ্ঠ বীর ছিলেন তিনি । প্রানপ্রিয় বন্ধু মেজর জিয়াকে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে তিনি বাচিয়েছিলেন । অথচ জিয়া সুযোগ পেয়েই তাকে হত্যা করে এক নির্মম প্রহসনের বিচারে যার বিচারক ছিল একজন কুখ্যাত রাজাকার ।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
ধীবর বলেছেন: যা ভাগ। মুখস্থ বিদ্যা ফলাইতে আইছে চাকরাটা।
২৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: জিয়ার সবচেয়ে বড় ভুল ছিল এরশাদ কে প্রমোশন দিয়ে ইন্ডিয়া থেকে এদেশে নিয়ে আসা। জিয়ার মৃত্যু ৭ই নভেম্বর রাতেই লেখা হয়ে গিয়েছিল। মুজিব, চার নেতা, জিয়া, তাহের, খালেদ এই মৃতু গুলোকে এক লাইনে ফেললেই বোঝা যায় কারা এর পেছনে ছিল। যাই হোক সেই কাল সাপের সাথেই এখন বিএনপি আর লীগ রাজনীতি করে।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
ধীবর বলেছেন: এই বিষয়টা নিয়েও গবেষণা হওয়া দরকার বলে আমি মনে করি সব খানে সবাই আছে ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
আনমনা 007 বলেছেন: ++++প্রিযতে
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০০
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আনমনা। তথ্যগুলি শুধু সংরক্ষণ না, ছড়িয়েও দেয়া দরকার।
২৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আজ ৩০ মে, এই নেতার মৃত্যুবার্ষিকীতে এই কামনাই রইলো যেন আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করেন। আমীন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০১
ধীবর বলেছেন: আমিন ।
২৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
নসটাল-জিয়া বলেছেন: আবার দেশে একজন জিয়া দরকার তবে উনার বেগম কিং বা সন্তানরা কেবল তার নামের উপর বসে কালিমে লেপনেই ব্যাস্ত !!
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০২
ধীবর বলেছেন: দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আরেকজন জিয়ার অভাব চরমভাবে অনুভুত হচ্ছে।
৩০| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: ১৯৯১ এর নির্বাচনই জিয়ার প্রতি মানুষের ভালবাসা কি রূপ ছিল তা সহজেই আচ করা যায়। কারন তখন জনগন খালেদা জিয়ার দিকে নয় শুধুমাত্র জিয়াউর রহমান এর জন্যই তখন বিএনপি ক্ষমতায় আসতে পেরে ছিল।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
ধীবর বলেছেন: খুবই সত্যি কথা জাহিদ ভাই। নইলে সেই নির্বাচনে যেভাবে মিডিয়া এককভাবে আঃ লিগকে তেল দিয়ে যাচ্ছিল, হয়তো তাদের দিকেই পাল্লা ঝুকতো। কিন্ত টিভিতে হাসিনার জিয়া বিদ্বেষ এবং এর বিপরীতে বেগম খালেদা জিয়ার মার্জিত রুচির ভাষন, সব হিসাব নিকাশকে পালটে দিয়েছিল।
৩১| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
নয়ামুখ বলেছেন: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি আওয়ামীলীগের আক্রোশ দেখে আমি মোটেই অবাক হইনা, এমনকি এজন্য আমি আওয়ামিলিগকে দোষারোপও করিনা. শুধু আপনাকে অনুরোধ করব পিছনে ফিরে তাকানোর জন্য.
১৫ আগস্ট ১৯৭৫. বঙ্গবন্ধুর হত্যা কান্ডের পর তার জানাজায় কত জন লোক অংশ নিয়েছিল. ১০/১৫ জন. এক জন লোকও খুঁজে পাওয়া যায়নি চোখের পানি ফেলার জন্য.
অন্যদিকে ৩০ মে ১৯৮১. জিয়াউর রহমানের হত্যাকান্ডের পর গোটা বাংলাদেশে উঠেছিলো কান্নার রুল. জানাজার জন্য বেরিয়ে এসেছিল লক্ষ লক্ষ মানুষ. এমনকি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা চট্ট্রগ্রামে গায়েবানা জানাজায় অংশ নিয়েছিল হাজার হাজার মানুষ.
এবার আপনিই বলুন জিয়ার প্রতি আওয়ামীলীগের আক্রোশ থাকবে না তো, কি ভালবাসা থাকবে ?
