![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথাকথিত নির্বাচনে যখন আওয়ামি লিগ সব হিসাব নিকাশকে উলটে দিয়ে দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় "নির্বাচিত" হলো, তখন থেকেই তাদের মুখে ভিশন ২০২১ সালের কথা শুনছি।
বোদ্ধা মাত্রেই বুঝতে পারার কথা যে এটি ২০২১ সাল পর্যন্ত আওয়ামি লিগের ক্ষমতায় থাকার একটি সুদুর প্রসারি ষড়যন্ত্র বৈত নয় !
১৯৭২- ১৯৭৫, ১৯৯৬-২০০১ এবং অধুনা ২০০৭ থেকে এখন পর্যন্ত আওয়ামি লিগ সরকারে থাকার সময় সারা দেশে যে মাৎসন্যায় তৈরি করেছে, তাতে অন্তত সরকা্রে থাকার মত যোগ্যতা তাদের কোনদিনও ছিল না, এখনও নেই।
সরকার পরিচালনায় সীমাহীন ব্যার্থতা থেকে উদ্ভুত সাধারণ মানুষের পুঞ্জিভুত আক্রোশের কারণেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবর রহমান, হাতেগোণা কয়েকজন জুনিয়ার অফিসারের হাতে পরিবারসহ নিহত হলেও , কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে, সন্ত্রাসকে রীতিমত গডফাদার কেন্দ্রিক বানিয়ে , সারা দেশে রক্তের হোলি খেলার অপরাধে ২০০১ সালের নির্বাচনে জনগণ প্রবল বিতৃষ্ণার যথাযোগ্য ফল ভোগ করে আওয়ামি লিগ।
এর পর বিরোধী দলে থাকাকালিন সময় সরকার বিরোধীতার নাম করে সন্ত্রাস নৈরাজ্যের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষকে অস্থির করে তোলে। আর ভেতরে ভেতরে বিদেশি মদদ ভিক্ষা করে তৎকালিন বিএনপি সরকারের পরিবর্তে বিশ্বব্যাংকের কর্মচারি এবং আওয়ামি প্রেমিক সেনাপ্রধানের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আসতে সাহায্য করে।
এর পেছনে যে আওয়ামি লিগের হাত ছিল, তার বড় প্রমান ক্ষমতায় আসার পরেও জেঃ মইনকে সেনাপ্রধানে পদে রাখা। এবং নির্বাচনের আগে বলে বেড়ানো যে, ক্ষমতায় আসলে ফকরু মইনের সরকারের সব কার্যক্রমের বৈধতা তারা দিবে।
বিশ্ব নিয়ন্তা ক্ষমতাধর দেশগুলি, যারা গণতন্ত্রের ফেরিওয়ালা, পান থেকে চুন খসলে, যারা গণতন্ত্র রক্ষায় নির্বিচারে গণহত্যা চালাতেও কার্পণ্য করে না, তারা কিন্ত বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেক ৯০ দিনের তত্ত্ববধায়ক সরকারের দুই বছর মেয়াদি শাসনের বিরুদ্ধে টু শব্দটিও করেনি।
বিউটিনেস, আনোয়ার চৌধুরি, পিনাকি ভট্টাচার্য প্রমুখ রাস্ট্রদুতের ষড়যন্ত্রের প্রধান সাথিই ছিল আওয়ামি লিগ। সাথে ছিল প্রথম আলোর মতি, ডেইলি স্টারের মাহাফুজ সহ তথাকথিত সুশিল কাম ছুপা আওয়ামি লিগারদের অংশগ্রহন।
ফলে মিডিয়ার ব্যাপক অপপ্রচারে বিএনপির বিরুদ্ধে কিছু মানুষ বিভ্রান্ত হলো। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে মধ্যযুগিয় কায়দায় নির্যাতন করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হলো। বিএনপি থেকে কিছু সুবিধাবাদিকে দল ত্যাগ করিয়ে বিএনপিকে চিরতরে ধবংস করার চক্রান্ত হলো।
এর পরে সুযোগ বুঝে নীল নকশার নির্বাচন আয়োজন করে আওয়ামি লিগকে ক্ষমতায় বসানো হলো।
এর আগে অবশ্য যুক্তরাস্ট্র এবং যুক্তরাজ্য এই দুই মহা শক্তিধর প্রভাবশালি রাস্ট্রের কাছে দাসখত দিয়েই এসেছিলেন হাসিনা। আর ভারতের সেবাদাসগিরি তো তাদের চিরদিনের স্বভাব।
যদিও অজুহাত ছিলো কানের চিকিৎসা করানোর, কিন্ত চিকিৎসার নামে দিব্যি সুস্থ সবল স্বাস্থ্যে বিদেশে বোনের ছেলের বিয়ে খেয়ে বেড়িয়েছিলেন শেখ হাসিনা।
কুকুরের পেটে যেমন ঘি হজম হয় না, তেমনি দুই তৃতিয়াংশ ভোটে নির্বাচিত হওয়াটাও তেমনি আওয়ামি লিগের পেটে হজম হয়নি।
তাই সব কিছু গিলে চিরদিনের জন্য ক্ষমতা কুক্ষিগত করার নোংরা প্রয়াসে, তারা শুরু করলো নিত্য নতুন ষড়যন্ত্র।
