![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত কয়েক যুগ ধরেই প্রতি বছর তাবলীগ জামাত তাদের নিজ উদ্যোগে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করে যাচ্ছে। এটা আমাদের গর্বের বিষয়। সরকারী উদ্যোগের বাইরে বেসরকারী উদ্যোগে এ আয়োজন সফলতার মুখ দেখছে প্রতি বছর। জন নিরাপত্তা, খাবার পানিয় ও পয়নিস্কাশন ব্যবস্থায় বিভিন্ন সরকারের সাহায্য এ আয়োজনকে আরো বেশী শক্তিশালী করেছে। এখন কথা হচ্ছে, কেন এ আয়োজন? এতে আদৈ মুসলিমদের কোন উপকার আছে? না দেশের উপকার আছে? নাকি এটা শুধু কিছু আবেগবান মানুষের জমায়েত?
তাবলীগ জামাতের কথায় অনেকের মনে এই চিত্র আসে, কেউ মস্ত বড় একটা বেডিং বা ব্যাগ কাঁধে নিয়ে হেটে যাচ্ছে। অনেকেই আবার মনে করেন, বউ বাচ্চা, মা- বাবা রেখে মাসের পর মাস বাইরে থাকা আবার কোথায় আছে? ঘরের মাঝেই তো তো বেহেশত পাওয়া যায় তবে দেশ বিদেশে কেন? আমিও মাঝে মাঝে রাগ করি অসহায় ছেলে মেয়ে রেখে বাইরে না গেলেও তো পারে। অনেকের মতে এটা ছোট খাট একটা সামাজিক সমস্যা। এর ব্যাখ্যায় আমার নিজের মত না দিয়ে তাঁদের মতটাই বলি, ‘আল্লাহর উপর এটা বিশ্বাস, নিজের sacrifice এর সাথে পরিবারকে শামিল করা’। কিন্তু এটা নিয়ে বাড়াবাড়িটা আমি সবসময় মেনে নিতে পারিনা। পরিবারের খরচ চালানো ধর্মীয় কাজের বাইরে নয়। তাই বলে শুধু ঘরে বসে পরিবার পরিবার করে জীবন পার করলে চলবে না।
এবার আসি তাবলীগ জামাতের কিছু চিন্তা ধারা নিয়ে। ইসলাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধারায় এসেছে। খুব সংক্ষেপে আমি এর ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছি। যখন দুনিয়ায় মহানবী মুহাম্মদ (সঃ) ছিলেন তখন তার অনুসারীরা তার কাছে ধর্ম শিখতে পেছনে পেছনে থাকত, তিনি কখন কি বলেন সেটা শোনার জন্য অধীর আগ্রহে থাকতেন। তাঁর ওফাতের পর সাহাবীরা যুদ্ধের ময়দানে সময় কাটিয়েছেন দিনের পর দিন অমুসলিমদের মোকাবেলায়, মুসলিম বৃদ্ধির জন্য নানা দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন। এমনকি চীনে একাধিক সাহাবীর কবর রয়েছে। সেটা ছিল আরেক যুগ। সাহাবীদের পর তাবেয়ীরা হাদিস সংগ্রহ ও কুরআনের ব্যাখ্যার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ধর্না দিতেন। এর পরের যুগে তাবেঈনরা মাজহাব ও ইসলামের প্রচারের জন্য বিভিন্ন মজলিসে একত্র হতেন। তার পরবর্তী সময়ে মুসলিমরা ইউরোপের একাংশ স্পেন, রোম নিজ দখলে নেয়। মধ্যযুগে চীনকেও মুসলিমরা শাসন করেছিল। দেশ দখল করে ধর্ম প্রচার একটা ইসলাম প্রচার কৈশল ছিল। অতীতে সব ধর্মই এই ব্যবস্থা নিয়েছে । একটা সময় এই মুসলিমদের মাঝে বিরোধ, সাম্প্রদায়িকতার সৃষ্টি হয়। এটার উৎপত্তি প্রাক ইসলামী যুগেই হয়েছিল। মধ্য যুগে এতা চরম আকার ধারন করে। মুসলিম বাদশারা বিলাসী হয়ে পরে। তারা নতুন জায়গায় ইসলাম প্রচার বাদ দিয়ে নিজেদের মাঝেই যুদ্ধ বিগ্রহ শুরু করে। ক্ষমতালোভী হয়ে পরে। উধাহরন মোঘল বাদশা আকবর। আমি মাঝে মাঝে বলি, কী প্রয়োজন ছিল