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
ধীবর বলেছেন: দেশের মৃত বা জীবিত নেতাদের নিয়ে এখনও যদি জনপ্রিয়তার জরিপ যদি করা হয়, তাহলে নিঃসন্দেহে জিয়া থাকবেন সবার উপর। এই সত্যিটা ওরা জানে বলেই ক্রমাগত কালিমা লেপন করে যাচ্ছে তার নামে। তবে ওরা ভুলে গেছে যে, তাদের মিথ্যা কোনদিন সত্যের স্থান দখল করতে পারবে না। ধন্যবাদ নয়ামুখ ভাই।
৩২| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
নষ্ট ছেলে বলেছেন: জিয়ার দোষ হচ্ছে জিয়া বাকশাল প্রতিষ্ঠা না করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সুযোগ দিয়ে ছিলেন, সেনা অফিসার হত্যাকারী তাহেরকে ফাঁসি দিয়ে সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছিলেন, হাসিনাকে দেশে এসে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
ধীবর বলেছেন: শহীদ জিয়ার সবচেয়ে বড় দোষই ছিল হাসিনাকে দেশে ফিরতে দেয়া। যার কুফল আজ পর্যন্ত মানুষ ভোগ করছে। ধন্যবাদ নস্ট ছেলে ভাই।
৩৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার প্রিয় ব্যাক্তিত্ব, আমার আদর্শ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর সাথে আমার কিছু প্রত্যক্ষ স্মৃতি, কিছু স্মরণীয় মূহুর্ত আছে...... যেমন, আমি যখন ঢাবি'র ছাত্র তখন প্রেসিডেন্ট জিয়ার সেই বহুল আলোচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন-যা আমরা প্রতিবাদ করতে গিয়েই জিয়ার অনূসারী হয়েগিয়েছিলাম, বংগ ভবনে কৃতি ছাত্রদের সম্বর্ধনা, হিজবুল বাহার জাহাজে ইন্দোনেশিয়া,চীন ভ্রমন...... তাঁর সফর সংগী হয়ে দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় যাওয়া......
জিয়া সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন ইস্যুতে তাঁকে নিয়ে কিছু লেখার জন্য সব সময়ই আমার বন্ধুরা, মিডিয়া থেকে আমাকে অনূরোধ করেন। কিন্তু দূর্ভাগ্য আমার তাঁকে নিয়ে যখনই কিছু লেখার চেষ্টা করি-আমার বুকটা বাষ্পরুদ্ধ হয়ে যায়-আমি কিছুই লিখতে পারিনা! যেমন আমি লিখতে পারিনা-আমার মা’কে নিয়ে কিছুই!
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১২
ধীবর বলেছেন: প্রিয় জুলভার্ণ ভাই, যখন ইতিহাস থেকে সত্য তুলে ফেলে, রাস্ট্রিয় পর্যায় থেকে মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করার চেস্টা চলছে, সেই সময়ে আপনাদের মত প্রত্যক্ষদর্শির উচিত হবে, আবেগকে নিয়ন্ত্রন করে, সত্য প্রতিষ্ঠায় লিখে যাওয়া। আপনারা না লিখলে, সেই ভাড়াটে জ্ঞানপাপিরা প্রশ্রয় পেয়ে ইতিহাসকে ধর্ষণ করতেই থাকবে।
তাই অনুরোধ, সত্য প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসুন।
৩৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুধু শহীদ জিয়া নন বঙ্গবীর ওসমানী, সেক্টর কমান্ডার জলিল ইনারা সেই ৭১এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতের রোশানলে পড়েন। তাদের দোষ ছিল মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সার্বভৌম থাকতে চাওয়া। কিন্তু শফিউল্লাহ, একে ক্ষন্দকার এরা ভারতের অধীনতা গ্রহণ করায় সর্বদাই দিল্লীর প্রিয় পাত্র। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে তাজউদ্দিন ভারতের সাথে ৭দফা অধীনতামূলক চুক্তি করেছিল। শহীদ জিয়া এগুলোর বেশীর ভাগ অগ্রাহ্য করে মধ্যপ্রাচ্য, চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক গড়ে। এটাই ডাইনী ইন্দিরাগান্ধী মেনে নিতে পারেনি। ইন্দিরা গান্ধীর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে হয় ভারতে ফিরিয়ে নিবে নতুবা আজীবন চামচা রাজ্য করে রাখবে। কিন্তু জিয়াউর রহমান এতে বাধ সাধেন। তাই জিয়াকে মরতে হয়। আজকে শুধু হাসিনা গং নয় নিরপেক্ষতার সুশীল মতিউর, মাহফুজ আনাম, সুলতানা চক্রবর্তীরাও ভারতের চামচা গিড়িতে ভাটা পড়লেই তাদের মুখে খই ফুটে। বলে ভারত বিরোধীতা করে বিএনপি।