সেই ষড়যন্ত্রের প্রথম টার্গেটই হয়েছিল সেনাবাহিনী। ৫৭ জন সৎ চৌকষ এবং দেশপ্রেমিক অফিসারকে হত্যা করানো হলো যেন ক্ষমতার পথের কাটা না থাকে। ব্যাতিক্রম ছিল ডিজি শাকিল, যে কিনা জেনারেল মইনের অবৈধ আয়ের সহযোগি ও সাক্ষি দুইই ছিল। তাকে হত্যা করে মইনের কুকীর্তি চিরকালের মত ধামাচাপা দেয়া হলো।
আর ওইদিকে আওয়ামি লিগের বিদেশি প্রভু প্রণব বাবুর হুংকার শুনে সেনাবাহিনীর বেচে থাকা বাঘেরা বেড়ালের মত মিউ মিউ স্বভাবের হয়ে গেলো।
যারা অন্তত মৌখিক প্রতিবাদের সাহস করেছিলেন,তাদের কয়েকজনকে জোর করে অবসর দেয়া হলো। আর সেনা অফিসার হত্যার নীল নক্সাকারি বলে কুখ্যাত একজন ফজলে নুর তাপসের উপর কথিত বোমা হামলার ষড়যন্ত্রের মিথ্যা অভিযোগে অনেককেই জেলে পোড়া হলো।
ব্যাস ! পথের প্রথম কাটা শেষ।
বাংলাদেশের মানুষ কেউকে শ্রদ্ধা করুক বা না করুক, অন্তত বিচারপতিদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনদিন অশ্রদ্ধা পোষণ করেনি। ক্ষমতায় থাকলেও, আদালতের কাছ থেকে, ১৯৯৬ তে প্রলাপ বকার অপরাধে হাসিনা পেয়েছিল রঙ হেডেড বলে তিরস্কার। আর মিথ্যা অপবাদ দেবার অভিযোগে হাসিনার কয়েকজন মন্ত্রির জরিমানা হয়েছিল।
ক্ষমতা নিরংকুশ করার পথে দ্বিতীয় বাধা বাংলাদেশের আইন আদালতকে তাই দলিয় প্লাটফর্ম বানাতে প্রধান বিচারপতিকে দশ লক্ষ টাকা দিয়ে কেনা হয়েছিল। জ্বি, আমি সেই কুলাঙ্গার বিচারপতি খায়রুলের কথাই বলছি, যার হাত দিয়ে জিয়ার শাসনকাল কে অবৈধ বলে রায় দেয়ানো হয়েছিল।
গত জোট সরকারের আমলে প্রধান বিচারপতির এজলাশ ভাংচুর করা, কিংবা খুনের দায়ে অভিযুক্ত এই ধরনের লোকজনকে বিচারপতি বানিয়ে, আদালতকে তামাশা বানিয়ে ফেলে আওয়ামি লিগ দ্বিতীয় পথের কাটাও সরিয়ে ফেলতে সমর্থ্য হয়েছিল।
আর আইন মন্ত্রি কিংবা প্রতিমন্ত্রি হিসাবে যাদের বসানো হয়েছে, তারা খুব বেশি হলে হানিফ সংকেতের ইত্যাদি অনুষ্ঠানে বিনোদন দানকারি হিসাবেই উপস্থাপিত হতে পারেন। এদের মধ্যে জুনিয়ার জনের আবার রাজাকারদের সাথে বিশেষ সম্পর্কের কথা শোনা যায়।
এর পর ইচ্ছা মত আইন, সংবিধান ইত্যাদি কাটাছেড়া করে, দলিয় লোকজনদের মামলা গায়েব করে, খুনের দায়ে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কিংবা দুর্ণীতি দায়ে সাজাপ্রাপ্তদের মাফ করিয়ে, বস্তত আওয়ামি লিগ সন্ত্রাস এবং দুর্ণীতিকে রাস্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা দান করে।
লক্ষ্মিপুরের বিএনপি নেতাকে কেটে টুকরা টুকরো করে নদীতে ভাসিয়ে দেয়া আওয়ামি লিগ নেতা তাহের পুত্র বিপ্লবকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছিল।
এর পরেও দিন দিন জনগণ বিতশৃদ্ধ হয়ে উঠলে খেলা হয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ট্রাম কার্ড। সেখানেও রীতিমত আনাড়িপনার পরিচয় দেয় তারা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে পুজি করে হারানো জন সমর্থন ফিরে পাবার আশায়, শাহাবাগে ছাত্রলিগ এবং সাংস্কৃতিক লিগের যৌথ পরিচালনায় বিশাল নাটক মঞ্চস্থ হলে, প্রথম দিকে প্রচুর মানুষ ধোকা খায়।
কিন্ত কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে আওয়ামি কুটচাল ধরতে পেরে সেখান থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে, ফ্রি বিরিয়ানি আর তল্পিবাহক মিডীয়া এটিএন বাংলা, ৭১ টিভি, সময় টিভি, আর টিভি, মতি-মাহাফুজ-গোলাম সারওয়ার ইত্যাদি দিয়েও আর জনসমর্থন ধরে রাখা যায়নি।
আর এই মুখোশ উন্মোচনের কাজটি আমার দেশ নামের পত্রিকাটি করার ফলে, ফ্যাসিবাদি মাও-স্ট্যালিনের পন্থায় সম্পাদকের নামে ভুয়া মামলা দিয়ে জেলে ভরা হয়, এবং পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
আওয়ামি লিগের তল্পিবাহক হিসাবে যে সব মিডিয়া রয়েছে, তারা মুখে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বললেও, তারা সব গুলি চরম সাম্প্রদায়িক ইসলাম বিদ্বেষি গোষ্ঠির একান্ত অনুগত।