তার, বাংলা আক্রমন করবার। আমরা কি ঈসা খাঁদের কাছে কম সুখে ছিলাম। বাংলায় মুসলিমদের আক্রমন না করে বাইরে কোন দেশকে করলেইতো পারত। তাহলে না হয় বুঝতাম তিনি সম্রাট। ঠিক এই সমস্যাই ছিল মুসলিমদের। একই সময়ে খ্রিস্টান শাসকরা বিভিন্ন মহাদেশ আবিষ্কার করেন। তাই আজ অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার মানুষ খ্রিষ্টান। মুসলিমরা যদি ঘরে বসে একে অপরের সাথে খোচা খোচি না করত, নিজেদের ধর্মের প্রচার করত জানা অজানা জায়গায়, তাহলে আমরা এতদিনে ছড়িয়ে পরতাম বিভিন্ন মহাদেশে।
আমাদের সৈভাগ্য যে বিংশ শতাব্দীতে মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এটা বুঝতে পেরেছেন। যার ফসল আজকের তাবলীগ জামাত। তাবলীগ জামাত সকলের অলক্ষেই পৃথিবীর দেড়শতরও বেশী দেশে ছড়িয়ে পরেছে যেখানে আমাদের বাংলাদেশীদের অবদান অপুরনীয়। তাবলীগ জামাত যে খুব সহজেই এতদুর এসেছে তা বলা যাবেনা। এর বিরোধিরা সবসময় অপপ্রচার চালানোয় ব্যস্ত। সব চেয়ে বেশী বিরোধ হয়, তাঁরা কেন রাজনীতি করেননা।
তাবলীগ জামাতের একান্ত প্রচেষ্টায় ফিলিস্তিন, ইসরাইল, চীনের মত দেশে নির্যাতিত মুসলিমদের খোজ খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে। তাদের বাইরের দেশে এনে কিভাবে শান্তি প্রিয়ভাবে ইসলাম প্রচার আর প্রসার করা যায় তা শেখানো হচ্ছে। আমাদের এবারের বিশ্ব ইজতেমায় এই দেশগুলোর মানুষেরা সরকারের চোখ ফাকি দিয়ে এসেছে।
ইজতেমা আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতিবিদদের জন্য সবচেয়ে শিক্ষণীয়। বিনা সংবাদ সম্মেলনে, বিনা মিডিয়া প্রচারে কিভাবে এত বড় একটি আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে। সবচেয়ে আশ্চর্য হচ্ছে, এত বড় আয়োজন পদ তলে পিষ্ঠ হয়ে কিংবা কোন বড় দুর্ঘটনা এখনো এখানে হয়নি। সবাই শান্তিপূর্নভাবে একে অপরকে সাহায্য করছে। শুধু বাংলাদেশিরা এর সমস্ত খরচ বহন করে অথচ আমরা কেউ জানিনা কারা এর খরচ বহন করে।
তাই শুধু সমালোচনা না করে, এই ধারাকে সামনে এগিয়ে যেতে দিয়ে শান্তিপুর্ন ইসলামর পথ সুগম হউক, এই প্রত্যাশাই রইল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: সঠিক কথাই বলেছেন। আপনি সহমত করায় আমি নিজেকে ধন্য মনে করলাম।
*****************
অনেকেই রাজীনিতির নোংরামী ছেড়ে তাবলীগ করছে, আমি ঢাবিতে যখন ছাত্র ছিলাম তখন দেখেছি, ক্লাশে প্রকাশ্যে রাজনীতির সাথে জড়িত লোকদের চাইতে তাবলীগের ছেলে বেশি।
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
সিয়াম রক্সয বলেছেন: বিপথে যাওয়া মুসলমানদের নিঃস্বার্থ ভাবে সঠিক পথে পরিচালনা করার জন্য তাবলিক সত্যি অসাধারণ
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ, ভেবেছিলাম অনেকে এতা নিয়ে নাক ছিটকাবে, আসলে তা না। আপনারা অনেক ভাল।
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
শার্ক বলেছেন: the problem is the Shirik teaching. No amal is accepted even you give Dawa for the whole life.
