![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভেতরে আমার বাশীঁটা বাজেনা আর ওড়ে না পাখির আঁকা বাঁকা রঙিন আঁচড় ভেতরে আমার ভেঙ্গে পড়ে শুধু পাড় আর নদির জলে ঢেউগুলি নির্বাক.........। । আমি ত্রেয়া।
নিঃসঙ্গতার একশ বছর....
নামটা ধার করা। আসলে ঘুম থেকে উঠে এই বইটা নিয়েই সারাদিন গেল কিনা তাই নামটা যেন মস্তিষ্কে প্রিয় কোন ডাকের মতই একটু পর পর টোকা দিয়ে যাচ্ছে। কালো মলাটের একটা বই। ভেতরটা যেন আরও কালো। নাহ্ এটা বলা ঠিক হলো না... এখন পর্যন্ত পড়েছি মোটে সাড়ে সাত পাতা। তাই ভেতরটা কতটা কালো তা ঠিক এখনো বোঝা যাচ্ছে না। সবুজও হতে পারে....
তা ভেতরটা সবুজ হোক আর কালো এই মুহূর্তে আমার কাছে বইয়ের নামটি অনেক আদরের। আর সেটাই সবচেয়ে বড় কথা।তাই চাইলেও এই মুহুর্তে অন্য কিছু নাম দিতে পারতাম না বোধহয়।
সে যাক গে,, ভাবছি কি লিখব,, কিই বা লিখব...............
কি নিয়ে লেখা যায় এমনটাই ভাবছি যে ঠিক তা না। মাথায় দুটো গল্পের মতন কিছু একটা ঘুরছে বেশ কদিন ধরেই কিংবা ড্রাফটে এক-দু প্যারা করে বা শুধু মাত্র শিরোনামটাই লেখা আছে এমন যে কোন একটা লেখা নিয়েই লিখতে বসে যেতে পারি। কিন্তু তেমন কিছুই যে লিখতে ইচ্ছে করছে না এখন।
তবু লিখতে ইচ্ছে করছে এটা ঠিক। ব্যাপারটা বেশ মজার বটে। কদিন হলো এই ব্লগে লেখা শুরু করলাম আমি,, কদিনই বা... কিন্তু এই কদিনেই বেশ একটা নেশার মত হয়ে গেছে একদম। পিসিটা যতক্ষণ অন থাকে এই ব্লগের একটা উইনডো খোলা থাকে সারাক্ষণই তা আমি নাইবা থাকলাম পিসির সামনে। ভালোই লাগে আমার,,
ঠিক যেন দুরে বসেও এক রকম কোলাহল এর মধ্যে থাকা....
ঠিকাছে শুরু তো করলাম কিন্তু এবার কি বলব?
আজ রবিবার।
তারপর? তারপর.....
আমি সারাদিন কি কি করলাম তার বর্ণনা। নাহ্ আজ আমি এমন কিছুই করিনি যা নিয়ে কিছু বলা যায়। হুমম এটা অবশ্য বলতে পারি যে আজ কিছু করার নেই বা থাকলেও ইচ্ছে করছে না বলেই এই অর্থহীন কথাগুলো বলা হচ্ছে। আশ্চর্য তো?? এই কথাগুলো কি অর্থহীন??
আসলে আমার বোধহয় সবই অর্থহীন। না না সেটা মোটেও ঠিক কথা হলো না!! নাহ্ কিছুই যেন ভালো লাগছে না......।
তুমি কি বুঝতে পার?? সীমান্তের ঐ পার থেকেও....
তুমি বারবার ছুঁয়ে যাও আমায় একটু একটু করে।
দূরত্ব হাজার মাইল কিংবা হয়ত কয়েক ঘন্টা,,
তবুও ব্যথাটা কি করে এতটাই তিক্ষ্ণ থাকে আমি ভাবি....
হয়ত পুরোটাই আমার বোঝার ভুল কিংবা অতিশয় বিভ্রম।
এই কথাগুলো কেন লিখলাম?? কি যেন,, হয়ত ভাবছিলাম তাই। আর নয়ত এটাও হয়ত এক রকমের অতিশয় বিভ্রম!! যে কোন কিছুই তো হতে পারে এটা নিয়ে এত ভাবনার কি আছে??
