নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চা বিক্রি করি

ইমন তোফাজ্জল

ইমন তোফাজ্জল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুরু

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮



আমার সাথে কবিদের মিলেনা , তারা বেদের মেয়ে জোস্না কে আসমানে ওঠায়ে ফেলে . বলে চাদের আলো . তাই কবিতা লেখা বাদ দিসি . একটা বাছুর পালতেছি holstein ফ্রিয়েসিয়ান জাতের . এটা প্রতিদিন ২০ লিটার কবিতা দিব . ব্লগ এ ঢুকতে না পারলে ও খুব somossa হবেনা . খেতাপুরি তর নতুন পাসওয়ার্ড !

২.

অতপর হাবুল বিয়ে থেকে দুধেল গাই কেনাকে লাভজনক মনে করে গাই কিনতে বাজারে চলে গেল ।

৩.

হতে আরে বৈশাখী আমার প্রিয়তমা প্রেমিকা কিংবা আদরের কন্যা
তার সাথে দেখা নেই বহুদিন
আমার কষ্ট বুজবে কি করে বৈশাখী
আমি যে ঝুম বৃষ্টিতে কাঁদি ............

৫.

রাতে তোমার লজ্জা পেলে
খুব ভোরেও আসতে পারো
ভোরের বাতাস নরম নরম
চাইলে তুমিও
নরম কথা বলতে পারো


৬.


তোমারও চোখে জল আসবে তবে গল্পটা হতে হবে অন্যরকম.......

৭.

এমন খরতাপময় দিনে গলে পড়ছে মনের মগজ । আয় পাশা নয়তো ফষ্টিনষ্টি হোক খেলা । আমার শাস্ত্রভীতি আছে তাই যাই না পুরুতের কাছে । কাছে আয় । কেউ এসে ঘুম না পাড়ালে আমার ঘুম আসে না ।.

৮.

তোমার মন খারাপে ভীষণ ঝড়
যৌনপিণ্ডে বেতাল হাওয়া
জ্বলে জ্বলে অগ্নিপিণ্ডরা
অনায়াসে করে হাজতবাস

তুমি শিমুলতলে এসো

৯.

কথা বলতে চাই
কিছু কথা বোকা বোকা
কিছু কথা সরল
কিছু কথা এমনি এমনি
যুক্তিহিনতায়

কথা বলতে চাই

১০.

ইচ্ছামূল্য না পেয়ে ধর্ষিত নারী
বনেদিদস্যুরা বাধা মানেনা তুখোর শিকারী |

১১

গল্পের থিমটা যখন মাথায় আসে তখন বেহুস ছিলাম | মা চেনে ফেলেছে বেহুসের গন্ধ | বাবা বলেন এসব আমি খাই না | হুস আয়া ভি তো কেহে দুঙ্গা,মাগার হুস নেহি|এ উপায় নেই| গল্পটা লেখা হয় না |

১২.

নিত্য এসব ভুজং ভাজং
সূর্য একবার ওঠে আবার অস্ত যায়
রাত ঘন হয়ে আসে অন্ধকার যন্ত্রনায় ছটফট করে
আসক্ত আর আসক্তিহিনতার লড়াই ক্রমশ প্রস্ফূটিত হয়
অন্তরে ঘন কালো লুকিয়ে কালো রাতে পূর্ণিমা কে চাই

১৩.

পুবের জানালা ধরে আমি রাত জাগি ,প্রতি রাতে খুন হয়ে যাই / ঈশ্বর ঘুমিয়ে থাকেন /অতপর দায়িত্বে অবহেলার দায়ে নরকবাসী হোন/

১৪.

তুমি নাই তুমি নাই
সকলই এতিম সম্প্রদায়

১৫.

প্রিয়তম ঈশ্বরের শহরে দূর্বৃত্তের ছুরিকাঘাত খেয়ে
আমি কত করে কতজনকে ডাকলাম ,তাকেও ডেকে ডেকে
হয়রান হয়ে আমি ধুলায় লুটিয়ে পড়েছি
আজ মনে পড়ছে সেসব কথা ।

১৬

মাঝে মাঝে ভুল করে জীবনকে জীবন ভাবি , জীবন সেতো জীবন নয় শুধু তার ছায়া এঁকে গেছে |

১৭

জীবন আমাকে এতটা বোকা বানিয়ে রাখে আমি চলতেই পারি না ।

তোমাকে বললে বুঝবে না কিভাবে সব জল হয়ে যায়
গলায় ঝাঝালো তরল জ্বালিয়ে গেলে চোখে জল আসে
এটুকুই জীবন , জীবনের জন্য চোখ কাঁদে


১৮

ভালবাসা কি মানুষকে মাখন করে দেয় তুলতুলে ?
তাহলে আমি কঠিন থেকে কঠিন হচ্ছি কোন ভুলে?