প্রকাশ্যে ইসলাম বিদ্বেষি প্রচারণার বিরুদ্ধে তাই সিংহ ভাগ আলেম ওলামারা প্রতিবাদ করলে, রাতের আধারে তাদের প্রতিবাদ সমাবেশে পাকিস্থানি হানাদারদের আদলে রীতিমত গণহত্যা চালানো হয়।
অথচ মানবাধিকারের শিখন্ডি তথাকথিত মানবতাবাদিরা (কি বাংলাদেশে কিংবা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে) সেক্ষেত্রে মুখে কুলুপ এটে বসেছিল। কারণ ওরা মুসলমানদের মানুষ হিসাবেই গণ্য করে না।
শেয়ার বাজারের কোটি কোটি টাকা লোপাট করে, পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্ণীতি করে, ডেসটিনি(চেতনাধারিদের একজন হলেন প্রধান) হলমার্ক, ইত্যাদি ছুপা আওয়ামি লুটপাট কেন্দ্র থেকে কোষাগার শুন্য করে আওয়ামি লিগের প্রধান থেকে শুরু করে মাঝারি নেতা পর্যন্ত গলা পর্যন্ত আকন্ঠ হারাম গিলেছেন।
আর এর প্রতিবাদ করলেই কন্ঠরোধ করার জন্য কখন ফেইস বুক বন্ধ, কখনো ব্লগ বন্ধ, কখন টিভি চ্যানেল বন্ধ কখনো পত্রিকা বন্ধ করে তাদের বাকশালি চরিত্রের পরিপুর্ণ চেহারা দেখিয়েছেন।
এত কিছুতেও যখন কাজ হয়নি, তখন সন্ত্রাস দমন আইনের নামে স্টালিন মার্কা একটা আইন করা হয়েছে। যেখানে অনলাইনে লেখালেখি করলেও সেটি যদি সরকার দেশবিরোধী মনে করে, তবে লেখককে সেই দোষে সাজা দিয়ে পারবে এখনকার আওয়ামি আদালত।
স্বভাবতই এর বিরুদ্ধে তথাকথিত চেতনাধারি, বাকস্বাধীনতার ধব্জাধারি ইত্যাদির কোন আওয়াজ নেই।
পাঠকদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে, আমাদের দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো, আওয়ামি লিগ, সুশিল সমাজ, সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব, লেখক বুদ্ধিজীবি, মানবাধিকার নেতা কর্মি, মিডীয়া মালিক, পত্রিকার সম্পাদক, কলাম লেখক ইত্যাদি।
সবাই না। যারা নির্লজ্জ আওয়ামি চাটুকারিতা আকন্ঠ নিমজ্জিত , আমি তাদেরকেই দেশদ্রোহি পাপি বলে অভিহিত করছি। আওয়ামি লিগের কুকর্ম ধরা পড়লে যারা সাফাই গাইবার জন্য ঘেউ ঘেউ করে, তারাই গণশত্রু।
দেশের আইন আদালত গিলে, সেনাবাহিনীকে পঙ্গু করে, বিরোধি দলের নেতা কর্মিদের বিরুদ্ধে হাস্যকর মিথ্যা মামলা দিয়ে, নির্বিচারে নিরপরাধ মানুষদের উপর টিয়ার গ্যাস, বিষাক্ত স্প্রে, এবং গুলি বর্ষন করেও মানুষদের দমাতে সম্পুর্ণ ব্যার্থ হয়েছে আওয়ামি লিগ।
যার ফলশ্রুতিতে সামান্য সুযোগ পেয়েই ভোটের মাধ্যমে দেশের চারটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামি লিগের মুখে কষিয়ে চড় মেরেছে বাংলাদেশের জনগণ।
এতে ক্ষমতা হারানোর আশঙ্কায় আওয়ামি লিগ রীতিমত উন্মাদ হয়ে গিয়েছে। এখন ক্ষমতা ধরে রাখার আশায় বিশ্ব মোড়লের পায়ে নাকে খত দিতে টিফকা (টিফা নয়) বলে আরেকটি দেশবিরোধী চুক্তি করেছে। এর আগে বাংলাদেশের মানুষের রায় ছাড়াই এক তরফাভাবে ভারতকে কোন বিনিময় ব্যাতিরেকেই এমন কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়েছে আওয়ামি লিগ, যে সুযোগ ভারত তার নিজের কোন রাজ্য থেকেই সহজে পাবে না।
ভারত এবং বিশ্বমোড়লকে সবকিছু উজার করে দেবার পেছনে যে কারণ, সেটা স্বভাবতই আওয়ামি লিগের নিজস্বার্থে। কারণ এতে বাংলাদেশের কোন কল্যাণ নিহিত নেই, বরং দেশের পায়ে আরেকটি দাসত্ব শেকল পড়ানো হয়েছে।
রাস্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতায় হত্যা, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস ইত্যাদি দিয়ে আইন আদালত বা সেনাবাহিনীকে বংশদবত বানানো গেলেও, সাধারণ মানুষকে আওয়ামি ভৃত্য বানানো যাবে না।
আর সেই চেস্টা করা হলে, আওয়ামি লিগের নাম নিশানা বাংলাদেশ থেকে মুছে যাবে। আওয়ামি লিগের প্রধান নেতাদের নাম ইতিহাসের আস্তাকুরে নিক্ষিপ্ত হবে।