If you don't know the Shirik of tableague Jamaat then I suggest to read the book written by Murad Bin Amzad. You will find your answer there.
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আপনার সেই লেখককে আমার সাথে তর্কে আসতে বইলেন, এমন বহু তার্কিশকে আমি হাড়িয়েছি।
আপনি এইখানে Shirik বলতে কি বুঝাইছেন কে জানে। তাবলীগের সাথে শিরক এর কোন সম্পর্ক নাই (যদি সেটা শিরক হয়ে থাকে)।
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১২
রোদেলা দুপুর বলেছেন: আমাদের এক শিক্ষক PHD থেকে আসার পরের দিনই আবার এক চিল্লায় চলে যান এতে তার wife বাড়ি থেকে চলে গেছে। উনি কি ঠিক করছিলেন???
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: দেখুন এ ব্যপারটা আমি আগেই বলেছি, আমার লেখায় কারো একচেটিয়া পক্ষপাতীত্ত হয়নি। তবে আপনি তাবলীগে না গেলে এর মর্ম বুঝবেননা।
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
ভেজাল* বলেছেন: তার মানে আমাদের নবী (সঃ) যে হজ্জ্বের শুরু করেছেন তা যথেষ্ট নয়। আমাদের নতুন কিছু করতে হবে? যত ভালো কাজই করা হোক না কেন বিদআ’ত অবশ্যই নিরুৎসাহিত করা উচিত।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আচ্ছা বোকার মত এখানে হজ্জ কে টেনে আনার মানে কি! হজ্জের সাথে এটার তুলনা চলেনা। হজ্জের ধর্মীয় গুরত্ত ও উদ্দেশ্য অনেকটাই ভিন্ন। সেটা সবার জন্য নয়। যারা আর্থিক ভাবে সচ্ছল শুধু তারাই হজ্জ করেন। আমরা সবাই এটা জানি।
**************
ইজতেমা বলুন আর তাবলীগ বলুন, এতা আমাদের সম্পুর্ন ব্যক্তিগত আমল। হজ্জও তাই, তবে সেটা ইসলামের খুটি, তাবলীগ তা নয়। এতা নিয়ে অনেকের ভুল ধারনা আছে, কেউ কেউ আবেগের বশে অনেক কথাই বলে ফেলেন, এটা নিয়ে মুরুব্বীরা নাকি অনেকবার সাবধান করেছেন। হজ্জের সাথে তাবলীগের কথা বলবেননা।
ভাল থাকুন।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: আমার মনে হয় হজ্জের সাথে ইজতেমার মিলানোটা নির্বুদ্ধিতা।
আর একজন পিএইচডি ফেরৎ শিক্ষক পুরো তাবলীগকে রিপ্রেজেন্ট করে না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: সহমত। জটিল কথা বলেছেন ভাইজান। আপনাকে ধন্যবাদ। ****************
অনেকেই এই কাজ করে, যে একটা দায়িত্ত থাকা সত্তেও তাবলীগে চলে যায়, এটা আমার মাথায় আসেনা সব সময়। তবে দুনিয়াবী কাজের চাইতে সব সময় ধর্মটাই প্রাধান্য পাওয়া উচিত।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
ভেজাল* বলেছেন: আসলেই তো। কিন্তু আপনি তাদের অনুভূতি গুলো একটু শুনেন। কেউ বলে রাসুলের (সঃ) কাজ করছেন, কেউ বলে হজ্জ্বের পরে এটা বৃহত্তম, কেউ বলে গরীবের হজ্জ্ব ব্লা ব্লা। হায়রে মুসলিম জাতি।এরিস
http://somewhereinblog.net/blog/vezal/29746264
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: কেউ কেউ ভুল বলেছে, তাদের ধর্মীয় শিক্ষার অভাব ছিল। তবে আমি এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি একজন প্রথম শ্রেনীর তাবলীগের লোক কখনোই এই কথা বলেনা, অন্তত পক্ষে আমি তা বলিনা।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
মরণের আগে বলেছেন: তাবলিগ এর সবচে বর ব্যপার যেটা আমার ভাল লাগে তা হল তাবলিগে যোগ দিতে কোন ফরম ফিলাপ করতে হয়েনা , কোন টাকা পয়েসা দিতে হয়েনা , নিজের খাওয়া নিজের দিতে হয়ে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: সঠিক কথা, এটা উন্মুক্ত। কারো সন্ধেহ আছে, তাহলে তাবলীগে গিয়েই দেখুন কী হয়!