১৯

ভুল উচ্ছ্বাস থেকে জন্ম নেয়া বিষাদীকে ছাঁই চাপা দিই
খুব বেগে বাতাস এলে ছাঁই উড়ে যায়
বিষাদী ঝলমলে জ্বলতে থাকে |

২০

যদি জানতাম
তবে কি
নিজেই খাল কেটে
কুমিরটা আনতাম ?

এখন সর্বত্রই
কুমিরের ভয় ।

২১

ঘুড়ি আর কতটুকু উড়ে ?
কত বেশি উড়ছে নাটাই !

২২

কোরার ডাক আর অলস নদীবাস মানুষের শামুকে বিকেল । এমব কথা আমি শব্দে বন্দি করতে পারিনা। গাং শুশুকের ভেসে উঠায় হঠাৎ কি ভাব খেলে যায় কিশোরের মনে । একদিকে ইলশেজেলের বউ হাসিনা বানুর শিৎকার আর দিকে ডাহুকী পায়ে হেঁটে যায় গালে টুল পড়া কিশোরী ববিতার স্নিগ্ধরোদ ওঠা মুখ । এসব কোন শব্দে আসে না। মাঝে মাঝে ভাব আসে । নিস্প্রভ স্ফুলিঙের মত মিলয়ে যায় । হাওয়ায় । আর তখনই মনে পড়ে তিন সন্তানের জননী ববিতার মলিন মুখ।

এসব ভুলে যেতে চেয়েছি । বুকের পাঁজর মেলে ধরেছি শহুরে যুবতীর কাছে । বুকে শাপলা শালুকের গন্ধ ! এমন অভিযোগে তারাও আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে । আমিতো জানি জীবন উল্কার মত ঘর্ষণে ঘর্ষণে জ্বলে । সে জ্বালা নিভে না । নরম হাওয়া , আধঘুম মানুষের গ্রাম- হঠাৎ কে যেনো হাঁকিয়ে ওঠে । নিভু নিভু আলো । আলোর পিদিম । জলে পিদিমের ছায়া । ঝাপসা সব গ্রাম রাতের অন্ধকারে । দশদিকে ছেয়ে যাওয়া জলজ শরীর । কড়ই তলায় যেনো সব জলবেশ্যারা ডাকে । আয় ! আয় ! নাগর !
২৩

জীবনের এই সব ভুজংভাজং খেলায় কেবল গোল আর গোল |

২৪

আমার কবিতা যার জন্য আমাকে বলি হতে বলেছিল সেই আজ আমার কবিতাকে কুরেকুরে খায় | আজ সাথে কবিতা নেই | কখনো লাগেনি নিজেকে এতটা অসহায় |

২৫

কালে কালে মানুষ বিভেদের দেয়ালটাকে উঁচু থেকে উঁচুতর করেছে | পৃথিবি ও তার মানুষকে ভাগ করে বানিয়েছে দেশ- ধর্ম- জাতি | এসকল বিভেদ সংগীত না শুনে আমি বরং আর্তের আর্তনাদ শুনি যা কারো কারো কাছে অনেক পুষ্টিদায়ক|

২৬

গ্লাসে অন্ধকার ঢেলে পান করে নিজেকে আড়াল করি
পৃথিবীর কোন জ্যোৎস্নায় আমাকে
খোঁজে পাবে না|

২৭

আমি যখন শিশু ছিলাম . বাবা তখন বাবা
আমি যখন বাবা হলাম . বাবা
তখন শিশু|

২৮

খুব করেও পণ দেখা হয়নি
তোমার গোপন বাসনা তাই
হবে কারণ মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে
দেখি নিশা হয়ে বেদিশা আমাকেই
খোঁজে|

২৯

এক প্রেমিকা আঘাত করতেই তিনজন প্রজাপতি হয়ে ছুটছে
দ্বিতীয় আঘাতটি করার জন্য|

এমন আঘাত করোনা প্রিয়া
শুরু হবে শিকল বিক্রিয়া|

৩০

আমার কষ্ট জেনেও চলে যাও
ওপার সমুদ্দুর
বিরহের গানই গাই,তবুও কেটে যায় সুর..