তাই সময় থাকতেই শুধরে যান। জনগণ খেপলে, ভারত আমেরিকা কোন কাজে আসবে না। আর ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নিলে, বাড়াবাড়ি চুড়ান্ত করবেন আপনারা।
আর বেশি বাড় বাড়লে ঝরে পড়ে যাবেন।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ অভিযাত্রি ভাই।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
মদন বলেছেন: +++++++++++++++
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মদন ভাই।
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
মিলটন বলেছেন: একেবারে প্রথম থেকে শুরু করে সবকিছু বলেছেন। আসলে দেশের জনগন সবাই সব বোঝে। এখন মানুষ অনেক সচেতন। মানুষ যদি তার স্বাধীন পরিবেশ পায় তবে সে কখনও ভুল করে না। অতীতে এমন রেকর্ড অনেক আছে।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মিল্টন ভাই। আওয়ামি লিগের কুকীর্তি এত বিশাল যে, একটা মনে রাখতে গেলে আরেকটা ভুলে যাওয়া লাগে। এই জন্য অনেক কিছু লেখা সম্ভব হয়নি, যেমন আবুল মালের বাংলাদেশে ভারতীয় রুপি চালানোর স্পর্ধি মন্তব্য।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আওয়ামী লীগের বেশী একটা অসুবিধা নাও হতে পারে ।
আম্রিকা, ইউরোপ, ভারত , আওয়ামীলীগ সবই সেকুলার । একটা সাপোর্ত থাকবেই । আর জন গন খেপলে ঠান্ডা করার তরীকা ওনাদের জানা আছে । ৫-৬ই মে দেখেন নাই ?
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
ধীবর বলেছেন: ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্থানি হানাদারেরাও গণহত্যা চালিয়ে একই রকম মনে করেছিল। ফলাফলা ইতিহাসের পাতায় লেখা আছে। ধরে নিন ২৫শে মার্চের কালো রাত ৫-৬ই মে পার হয়েছে। এখন গণহত্যা চালানো হলে, ৭১ সালের মতই মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিরোধ করবেই।
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: পোষ্ট পরে পড়ুম, আগে কন সামুর মডুর মাথাকি আজকে উল্টায়া গ্যাছেনি কুনু? আপ্নোর পোষ্ট দেহি নির্বাচিত পাতায়।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
ধীবর বলেছেন: এইটা কি শুনাইলেন বৃস্টি ভাই। নিশ্চই কোথাও কিছু গরবর আছে।
৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: +
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ চান ভাই
৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কনগ্রেচুলেশন !!!
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
ধীবর বলেছেন: কান্ডারি ভাই, আই কিচ্চি?
৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ আনলিমিটেড।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভিটামিন সি ভাই
৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: সত্যের সাথে মিথ্যাকে ভালই মেশাতে পারেন দেখছি। আপনার আগের লেখায় যেখানে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটারদের আওয়ামী লিগ প্রার্থীদের ভোট না দেওয়ার জন্য বলেছেন সেখানেও আপনাকে ঠিক দলকানা ভাবিনি, এখানে যেভাবে ষড়যন্ত্রতত্ত্ব রচনা করেছেন তাতে করে আপনাকে চিনতে পারলাম।
"আর ভেতরে ভেতরে বিদেশি মদদ ভিক্ষা করে তৎকালিন বিএনপি সরকারের পরিবর্তে বিশ্বব্যাংকের কর্মচারি এবং আওয়ামি প্রেমিক সেনাপ্রধানের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় আসতে সাহায্য করে।" তো এবার কি আপনারা হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন করতে চাচ্ছেন? অভিনন্দন।
"বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হলো।" আহা! দেশ প্রেমিক তারেক জিয়াকে কোথায় তেমন মারলো? এখনও তো মাথা তুলে কথা বলতে পারে?