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
শিক কাবাব বলেছেন:
***********************************
হজ্বের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম ................
তার মানে এটা হজ্বের ব্রাঞ্চ !!
কোথায় পড়েছি খেয়াল নাই, ঢাকা শহরের এক মসজিদে ১০/২০ জন মুসল্লি একত্র হয়ে দোয়া মুনাজাত করেছিল। পরের বছরও একই দোয়া মুনাজাত এবং অধিক মুসল্লি। এভাবে বছরে বছরে মুসল্লি বাড়তে থাকে। পরে মসজিদের বাইরে পর্যন্ত চলে যায় মুসল্লি। এত সংখ্যা বেড়ে যায়। পরবর্তীতে এটা টঙ্গি বিশ্ব এজতেমায় পরিণত হয়। (সত্য মিথ্যা আল্লাহ জানে)।
আমি জানি যে, যে দোয়ায়, মুনাজাতে, যত বেশী লোক হবে সে দোয়া কবুল হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এই হিসাবে এজতেমার লক্ষ লোকের দোয়া আল্লাহ কবুল করবেন হয়ত।
যেহেতু এজতেমা হাদিস বা কোরআন থেকে আগত নয়, এতে দোয়া কবুলের বিষয়টি ছাড়া আর অন্য কোনো বিন্দুমাত্র লাভ নাই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আপনার কথা শুনে হাসলাম। দেখাতে পারছিনা।
***************
হজ্জের সাথে তুলনা এখন শুধু সংবাদ মাধ্যম করে, তাবলীগের সাথে লোকেরা নয়, কেউ কেউ অজ্ঞান বা অল্প জ্ঞান থাকায় বলে ফেলে।
************
আপনি দোয়ার কথা বলেছেন, আচ্ছা ভাই আপনি কি এইটা জানেন, আল্লাহ শুধু দোয়া কবুল করলেই সব সমস্যার সমাধান হতে পারে। আপনার এই বিশ্বাস না থাকলে আপনি মুসলিম নিজেকে ভাবেন কিভাবে? মুসলিম তো সেই যে আল্লাহর কাছে চাইতে জানে, তাঁর (আল্লাহর) ভান্ডার অফুরন্ত। দোয়া করতে হবে সবর করতে হবে।
*****************
শুধু দোয়া নয় এতা সারা বিশ্বের মানুষকে এক সারথে করার একটা পদ্ধতি দেখিয়ে দিয়েছে। ধরুন চীন কিংবা ইসরাঈলের কথাই বলি, সেখানে যেসব মুসলিমেরা আটকা পড়েছেন, বা স্থায়ী ভাবে মুসলিম বংশ হিসেবে থাকেন, তারা ইসলাম শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। অন্য দেশে কিভাবে ইসলাম পালনা করা হয় তা জানেনা। ইজতেমা সেতা সম্ভব করে দিচ্ছে। আপনি জানেন, চীনে কুরআন চর্চা নিষিদ্ধ ছিল। তারা ঘরের দেয়ালে কোরআন লিখে রাখত।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
জামিল হাসান বলেছেন: জয়পুরহাট লালমনিরহাট দিনাজপুর রংপুর পঞ্চগড় ইত্যাদি স্থানে মানুষ মুরতাদ হয়ে যাচ্ছে তার খবর নাই তাবলীগ জামাত কিছু মেহনত করতাছে তাদেরকে আবার মুসলমান বানানর জন্য খবর রাখেন? খালি ব্লগে ব্লগে শিরক শিরক কইয়া চিল্লাইলে লাভ নাই তাবলীগ অলাগ মত নিজের জান মাল লইয়া বাইর হইয়া মেহনত করেন তাইলে বুজমু কিছু একটা করতাছেন ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: সঠিক কথা বলছে ভাইসাব। এইগুলা লোক শুধু ফালতু বকা বকি ছাড়া কিচ্ছু করেনা। ফীল্ডে নামলে বুঝতে পাড়বে এদেশেই কত লোক অমুসলিম হয়ে যাচ্ছে। এই কথা বললে আবার মাওলানা সাঈদী সাহেবের কথা বলে এরা। উনি এতজন মানুষকে মুসলমান করেছে।
