![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি প্রায় প্রায়ই হারিয়ে যাই, এর কারণ রোমান্টিকতা নয়, অলসতা। প্রবল আলস্যবোধের কারণে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের খুঁজতে ইচ্ছে হয় না।
দিনটা শুরু হয়েছিলো স্বাভাবিক ভাবেই। রবিবার, ছুটির দিন। ছুটির দিনের সব নিয়ম মেনে চলছিলাম, দেরী করে ঘুম থেকে ওঠা...নাস্তা নিয়ে নাক সিঁটকানি...সবই। বেলা বারটার দিকে দেখা করতে গেলাম বান্ধবীর সাথে। আসলে বান্ধবী বলা ভুল...সোজা বাংলায় বললে জিগারের দোস্ত, ইংরেজীতে যাকে বলে Bestie আর নিজের ভাষায় বললে “সব আকাম-কুকামের নির্ভরযোগ্য সাথী”। আমি যে মাসে অস্ট্রেলিয়া এসেছি ঠিক তার আগের মাসে সেও এসেছে। তবে দুই শহরের মাঝের দূরত্ব প্রায় ১০০০ কিমি, অর্থাৎ প্রায় ১০-১১ ঘন্টার যাত্রাপথ। আমরা ধরেই নিয়েছিলাম ছয়-সাত মাস আগে দেখা হবার কোন সম্ভাবনা নেই। তবে আল্লাহ চাইলে কি না হয়। হঠাৎ করেই সে ৬ সপ্তাহের জন্য মেলবর্নে! যা হোক, একজন আরেকজনের বাসায় যেতে পারিনা, সেও দেড় ঘন্টার সফর; দুইজনেই থাকি শহরতলীতে। সুতরাং সময় পেলেই সিটিতে ছুটি দেখা করতে। সবকিছুই ছিল স্বাভাবিক... ট্রামের জন্য অপেক্ষারত অবস্থায় ঠান্ডা বাতাসের ঝাপটা খেলাম, ট্রামে উদাস ভাবে গান শুনলাম...ট্রাম থেকে নেমে বন্ধুকে জড়িয়ে ধরলাম... সিটি চষে বেড়ালাম গুগল ম্যাপ খুঁজে... কারণ ছাড়াই খ্যাক খ্যাক করে হাসলাম... চিৎকার করে কথা বললাম...ন্যানদোসে ঢুকে হইচই বাঁধিয়ে দিলাম... সবই স্বাভাবিক। চার ঘন্টা চার মিনিটের মত উবে গেলো...ফ্লিনডার্স রেল স্টেশনে ওকে বিদায় জানিয়ে আমি ট্রামে ফিরতি পথ ধরলাম।
রবিবারের ট্রাম, নিঃশ্বাস নেবার মত জায়গা নেই। মোটামোটি স্যান্ডউইচ অবস্থায় আছি, হঠাৎ দেখি একজন নেমে গেলো। কারো মাঝে খালি জায়গা নেবার আগ্রহ দেখা গেলো না। কারণ অতি সাধারণ, বাকি তিনটি সিটে তিনজন বৃদ্ধা বসে আছেন। অজ্ঞাত কারণে এখানকার পোলাপান বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের এড়িয়ে চলে; ঝুলে ঝুলে দাঁড়িয়ে থাকবে কিন্তু সেখানে বসবে না। আমি “এক্সকিউজ মি” বলতে বলতে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে এসে জায়গা দখল করলুম। বসার সাথে সাথে মিষ্টি হাসি দিয়ে একজন বৃদ্ধা স্বাগত জানালেন। প্রথমেই আমার দৃষ্টি আকর্ষন করলো তার কানের বেপরোয়া ধরনের লাল রঙের দুল জোড়া। আমি প্রতিউত্তরে ছোট্ট হাসি দিয়ে কানের মাঝে ইয়ারফোন ঢুকালাম। গান খুঁজতে খুঁজতে শুনতে পেলাম আমার পাশের লাল রঙের কোট পরা বৃদ্ধা (বয়সকালে মহিলা যে অপূর্ব সুন্দরী ছিলেন তা বলতে দুইবার দেখতে হয়না) বলছেন, “বাসায় যাবার আগে একটা মুরগী কিনবো। যদি আজ রাতে রেঁধে ফেলি আগামী দুইদিন চলে যাবে, কি বলো?” লাল দুল উত্তর দিলো, “কিভাবে রাঁধবে বলো তো! আমি সেদিন নেটে একটা চমৎকার রেসিপি দেখেছি”। ভীষন শান্ত চেহারার তৃতীয় বৃদ্ধা (ধূসর টুপি) উত্তর দিলো, “এসব বাদ দিয়ে ডায়েটিং এর চিন্তা করো! চেহারা কিন্তু দিনদিন খারাপ হচ্ছে!” সবার সম্মিলিত হাসি। লাল কোট হঠাৎ লালদুলের হাতের ব্যাগের দিকে ইঙ্গিত করে বললো, “আমরা কি খুব বেশী খরচ করে ফেলেছি নাকি আজকে!! যা দেখি সবই পছন্দ হয়, কি যে সমস্যা!” লালদুল উত্তর দিলো, “তোমারই তো দোষ! তোমারটা দেখেই তো আমি কিনলাম!” হাসতে হাসতে ধূসর টুপি বললো, “একটা গোপন কথা বলি, কাউকে বলো না। আমার মেয়েকে ডাক্তার বলেছে ২০ কেজি ওজন কমাতে। যদিও আমার মেয়ে স্বীকারই করে না যে তার ওজন ১০০ ছাড়িয়েছে!”
