|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ত্রিনিত্রি
আমি প্রায় প্রায়ই হারিয়ে যাই, এর কারণ রোমান্টিকতা নয়, অলসতা। প্রবল আলস্যবোধের কারণে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের খুঁজতে ইচ্ছে হয় না।
বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। আমরা খেতে আর খাওয়াতে- দুটোতেই সমান তালে পারদর্শী।
অবশ্য দ্বিতীয়টাতে কিছু দ্বিমত থাকতে পারে, কিন্তু প্রথমটাতে নেই আমি একেবারে নিশ্চিত। আমি কি দ্বিতীয়টাতে আছি কিনা তা নাই বললাম, নিজের নিরাপত্তার স্বার্থে।
সত্যি বলতে কি, শুধু আমি কেন, আমার দোস্তসকল ও সবসময় খাই খাই এর মাঝে আছে। ৫ জন একসাথে হলাম, ৩০ মিনিট আড্ডা মারার পরেই, “ওই, এখন কি খাই ক তো!” এমনকি ঢাকা শহরের অবস্থা এমন খারাপ হয়েছে যে বেশীরভাগ মানুষ ডেটিং প্লেস বলতে বুঝে ফাস্টফুডের দোকান আর শুক্রবারে পরিবারের সবাই কোথাও বাইরে যাবে মানে কোথাও খেতে যাবে। খাওয়া আমাদের এতই পছন্দ যে আমাদের অনেকেই খাওয়ার অরুচিকেই জন্ডিসের মত রোগ ভেবে বসে থাকে। চোখ বড় বড় করে ফেলছেন কেন?সত্যি!
সরকারী হাসপাতালে কাজ করার জন্য আছে শুনতে মজার কিন্তু আসলে করুন অভিজ্ঞতা। আমার ইন্টার্ন জীবন শুরু হয়েছিল সার্জারী ওয়ার্ডের মাধ্যমে। তো প্রথম দুই সপ্তাহ তো খালি এদিক যাই ওদিক যাই আর রোগী আসলেই আশেপাশে সিনিয়র কে আছে খুঁজতে থাকি। কয়েক মাস যাবার পরেই দেখলাম আবিস্কার করলাম, যে রোগীদের কাছে প্রধান সমস্যা আসলে একটাই, সেটা হচ্ছে খেতে পারছে না। ইভিনিং বা নাইট ডিউটিতে সবসময় একজন ডাক্তার থাকে, আর বেশীর ভাগ সময়েই তা হচ্ছে ইন্টার্ন। তো এক ইভিনিং এ আমি বসে আছি, এমন সময় রোগীর মা এল। রোগীর মাত্র তার আগের দিন বড় ধরনের সার্জারী হয়েছে তার লার্জ গাটে। সোজা বাংলায় আলসার হয়ে একেবারে পেট ফুটো হয়ে গিয়েছিল। এধরনের বড় অপারেশনে সাধারনত ৩ দিনের আগে মুখে কিছু দেয়া হয়না। মহিলা এসেই প্রথম কথা,
“কি চিকিৎসা দেন আপনারা? এদিকে রোগী না খেয়ে মরে যায় আর আপনারা খাইতে দেন না?”
আমি তাকে একেবারে বাংলায় ভালো করে বুঝিয়ে বললাম যে মুখে কিছু খেতে দেয়া যাবে না, কিন্তু রোগী মরবে না, কারন আমরা স্যালাইন চালাচ্ছি। মহিলা খানিকক্ষন ঘ্যান ঘ্যান করে চলে গেল। ১০ মিনিট ও যায় নি, আবার। “ছেলেটারে প্রান জুস দেই? আহারে পোলা আমার ১ দিন ধরে না খাইয়া আছে। কালকে অপারেশনের আগে থেকে সে না খাওয়া”।
আমি অনেক কষ্টে মেজাজ ঠান্ডা করে বললাম, “মা, কাল যখন রোগীকে নিয়ে আসছিলেন, সে তো ব্যাথায় বসেও থাকতে পারছিল না, খাবে কি করে? আসার ৩ ঘন্টার মাঝেই তো ওটিতে নিলাম”। বলে আবার ভালো করে বুঝিয়ে দিলাম যে পানিও যেন না দেয়।
৫ মিনিট পরে আবার ফাইল নিয়ে হাজির। “পানি না হয় না খাইল, রোগী কলা খাইতে চায়, চটকায়ে কি দিমু?”
এবার আমি হতাশ!
এরকম ঘটনা প্রতি আমাদের প্রতি ৪/৫ জনে একজনের সাথে আছেই।
সার্জারীতে আমি এমন রোগীও দেখেছি, যার পেটে এত বড় টিউমার যে শ্বাস নিলে ব্যথা পায়, কিন্তু হাসপাতালে আসেনি। যেই ২/৩ দিন খাবার অরুচী, অমনি দৌড়ে এসেছে, এবং এসে ধরা পড়েছে ক্যান্সার বেশ ছড়িয়ে পড়েছে।
এর পর যখন পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে গেলাম, কাহিনী আরো করুন! রীতিমত আতংক জনক। কারন বাংলাদেশের বেশীরভাগ মা অশিক্ষিত। এদেরকে বলেও বুঝানো যায় না যে কি বাচ্চাদের জন্য ভালো। পেডি তে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পেলাম নেপোলিয়ন কি সত্য কথাই না বলেছেন! “তোমরা আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের একটি শিক্ষিত জাতি দিব”। কারন বাচ্চা শ্বাস নিতে না পেরে নীল হয়ে যাচ্ছে, ডাক্তার যে সামনের রুমেই আছে তাকে জানানোর খবর নাই। সে দিদিদের সাথে চ্যাও ম্যাও করতেসে যে বাচ্চার স্যালাইন ঠিকমত যাচ্ছে না।
যাই হোক, পেডি ওয়ার্ডে এক অ্যাডমিশনের দিন বসে আছি। এক ৩/৪ বছরের পিচ্চিকে তার মা নিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে এসেছে, বাচ্চা কি না কি খেয়ে ফেলছে। আপু বাচ্চাকে জিজ্ঞস করলো, “বাবা, কি খাইসো?”