তার চেয়ে বরং গত কালের কথা বলি। কালকে হয়েছে কি,, দুপুরে আমি বাড়ি ফিরছিলাম। খুব ভোরে বাড়ি থেকে বের হওয়ায় আর আগের রাতে না ঘুমানোয় আসার পথে আমি রাস্তায় না বলে কয়েই ঘুম!! তাও সে কি ঘুম রে বাবা যখন চোখ খুললাম দেখি বাড়ির পরে চারটে স্টেশন পার হয়ে গেছে.... নিজের ওপর বিরক্ত আমি যখন ফেরার জন্যে পা বাড়ালাম দেখি একটা বিশাল ব্রীজের ওপর আমি আর ওপরে দিগন্ত জোড়া আকাশ। মনে পরে গেল ছোট্টবেলার ভাত ঘুমের দুপুরগুলো.... না ঘুমিয়ে চুরি করে যখন জানালার পাটাতনে বসে পুতুল খেলতাম গ্রীলের ফাঁক দিয়ে আকাশটা ঠিক তেমনি দেখাতো.... মন খারাপ হওয়ার জন্যে ঐটুকুনই যথেষ্ট ছিলো সেই সময় কিন্তু কি অদ্ভুত মন খারাপ হলো না তো।
বরং হাটতে হাটতে বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় এমন কতগুলো রং দেখলাম যাতে করে বহু বছর আগে ভুলে যাওয়া জল রং এর ক্যনভাসটাকে ফিরিয়ে আনতে ইচ্ছে হচ্ছিল।
একটা গাছ দেখে দাড়িয়ে গেলাম। কেন জানিনা হয়ত ঘুমের চোখে বেশিই স্বপ্নালু ছিলো সবকিছু। দাড়িয়ে দাড়িয়ে আমি ভাবছিলাম এমন রং কি আসলেই ক্যনভাসে তোলা যায়!! কদিন আগেই বাড়ির কাছের একটা ষ্টেশনারী দোকানে গেলাম পেপার ক্লিপ কিনতে। বিশাল বড় দোকানে থরে থরে রং এর টিন সাজানো!!
আমি কখনো তেল রং এ কাজ করিনি কিন্তু সেদিনের দোকানে রং এর বাহার দেখে খুব ইচ্ছে করছিলো একবার চেষ্টা করে দেখতে। খুব কি কঠিন হবে?? কে জানে.......
নাহ্ গাছটাকে আমি এক টুকরো কাগজে তুলতেই চাই সত্যি!!
ভাবতে ভাবতে আমি হাটছিলাম আর ছবি তুলছিলাম..... কেন জানিনা এই রাস্তাটা আমার খুব পছন্দের। মেইন রোড থেকে ভেতরে বলেই একদম চুপচাপ শান্ত একটা রাস্তা... শেষ হয়েছে ঠিক আমার বাড়ির দারগোড়ায় এসে।
এটা একটা গ্রেভিয়ার্ড। অগোছালো একটা গ্রেভিয়ার্ড বলা যায় এটাকে। বহুবার রাত করে বাড়ি ফেরার সময় এই গ্রেভিয়ার্ডকে পাশ কাটিয়েছি আমি। প্রতিবারই যায়গাটাকে কেমন যেন বিষন্ন অন্ধকারের কুপ মনে হয়েছে অথচ কাল যখন এই গাছটা দেখলাম মনে হচ্ছিল শুধু মাত্র গাছের হোলদে মায়া জাগানিয়া রং এ চারদিক কেমন ঝলমল করছিলো.......।
আচ্ছা ছবিতে কি রং এর মায়াটা বোঝা যাচ্ছে?? কেন যেন আমার মনে হচ্ছে অপরিপক্ক হাতে তোলা ছবিতে আমি রং এর ইমাজীনারি ইমোশনটা ধরতে পারিনি। লেখা পড়েই হয়তবা আশ্চর্য সুন্দর কোন রং এর কথা মনে হচ্ছিল ছবিটা দেখে যেটা একদমই মুছে গেছে!! কিংবা হয়তবা তাও না......