ভাই সত্য কথা বলতে কি শ্রীলংকাকে দেখে ঈর্ষা হয় যারা ভারতের অসভ্য-বর্বর আধিপত্যবাদকে উপেক্ষা করে পূর্ণ সার্বভৌম পথে রয়েছে। এক আম্লীগ, হাসিনা গংদের জন্য বাংলাদেশ এটা ব্যার্থ হল যার ভবিষ্যত অনিশ্চিত। আমি ২০০৯ সালে যখন বৃটেনে আসি তখন অনেক ভারতীয় এবং লংকান তামিল ফুসে ছিল এবং আমাকে বলেছিল যে আমাদের LTTE ২০১২ সালের মধ্যেই ঘুরে দাড়াব। কিন্তু তাদেরকে চরম ভাবে হতাশ হতে হয়েছে। রাজপক্ষে এমন ভাবে পাকিস্তান ও চীনের সাহায্য পাচ্ছে যে ভারতীয় "র"তো দূর বরং কূটনৈতকি ভাবেও দিল্লী শ্রীলংকাকে বশে আনতে পারছে না। আজকে শ্রীলংকা জাতিগত ভাবে দারুণ ঐক্যবদ্ধ। তাই বলছিলাম আলীগ গং হইল ঘরের শত্রু বিভীষণ এদের তাবেদারী নীতি সক্রিয় থাকলে আমাদের প্রায় কোনই সুযোগ নাই।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
ধীবর বলেছেন: অত্যন্ত মুল্যবান কথাগুলি বলেছেন বা জি ভাই। পুর্ণ সহমত। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে করদ রাজ্য বানাতে। শহীদ জিয়া তাদের ওই নোংরা চাওয়ার মুখে লাত্থি দিয়েছিলেন। এইজন্যই বললাম যে, শহীদ জিয়ার নামে কুৎসা রটনাকারইরা আর কেউ নয়, বরং ভারতের উচ্ছিস্টভোগি কিছু দালাল।
ভৌগলিকভাবে শ্রিলংকার যে সুবিধা, সেটি বাংলাদেশের নেই।তাছাড়া সেখানে আমাদের দেশের মত ভারতীয় মদদপুস্ট রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবি, মিডিয়া সাংবাদিক এগুলিও নেই। এই কারণে তারা স্বাধীনভাবেই মাথা তুলে দাড়াতে সক্ষম হয়েছে।
তবে দেশের মানুষ যদি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হয় তাহলে এই সব ভারতীয় দালালদের সাথে সাথে ভারতের সব কুমতলবো ব্যার্থ হতে বাধ্য। অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ বা জি ভাই।
৩৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
নষ্ট শয়তান বলেছেন: বস আর একটা এপিক পোষ্ট। বরাবরের মত। অসাধারন। আপনাদের দেখে শিখছি এখনো
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নস্ট শয়তান ভাই।
৩৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০৪
ভালোরনি বলেছেন: ভারত ভালা পাই না।
জিয়ারে ভালা পাই।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
ধীবর বলেছেন: যারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে, তারা কোনদিন ভারতকে ভালোবাসতে পারে না। ধন্যবাদ রনি ভাই।
৩৭| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২২
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: জিয়া খুব খারাপ আছিল। তার চোদ্দগোষ্টী ক্ষামতার সুবিধা নিছে। এইজন্য তার আত্মীয় স্বজন চোদ্দগোষ্টীরে আজও বাংলার মানুষ চিনে আর্মীর পেদানী খাইয়া টেকা টুকার ভাগ নিয়াও কথা কয়।
আর লীগ হইলো চেতনাধারী দল। তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে বলায় আপনারে মাইনাস
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
ধীবর বলেছেন: কামরুল ভাই, আই কিচ্চি? আই তো বুবুরে বহুত ভালা পাই। আই হাসিনার মাথার কসম খাই কই, আই খাডি চ্যাতনাধারি। অহন প্লাসান পিলিজ।
৩৮| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৫
ম.র.নি বলেছেন: এই মহান বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল রাস্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রয়াণ দিবসে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২০
ধীবর বলেছেন: আমিন, সুম্মা আমিন।
৩৯| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২০
ধীবর বলেছেন: আমিন, সুম্মা আমিন।
৪০| ৩১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ১৯৭৫ সালে ২১ জন সেনা অফিসার কে মারায় নেতৃত্ব দানকারী কর্নেল তাহের যদি শহীদ উপাধী পতে পারে তাহলে ২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার মেরে ডি এ ডি তৌহিদ কে বীর উত্তম উপাধী দেওয়া হবে না কেন?