পিচ্চির স্মার্ট উত্তর, “আন্টি, তেলাপোকা মারার ওষুধ খাইসি”।
আমি পাশে চেয়ার থেকে উলটে পড়তে পড়তে ঠিক হলাম। আবার জিজ্ঞেস করলাম, “কি খাইসো?”
সে এবার ব্যখ্যা করে বুঝালো আমাদের, “ওই যে, চক আছে না চক, তেলাপোকা হেঁটে গেলে মরে যায়? ওইটা”।
এত সহজ স্বাভাবিক উত্তর, গাধার মত বললাম, “কেন?”
সে উত্তর না দিয়ে এমনভাবে তাকালো যে এই বেকুবটা এসব কি জিগায়!
সৌভাগ্যবশত খুবই অল্প পরিমানে খেয়েছিল বলে তাকে কিছু আর করতে হয়নি।
এমনিতে যদিও বহির্বিভাগে একেবারে ৬০ ভাগ মা এসে বলে যে বাচ্চা কিছু খাচ্ছে না, যদিও আল্লাহর রহমতে বাচ্চাকে দেখে বুঝা যায় না।
এর পরের সমস্যা যদিও বা ডাক্তার তাদের খেতে বলে, তাহলে তারা কি খাবে? সাধারনত অপারেশনের পরে খাবার শুরু করার সময় আমরা প্রথমে তরল, তারপরে স্বাভাবিক খাবারে যাই। তরল খাবারের মাঝে বাজারের জুসটা মানা করা হয় (যদিও কেউ শোনেনা, সবার কাছে তরল মানেই জুস, প্রাণ নাইলে ফ্রুটো!) কারন প্রচুর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা করে। রোগীর লোককে ম্যাডাম বলে গেছে ডিম দিয়ে স্যুপ করে দিতে।
আমাকে এসে তার অ্যাটেন্ডেন্ট বলছে, “আপু, স্যুপ কি কাঁচা ডিম দিয়ে বানাবো?”
প্রথমত আমার মাথায়ই আসলো না, কাঁচা ডিম দিয়ে আবার কিসের স্যুপ হয়। বললাম, “কেন? কাঁচা দিয়ে দিবেন কেন?আপনি কি স্যুপে কাঁচা ডিম খান?”
সে বললো, “না”।
আমি বললাম, “আপনি খেতে পারেন না, তাহলে রোগী কি করে খাবে?”
উত্তর এল, “কিন্তু সে তো অসুস্থ!”
এবার আমার তাকায় থাকা ছাড়া আর কোন উপায় রইলো না।
মেডিসিন ওয়ার্ডে একবার এই স্বাভাবিক খাবার নিয়ে বড় ঝামেলায় পড়েছিলাম। রোগীর অবস্থা খুবই খারাপ ছিল, আগের রাতে প্রায় যায় যায় অবস্থা। লিভারের অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা খুবই টেনশনে ছিলাম রাত পুরোটা টেকে কিনা। আল্লাহর রহমতে পরেরদিন বিকাল নাগাদ সে মোটামুটি ঠিক হল। রোগীকে মুখে কিছু দেয়া হয়নি আগের দিন। পরের দিন সে খেতে চাইলে আমি বললাম, একদম স্বাভাবিক খাবার নরম করে অল্প করে খান, বেশী দরকার নাই, সাথে স্যালাইন চলুক।
হঠাৎ সিএ ভাইয়া এসে বলল, “এই, তুমি তোমার রোগীরে কি খাইতে বলসো?”
আমি অবাক হয়ে বললাম, “খুব খেতে চাচ্ছিল, একটু নরম ভাত খেতে বলসি”।
ভাইয়া বললো, যাও তো দেখে আসো।
আমি ওয়ার্ডে ঢুকে টাশকি খেয়ে পরলাম। গিয়ে দেখি রোগী চায়নিজ খাচ্ছে। ফ্রাইড রাইস, ভেজি সাথে আবার চিকেন ফ্রাইও। পুরো ওয়ার্ডে মৌ মৌ গন্ধ। বাকি সবাই করুন চোখে তাকিয়ে দেখতেসে। আমি ভাইয়া কে বললাম, এখন কি করবো?
ভাইয়া বললো, যা খাওয়ার খেয়েই নিসে। এখন আর মানা করে কি হবে। যাও, রোগীর পরিবাররে বলো ঠিকঠাক মত নামাজ পড়তে।
আল্লাহ মেহেরবান, রোগী বেঁচে গিয়েছিল সেই যাত্রা।
অবশ্য রোগীদের আর কি দোষ, তারাও তো বাঙালি! দার্জিলিং এ প্রথমবার যখন গেলাম, খুবই জ্বালায় পড়েছিলাম। এরা তো কিছুই খায় না। সারাদিন পাহাড় বেয়ে উঠা নামা করেও কি করে এরা এত কম খেয়ে পারে কে জানে। প্রথমত, খাবার দোকান খুবই কম। একেবারে ১৪/১৫ ঘন্টা জার্নি করে তখন আমাদের সবার অবস্থা তো শেষ। এক দোকানে দেখলাম রাইস আছে, তো আমরা ৭/৮ জন ঢুকে অর্ডার দিলাম। ও মা, খাবারের খোঁজ নাই। প্রায় ১ ঘন্টা পরে যখন আমরা খিদেয় প্রায় পড়ে যাচ্ছি, তখন খাবার আসলো। প্লেটের দিয়ে তাকিয়ে আবার মুখ অন্ধকার। খুবই অল্প ভাত, পিচকু একটা মাছ, সব্জী আর ডাল এত কম যে খুঁজে পাওয়া মুস্কিল। আমি ভাবলাম আমারই তো আবার নিতে হবে, ভাইয়া আর পিচ্চিদের কথা বাদই দিলাম। ভাইয়ারা যখন আরেক প্লেট করে সাথে সাথে অর্ডার দিল, ওরা হাঁ করে তাকায় বললো, “আপনাদের আরো লাগবে?” তাদের মাথাতেই নেই যে এত কেউ কি করে খাবে। তারপর মাথা নেড়ে বললো, আর হবে না। এটুকুই কষ্টে যোগাড় করেছে।
দ্বিতীয়বার যখন ৩৭ জন বান্দর মিলে গেলাম দার্জ়িলিং, আমি আগে থেকেই সবার কান ঝালাপালা করতেসি, “ওই তোরা কিন্তু কোন খাবার পাবি না, বিস্কট কিন! কেক কিন”। কেউ কথা শুনলো না, ওদের দেখে আমিও কিনলাম না, এবং আবার ঘোরাফিরার মাঝে একই অবস্থা!!! নেড়া বেলতলায় আসলে অনেকবার যায়।
তবে এবার আমাদের সাথে কুক থাকায় মেইন মিলের কষ্ট হল না।