আর একটা কথা, আমার মনে হয় যে দলকানা বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরাই দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু, এই ব্লগেই তাদের প্রচুর দেখতে পাচ্ছি...............।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
ধীবর বলেছেন: আপনার বিরুদ্ধ মতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি। আমার দাবির পেছনে যুক্তি তো দিয়েছি। আপনার বিরোধীতার পেছনে যুক্তি দিলে বুঝতে পারতাম, আপনি দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি নন।
১০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: উনারা বলছেন :"অশিক্ষিত জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে গণতন্ত্র কোনো সুফল বয়ে আনে না" এর মানে কি বলেন তো ?
সুফল বয়ে আনে শুধু "বাকশাল"
Click This Link
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০০
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে পড়ে দেখবো। তবে আজ মাত্র সিটি কর্পোরেশনে পরাজিত হয়ে ভোটারদের অশিক্ষিত বলে কুৎসা গাইছেন, আপনারা কিন্ত দাবি করেন সেই অশিক্ষিতদের ভোটেই কিন্ত আপনারা ক্ষমতায় এসেছিলেন।
১১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: অনেক কিছুই উঠে এসেছে।
শাহবাগের ছাগলবাগের এতব বড় বাশঁমারা খাওয়ার পরও কিছু বলদদের দেখি ছাগলবাদ নিয়ে কিঁউ কিঁউ করতে। এসব বলদ আমরন বলদই থেকে যাবে কেবল মাত্র কুত্তালীগের পিট লেহনের জন্যই।
দেশের চারটি গুরুত্বপূর্ন স্থানেই জনগন ভাল করেই বুঝিয়ে দিয়েছে যে, তারা আসলেই কি চায়। তারপরও যদি ভাবে যে তাদের প্রতি জনগনের সমর্থন আছে, তাহলে তার মতন বেকুব এ বাংলায় আর নেই। আর বেকুবদের বাংলায় জায়গা না দেয়ায় উত্তম। কারন বেকুব দেশের মঙ্গল বয়ে আনতে পারেনা, দুর্নাম ছাড়া।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০১
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বৃস্টি ভাই। অনেকে জেগে ঘুমাচ্ছে। এক চেতনার বড়ি খাইয়ে আর কত ঘুম পাড়িয়ে রাখবে? অনেক ধন্যবাদ।
১২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
মৃদুল মিয়া বলেছেন: +++++ আশায় আছি দেশে নতুন একটা গণজোয়ার কবে আসবে।
কবির ভাষায় 'আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে?
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।'
এখন দরকার দেশে একটা তৃতীয় পক্ষ। যে পক্ষ দেশের এই কলুষিত গনতন্ত্র নামের পরিবারতন্ত্রের হাত থেকে আমাদেরকে মুক্ত করবে।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০২
ধীবর বলেছেন: নতুন জাগরণ আনতে হলে, আমাদেরই সচেতন হতে হবে। অনেক ধন্যবাদ মৃদুল ভাই ।
১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: কসম আমি স্বপ্পন দেখতাছিনাতো?? নৈলে মডুগো মইধ্যে কুনু রাজাকার ঢুইক্কা গেছেগা
মডু যদি অস্বীকার করে, তাই ইসকিন চট মাইরালইছি
ভিত্রে কিছু এক্টা হতে চলেছে চারটা বাঁশের পর
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
ধীবর বলেছেন: এই দেখে আমি ফিট হয়ে গেলাম ভাই । আমি নাই !!!!
১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী ।।
নির্বাচিত পাতা মোবারক ...
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা বোন। তবে নির্বাচিত পাতা মোবারক বলে ভালোই করেছেন। আসলেও অবাক করার মত ঘটনা
১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: মঈনা কুকুরটা ইতিহাসে নব্য মির জাফর হিসেবে গণ্য হবে। তার জন্যই হাসিনা গং ভারত ও বাংলাদেশকে এক দেশ বলে এবং সেখান থেকে ফি চাওয়াকে অসভ্যতা আখ্যায়িত করে। যেন বাংলাদেশ হাম্বাদের বাপ-দাদার জমিদারী। ৭ই নভেম্বর ষ্টাইলে গণ-অভ্যুত্থান করে হিন্দুস্থানপন্থীদের চিরতরে মূলোৎপাটন করতে হবে।
+++
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪২
ধীবর বলেছেন: পুর্ণ সহমত বা জি ভাই। সেই আন্দোলন দিয়েই এই ফ্যাসিস্টদের উৎখাত করতে হবে।
১৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধীবর ভাই কি অবশেষে সুশীল সনদ পাইলেন? নাহলে আপনার পোস্ট নির্বাচিত পাতায় গেলো ক্যামতে!
