![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব ধীর গতির মানুষ,কিন্তু থেমে থাকি না...........
ইতিহাস আেরাচনা কের দেখা যায় , সাধারনতঃ কোন বড় আবিস্কার একদিনে হয়না ;নানা যুগের অন্মেষন ,নানা যুগের প্রশ্ন আকাঙ্খা এ আবিস্কারের প্রতীক্ষায় থাকে ;নানা যুগের ঘটনাবলি যেন কোন এক হীরকখন্ড বা স্পর্শমনির দিকে আঙুল নির্দেশ করে।
পৃথিবীতে একটা িজনিস অন্য একট াজিনিসকে টানে ,আপেল গাচ থেকে মাটিতে পড়ে উপরে ওঠে না, উপররের দিকে ঢিল ছুড়লে তা নীচে মাটিতে এসে পড়ে , এ সবই নিউটনের আগে জানা ছিল ।কেপলারের সিদ্ধান্ত তিনিটি পূর্বকালের ধর্মীয় মতবাদে আঘাত হানায় বাতিল বলতে হয়েছিল ।এ ছাড়াও তার পূর্ববদী গনিতবিদরা গনিতের নানা শাখায় সম্মুখীন হয়েছিলেন যে সম্যসার সমাধান নাহলে গনতের অগ্রগিত রূদ্দ্ হয়ে যায়।এই সমস্ত সম্যসা একিভুত হয়ে যে সমস্ত আবিস্কারের প্রতীক্ষা করেছিল তার একিট হলো মধ্যাকর্ষন ।এই যে মাটির টানে আপেল নিচে পড়ে এই আকর্ষনকে তিনি অনেক সম্যসার সমাধানে প্রয়োগ করেছেন।কেপলারের সিদ্ধান্ত তিনটির ব্যাখ্যা একান থেকেই বের হয়।
নিউটন তখন কেমব্রিজর ছাত্র ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
কেলকুলাস বলেছেন: এই মাত্র ১ম পাতায় একটি পোস্ট এসেছে ,যাতে জানতে চাওয়া হয়েছে ,নিউটন আপেল গাছের তলায় কী করতেছিলেন ?লখক মনিহার সম্ভাব্য কয়েকটি কারন উল্লেখ করেছন মসকরা হিসাবে।আমাই প্রকৃত ব্যাখাটি দিচ্ছি ।
সেটা ১৯৬৬ সাল ,নিউটনের বয়স তখন ২৪ বছর।পৃথিবীর তদানীন্তন সম্যসার কথা তিনি জানতেন এবং তার সমাধানের চেষ্টায হয়তো বা চিন্তিত ছিলেন।আপেলের গল্প নেহায়েত্ বাজে গল্প সেে সম্বন্ধে কোন সন্দেহ নেই।
আমরা সত্যিকারের গবেষনা করতে যে কতটা পরিশ্রম ,পূবর্্বতন সমস্যা সমূহের সাথে কতটা গভীর পরিচয় এবং কতটা অবিশ্রান্ত সাধনার দরকার ,সেটা সাধারন মানুষের জানা না থাকলেও প্রথম শ্রেণীর আবিস্কারকদের অজানা নেই।নিউটনের মাধ্যাকর্ষন আবিস্কারের সাথে আপেল পড়ার গল্প জড়িত হতে দেখে গনিত বিশারদ গস উম্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন -যত সব গাজাঁখুরি গল্প !যার খুশী সে এ গল্প বিশ্বাস করেত পারে।কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হল যে , সবজান্তা ধরনের এক ব্যাক্তি নিউটনকে জিজ্ঞাস করেছিলেন তিনি কেমন করে মধ্যাকর্ষন শক্তি আবিস্কার করেছিলেন ।নিউটন প্রশ্নের ধরন দেখেই বুঝেছিরেন প্রশ্নকর্তার দৌড় কতটুকু।তার হাত থেকে রেহাই পেতে তিনিঁ বলেছিলেন গাছ হতে আপেল পড়ে তাকে এই সূত্র আবিস্কার করেত সাহায্য করেছে ।সেই 'বুদ্ধিমান' লোকটি তাতেই প্রফুল্ল মনে সারা দুনিয়ায় বলে বেড়াতে লাগল এই কাহিনী।
বিস্তারিত জানতে মহাকাশ বার্তার ৫০ তম সংখ্যাটি পড়ুন ।