ভূটানে আরো খারাপ অবস্থা। হোটেলটা থিম্পুর বেশ নামী হোটেল। ভূটানে খাবার, পানি, বিদ্যুত এসবের অনেক সঙ্কট, তাই যাওয়ার পর পরই আমাদের বলে দিল যে পানি পরি্মিত ব্যবহার করতে, আর তাপমাত্রা ৬/৭ ডিগ্রী হওয়ার পরেও লবীতে কোন হিটার চালায় না। যাই হোক, বাংলাদেশ থেকে পারো, তারপর থিম্পু, বেশ লম্বা জার্নি ছিল। রাতে ডিনার নাকি হোটেলে বুফে। গিয়ে দেখলাম, রুটি আর আলু না কি জানি সব্জী, ডাল আর সালাদ। এর মাঝে রুটির পরিমান এত কম যে হয়ত জনপ্রতি ২/৩টার বেশী হবে না। আমরা গিয়েছি প্রায় ৩০ জন। বলাই বাহুল্য সবার কম পড়লো, এবং ওদের অবাক দৃষ্টি দেখে খুবই লজ্জা পেলাম। কি করে মানুষ এত খায়, ওদের ধারনা নাই।
তারপরো খাই-খাই অনেক ভালো লাগে। আম্মু যখন আসে, তখন তো সাথে সাথে লিস্টি ধরায়ে দেই, এইটা এইটা আর এইটা! লরা ইংগস ওয়াইল্ডারের ফার্মার বয় আমার খুবই প্রিয়, সাথে আলমানযোর ক্রিসমাসের খাবারের বর্ননা আরো প্রিয়! বার বার পড়ি। আমার এক দোস্ত খাবারের এমন বাড়াবাড়ি ভক্ত যে সে যে খানেই যায়, খাবার তো সবধরনের খাবেই, সাথে ছবি। সে আমার লিখা এক কবিতার কমেন্টে লিখেছে, “একেবারে সুশীর মত”। প্রাণের জ্বালা সইতে না পেরে সে খাবার দাবারের গ্রুপও খুলে বসেছে; ফুডোগ্রাফি! চমৎকার সব খাবারের ছবি, তার নিজের তোলা এবং খাওয়া।গ্রুপ খোলা মাত্র হিট। বলাই বাহুল্য যে আমি ওই গ্রুপের একজন গর্বিত অ্যাডমিন!!!! কিছু ছবি তার অনুমতি ছাড়াই দিয়ে দিলাম! অনুমতি পরে যোগাড় করা যাবে।
বেঙ্গালুরু তে চাটের দোকানে।
মালয়েশিয়াতে কি জানি টম য়াম মিল।
ইহা তার বড় পছন্দের, নান্দুস।
কোন দেশ ভুলে গেছি, কানাডা মনে হয়।
আবার নান্দুস, এবার বেঙ্গালুরুর।
ঢাকার পিজা হাট।
১৩৮ টি 
+২১/-০ ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: খেয়ে দেখেছেন নাকি?
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০৬
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: বড় ভাই, দিলেন তো এই শেষ রাতে খিদা লাগাইয়া 
কোন মেডিকেলে পড়েছেন? আর ভাল লাগেনা এত্ত এত্ত পড়া। দোয়া করবেন, আর কয়টা মাস, তারপর যেন বের হয়ে যেতে পারি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ইয়ে, বড় ভাই তো না, বড় আপু!
বের হয়ে কি করবেন? মেডিকেলে কি পড়ার শেষ আছে?? ওইসব পোস্ট গ্রাজুয়েশনের চেয়ে আন্ডার গ্রাজুয়েশনই ভালো!!!
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১২
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: সরি, আপু হবে............ প্রথমে পুরোটা পড়া হয়নি। পরে পড়লাম। সরি। :-& :-& :-& :-& :-&
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৩
কারিমাট বলেছেন: একটা কথা লিখি মনে কিছু করবেন না
দেশের অনেক মানুষ তাদের ভাতযোগার করাই কঠিন
আর সেখানে বিলেতি খাবার?
আপনার আশেপাসের কতজন আজ পুরাপুরি ভাত খেয়েছে?
একটু খেয়াল করবেন কি?
আসুন না গরীবদের মুখে খাবার দিতে চেষ্টা করি
ভুল লিখে থাকলে খমা সুন্দর চোখে দেখবেন
ভাল থাকবেন
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পোস্টটা যদি পড়তেন তবে বুঝতেন যে এটা একটা ফান পোস্ট। আপনার কথা অবশ্যই ঠিক, আমি জানি না আমার আশে পাশের মানুষ কতজন পেট ভরে ভাত খেয়েছে, তবে আপনিও কি জানেন? একারনে যদি ফান পোস্ট দেয়াও বন্ধ করতে হয়, তবে আর কি করা।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৮
চানাচুর বলেছেন: পোস্ট পড়ে তো হাসতে হাসতে শেষ। কালকে সকালে নিশ্চিত কপালে দুঃখ আছে
তবে লেখককে কিছুটা বাঙ্গালী বিদ্বেষী মনে হলো
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কি বলেন ভাই এই বদনাম আমায় দিলেন???
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২৪
কারিমাট বলেছেন: তবে ফান পোষ্টেও ভাল একটা ম্যাসেজ থাকলে
ফান করারছলে ভাল একটা শিখতে পারলাম
ফান করার ছলে ভাল কিছু করার চেষ্টা করাটা কি দূষের?
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অবশ্যই দোষের না। তবে সব লিখাতেই তো আর শিক্ষামূলক ব্যাপার সবাই লিখে না। এটা আমার ব্যর্থতা। আপনার মত সমাজ নিয়ে কয়জন ভাবে বলেন?