(সামু কর্তিপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি- মনে হচ্ছে সামুতে কোনো টেকনিক্যাল প্রব্লেম হয়েছে)
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
ধীবর বলেছেন: কি বলবো জুলভার্ণ ভাই ! আমি তো স্পিকার হয়ে গেলাম।
১৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: @ বৃষ্টি তুই এইডা কি দেহাইলি
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
ধীবর বলেছেন: আমিও তব্দা খেলাম।
১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আওয়ামী দুঃশাসনের খন্ডচিত্র মাত্র। তবে এটিই আউটলাইন। মেজর পয়েন্টগুলো এসেছে। ডিটেইলড্ লিখলে (১৯৭১-২০১৩) কয়েক ভলিউম হবে।
এখানে একটি পয়েন্টেও অতিরঞ্জন নেই। মিথ্যাচার নেই।
তবে আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বতমান টার্মটি সবচাইতে কালো অধ্যায়। রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতরের এবং বাইরের সমস্ত টুল্স্ ব্যবহার করেছে আওয়ামী লীগ।
"ক্ষমতা" ধরে রাখতে এবং পুনর্বার ক্ষমতায় যেতে, আক্ষরিক অর্থেই, দেশ বিক্রি করে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করবে না আওয়ামী লীগ নামের এই কুখ্যাত দলটি।
বেশ ভালো লিখেছেন।
অনেক ধন্যবাদ।
===============================
সামু'র নীতিনির্ধারক ও মডারেটর -
লাগতাহে সুধার গায়া (পোষ্ট নির্বাচিত পাতায়)।
ভালু ভালু ভালু।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
ধীবর বলেছেন: কুখ্যাত হাম্বার পোস্ট স্টিকি করে মনে হয় অনুতপ্ত হৃদয় থেকে এই কর্ম ! হাজার হোক, নিরপেক্ষতা তো বজায় রাখতে হবে? নাইলে পরে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আম্বা ব্লগ আর এই ব্লগের মধ্যে পার্থক্য কই, তাহলে তো জবাব খুজে পাওয়া যাবে না। অনেক ধন্যবাদ মুন্না ভাই।
১৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪০
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
ধীবর ভাই,
পোষ্টের টাইটেলটাতে একটু সমস্যা আছে। একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন। এডিট করে ঠিক করে দিন।
ধন্যবাদ।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
ধীবর বলেছেন: মুন্না ভাই, ঝড় শব্দটাই বেশি প্রচলিত। আমি ঝরে পড়ে যাওয়াটাই বেশি সংগত মনে করেছি। কিন্ত আপনার সুতীক্ষ্ম দৃস্টি এড়াইনি, এবং একান্ত সুহৃদের মতই সংশোধনের উপদেশ দিয়েছেন, এ জন্য অনেক কৃতজ্ঞ।
২০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৭
স্বাধীকার বলেছেন: অসাধারণ
অসাধারণ
অসাধারণ
------জনগণ আওয়ামী শয়তানদের মুখে কষে কেবল থাপ্পরই বসায়নি, কষে কষে চারটি লাত্থিও দিয়েছে কিন্তু আম্লীগ তা বুঝতে পারছেনা। কিংবা বুঝতে পেরে নতুন কোনো ষড়যন্ত্রের পথ খুজঁছে। কিন্তু এই শয়তানেরা ষড়যন্ত্রতো পরে, পালানোর পথ পাবেনা। বিগত সাড়ে ৪ বছরে এদেশের মানুষ গণতন্ত্র আর সুশাসনের নামে যে আওয়ামী রামরাজত্ব দেখেছে,তার হিসাব সময়কে দিতে হবে। ঘুমন্ত ক্ষুধার্ত অসহায় মানুষের উপর আক্রমন করে চেতনার মলম দিয়ে-তার উপশম হয়না, হতে পারেনা। বাংলাদেশের মালিক জনগণ, তারাই সিদ্ধান্ত নিবে কিভাবে নির্বাচন হবে। আওয়ামী শয়তানদের কুমতলবকে বাস্তবায়নের জন্য, ২০২১সাল পর্যন্ত ফেরাউনী শাসনকে বহাল রাখার জন্য যে শুয়োরেরা আজ চারদিকে প্রচার চালাচ্ছে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে, সেই শুয়োরেরা কেন বুঝতে পারছেনা-জনগণ যাদের রায় দিয়েছে, তাদের কথা বা দাবীকেই সর্বপ্রথম গ্রহনযোগ্য বিবেচনা করে নির্বাচন দিতে হবে, আর কোনো পথ নেই।
আওয়ামী মতলবকে গণতন্ত্রের জন্য অপমূত্য জেনে আজ যে জনতা জেগেছে, তার ঢেউ রুখতে পারার সাধ্য বাকশালী চেতনার নেই, থাকতে পারেনা।
অনেকদিন পর, কেবল মন্তব্য দিতেই লগিং করলাম। কেমন আছেন ধীবর ভাই, আপনাদের লেখা পড়লে যেকোনো অপশক্তিকে ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করার তাড়না পাই। মনে হয় যেন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসাবে বাঁচার অধিকার আমার আছে। যত যন্ত্রণার ভেতরই থাকিনা কেন, আপনাদের দেখলে মনে হয় ফেরাউনের পতন অবসম্ভাবী। ভালো থাকবেন।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫২
ধীবর বলেছেন: আরে প্রিয় স্বাধীকার ভাই, কতদিন পর। আমি আছি আপনাদের মাঝেই ! আপনি কোথায়? ফেবুতে থাকলে আওয়াজ দেবেন প্লিজ। পুরানো কমরেডদের দেখা পেলে খুবই ভালো লাগে।
আপনার বরাবরের মতই সুচিন্তিত এবং মেধাপুর্ণ মন্তব্য এই লেখাটিকে আরো সমৃদ্ধ করলো। অনেক ধন্যবাদ।
দেশের এই ক্রান্তিলগ্ন, মাঝে মাঝে লেখা দেবেন এই আশাই করি।
২১| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৯
বৈরাম খাঁ বলেছেন: চরম পোষ্ট +++++++
নির্বাচিত পাতায় কেমনে কি
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫২
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ বৈরাম ভাই। আমিও ভাবছি !
