নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Welcome to Topur Duniya

আমি তপু .এবার তোমার কথা বল

তপু মনোয়ার

আমি তপু । আর কিছু বলব না।কারণ আমি কেমন তা বুঝে নেয়ার দায়িত্ত তোমার

তপু মনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বোঝেনা সে বোঝেনা

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯

মুভিটি যখন প্রথম দেখেছি আমি রিতিমিত কেদেছি, সেদিন এর কিছু কথা লিখেছিলাম,আজ সবার সাথে শেয়ার করছি



প্রথম কিছু মুহুর্ত হেসেছি জয়ির ভয় ভয় বোকামি আর অভিকের ঠান্ডা মেজাজ দেখে

হেসেছি নুরের বোকামি মাখা ভালবাসা আর রিয়ার শাসন দেখে

হঠাত কি এক রংচংয়া বাসের আবরণ যেন মুডটাই মাটি করে দিল।

ভাবলাম এই বুঝি কাহিনি শেষ হবে প্রেমের কোন মিলন দিয়ে।

মামাম এর ছোট্ট পাকা পিচ্চিটার পাকামো যেন মাথা ধরাল।

কিছু সুন্দর মায়াবী রুপসীর একটার তো প্রেমেই পড়ে গেলাম।মোবাইল নম্বরটি যদি সত্যি তার হোত?



কিন্তু কি জানতাম? হলুদ রংকের এক পর্দা এসে বাসটির চোখ চেপে ধরবে?



দেখেই প্রেমে পরা সেই মেয়েটির মৃত্যু দেখতে হবে?



বারে বারে প্রশ্ন করছিলাম পাশের এই মানুষকে এ বাচবে তো? নুর বাচবে তো? রিয়া বাচবে তো?



তার কথা শুনেও মানতে রাজী ছিল না এ মন...অতপর তাই হল



নুরও রিয়া কে একা করে চলে গেল



বোকা মেয়ে জয়ী নাম জানিয়ে বিদায় নিল



হাত ভাঙ্গা ছেলেটির পাশে আমার সেই ভালবাসার লাশ ও পরেছিল।



কিন্তু এ মন এখনও বুঝে না।সে বুঝে না

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: হুম, ছবি টা কেন জানি আমি বেশ কয়েকবার দেখেছি । ভালো লেগেছে।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন হিমি বলল- কলকাতার মুভি "বোঝে না সে বোঝে না" দেখ। তার কথা মত মুভিটা দেখলাম।বোরিং লাগে নি। এই ছবির তামিল ভার্সনটা একদিন কিছুটা দেখে ছিলাম। এই ছবিটা সম্পর্কে বলতে গেলে- বলতে হয়, ইনস্পিরেশন আর ট্রিবিউটের মধ্যে তফাতটা কোথায়? ইনস্পিরেশনে আপনি অন্যের সৃষ্টি থেকে একটা আদল নিয়ে সেটাকে নিজের মতো করে ব্যবহার করেন! আর ট্রিবিউট মানেটা এখন দাঁড়িয়েছে, কোটেশন উইদাউট কোটেশন মার্কস! ঠিক এই রকম করেই রিমেক কথাটারও দু’রকম অর্থ হয়। একটা স্রেফ টুকলিফাই, অন্যটা পুনর্নির্মাণ।দক্ষিণের একটা ছবি স্রেফ বাংলা নামধাম বসিয়ে ছেড়ে দেওয়া নয়।

ছবির কাহিনীটা একটু বলি- একটা বাস অ্যাক্সিডেন্ট আর দু’টো প্রেমের গল্প। আর তাদের ঘিরে থাকা আরও অজস্র মুখ। সবাই-ই খুব ভালো অভিনয় করেছেন। ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্তের সুরে গানগুলো ভালই লাগে। তবে ছবির দৈর্ঘ্য মিনিট পনেরো কম হলে ভাল হত। আর বাসের বাকি চরিত্রদের মধ্যে এক দম্পতি আর এক প্রেম হব-হব যুগলের ব্যাপারটা একটু বোরিং।বাড়ির ছাদে কাপড় শুকোনো হয়, নায়ক লুঙ্গি পরে দাঁত ব্রাশ করে, আবার প্রেমিকার তাড়া খেয়ে আধুনিক দোকানে জামাকাপড় কিনতেও যায়, ক্যাফেটেরিয়ায় গল্প করতেও বসে। থ্যাঙ্ক ইউ, পরিচালক রাজ চক্রবর্তী! সব কিছু মিলিয়ে ছবিটা ভালো লেগেছে। এটাই বড় কথা।যারা মুভিটি দেখেননি তারা দেখতে পারেন।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার একটা ছবি। ছবি দেখেই বুঝা যায় পরিচালকের মেধা আছে,। সবার অভিনয় দারুন প্রশংসার দাবীদার।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১১

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ইউটিউবে ভাল প্রিন্ট পাই নি। আপনার কাছে থাকলে পেতে পারি কি?

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দেখি নাই.........

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

তপু মনোয়ার বলেছেন: বর্ষন ঃ সময় পেলে দেইখো।একটা অনুরোধ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.