বড় গাছটির নিচে তবে জুড়াইব এক তিল
পায়ের নুপুর বাজিয়া উঠিলে,,
পানকৌরি ঘাড় উচিয়া চাহিতে করিবে না ভুল
আমি আনমনে হেসে পায়ের নুপুর শাপলারে দেব পড়ায়ে....
আমি যখন খুব দ্রুত পা চালচ্ছিলাম বুশি পার্কের ভেতর দিয়ে তখন হঠাৎ কি মনে করেই মোবাইলটা বের করে যায়গাটা ধরে রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বাড়ি এসে যখন ছবিটা পিসিতে দেখলাম মনে হয়েছিল আমি ছবির ঐ ক্ষণটায় একটা সারা দুপুর কাটাতে চাই। বাতাসের ঝিরঝির কাঁপন কিংবা গাছের পাতাদের মৃদু গুঞ্জন শুনতে পেলাম যেন ছবির থেকেই... আরে ধুর ধুর তাই কি হয় কখনো!!
কিন্তু আমি পেলাম যে??
ও তার আগে একটা ধন্যবাদ দিয়ে নি। স্বপ্নজয়ী ভাইকে। একটু আগেই ব্লগে ছবি দেয়া নিয়ে আমার সারাদিনের আরামদায়ক আলসেমীর বারো প্রায় বাজি বাজি করছিলো। স্বপ্ন ভাই সাহায্য করায় এবারের মত বাজল না আর কি...। ধন্যবাদ আপনাকে।
রাত নামল বলে।
বাহ্ যখন লিখতে শুরু করেছিলাম তখন তো বিকেল ও গড়ায়নি আর এখন রাত নেমে গেল তবু আমার অর্থহীন প্রলাপ থামল না। বাহ্ বেশ তো!!
এখন তবে বলা উচিত আজ একটা রবিবার ছিল যেটা এখন যাই যাই করছে। এক বাটি পাস্তা....সাড়ে সাত পাতা নিঃসঙ্গতার একশ বছর আর এক প্রস্থ অর্থহীন প্রলাপ নিয়ে একটা রবিবার। খুব কি বাজে গেল??
নাহ্ এই বা খারাপ কি......
বজরায় যায় রাজকন্যা......
ভাবছি আহা কি সুখ,,,,,
রাজকন্যা হেসে বলে সুখই তো
রাজার নির্দেশ আর আমার বনবাস....।।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩
ত্রেয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:২৮
সুদীপ চৌধুরী বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর। প্রলাপটা আরেকটু অর্থমন্ডিত করা গেলে ভালো হত।
"হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড" কার অনুবাদ পড়ছেন?
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮
ত্রেয়া বলেছেন: ছবিগুলো আপনার ভালো লেগেছে??জেনে ভালো লাগল।
প্রলাপ অর্থমন্ডিত!!
হুমম...করা গেলে হয়ত ভালোই হত
জি এইচ হাবীব।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:৩৯
_তানজীর_ বলেছেন: হুম .... ভাবলাম... বুঝলাম...