ডি এ ডি তৌহিদ তো ১ লাখ বিডিআর সৈন্যদের অধীকার আদায়ের জন্য ঐ ৫৭ জন আর্মি অফিসারকে খুনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সে তো প্রতিবাদ করে ছিল যে কেন বিডিআর এর ভিতর থেকে যোগ্যতা অনুসারে অফিসার নিয়োগ দেওয়া হবে না।
প্রধানমন্ত্রী তো সেই সময় সাধারন ক্ষমা ঘোষনা করেছিল বিডিআর এর বিদ্রোহী যাওয়ান দের জন্য তাহলে এখন তাদের বিচার করা হচ্ছে কেন???
ঢাকার বাহিরের বিডিআর সৈনিকেরাতো কোন সেনা অফিসার হত্যা করেনি তাহলে শুধুমাত্র ঢাকার আন্দোলনের সাথে সহমর্মিতা প্রকাশ করার জন্য কেন তাদেকে চাকুরী থেকে বরখাস্ত ও সেই সাথে ৭ বছরের জেল দেওয়া হচ্ছে?
তাহের যদি সেনাবিহিনীতে বারংবার বিদ্রোহ করে কোন অপরাধ না করে থাকে তবে ২০০৮ সালে বিডিআর বিদ্রহো করে ডি এ ডি তৌহিদ ও কোন অপরাধ করেনি তাই নয় কি?
আমি আশা করি আমার উপরোক্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর কোন না কোন আওয়ামী ও তাহের পন্থি ব্লগার রা দেবেন।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
ধীবর বলেছেন: অসাধারণ একটা পয়েন্ট ধরেছেন পলাশ ভাই। চমৎকার ! এই প্রশ্নের জবাব আপনি পাবেন না কোনদিনও। উলটো কি করে আপনাকে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ বানানো যায়, সেই পরিকল্পনা শুরু হয়ে যাবে।
আরেকটা তামাশার বিষয় হচ্ছে, যে ইনু-মতিয়া-মুরগি কবিররা বঙ্গবন্ধুকে অকথ্য ভাষায় গালি গিয়েছে, হুমকি দিয়েছে, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিতর্কিত ভুমিকায় ছিল, আজ তারাই হয়ে গিয়েছে স্বাধীনতার চেতনাধারি। যে তাহের কিংবা ডঃ আনোয়ার হোসেন, গণবাহিনী বানিয়ে মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে সশস্র আন্দোলন করেছিল, বর্তমান আওয়ামি সরকার সেই তাহেরকে শহীদ আর আনোয়ারকেও ধোয়া তুলসি পাতা বানাচ্ছে।
আসলে এই ধরনের বাম কিংবা আওয়ামি লিগের চরিত্র হলো, লম্পট চরিত্রহীনদের থেকেও নিকৃস্ট।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পলাশ ভাই।
৪১| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: শহীদ জিয়া আমাদের হৃদয়ে আছে.......থাকবে চিরকাল ,, কোন আইন মরে সেটা কে আটকে রাখা যাবে না ,,
+ & প্রিয়তে
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আসামী ভাই। নস্ট বাম আর বাকশালি আওয়ামি লিগের যৌথ প্রযোজনায় জিয়ার চরিত্র হননের যে প্রচেস্টা, তা সফলভাবে রুখে দিতে বাংলাদেশে এখনো কোটি কোটি মানুষ রয়ে গিয়েছে। অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: bus এর মদ্ধে বসে আছি।
হটাত এক পুচকের পেপার বিক্রেতা চিল্লাইতেছে,
"জিয়া আর নাই,
গরম খবর, গরম খবর, জিয়া আর নাই, "
আমি bus এর জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে বললাম,
-ওই *তমারানির পোলা,
পারলে জিয়ার াল ছিড়ে দেখাইছ ।
বগুড়া থেকে তখন গাড়ি মাত্র ছাড়ছে,
আমার পাশের যাত্রী আমারে কইলো
-কাহিনি কি ভাই ???