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩৬
চানাচুর বলেছেন: কিছু লোক সব জায়গায় নিজেকে হিরো প্রমাণের জন্য জ্ঞানদান করতে বসে যায় এগুলো খুবই বিরক্তিকর লাগে। তাদের জন্য বলছি, পোস্ট পড়ে গঠনমূলক মন্তব্য করুন। জ্ঞানদান করবেন যে বিষয়ে, সে সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা রাখলেই চলবে না। এর সাথে সাথে আরও কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। পরিবেশটা উপযুক্ত কিনা বুঝতে হবে। একজন বিদেশী খাবারের ছবি দিয়েছে বলে ব্লেইম করতে বসে যাবেন এটা ঠিক না! ব্লগ মানেই এটা না যে যা খুশি তাই বলা যাবে।@কারিনাট
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: জ্ঞানদান করবেন যে বিষয়ে, সে সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা রাখলেই চলবে না। এর সাথে সাথে আরও কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। পরিবেশটা উপযুক্ত কিনা বুঝতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৮
চানাচুর বলেছেন: লেখককে বলছি, বদনাম না অপবাদ দিলাম রাত জাগলে আবার আশা করি দেখা হবে। আজকে গুডনাইট। ভালো থাকুন
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: দেরী হয়ে গেল! গুড ইভিনিং আপু!
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৯
পিয়াস.. বলেছেন: ত্রিনাপু, খাবারের গল্প আামারো ভালো লাগে, কিন্তু খাইতে মঞ্চায় না, কী করি বলেন তো...
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনি তো লাকি মানুষ! খাইতে মঞ্চায় না! ভালো সংবাদ!
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:১০
সেলিম তাহের বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ... আপনার পোস্ট পড়ে আমার মধ্য যামিনীর অট্টহাসি! রোগীদের খাই খাই ঘটনাগুলো পড়ে আমিও টাস্কিত! প্রসঙ্গতঃ আমার এক মেয়ে বন্ধু আছে, উনি বারডেম-এর সার্জারী তে আছেন। তো উনার কাছ থেকেও রোগীদের নিয়ে এমন মজার মজার, অথচ ভয় পাবার মতো অনেক ঘটনা আমি শুনেছি। আপনাগুলোর সাথে অনেকগুলো মিলে যাচ্ছে।
বাই দ্য ওয়ে, আপনি “কব্তে”-ও লেখেন নাকি? আলহামদুলিল্লাহ্! দু’একটা স্যাম্পল এখানে নেক্সট টাইম পোস্টাবেন আশা করি : p
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ঘটনা মিলে যাওয়াই স্বাভাবিক! কারন এই একই কাহিনী বার বার হয়।
ইয়ে, না কবতে টবতে আসলে আসে না তেমন, যা লিখি ওইটা ওই সুশীই হয়। পড়ার তেমন কিছু না। :#> :#> :#> :#>
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:২০
নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: আফসুসের বিষয়, খাওন-দাওনের প্রতি কুনরকম আগ্রহ আমার কুনকালেই ছিল না। :-<
কুনরকমে সুস্থসবলভাবে বাঁইচ্যা থাকার জন্য যতটুকু খাওন দরকার, আমি শুধুমাত্র ততটুকু খাওনেই বিশ্বাসী।
তয় আপনার পুস্টু ভালা পাইছি। ভাল লাগা দিয়া গেলাম। 
কারিমাট, ব্রাদার, চালায়া যান! আপনার মত মানুষের আহাম্মকির জন্যই মানুষ ব্লগে চ্রম বিনুদন পায়!
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। কিন্তু খাইতে পছন্দ করেননা এইটা ভালো ব্যাপার!!!
হু, আমি নিশ্চিত, উনি অন্য ফান পোস্টগুলোতে শিক্ষামূলক ব্যপার খুঁজে কমেন্ট করে সমাজসেবায় ব্যস্ত।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:৪৫
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আপু! ক্ষিদা লাগসে! এখন কি হপে! এরকম ক্ষুধা উদ্রেক কারী পোস্টেই মাইনাচ
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমারও এখন লাগতেসে! আমিও পোস্টটারে মাইনাস দিলাম। 
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৫:২২
িপ্রয়া বলেছেন: আমার এক বন্ধুর হাজীর বিরীয়ানি এত্ত পছন্দ সে কসম কাটে হাজীর বিরীয়ানির....যেমন: "হাজীর বিরীয়ানির কসম পরীক্ষা খুব খারাপ হইসে, ফেইল করুম"
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: 
কিন্তু হাজীর বিরিয়ানী কি এত মজা? নাকি আমার বিরিয়ানী বেশী পছন্দ না বলে ভালো লাগে না!
১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৫:৩৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধুর!!!!!!!!!!!!
দিলেনতো রাতের বেলায় ক্ষুধা জাগ্রত করে।
আপনাকে মাইনাস আর পোষ্টে প্লাস।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমি আমারেও মাইনাস দিলাম।
১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৭:৫৮
আমি সুখ পাখি বলেছেন: খাবারের ছবি দেখে ক্ষিধে লেগে গেলো আপু।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: মনে মনে ছবি দেখে খান
১৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৪৭
নূর-ই-আল-মামুন বলেছেন: খাবার গুলোতে কাটা চামচ বসাতে গিয়ে তো আমার এল.সি.ডি. ফুটো হয়ে গেলো
এতো মজার পোস্ট দিলেন ক্যান আপনারে প্লাস ।। পোস্টে ডাবল মাইনাস :#> :#> :#>
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: মাইনাস পাইয়া খুবই ভালো লাগতেসে!
আপনার এল সি ডির জন্য দুঃখ! ফেলে দিলে আমরে দিয়ে দিয়েন।
১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৩৮
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: দারুণ পোস্ট । বিচিত্র অভিজ্ঞতার কথা জানা গেল আপনার এই পোস্টে ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪৮
মিলটন বলেছেন: আসলে এই খাই খাই সমস্যাটা আমাদের জাতিগত। আমরা বেশ ভোজনরশিক।
আর হাসপাতালের চিত্রগুলো বড়ই করুন। আসলে এখানে রুগী আর সাহায্যকারীর চিন্তাভাবনা আর ডাক্তারের চিন্তাভাবনার মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে। যারজন্যই এই সমস্যা গুলো হয়।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: সহমত!
তবে আমরা অনেক অতিথিবৎসল!
১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:০২
বৃষ্টিধারা বলেছেন: এটা কি ঠিক হল ??