আমি বলি, আরে ব্যেটা পরে কি করল তা ধুয়ে পানি খেয়ে কি করবে, নিজে কি করেছ তা দেখাও, ইসলাম এখন ব্যক্তি নির্ভর কোন বিষয়না।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
টিনের বাড়ী বলেছেন: View this link
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: পরে।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: তাবলিগ তথা গাট্টিওয়ালাদের হাকিকত পড়ুন (যার যেটা মন চায় )।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: এ বিষয়ে আমি জানি, গাট্টিওয়ালারাতো আপনাদের কাছ্বে কিছু চাইতে আসেনাই, নিজের দিয়েই সব করে।
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
সোনালীমাঠ বলেছেন: দলিল কি ভাই ?
ইসলামের কোথায় এমন বলা আছে যে ছয় উছুলি তাবলিগ করা ?
সোনালী প্রান্তর এর প্রশ্নের উত্তর আমাদের জানায়েন । আমাদের তো জানা দরকার ।
১) নামায পড়ার সময় মোবাইল এ বাজনা রিংটোন বাঝলে এর কি হুকুম ?
২) যে রুমে নামায পড়া হয় সে রুমে যদি প্রানীর ছবি থাকে তাহলে তার কি হুকুম হবে ?
৩) কাবা শরীফ , রওজা শরীফ , মদিনা শরিফ , মসজিদে নববী , বায়তুল মুকাদ্দাস ছবি যে সকল জায়নামায এ থাকে তার উপর নামায পড়া যাবে কি ?
৪) অজু করার পর ভিজা পায়ে জুতা বা ভুমিতে পা রাখা কি ঠিক ?
৫) ভিডিও করা অবস্থায় নামায পড়া কি জায়েয ?
৬) সিসিটিভি লাগানো জায়গায় নামায পড়া জায়েয নাকি নাজায়েয ?
সময় নিয়ে উত্তর দিন ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আমি সময় নিচ্ছি। ধর্মীয় কথা শুধু লিখে দিলেই হয়না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: ১। রিংটোন নামাজ অবস্থায় বাজলে আপনি সেটা হাত দিয়ে নামাজ রত অবস্থায় বন্ধ করুন। তাতে নামাজ ভেঙ্গে যাবেনা। কিন্তু হাতে মোবাইল নিয়ে বাইরে নিয়ে আসলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে। অর্থাৎ পকেটে মোবাইল রেখে দিয়েই রিংটোন অফ করতে হবে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: কাবা শরীফ কিংবা মদীনার ছবি ওয়ালা জায়নামাজে নামাজ পড়া অনুত্তম।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
বাঁশ বাগান বলেছেন: লেখক বলেছেন:......কেন এ আয়োজন? এতে আদৈ মুসলিমদের কোন উপকার আছে? না দেশের উপকার আছে? নাকি এটা শুধু কিছু আবেগবান মানুষের জমায়েত?
