নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এম টি উল্যাহ। আইনি উপন্যাস ‘‘অসমাপ্ত জবানবন্দী’’ ও ‘‘নিরু”, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই ‘‘মায়ের মুখে মুক্তিযুদ্ধ’’ ও ‘‘একাত্তরের অবুঝ বালক’’ এর লেখক। পেশায়-আইনজীবী।www.facebook.com/mohammad.toriqueullah , Email- [email protected]
ক্রেডিট কার্ডের কিস্তি অনিয়মিত করায় বা খেলাপি হয়ে গেলে ব্যাংকগুলো অর্থঋণ মামলা করে থাকে। যা এক পর্যায়ে গ্রাহকের অসাবধানতার কারণে একতরফা রায় হয়ে যায় এবং ব্যক্তির নামে সুদ-আসলে জরিমানা সহ ওয়ারেন্ট হয় অর্থ জারী মামলার মাধ্যমে।
মামলার রায়ের পূর্বেই গ্রাহক আদালতে হাজির হলে আবেদন মূলে পুনঃ কিস্তির সুবিধা করে নিতে পারলেও রায় হয়ে যাওয়ার পর ওয়ারেন্ট হলে কিংবা গ্রেফতার হলে ক্ষতিপূরণ+সুদ সহ নির্ধারিত টাকার ২৫% জমা দিয়েই জামিন নিতে হয়। ২৫% জমা প্রদান ব্যতিত কোনভাবেই জামিন নেওয়া সম্ভব হয় না।
তাই ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহকদের মামলা হওয়ার সাথে সাথেই আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া জরুরি এবং রায় হলে গ্রেফতারের পূর্বেই টাকা জোগাড় করে আত্মসমর্পণ করা উত্তম। আর অসচেতনতার কারণে ছোট একটা অংকও সুদে-আসলে বড় হয়ে যায় এবং তখন কার্যত কিছু করার থাকে না।
সুতরাং, অর্থঋণ হোক আর ক্রেডিট কার্ডের মামলা হোক এতে অবহেলা করতে নেই। কারণ এসব মামলা চলাকালীন সময়েও দিন রাতে চক্র বৃদ্ধি আকারে সুদ বাড়তে থাকে এবং আইন মূলত ব্যাংকেই ফেভার করে।
- এম টি উল্যাহ
আইনজীবী
০১৭৩৩৫৯৪২৭০
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ক্রেডিট কার্ড এটিএম কার্ড সব ফেলে দিয়েছি। সব ঝামেলা থেকে মুক্ত। বাঁশি নাই, বাঁশি বাজেও না। শান্তি।