আমাকে এখন কে বাইরে খাইতে নিয়ে যাবে ??
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমাকেও কেউ নিয়ে যায় না। আমিও কাঁদি।
২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৭
মধুমিতা বলেছেন: তাহলে এগুলো দেখুনঃ
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমি তো আপনার খেবসা পোস্ট টা প্রিয়তে নিয়ে রাখছি সেই কবে। মনে আশা কোন একদিন জোশ উঠলে বানাবো। কিন্তু আমি রান্নার আসলে ধার কাছ দিয়ে কখনো যাইনি তো, জোশটা উঠতেসে না!
২১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
পারভেজ বলেছেন: আমরা সিমলায় গিয়ে অনেকটা এরকমই ভাত বিষয়ক ঝামেলায় পড়েছিলাম। সব্জি বলতে ছিল কয়েকটা বড় বড় পিয়াজ পরে মাংস টাংস কী কী যেন ম্যানেজ করা হয়েছিল।
খাবারের গল্প পড়তে আমারো বেশ লাগে, বিশেষ করে ভ্রমণে গিয়ে দেশ বিদেশের খাবার
একটা লিংক দিলাম
ওয়ান টাইম সালাদ বুফে ও চাইনিজ এক্রোব্যাট
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তাই? আমি অবশ্য সিমলায় কোন রেস্টুরেন্টে খাইনি, কারন হোটেলেই মেইন মিল গুলি ছিল। কিন্তু স্ট্রীট ফুডের তুলনা নাই। ৩০ রুপীর প্লেট ছিল মোমোর, আপার মালে। আমি কয় প্লেট যে খাইসি, মুখে এখনো স্বাদ লেগে আছে।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ওই যে, চক আছে না চক, তেলাপোকা হেঁটে গেলে মরে যায়? ওইটা”।
আমি ওয়ার্ডে ঢুকে টাশকি খেয়ে পরলাম। গিয়ে দেখি রোগী চায়নিজ খাচ্ছে। ফ্রাইড রাইস, ভেজি সাথে আবার চিকেন ফ্রাইও
অনেক মজা করে লিখেছেন। ++
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক অনেক ধনেপাতা!
২৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৬
মহলদার বলেছেন: দারুন লিখেছেন আপু। খুব মজা লাগল।
গত দুই মাসে খাবার লোভ অনেকটাই দমিয়ে শরীর কিছুটা হালকা করেছি। ছুটিতে বাড়ি যেয়ে বন্ধুদের অনেক উপদেশ ও দিয়েছি, ভাব ও নিয়েছি, "দ্যাখ আমার বুক ও পেট সমান, কন্ট্রোল করতে হবে বুঝলে, খাওয়া দাওয়া কন্ট্রোল করতে হবে।" কিন্তু ঐ যে যখন কেউ খাওয়ার দাওয়াত দেয় তখন তো আর হুঁস থাকে না
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কিন্তু ঐ যে যখন কেউ খাওয়ার দাওয়াত দেয় তখন তো আর হুঁস থাকে না
২৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪১
ফাইরুজ বলেছেন: ও ও ওখাবারের ছবি দেখে মনে হচ্ছে খাবার গুলো খুব মজার।পিজ্জা ছাড়া আর একটাও খাইনি।লেখাটা বেশী ভালো লেগেছে আপু।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমিও সব খাইনাই। তবে প্রথম যে ছবিটা, ইন্ডিয়ার চাটের। ওইটা একেবারে +++!!! বেশী মাত্রায় জটিল, পাপড়ি চাট। আর ওই টম ইয়াম না কি, পুরা ইয়াক থু। 
অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০০
সাইকোপ্যাথ্ বলেছেন: ভূক লাইগ্গা গেল,এখন খানা কে খাওয়াইব,আপনি? 
সাইফুর রহমান ঠিকই কইসিল,বাঙ্গালি খাইয়াই শেষ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: খানা তো সামনেই রাখা আছে!!! খেয়ে ফেলেন না!
আমি খাওয়াতে পারতাম, কিন্তু আপনি তো সাইকোপ্যাথ! আপনি নিশ্চই মানুষ জন পছন্দ করেন না।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১২
মেমনন বলেছেন: বাপস, আপনার অভিজ্ঞতার ঝুড়ি তো বেশ সমৃদ্ধ! ভোজন আর ভোজন-রসিকদের নিয়েই এতকিছু! 
পোস্ট পড়ে দারুণ মজা পেয়েছি, ভালো লাগা রেখে গেলাম।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: 
আজকাল খাওয়া তো শিল্পের পর্যায়ে যাচ্ছে রে ভাই! কি আর করা!
ভালো লাগা গুলি অন্য কেউ নেয়ার আগেই নিয়ে নিলাম।
২৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ওরি বাবা! তুমি তাহলে ডাকাত?
একদিন তোমার অফিসে এসে আচ্ছামত খেয়ে যেতে হবে। ডাকাতির টাকা কিছু হালাল করব এসে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অফিস??? হালাল এ কি সত্যযুগে আছো এখনো? এ তো ঘোর কলিকাল! পয়সা হালালের জন্য মাঝে মাঝে সরকার নোটিস দেয়, কালো টাকা সাদা করুন! তখনো মানুষ করে না। যাক গিয়ে, যদি কখনো অফিস হয়, তাহলে হালাল করার জন্য আমি নিজেই খবর দিব, ফান্টার সাথে।
২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৮
শায়েরী বলেছেন: খুদা পাইসে আপু
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কি করা যায়!
২৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:০৫
সরলতা বলেছেন: মজার পোষ্ট। ভাল লাগল।
ওয়ার্ডে যেয়ে আমার ও এখন বেশ কিছু মজার অভিজ্ঞতা হচ্ছে আপু। কিন্তু এত সুন্দর করে লিখতে পারবনা।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু্মম, তোমাকে বলসে! এর চেয়ে অনেক অনেক অনেক ভালো লিখ তুমি!
৩০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ডিএমসি চিন? ওখানের সাথে নাকি কয়েকটা ভাল চাইনিজ রেস্তারা হয়েছে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: চিনি, তবে তার আশেপাশে কি হইতেসে না হইতেসে সেটা তো জানি না!!! তোমার ভাই ব্রাদার পড়ে ওখানে, তুমি নিশ্চই ভালো জানো!