২২| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৭
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: লেখা যথারীতি ভাল হয়েছে,কিন্তু এই পোষ্ট নির্বাচিত পাতায় এলো কিভাবে সেটাই তো বুঝলাম না,সামুর মাথা ও কি আওলায়া গেল ?
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুরন্ত পথিক ভাই।
২৩| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: আওয়ামি লিগের তল্পিবাহক হিসাবে যে সব মিডিয়া রয়েছে, তারা মুখে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বললেও, তারা সব গুলি চরম সাম্প্রদায়িক ইসলাম বিদ্বেষি গোষ্ঠির একান্ত অনুগত।
সহমত ভাই
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
ধীবর বলেছেন: ধন্যবাদ হুমায়ুন ভাই।
২৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৪
চাচু বলেছেন: দারুন পোস্ট ভাই। প্লাস। মনের কথা লিখেছেন।
বাল সরকারের হত্যা , গুম, শেয়ার কেলেংকারি, পদ্মা সেতু পুকুর চুরি আর কুত্তা লিগের ঘেউ ঘেউ, সব মিলিয়ে দেশের জনগনের পিঠ একেবারে দেয়ালে ঠেকে গিয়েছিল। সব জমানো ক্ষোভের উদগিরন হয়েছে এই সিটিগুলোতে। সাথে পীরে শাহবাগী চাদর বাবার ভেল্কি ছিল কফিনের শেষ পেরেক।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৭
ধীবর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চাচু। শাহাবাগি বাবা টাবা শেষ পর্যন্ত বর্ডারের ওইপারেই নিক্ষিপ্ত হবে।
২৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫
উপপাদ্য বলেছেন: শুধু কি বাড় বেড়েছে, বাড়তে বাড়তে ওরা চুড়ান্ত পর্যায়ে চলে গেছে।
এখন পতনটা কেন্নে হয় সেটা দেখতে চাই।
মনে রাখতে হবে, এবার ইন্ডিলীগ কিন্তু সরকার চালাচ্ছে না, ওরা একটা প্রজেক্ট চালাচ্ছে। আমি খুবই চিন্তিত সে প্রজেক্ট নিয়ে।
আওয়ামীলীগ জাস্ট একটা হুকুমের গোলাম মাত্র দিস টাইম।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৮
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন উপপাদ্য ভাই। চোখ কান ভালো করে খোলা রাখা দরকার। প্রয়োজনে ইন্ডিয়ার হুকুমের গোলামদের ইন্ডিয়াতেই পুশব্যাক করতে হবে।
২৬| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আপনার পোস্ট নির্বাচিত গেলো কিভাবে চিন্তা পড়লা---- সমালোচনা এক জিনিস আর বিএনপির দালালি এক জিনিস-- আপনি দ্বিতীয়টাই প্রাধান্য দিয়েছেন.।
সরকার পরিচালনায় সীমাহীন ব্যার্থতা থেকে উদ্ভুত সাধারণ মানুষের পুঞ্জিভুত আক্রোশের কারণেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবর রহমান, হাতেগোণা কয়েকজন জুনিয়ার অফিসারের হাতে পরিবারসহ নিহত হলেও , কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
তার মানে মুজিব পরিবারকে হত্যায় জাতি খুশিই হয়েছিল?
বিডি আর বিদ্রোহের জন্য আওয়ামীলীগকে সরাসরি দায়ী করেছেন আপনি। আপনার কথা অনুযায়ী আওয়ামীলীগের পরিকল্পিত হত্যাকান্ড!!!