শুরুর কথাগুলোর সাথে একমত। সামুতে অনেক সহজে সবার সাথে আপন হয়ে যাওয়া যায়। প্রথমে একটু ভয়ে ছিলাম সবাই কেমন ভাবে নিবে। আমার এরকম একটা লেখা আছে .. Click This Link
নিজের বিগ্গাপন দিয়ে গেলাম চান্সে। হে হে। ভালো থাকবেন। আর বাসায় যাওয়ার সময়ে বেশি বেশি ঘুমাবেন না। কবে অনেক গুলো স্টেশন পার হয়ে যাবেন টেরও পাবেন না। পরে বাসায় ফিরতে সমস্যা হবে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯
ত্রেয়া বলেছেন: এমন হলেতো ভালোই হত।কখনো কখনোতো বাড়ি ফিরতে যে খুব ইচ্ছে করে তাও কিন্তু না।
হুমম আপনার করুণ অবস্থা পড়লাম।
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:৪৯
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আপনি বেশ ভালো লিখেন । ইদানিং ব্লগে আসা হয় না, এসে লেখাটাতে ক্লিক করে পড়বো কি পড়বো না ভাবতএ ভাবতে পড়েই ফেললাম।
লেখাটা বেশ ভালো লাগছে।++++++
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১৯
ত্রেয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্যে।
আর আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগল।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৭:২৭
সৈয়দ আফসার__১৯৭৯ বলেছেন:
রাত্রি গভীর হলে নিঃসঙ্গতা জানালার শিক বেয়ে ওঠে, আহ্লাদ তার নিকট যাবার তীব্রকাঙ্কা চাখে প্রেসারকুকারে; ইচ্ছেকথা একারে থাকে না হরনিয়া চোখে; তখনই প্রতিযোগিতা শুরু… আলো-অন্ধকার যদি জলতেলহীন ফ্রাই হত তবে বলতাম ধরো দেওয়াল নাও,খোলো গোপন টান; রসাবেগ সুনসান হলে আমাকে বলো নিঃসঙ্গকাহন। কার ইচ্ছে আমাকে দাঁড়িয়ে রাখে? কতদূর এগুলে ব্যথা নাক সিঁটকে ওঠে মনবাগানে। কার ইশারা নিজের ভেতর সম্পর্কশূন্যতা বাড়ায়… টানা অন্ধকারে তারাগুলো নাই ফুটুক আমি ঢেকে ফেলবো শেষরাত্রিকে দেহের বল্কলে।চেতনা আমাকে অন্ততঃ টেনে নিয়ে যাক দংশনের দিকে।
কিন্তু আশ্চর্য আমি এই ভেবে মার্কেজ নিঃঙ্গতার একশ বছর লিখে ফেলেছেন কবেই!!! আমরা কি নিঃসঙ্গতার একটি ক্ষণ কি লিখতে পেরেছি???
ধন্যবাদ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২১
ত্রেয়া বলেছেন: আমরা নিঃসঙ্গতার একটি ক্ষণ কি লিখতে পেরেছি,,
বাহ্ বেশ ভালো বলেছেন তো।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৭
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আপনার লেখনী অসাধারন....অনেক পরিপক্ক....এইসব লেখা পড়তে খুব ভালো লাগে...
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৩
ত্রেয়া বলেছেন: ধন্যবাদ শাওন।
তবে এতটা বোধহয় না যতটা বলছেন তবুও আপনার ভালো লেগেছে এটাই অনেক।
ভালো থাকবেন।
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৮:২৭
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অর্থহীন প্রলাপেরও অনেক অর্থ থাকে, সবাই দেখতে পায় না।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৭
ত্রেয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ব্লগে দেখেছি।আপনার নামটাই আপনাকে পছন্দ হওয়ার জন্যে যথেষ্ট।ছবি আর নাম মিলিয়ে আপনি সত্যি দারুন।
এই প্রথম বোধহয় আমার ব্লগে এলেন।
আমার ব্লগে স্বগতম।
হুমম,,,তবে সেই অর্থ যে সবাইকে দেখতেই হবে এমনটাও না।কখনো কখনো হয়ত না দেখাতেও লেখার স্বার্থকতা।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:১১
পেন্সিল বলেছেন: তুমি এইটা কি লিখছ?? খুবই চমৎকার একটা লেখা হয়ছে...তোমার লেখা গুলো দিন দিন আরো ভালো হচ্ছে...বানান ভুল অনেক কমে গেছে...
শেষের ছড়াটা কি তোমার লেখা? এইটাও মারাত্নক...
'দূরত্ব হাজার মাইল কিংবা হয়ত কয়েক ঘন্টা,,
তবুও ব্যথাটা কি করে এতটাই তিক্ষ্ণ থাকে আমি ভাবি....' হেব্বিতো...
'এক বাটি পাস্তা....সাড়ে সাত পাতা নিঃসঙ্গতার একশ বছর আর এক প্রস্থ অর্থহীন প্রলাপ নিয়ে একটা রবিবার।' আমিও আজকে পাস্তা খেলাম...হে...হে..