৩১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
মধ্যরাতের অশ্বারোহী বলেছেন: রান্না করতে আমারো মজা লাগে। দেশে আসলে প্রায় ১২টা স্পেশাল খাবারের দোকানে ঢুঁ মারব।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ১২টা?? কারা সেই ভাগ্যবান রেস্তোরা??
৩২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: গ্রামের বাড়িতে আমার এক দুঃসম্পর্কের দাদা ছিল। তার শুধু ডিম খাইতে মুঞ্চাইত। এই কারনে সে একবার ১৩ হালি ডিম সিদ্ধ করে খেয়ে উল্টি করে দিল যাতে জীবনে আর ডিম না খাইতে মুঞ্চায়।
যাউকগা আপনার ঐ টম য়াম বানাবো ক্যামতে? সব কিছু কাইটা কাইটা গরম পানিতে ভিজাইলে কি হইব? 
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: দাদার কাহিনী কি সত্যি কাহিনী? কি অবস্থা!
মনে হয় হবে!!! কারন খেতে তো কোন স্বাদই ছিল না
৩৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২২
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: 
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আর শুভ নববর্ষ! শুরুই হইসে মেজাজ খারাপ করা ব্যাপার স্যাপার দিয়ে! যাই হোক, আপনাকেও শুভ নববর্ষ!
৩৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৭
রোবট ভিশন বলেছেন: চরম মজা পাইলাম...হেহেহে...
১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪০
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৩৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২৫
কাউসার রুশো বলেছেন: গ্রুপটার লিংকু দেন তাড়তাড়ি। আমি খাইতে বড় ভালোবাসি
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনাকে পাঠিয়েছি গ্রুপের লিঙ্কু!
৩৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫০
মধ্যরাতের অশ্বারোহী বলেছেন: আপনার বন্ধুর গ্রুপে নান্দোস-এর শিককাবাবের ছবি (?) দেখে জিভে জল এসে গিয়েছিল কাল রাতে। দেশে আসলে ওখানে যাব অবশ্যই।
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৩২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমার অবশ্য নান্দুস এত বেশী ভালো লাগে না। তবে কিছু আইটেম আসলেই ভালো।
ওই শিককাবাবের নাম এসপেদাতা রাসটিকা। কাবাবের সাথে ভেজি পার্টও আছে। আর আছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। পুরো ছবি এইখানে দিলাম। 
৩৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৪৫
চতুরঙ্গ বলেছেন: আপু সকাল বেলা নাস্তা করে বসলাম। আপনার পোষ্ট দেখে তো জীভে পানিতে থৈ থৈ করতেছে... কি যে যন্ত্রনায় ফেললেন... ক্ষিদে লেগে গেলো। আমার কি দোষ.. মন রে বুঝাই কিন্তু পেট মানেনা...
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৫৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: এই পোস্ট যতবার রিপ্লাই দিতে ঢুকি, আমার নিজেরো খিদে পায়। কি যন্ত্রনা!
আমার কি দোষ.. মন রে বুঝাই কিন্তু পেট মানেনা...
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:০৬
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমি আজ বাসায় বসে একটু পর পর রান্না ঘরে যাচ্ছি আর কিছু না কিছু খাচ্ছি
খুব সুন্দর লিখেন আপনি
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
কিন্তু আমার বাসায় আজকে সত্যিকার অর্থেই খাবার নাই।
৩৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৭
কাউসার রুশো বলেছেন: বাবুনি সুপ্তি ঠিক বলেছেন। আপনি খুব মজা করে লেখেন
শুভকামনা আর গ্রুপের লিংকুর জন্য ধইন্যা
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনাকেও ধইন্যা।
৪০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: অনেক মজা লাগলো লেখাটা পড়তে।
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: জেনে ভালো লাগল।
৪১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০২
কথক পলাশ বলেছেন: ক্ষিধা লাইগা গেল। চাইনিজ-জাপানিজ-তাইওয়ানিজ একটা কিছু হাতের কাছে পাইলেই খাইতাম!
২০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই, আগে বাংলা খাবার খোঁজেন! ওইটাই সবচেয়ে সহজ হবে পাওয়া!
৪২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: আপু আমিও মেডিক্যাল এ পড়ি। সোহরাওয়ারদি তে,4th year ,আপনার লেখা পরে অনেক ভালো লাগলো, একটু আগে আপনার নেপাল এর পোস্ট গুলা পরলাম, just awesome ,
২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ড্যানি, পড়ার জন্য। ২য় প্রফ?? সবচেয়ে জঘন্য!!! অনেক শুভ কামনা!
৪৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২২
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: pura post ta porar por arekta comment korte badhho hocchi, ai fb group ta amr o khub posondo, onk valo valo pic dai. amio kisu contribute korbo chinta kortasi oi group a
২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: শেয়ার করো! আমার সংগ্রহে খাবার দাবারের ছবি খুবই কম! আমি শুধু গ্রুপের ছবি দেখি, আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি, আহা যদি রাঁধতে পারতাম! কিন্তু চেষ্টা যে করবো সেই ধৈর্য নাই।
৪৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: apu apnake fb te khuija piesi , ( pp daikha chinsi, food ar group a) apnar ar amr common friend mou apu, dmc, surgery hmo, do u know her personally? ar ajkai cm viva dia asci, 3rd term ar, mukh a ja asche sob bolsi, hehe, apni ato ghora ghuri koren , wow, ami to dhakar bairai jaina sohoje .olos+ dhakar kach kach how cow na sunle amr rat a ghum ase na.
২১ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ওহ, । হ্যাঁ মৌকে চিনি। আমার বন্ধু। কম মেড বিষয়টাই তো এমন। মুখে যা আসে বলবা, পাশ করবা! চুপ করে থাকলেই সমস্যা!
আমি আগে থেকেই টো টো কোম্পানির পারমানেন্ট ম্যানেজার। কি আর করা বলো?
৪৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৩
অযুত বলেছেন: পুষ্টে পিলাচ।।
আর কোপায়া খাইতে পারেন না শুনলাম.......
View this link
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনার যেই অভিজ্ঞতা, এইসব খাবারে কি আর হবে হাহাহা
অনেক ধন্যবাদ।
৪৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: শুধুই ধনেপাতা ? একটা বাসী কেকওতো দেয়া যাইতো নাকি??