আর এর প্রতিবাদ করলেই কন্ঠরোধ করার জন্য কখন ফেইস বুক বন্ধ, কখনো ব্লগ বন্ধ, কখন টিভি চ্যানেল বন্ধ কখনো পত্রিকা বন্ধ করে তাদের বাকশালি চরিত্রের পরিপুর্ণ চেহারা দেখিয়েছেন। বাহ! এখানেই মাহমুদুর রহমানের সাথে আপনার মিল। হেফাজতের প্রতিবাদ আর সুশীলগিরি একই কথ।।
আওয়ামীলীগ ব্যার্থ, আওয়ামীলীগের ত্রুটিগুলো আমাদের চোখ এড়ায় নি।
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
ধীবর বলেছেন: মাহতাব ভাই, কার্জন হলের সামনে দাড়িইয়ে ছবি তুলেছেন। তাই ধরে নিচ্ছি ঢাবির ছাত্র আপনি। মানে অবশ্যই শিক্ষিত। আমি পোস্টও লিখেছি সহজ বাংলা ভাষায়। এখানে বিএনপি শব্দটাও কোথায় উল্লেখ করা হয়েছে, ধরিয়ে দিলে কৃতার্থ হই ভ্রাতা। দালালি তো অনেক দুরের কথা।
আর মুজিব হত্যার পর জনগণের খুশি না ব্যাজার হয়েছিল, সেটা আপনি সাধারন কোন বয়োজোষ্ঠ মানুষকে জিজ্ঞেস করলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। আমি নিজের মুখে আর নাই বা কিছু বললাম।
আপনি কি অস্বীকার করছেন যে, ভিন্নকন্ঠ রোধ করার জন্য ব্লগ, ফেইসবুক বা পত্রিকা বন্ধ করা হয়নি। যদি করে থাকেন , তাহলে আপনার শিক্ষকদের প্রতি করুণা রইলো। কারণ শত চেস্টা করেও তারা আপনাকে শিক্ষার আলো দান করতে ব্যার্থ হয়েছেন।
আওয়ামি লিগের সবচেয়ে বড় ব্যার্থতা হলো তার দেশপ্রেমকে জলাঞ্জলি দিয়ে মীর জাফরের ভুমিকায় অবতীর্ণ হওয়া। এর এই অপরাধ অন্য সব অপরাধের চেয়ে অনেক উচ্চে। এখন আপনিই বলুন, তাদের কি শাস্তি হওয়া উচিত
২৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: পোষ্ট দেখি নির্বাচিত পাতায় ভাইয়া
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
ধীবর বলেছেন: আরে কি মুশকিল? সবাই দেখি নির্বাচিত হওয়াটাই দেখছে।
২৮| ২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
ধীবর ভাই,
আপনি আমার ইঙ্গিতটি ধরতে পারেন নি।
টাইটেলে আপনার ওয়ার্ডিং (বিরাম চিহ্নসমেত) নিম্নরূপঃ
বেশি বাড় বেড়ো, না ঝরে পড়ে যাবে।
আমার মতে ওয়ার্ডিং-টি হবে নিম্নরূপঃ
বেশি বাড় বেড়ো না, ঝরে পড়ে যাবে।
অর্থাৎ বিরাম চিহ্ন কমা (,) "না" এর পরে বসবে। তাই নয় কি?
সম্ভবত টাইপো।
ধন্যবাদ।
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
ধীবর বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা মুন্না ভাই। আসলে মুল লেখায় মনযোগ দিতে গিয়ে শিরোনামেই ক্যাড়াব্যাড়া হয়ে গিয়েছে। ঠিক করে দিয়েছি ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: দিন বেশি নাই ধীবর ভাই।
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
ধীবর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন স্পেলবাইন্ডার ভাই। কেমন আছেন? অনেকদিন পর দেখলাম। ধন্যবাদ ।
৩০| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ধীবর ভাই, আশরাফ মাহমুদ মুন্না ভাই ঠিক বলেছেন-শিরোনাম হবে বেশি বাড় বেড়ো না, ঝরে পড়ে যাবে
বরাবরেরমতই সুন্দর লেখায় ভাল লাগা রইল।
২৪ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২০
ধীবর বলেছেন: শুধ্রে দিয়েছি ক্ষুধিত পাষান ভাই। অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ জানবেন। কেমন আছেন? আপনাকে অনেকদিন পর পেলাম আমার পোস্টে !
৩১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
নাজমুল রনি বলেছেন: আপনি আপনার লেখায় শুধু কিছু পয়েন্ট দিয়ে আওয়ামী চরিত্র বিশ্লেষন করেছেন।সমস্ত ব্যাপারটা লিখতে গেলে দিনের পর দিন যাবে কিন্তু এদের মীরজাফরী ,বর্বর, দেশোদ্রোহী,অসভ্য,ধর্মহীন,ঘিলুহীন, পা চাটা দালালী,খুনীদের চরিত্র বিশ্লেষন শেষ হবে না।
দেরিতে পড়ার জন্য দুঃখিত।পোষ্টের জন্য ++++++++++
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
ধীবর বলেছেন: বিলম্বিত প্রতিমন্তব্যের জন্য আমিও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাই। আপনার মন্তব্যের সাথে পুর্ণ সহমত জানাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: প্রথম +