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৩
ত্রেয়া বলেছেন: পাস্তা চিমটি তোমারে
বানান ভুল কমছে বললা,, যাক এটা একটা বড় ধরনের সুসংবাদ।
হুমম শেষের ছড়াটা ফেবুকে একটা ছবির ক্যপশন দিয়েছিলাম কদিন আগেই।এখনও মাথায় ছিলো তাই আর কি।
সেরিয়াসলি এই দুই লাইন লেখার পরেই মনে হয়েছে এটা তোমার পছ্ন্দ হবে।
নাহ্ মনে হয় রাশির প্রভাব পরতেসে আমার উপর হেহেহে.....
সাবধানে থাইকো কিন্তু
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:১৪
ভাঙ্গন বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো,ভাঙ্গনের!
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪
ত্রেয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাঙ্গন।
আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো থাকবেন।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৬
ভোরের কুয়াশা...ফয়সাল বলেছেন: সব পড়তে পারলাম না, সময় নাই
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০১
ত্রেয়া বলেছেন: তাই??
ঠিকাছে।ধন্যবাদ তবুও।
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৬
পারভেজ বলেছেন: ছবির জায়গাটা অসাধারণ লাগলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৩
ত্রেয়া বলেছেন: প্রথমটা নিশ্চই না।
দ্বিতীয় ছবিটা দেখে আমিও অবাক হয়েছিলাম কারণ ছবিটা যখন তুলেছি তখন বুঝিনি এত বেশি সুন্দর হবে যায়গাটা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৫৮
কালপুরুষ বলেছেন: ভাল লাগলো লেখা ও বর্ণনা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৪
ত্রেয়া বলেছেন: অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে আমার ব্লগে।
ভালো আছেন নিশ্চই।
ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৫
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: এই তো কি সুন্দর ছবি দিতে পারছেন
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৫
ত্রেয়া বলেছেন: হুমম,,আপনার দ্বিতীয় মেসেজ এর বদৌলতেই পারলাম।
অনেক অনেক থ্যাঙ্কস।
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৫
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: দারুন লেখা। সবসময়ই আগ্রহ করে খুঁজে খুঁজে পড়ি আপনার লেখা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৬
ত্রেয়া বলেছেন: কি বলেন,,লজ্জাই পেলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
ইশতিয়াক অাহমেদ বলেছেন: আহা...
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৮
ত্রেয়া বলেছেন: আহার কি উত্তর হয় জানিনা তো
১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন: একশত বছেরের নি:সঙ্গতা না হোক, রবিবারের কিছুটা পাওয়া গেল। তবে নি:সঙ্গতা, অন্ধকার হতে পারে, হতে পারে অন্র্তগত মহাজগতের মহাবিস্ফোরণও। তবে তো আলোর আওভানও না শুনে পারি না। আসেলে যেখানে অন্ধকার, সেখানেতো আলোরও সম্ভাবনা। তাই বুঝি নি:সঙ্গতার পাহাড়ের বুক চিড়ে অর্থহীনতার র্ঝনায় প্লাবিত যখন, তখন যত অর্নথক শব্দ, রং অর্থবহ হয়ে ওঠে, হয়ে ওঠে আমাদের মত কোলাহল এবং নৈশব্দের পরস্পর বিরোধী অনুভূতির সম্মিলন; হয়ে ওঠে অর্থ ও অর্থহীনতার মহা সমুদ্র।
মানুষ না কি তার ভাষার ভেতরে বসবাস করে। জার্মান দার্শনিক 'ফয়েরবরখ' এর একথা মাঝে মাঝে মিথ্যা মনে হয়। তবে দর্শনের সত্য-মিথ্যায় জীবন-যাপনের তেমন কিছু আসে-যায় না। তবে আপনার রবিবার শেষ পর্যন্ত আপনার ভাষার ভেতরেই আপনার নিজের হয়ে উঠেছে, সেই সাথে কিছুটা হয়ে উঠেছে আমাদেরও। ধন্যবাদ এই জন্যে।
আপনার নিজের ভাষার ভেতরে, আপনার বসবাস, দীর্ঘজীবি হোক - এই প্রত্যাশায়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১২
ত্রেয়া বলেছেন: এত সুন্দর বলেছেন যে আমি পড়ে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে ভাবলাম আপনার বলা কথাগুলো।
আমার কাছে মাঝে মাঝে কিছুটা নেশার মতই লাগে এই নিঃসঙ্গতা।অনেকই বলে কিনা আমি সেচ্ছায় নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছি তাই আর কি!!