৩১

বাতাস তুমি বোলাও পরশ
চোখের পাতায় হীম
থমকে থাকুক একটি পাতা নিঝুম বিকেল শেষে
শব্দ কেনো শব্দ চাইনা স্তব্ধতার আবেশে,ঘুম ঘুম ঘুম নিরবে কে দেয় চোখে চুম্ বাতাস তুমি একলা উধাও একলা উতাল কেনো?

৩২

যতই তোমাকে চাই
চোখ বন্ধ করে তুমি আপেলবনের দিকে হেঁটে যাও
সুমিষ্ট ফল আর ঝর্ণার ডাকে বিভোর তুমি দেখোনা পাথর হতে চলেছি , নিস্প্রাণ পাথর |
সবগুলো ফুলহাতে নিয়ে কাঁটাগুলো গেঁথে যাও আমার পথে
সে পথেই হেঁটে যাই.
৩৩

কবিতা আসে না| শুকনো মনে | মন কখন ভিজবে ?

৩৪

আমার শরীরে আগুন ধরিয়ে জোছনা সহাস্যে ফেটে পড়ে|

যদিও উড়ে যেতে চাই
জ্যোৎস্না কেবলই তাড়ায়

৩৫

আপাতত চেতনা নাশ হলে হোক
এখনই সময় ঘুমিয়ে পড়ার
আমার জন্য তোরা সোনা মানিকেরা
বাটি বাটি ঘুম নিয়ে আয়
আয় ঘুম আয়...

আবার চেতনা পেলে কোনদিন
আমি জগতের বাল কামিয়ে দেব
আমি জগতের বাল কামিয়ে দেব
আমি জগতের বাল কামিয়ে দেব।
৩৬

সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করা হয়, ঘরে একটু আলো বাতাসের জন্য রাখা হয় জানালা | দরজার কাছে সেটা কেউ আশা করে না|

৩৭

দোহাই তোর আমাকে একবার ভেঙ্গে দে | খোলনলচে পাল্টে যাই | হাতুড়ি এই, নে!

৩৮

প্রিয় চিৎকার বিনোদন নষ্ট । এত চেচামেচি করোনা । তোমরাই বাল বোঝ । তোমরাই বাল বোঝাও । আশা করি বাল তোমরাই ছিঁড়বে ।

এবং আশা করা যায় বালটা ছেঁড়ার পর একটা ব্যথানুভব শব্দে (যেমন আহ ! অথবা উহ ! ) তোমরা নিরব হয়ে যাবে ।

কিন্তু সাবধান ওটা কাঁচি দিয়ে কাটতে যেও না তাহলে সেটা আবার গজাবে । বালের অগ্রভাগে ধরে একটা হেঁচকা টান দিতে হবে যাতে সমূলে বালটা তোমার মাথা থেকে উঠে যায়

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ২:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম রুক্ষ্ণ, বর্বর, পাণ্ডববর্জিত লেখা আমার পছন্দের। নতুন নিকে স্বাগতম।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২১

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক।

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৩

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

বিজন রয় বলেছেন: অবাধ্য লেখা।
+++++

১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৩

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

অদৃশ্য বলেছেন:



লাইক দিয়েছি... লিখাগুলো আমার ভালোলেগেছে বলেই...

এখন প্রশ্ন হলো...
holstein ফ্রিয়েসিয়ান জাতের বাছুরের দাম কত ( ভাবছিলাম প্রতিদিন ২০ লিটার কবিতা দিলে... আহ্‌ কি শান্তি )?
বাল সমূলে টেনে তুলে ফেললে বাল গজায় না এটা আপনাকে কে বলছে?

শুভকামনা...

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
যা লিখসেন, উফফ :-B

খুব তেজ....... :)

প্রিয়তে রাখলাম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

সুমন কর বলেছেন: ভিন্ন রকম লেখা। কিছু ভালো লেগেছে, কিছু সত্য কথন আর কিছু মজা পেলাম।

আপনার লেখা আগে কি পড়েছি?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪২

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: হ্যা

৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দারুন লিখেছেন!! খুব ভাল্লাগছে!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২১

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি যখন শিশু ছিলাম . বাবা তখন বাবা
আমি যখন বাবা হলাম . বাবা
তখন শিশু
- বুঝতে পারছি। চমৎকার লাগলো।
মন্তব্যগুলো থেকে বুঝতে পারলাম, এ লেখাটি দিয়ে ব্লগে আপনার নতুন নিকে প্রত্যাবর্তন। যাহোক, এখানে প্রকাশিত আপনার প্রথম লেখাটি দিয়েই আপনার নতুন নিকের ব্লগ পড়া শুরু করলাম। প্রত্যাবর্তন সফল ও সুখের হোক, সুস্বাগতম!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০৮

ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.