আমি কইলাম
-আর কয়েন না,
জিয়ার নাম নিলে পেপার বিক্রি বাড়ে তাই শালারা কইতাছে যে জিয়া নাকি নাই ??
-নাই মানে কি ??
-কে জানে ??
ঘণ্টা খানেক পর bus এসে একটা জাইগায় দাঁড়ালে এক লোক bus এ ঢুকে চিৎকার করে বলল
জিয়ারে মাইরালাইছে,
মাইরালাইছে,
জিয়া আর নাই,
আমাগো জিয়া আর নাই ।
bus এর মানুষ গুলা হুট কইরা কথা থামাই ফালাইছিল ।
আমি চুপ মাইরা গেছিলাম ওই লোকটার কথা শুইনা,
অনেক্ষন পর bus আলা বলছিলো
-ভাই,আপ্নে হাছা কইতাছেন ??
জিয়ারে মারব কে ?
কার এত সাহস ??
বাপ মরার সময় একবার কানছিলা ওই দিন কান্দি নাই,
কিন্তু বুকের মদ্ধে ধাক্কা খাইছিলাম ।
এই কথা গুলা আমি আমার এক দুরসম্পর্কের ভাই এর কাছে ৫ বছর আগে শুনছিলাম ।
৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তোরাব ভাই। জীবন ঘনিস্ট অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। দালালরা যাই বলুক, বাস্তবতা হলো, জিয়ার মত এত জনপ্রিয় রাস্ট্রপতি কোনদিন আসেও নি আর আসবে বলে মনেও হয় না।
৪৩| ৩১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তি যোদ্ধা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার সততা দেশ প্রেম রাষ্ট্রপরিচালনায় সফলতা, আওয়ামী দুর্ণীতিবাজদের আমলে 'তলা বিহীণ ঝুড়ি' বানানো দেশটাকে উন্নতির দিকে ধাবিত করাটাই পরজীবি, ভারতীয় দালাল আওয়ামী লীগারদের গাত্র দাহের কারণ।
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
ধীবর বলেছেন: ক্ষুধিত পাষাণ ভাই, যথার্থ। ৭১ এর রাজাকারদের ভুমিকায় এখন আজকে আওয়ামি লিগ। অনেক ধন্যবাদ।
৪৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সিরাজ সাঁই বলেছেন: সেদিন কেঁদেছিলাম মনে আছে। তারপর থেকে এ পর্যন্ত শহিদ জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা বেড়েছে বৈ কমে নি। আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে জান্নাতে স্থান দিয়েছেন।
ধীবর ভাই, ভালো থাকুন। পোস্টে প্লাস।
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সিরাজ ভাই। আপনার শুভ কামনা হোক আমার অনুপ্রেরণা। আমিও আপনার মতই বিশ্বাস করি, মহান আল্লাহ উনাকে বেহেশত দান করেছেন। আমিন।
৪৫| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
কবি ও কাব্য বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট বস । অনেক ধন্যবাদ , তবে হাম্বাদের ঘুম হারাম করে দেয়ার জন্য আপনাকে মাইনাস
এমনিতেই ওরা এক তারেক জিয়ার কণ্ঠ শুইন্না পাগলের মতো অবস্থা, তার উপর জিয়ারে নিয়া আপনার এই পোস্ট , ওদের পেটে এতো লাথি দিলে কি হয় ?