আপনার মন্তব্যের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৪
জনৈক আরাফাত বলেছেন: স্বপ্নালু বর্ণনা চিত্তাকর্ষক!
ধন্যবাদ ও শুভকামনা!
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১২
ত্রেয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আরাফাত।
১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: মার্কেজের 'হান্ড্রেড ইয়ারস অব সলিচিউড' দারুন একটা বই।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৩
ত্রেয়া বলেছেন: এখনো পুরোটা পড়িনি।তবে নাম শুনেছি অনেক।
১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৭
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: আমার প্রিয় একটা উপন্যাস। মন্তব্যের ঘরে শিরোনাম দেখে ঢুকেছিলাম। তারপর শুরু অংশটুকু পড়ে লগইন করলাম।
বাকি অংশ পড়িনি। সবুজ না কালো............শুরুটাই ভালো।
ভালো থাকুন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৫
ত্রেয়া বলেছেন: বুঝতে পারছি অনেকেই নামের ভুলে আমার ব্লগে আজ।এবং আশা ভঙ্গ হচ্ছে যে তাও টের পাচ্ছি কিছুটা।
আসলে শিরোনামটা দেয়ার সময় এই বিষয়টা একদমই মাথায় আসেনি আমার।
পরেরবার খেয়াল করব।
তবে আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকবেন।
২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গ্যাব্রিয়েলের লেখা বইটা নিয়ে বলবার কিছু নাই তবে এটা একটা আলোকিত বিপ্লবের বই যেখানে শুধু ব্যার্থ অভ্যুথ্থানে ভরা....অরলিয়েন বুয়েন্দিয়া!
আমাদের ভার্সিটি পেরিয়ে একটু সোজা হাটলে দেখা যায় একটা বিশাল কবর। একদিন ঢুকে গেলাম, অসম্ভব সুন্দর। পাশে হাটার রাস্তার ধারে প্রচুর নাম না জানা সাদা গাছ, আর এপিটাফে লেখা নানা কথা যেটা পড়তে পারি না এখনও।
রোজনামচা হিসাবে ব্লগিং খারাপ না, কারন ওয়ব লগ মানেই রোজনামচা।
তবে
বজরায় যায় রাজকন্যা......
ভাবছি আহা কি সুখ,,,,,
রাজকন্যা হেসে বলে সুখই তো
রাজার নির্দেশ আর আমার বনবাস....।।
একথাটা সম্পূর্নে অন্য ঢং এ বলা একটা কঠিন বাস্তব। একসময় নিজেকে খুব স্ট্রাগলার মনে করতাম, এখনও করি, কিন্তু যখন হিসাব মেলাতে চাই তখন খুব ভয় হয়! হয়তো এখনও অনেক সময় বাকি অনেক কিছু পাবার কিন্তু যুক্তির কড়িকাঠে কিছুই আর পাবার থাকে না শুধু অপেক্ষা অন্তের!
আজকে একটা মেইল থক্কু একটা না অনেকগুলা মেইল পেলাম অফিস থেকে। যেই নতুন টেকনোলজী নিয়ে দেশে কাজ শুরু করেছিলাম, তার একটা ছোট্ট প্রোটোটাইপের পারমিশন দিয়েছে বিটিআরসি এখন শুধু লগ ইনের পালা। কিন্তু মুসিবত হলো লগ ইনের পাসওয়ার্ড আর ইউজার নেম আমার কাছে। আর আমি ল্যাবে বসে, পড়া শুনায় মন দিতে চাইছি। পরশূ পরীক্ষা, কিন্তু কিছুই ভালো লাগছে না, মনে হয় দেশে ফিরে যাই, আমার কাজ আমি বুঝে নেই!
ইদানিং খালি আফসোস লাগে অনেক কিছু শুরু করেছিলাম, কিন্তু শেষ পর্যন্ত থাকিনি বলে হয়তো পরিপূর্নতা নিজের মধ্যে কোনো দিনই আসলো না। নিজের হাতে তৈরী করা অথবা গড়া প্রথম কিছু একটা তাও আবার নিজের দেশের জন্য, এর চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কি হতে পারে যেটা আমার কপালে নাই। কিছু ছবি থাকবে স্মৃতি ধরে রাখার জন্য কিন্তু সেই ছবিতে আমি নাই। তাতেও দুঃখ নাই, নিজেকে আমি সব সময়ই হতভাগাই মনে করবো!