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: বাসী কেন ভাই? তাজা কেকই নেন! আজকেই বেক করা। 
চা ও নেন! তারপর বলেন, আছেন কেমন? 
৪৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:৪৫
মেঘ_মেঘা বলেছেন: আপু আমি তোমার লেখা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। এতো মজা করে লিখেছো। বেশী মজা লেগেছে স্মার্ট পিচ্চি তেলাপোকা মারা চক খেয়ে ফেলছে দেখে। । অনেকগুলা কমেন্ট এতোই হাস্যকর ছিলো বিশেষ করে সমাজ সেবকের। হা হা হা হা হা হা-----------
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কিন্তু চক খেয়ে ফেলা কিন্তু অনেক ভয়ংকর ব্যাপার এত স্মার্ট পিচ্চির দেশে দরকার নাই!
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৪৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: শিককাবাবের নাম এসপেদাতা রাসটিকা। কাবাবের সাথে ভেজি পার্টও আছে। আর আছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। পুরো ছবি এইখানে দিলাম
ai info te kinchit vul ase, chicken rustica ar sathe bread thake ar 4 ta side line ar jekono akta thake, vege part , frech fry, dui ta alada side line so akta nile arekta extra hisabe kinte hbe.
ar nandos a dam ar jai obosta , amr akta friend(!) re nia gasilam (scholarship ar taka pawar por) gola kieta hat a dhorai dise ,
।
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৫০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই, আমি জীবনে নান্দুস গেছি মাত্র একবার, এক বন্ধুর বার্থডে উপলক্ষে! গিয়ে কি আইটেম নিসি সেটাও ভুলে গেছি। এইখানের নান্দুস এর যা ইনফো সবই আমার দোস্তর কল্যানে। সে নান্দুসের অন্ধ ভক্ত। এই জন্য বুঝি নাই, ভাবছি সবই এক সাথে দেয়।
আমার গলা যাতে হাতে না আসে এই কারনে যাই নাই আর কখনো!
৪৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
রােশদ হাসান বলেছেন: আিম রােশদ হাসান আপনার বন্দু হেত চাই
আমার নাম্বার ০১৮১১৬৯৮৬৬৫
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৫০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২৩
লেডি বার্ড বলেছেন: হাচাইতো কইছে রোগী পানি খাইতে না করছেন , কলা খাইতেতো আর না করেন নাই। কলা খাইতে পানিও লাগে না , তাই কলা খাইতেই পারে।
ব্যাপক মজা পাইছে আপনার ল্যাহা পইরা।
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কলা খাইতে পানিও লাগে না , তাই কলা খাইতেই পারে।
৫১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:০০
রেজোওয়ানা বলেছেন:
খুবই মজার লেখা। বিয়ে বাড়িতেও তো আমার বিয়ে কেমন হলো, বলতে বিয়ের খাওয়া কেমন হলো বুঝি
২২ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: যা বলেছেন আপু!!!! সব খাউয়া!
৫২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপুরে পোষ্ট পইড়া হাসতে হাসতে শেষ। বিশেষ করে মেডিকেলের রুগিদের ঘটনা পড়ে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কিন্তু ওদের পয়েন্টেও জোর আছে।
৫৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব মজা করে লিখেছ। পড়ে খুব মজা পেলাম।
আমার ভাবী তার বাচ্চাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে ঘুরে এসে বলেছিলো, "যতগুলি মা বাচ্চা নিয়ে ওখানে গিয়েছিলো সবার এক অভিযোগ, " ডাক্তার সাহেব আমার বাচ্চা কিছুই খেতে চায়না"। তা ভাবী যখন ডাক্তারকে বললেন, "ডাক্তার সাহেব আমার বাচ্চা শুধু খেতে চায়, কি করা যায় বলুন তো"? ভড়কে গিয়ে ডাক্তারের তো চেয়ার থেকে পড়ে যাবার উপক্রম।
এখন আমার মেয়ের সমস্যা, তার ছেলে শুধু খেতে চায়। টিভিতে যে খাবারেরই এড দেখায়, সে বলে, "মা এটা আমাকে বানিয়ে দিবে"। আর মেয়েটা বোধহয় ভাইকে গনেশ হতে দেখেই খাবারের প্রতি চরম বিতৃষ্ণা। মেয়ে বলে, ভালোই তো। স্লিম থাকাই ভালো।
লরার তুলনায় আলমানজোরা অনেক অবস্থাশালী ছিলো তাই তার খাবারের বর্ননা আমারও খুব প্রিয়।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ডাক্তার যে অজ্ঞান হননি তাই বেশী!!! বেশী খেতে চাওয়ার জন্য অস্থির?? হাহাহা। মজা পেলাম! আমার কাজিনের বাবু কে সেদিন নিয়ে গেলাম, একি সমস্যা। সে নাকি খায় না। বাসায় যতদিন ছিল আমার মনে হল ভালোই খায়। কাজিন আমারে পাত্তা দিল না। জোর করে নিয়ে গেল। স্যার কমপ্লেন শুনেই দিল হেসে। বললো, এত যে পড়াই সেসব কি কানে ঢুকে না? এই সমস্যায় ডাক্তার? :!> :!> :!> আমি তো লজ্জায় শেষ!
৫৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১০
নুভান বলেছেন: Click This Link
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: রান্না পারি না। আপনি তো আল স্টার দেখা যায়।
৫৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৭
টিনটিন` বলেছেন: নান্দুস খাবো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমিও যাইতে চাই
৫৬| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:২৭
সায়েম মুন বলেছেন: খাবার দেখলে লোভ সামলাতে পারিনা। ওজন বেড়ে যাচ্ছে তালগাছের মত। কবে যে হাঁটতে গিয়ে তালেও মিস করবো। ডাক্তার আপা খাবার না দিয়ে পথ্য দেন
২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৪৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তালগাছের মত লম্বা হওয়া শুনেছি, ওজন বাড়া টা আবার কি? ভাই আপনাকে আমি কি পথ্য দিব বলেন? পোস্ট পড়ে বুঝেন না আমার অবস্থা? দোস্তরা কোথাও খাইতে যাওয়ার আগে আমারে ফুনায়। তাইলে বলেন।
৫৭| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ২:০৭
সায়েম মুন বলেছেন: থাক আপনারে আর ডিষ্টার্ব না করি। পথ্য নাইবা দিলেন 
৩০ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৫৮| ১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৮
বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: আপু আপনি ব্লগে গরু রচনা লেখলে তাও মজার হবে ।
১১ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: গরু রচনা তো সবাই লিখে; আমি বরং ভেড়া রচনা লিখি!