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
ধীবর বলেছেন: কবি ভাই, আই কিচ্চি? আই নিরফরাধ মানুষ ! আই কারো হ্যাটে লাথি দেই ন। অনেক ধন্যবাদ কবি ভাই।
৪৬| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০০
আমি বীরবল বলেছেন: বীর মুক্তিযোদ্ধা, সফল রাস্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু দিবসে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
+
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
ধীবর বলেছেন: আপনার আহবানের সাথে পুর্ণ সহমত। অনেক ধন্যবাদ বীরবল ভাই।
৪৭| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১০
ইমুব্লগ বলেছেন: প্লাস ও প্রিয়তে।
বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়েছি ধীবর ভাই।
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
ধীবর বলেছেন: সুস্বাগতম ইমু ভাই আপনার মাইরে আওয়াজ হয় না। নাইলে কিছু দেখি শুনি না, খালি শুনি আপনি ব্যান। মানে আপনি সঠিক পথেই আছেন।
৪৮| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
মুনতাশীর বলেছেন: ধীবর ভাইয়ের পোস্ট না পড়েই আগে প্লাস দিয়ে কোনো দিন হতাশ হইনি।
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুনতাশীর ভাই। আমি চেস্টা করবো যেন আপনাদের আস্থা ধরে রাখতে পারি।
৪৯| ০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
ধীবর বলেছেন: কেল্টুদা ৮৬ নামের একটি জারজের গালাগালি মুছে দেয়া হলো। আমার ব্লগ আমার কাছে পবিত্র। আর এই পবিত্রতা কোন জারজ শুয়োরের উপস্থিতির দুর্গন্ধ যেন ক্ষুন্ন না হয় এই জন্য ওকে লাত্থি দিয়ে বের করে দিয়েছি। এই সব মাল্টি কার, কোথা থেকে আসছে, সব জানি। সময়ে তেল বের করা হবে।
৫০| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৯
আশফাক সুমন বলেছেন: নসটাল-জিয়া বলেছেন: আবার দেশে একজন জিয়া দরকার তবে উনার বেগম কিং বা সন্তানরা কেবল তার নামের উপর বসে কালিমে লেপনেই ব্যাস্ত !!---- ৭০% সহমত।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে আললাহ পাক বেহেশত দান করুন। আমিন ।
পোসটে ++++
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
ধীবর বলেছেন: আপনার মোনাযাতে আমি সামিল হলাম ভাই। আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করুন। আমিন।
৫১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আল্লাহ এই বীর শহীদকে জান্নাতবাসি করুন। আমিন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
ধীবর বলেছেন: আমিন
৫২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫০
সরকার৮৪ বলেছেন:
তিনি "পাকিজ" Ziaur rahman killing Paki Colonel Janjua ও "ইন্ডিয়ান" Ziaur Rahman accusing India for border trouble (Observer Reporter - December 9,1976) গোরে সমানে বাঁশ দিতে পারতেন এইটা তাগো এই দেশীয় দালালগো পছন্দ না , এইটাই মনে হয় "এত আক্রোশের কারণ"
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
ধীবর বলেছেন: আপনি তো হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দিলেন সরকার ভাই অনেক ধন্যবাদ।
৫৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারা জেনেশূনে সত্য গোপন করে, এবং মিথ্যাকে রসালো করে উপস্থাপন করে...
তাদের ঘৃনা এবং হিংসুক মোনবৃত্তির কারণে ৪২ বছর পরও আজও জাতি বিভাজনের খেলা খেলছে এভং দেশকে ক্রমাগত পিছীয়ে দেয়ার স্বপ্নে বিভোর!!
আজকে নগ্ন চেস্টার এক খবর দেখেছেন নিশ্চয়ই! না দেখে থাকলে দেখুন-
কতটা নোংরা কতটা নীচ হয়ে তারা বিরোধী দল মত দমনে মরিয়া....
Click This Link
আবারও হাম্বা কট (তারেক রহমানের FBI তদন্ত Justice Dept-এ ভুয়া প্রমাণিত, গ্রেপ্তার ৩)
Shame on A. Leage!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
ধীবর বলেছেন: বিদ্রোহি ভাই, আপনি ঠিকই বলেছেন। ষড়যন্ত্র , মিথ্যচার আওয়ামি লিগের এক চেটিয়া অধিকার। ওদের মত ছোটলোক নীচু মনের দেশদ্রোহি পৃথিবিতে খুজে পাওয়া যাবে না।
৫৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩২
এমএস ইসলাম বলেছেন: ভালো মানুষের প্রতি শয়তানের আক্রোশ না থাকার কোন কারণ আছে বলে মনে করিনা
৫৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
খসরু ওয়াহিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান
৫৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: ভাই, পারমিশন না নিয়ে আপনার একটা লেখা Share করেছি এখানে Click This Link । আপনার লেখাটাই এটার সবচেয়ে উত্তম জবাব আমার মনে হয়েছে..
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
গারো হিল বলেছেন: প্রিয়তে...........