ভালো লেখা আবারও!
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৩
ত্রেয়া বলেছেন: উদাসী আপনি অনেক বেশি ভাগ্যবান।আসপাশটা এতটা বেশি সহজ মনে হয় না...
পরিপূর্ণতা আসেনি আসবে।কারণ এখন আপনি যা করছেন সেটাও একরকমের প্রাপ্তিই হবে কিছুদিন পর।তবে সবাই কিন্তু এমন সুজোগটাও পায় না......স্ট্রাগলার আমরা সবাই শুধু কারও কারও স্ট্রাগল করাটা জীবনে অনেক কিছু বয়ে আনে আর কারও জন্যে ব্যার্থতা।
আর সবসময় সর্বাত্বক চেষ্টার পরও ব্যার্থতা মেনে নেয়াটা যে কত কষ্টের সেটা যেন আপনাকে কখনই না জানতে হয় এমনটাই দোয়া রইলো।
২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৮:০৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে। লেখার হাত চমৎকার।
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
ত্রেয়া বলেছেন: আপনি আমার ব্লগে এসেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
ইমতিয়াজ জামিল বলেছেন: ভাল লাগল..কেমন আছেন,,,,অনেক দিন দেখি না,,,ভাল থাকবেন .
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
ত্রেয়া বলেছেন: এই তো আছি আপনি ভালো তো?
২৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
মুনশিয়ানা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো লেখাটা... একটানে পড়ে ফেললাম। চমৎকার...
আপনার বানান ভুল তো অনেক কমে গেছে... (বিস্ময়ের ইমো)...
কিভাবে...??
১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
ত্রেয়া বলেছেন: কমেছে নাকি
ঝড়ে বক পরার মত নাকি আবার কে জানে !
তবে আমি কিন্তু চেষ্টা করি।
ধন্যবাদ।ভালো থাকবেন।
২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১২
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপনার লেখার মধ্যে অসম্ভব রকমের মায়া আছে.....যার টানে আপনার লেখা পড়তে ভালো লাগে!.......(এটা আমার মনে হয়)
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৫
ত্রেয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:১২
ফেরারী পাখি বলেছেন: আসলে প্রতিভা কখনও চাপা থাকেনা। কি সুন্দর করে গুছিয়ে অর্থহীন লেখা লেখ তুমি, সহজেই সবাই আকৃষ্ট হয়।
এই তো সেদিন ব্লগে এলে তুমি অথচ দেখ-- সবাই আমার মত কেমন তোমার ভক্ত হয়ে গেছে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
ত্রেয়া বলেছেন: হায় হায় :!>
হুমম ব্লগে এলাম আসলেই সেদিন তবুও সবাই আপনারা এত আপন করে নিয়েছেন যে মনে হয় না জানি কত বছরের চেনা এই ব্লগ আমার....
ধুর!! আমি কি লিখতে জানি আসলে,,আমি তো বরং সবার লেখা পড়ি আর ভাবি ইশ কেন আর সবার মত এত দারুণ লিখতে পরিনা....
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
সহেলী বলেছেন: কেমন যেন ঘোর লেগে গেল !
তুমি কি বুঝতে পার?? সীমান্তের ঐ পার থেকেও....
তুমি বারবার ছুঁয়ে যাও আমায় একটু একটু করে।
দূরত্ব হাজার মাইল কিংবা হয়ত কয়েক ঘন্টা,,
তবুও ব্যথাটা কি করে এতটাই তিক্ষ্ণ থাকে আমি ভাবি....
হয়ত পুরোটাই আমার বোঝার ভুল কিংবা অতিশয় বিভ্রম।
................. এমন করে কি করে লেখ !
আর ছবিদুটো ! গ্রেভইয়ার্ডের ছবিটা দেখে মনে হল চেনা ! কেবল গাছটা অচেনা , ওখানে একটা ছাতিম গাছ থাকবার কথা ছিল !
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:১৬
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