৫৯| ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৩৪
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: খাবারের গল্প পছন্দ না। আমি খাবার তেমন পছন্দ করিনা, যতটা সিগারেট করি। সিগারেট কে খাবার বললে বলতে পারতাম আমি অনেক ভোজন রসিক। সিগারেট অবশ্য পছন্দ করি এটা ঠিক বলিনি। শেষ ৫-৬ বছরে ১-২ মাস করে অন্তত ১০ বার ছেড়ে দিয়েছি, কিছুই লাভ হয়নি। আবার ফিরে এসেছি এর কাছেই। আপনার পোস্ট ভালো হয়েছে। এটা দেখে আমিও ভাবছি সিগারেট কোনটা কেমন তা নিয়ে একটা পোস্ট দিব।
১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার যাবতীয় আবজাব পোস্ট পড়ে ফেলার জন্য। অনেক ভালো লাগলো।
সিগারেট? তাকে আমি ক্যান্সার এবং আরো ১০১টা রোগের ধারক-বাহক বলতে আমি রাজি, তবে তা কোনভাবেই খাদ্যের মাঝে পড়বে না। সিগারেটের গন্ধটাই সহ্য হয় না।
আপনি এক কাজ করতে পারেন, সিগারেট ছাড়ার জন্য হাসপাতালের কার্ডিওলজী আর রেসপিরেটরী ওয়ার্ড গুলো ঘুরে দেখতে পারেন। অবর্ননীয় কষ্ট আর মৃত্যুর ভয়াবহতা দেখলে সিগারেটের প্রতি বিতৃষ্ণা আসার চান্স আছে। তখন আর ফিরে নাও আসতে পারেন।
হু তা দিতে পারেন। ব্লগে আমি প্রায় ৩টা সিগারেট নিয়ে পোস্ট দেখেছি। এবং আমি নিশ্চিত সবাই সিগারেটের পোস্ট খুবই পছন্দ করে।
আবারো ধন্যবাদ।
৬০| ১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৭
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: কার্ডিওলজী আর রেসপিরেটরী ওয়ার্ড
এগুলা কি? জীবনে নামও শুনিনি। হাস্পাতাল হরর মুভির চেয়ে ভয় পাই। আমাকে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে থাকতে হয়নি।
১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা, সোজা বাংলায় হৃদপিন্ড আর ফুসফুসের রোগের ওয়ার্ডে।
আল্লাহ করুক কখনো আপনাকে থাকতেও যেন না হয়।
৬১| ১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৮
ফেরারী... বলেছেন: পোষ্টের ছবি দেখে যার জিভে পানি আসবেনা তার জিভে সমস্যা আছে btw আমার জিভে কিন্তু কোন সমস্যা নাই
১৮ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমারো জিভে সমস্যা নাই
৬২| ১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৬
নীরব 009 বলেছেন: আমারও একই সমস্যা। প্রায়ই ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। তখন আমার প্রথম প্রশ্ন থাকে, রুচি নেই। একদম খেতে পারি না। ডাক্তারও চুপ করে একটা দুটা ভিটামিন টেবলেটের নাম লিখে দেয়।
তবে আমিও বাইরের খানির জন্য খাই খাই করি আর খুব কষ্টে একটা বার্গার শেষ করতে পারি শেষ পর্যন্ত।
পোস্টে প্লাস।
১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তাহলে তো তোমার সাথে খাইতে যাওয়া ভালু!!! কম খাও!
৬৩| ১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:০২
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আপু কিছু আসে নাকি সব খেয়ে ফেলসো তোমরা ?
১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: এত্ত দিন আগের কথা!! কিছু কি আর থাকে?
৬৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
ত্রাতুল বলেছেন:
যাক বিসমিল্লাহ্ বলে খাওয়া শুরু করলাম! ওহ স্যরি পড়া শুরু করলাম!
আমার মনে হয় এইদেশে জন্ম নেয়া ভুলই হইছে।
খাওয়া-দাওয়ার কোন আগ্রহ নাই একদম। অনেকসময় পেইন মনে হয়!
কি করা যায় বলেনতো? শুনেছি বিয়ে-শাদী করলে কিছুটা পরিবর্তন হয়। কিন্তু তাওতো খুব কাছাকাছি হচ্ছে না!
কি যে হবে আমার!!
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: খাওয়া দাওয়া পেইন মনে হয়??? হায়, আমার কেন মনে হয় না? আমার তো খাওয়ার কথা মনে হইলেই সব দাঁত বাইরে আইসা পড়ে!!
আমাদের গ্রুপটাতে নজর বুলাইলেই টের পাবেন, কি অবস্থা! ফুড-ও-গ্রাফী
বিয়ে শাদীই এর একমাত্র উপায়! এই বাড়ী ঐবাড়ী দাওয়াত পাইলেই সব ঠিক!
৬৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৫
নীরব 009 বলেছেন:
১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: খালি ভেঙ্গাইলে হবে?? খাও তো আর না!
৬৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:৩৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনাদের ফুডোগ্রাফি পেইজটা ঘুরে আসলাম।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আশা করি লাইক ও দিয়েছেন!
৬৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:০৫
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
এত খাবার দেখানো ঠিক না।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন! নিজের পোস্ট তাই নিজেই দেখি না।
৬৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
আকাশটালাল বলেছেন: খিদা লাগছে
৬৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৬
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: রোগীদের বিটলামির কথা শুনে রাগ উঠে গেল......
৭০| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৮
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আমাকে এসে তার অ্যাটেন্ডেন্ট বলছে, “আপু, স্যুপ কি কাঁচা ডিম দিয়ে বানাবো?” :-& :-& :-& :-&
৭১| ২৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০০
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আমার বান্ধবি রা আমার নাম দিয়েছে- খাউকি
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০১
কারিমাট বলেছেন: ইতা খাইলে বদ হজম হইবে