টংগীর ইস্তেমার ধর্মীয় গুরুত্ব কুরআন-হাদিস দিয়ে একটু বুঝিয়ে বলবেন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: রাতে আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রশ্ন করা খুব সহজ কাজ।
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
শার্ক বলেছেন: I think you even didn't read Fazael Amal or Hajj that's why you don't know anything. Read the book of Murad Bin Amzad and then come back. The shirik started with Fazael Amel- First Page. Read the introduction and more clarification see Mr. Motiur Rahman Madani then come back with the answer.
If you still don't see the shirik then what is the difference between you and Christian.
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: It’s not so simple to say a man Christian, only Allah can say that. Your opinion about Shirik is not acceptable. Because tabligue does not worship other beside Allah.
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
শার্ক বলেছেন: Here is the summary of the book Murad Bin Amzad summarized by another brother-
Click This Link
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: পড়েছি, তবে সব না, সময় নিয়ে পড়তে হবে। আপনারা যেভাবে শিরক এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা তাবলীগকে হেয় করবার জন্য।
শিরক তাকেই বলে যেখানে আল্লাহর সাথে কিছুকে ইবাদত যোগ্য মনে করা হয়। সে হিসেবে আমরা অনেকে কথায় কথায় শিরক করি। যেমন মাইরী বলা, মানে মায়ের কসম। কিংবা এইবার চাকুরী না পাইলে কী হইত! তাহলে কি আল্লাহ আমাদের রিযিক দিয়ে পাঠাননি।
১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
বাঁশ বাগান বলেছেন: লেখক বলেছেন:.........যেমন মাইরী বলা, মানে মায়ের কসম। কিংবা এইবার চাকুরী না পাইলে কী হইত! তাহলে কি আল্লাহ আমাদের রিযিক দিয়ে পাঠাননি।
প্রশ্ন কর্তার উত্তর অন্য রেফারেন্স না দিয়ে টু-দ্যা-পয়েন্টে উত্তর দেন এবং অবশ্যই কোরআন-হাদিসের আলোকে
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: হ্যাঁ আমিতো ক্লাশ নাইনের বই থেকে কিছু আয়াত তুলে দিতে পারি, তাহলেই কি সমাধান সম্ভব? শিরকের যে অপব্যাখ্যা আপনারা দেন তা তো আপনারা নিজেদের নাস্তিকের মত প্রকাশ করেন।
****************
কোরআন হাদিসের রেফারেন্স সব জায়গাতে আছে, কারন এটা পুর্নাংগ। কিন্তু এটা নিয়ে বেশী মাতামাতি করা যাবেনা। আমি শুধু সেটুকুই বলেছি যেটুকু শিরকের সার্মম আমি বুঝেছি। আমি মহা পন্ডিত নই, এবং সেটা জাহির করবার ইচ্ছে আমার নেই।
১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
সোনালী প্রান্তর বলেছেন: ছয় উছুলী তাবলীগের মুরব্বিরা কয় কি ? কোনো দুনিয়ার কাজ করা যাবে না!!!!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: এইবার কি বিশ্ব ইজতেমায় গেছেন? না গেলে জানবেন কিভাবে, তাবলীগ কি বলে আর না বলে। এইবার মাওলানা সাদ সাহেব সকলকেই বলে দিয়েছেন জোসের বসে এইধরনের কথা বলা যাবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
সািকল খান বলেছেন: ইজতেমা আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতিবিদদের জন্য সবচেয়ে শিক্ষণীয়। বিনা সংবাদ সম্মেলনে, বিনা মিডিয়া প্রচারে কিভাবে এত বড় একটি আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে।
আপনার লেখার জন্য ধন্যবাদ।
আর আমাদের রাজনীতিবিদরা শিখবেন ইজতেমা থেকে।
ওনাদের ঘৃণা করতেও ঘৃণা হয়।