অত্যন্ত সাধারন কথা বার্তা, শুনে অবাক হবার কিছুই নেই...কিন্তু আমি তন্ময় হয়ে শুনতে লাগলাম। কিছুক্ষণ শুনেই বুঝতে পারলাম যে এঁরা দীর্ঘদিনের বান্ধবী। কতদিন হবে? অন্তত ১৫-২০ বছর, নাকি তারচেয়েও বেশী? তারা আড্ডা দিতে থাকলো... আমি চুপচাপ শুনতে লাগলাম। হঠাৎ করে মনে হলো আমি মেলবর্নের ট্রামে না...ঢাকা মেডিকেলের চত্বরে বসে আছি। পাংশু মুখে আমি আর ফারিয়া জামার প্যাকেট হাতে নিয়ে বসে আছি। একই রকম জামা কিনে এনেছি, এখন মাসের বাকিদিন গুলোর খাওয়া খরচ কোথা থেকে আসবে কে জানে! মিমো এসে ঘ্যান ঘ্যান করছে কেন তাকে ওয়ার্ডে রেজিস্টার স্যার বেশী প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে অপমান করে, আসিফ এসে বললো, “গোপন খবর শোন! অমুক কিন্তু তমুকের সাথে এক্কেবারে লিংকড আপ। একখান মারামারি বাঁধবো হাসপাতালে ঐ মাইয়া লইয়া, আমি নিশ্চিত!”
হঠাৎ কেউ একজন গায়ের উপরে এসে পড়লো। তাকাতেই একটা ছেলে অপরাধীর হাসি দিলো। আমি বিষ্মিত হয়ে চেয়ে রইলাম, আমার কাছে মনে হলো তানভীর দাঁড়িয়ে আছে, পাশে আবিদা। আমরা নেপালের ভয়ংকর এক দুর্গম জায়গায় লোকাল এক বাসে সবাই চিড়ে চিপ্টে হয়ে দাঁড়িয়ে-বসে আছি। সামনের রাস্তা মিলিটারি আটকে দিয়েছে, প্রায় এক দিন ধরে পেটে খাবার নেই, পানি খাইনি...কিন্তু আনন্দের কমতি নেই! এর মধ্যেই বাসে আয়োজন করা হয়েছে নৃত্য-গীতি অনুষ্ঠান...তারিক পিছন থেকে ভোকাল দিয়েই যাচ্ছে, প্রানশক্তির অভাব নেই!
ট্রাম এক স্টপে থামতে এশিয়ান এক মেয়ে উঠলো। ততক্ষণে ট্রামের ভিড় বেশ কিছুটা কমেছে। মেয়ে উঠে বসতে যেতেই পেছন থেকে আরেকটা মেয়ে ডাকলো। প্রথম মেয়েটির মুখে দ্রুত কিছু অভিব্যক্তি খেলে গেলো... বিষ্ময়...অবিশ্বাস অতঃপর বাঁধভাঙ্গা আনন্দ! চিৎকার করে দুইজন দুইজনকে জড়িয়ে ধরলো... সিটে বসেও তাদের হাসি থামে না। আমি অবাক হয়ে ভাবছি...ওরা কি আমি আর ফারিয়া না? পোখারায় স্বপ্নের প্যারাগ্লাইডিং শেষ করে ল্যান্ডিং করেই প্যারাসুট আর হেলমেট না খুলেই একজন আরেকজনের দিকে দৌড়! আহ কি আনন্দ...আমরা আকাশে উড়েছি!
আমি সজোরে মাথা ঝাঁকালাম...পাগল হয়ে যাচ্ছি মনে হয়। জানালা দিয়ে বাইরে তাকালাম... ৫/৬ জন ছেলে মেয়ে হাতে বার্গার আর কোক নিয়ে রাস্তার ধারে এক চত্বরে বসে হাসাহাসি করছে। মূহুর্তেই ছেলে মেয়ে গুলো হয়ে গেলো ফারিয়া, আসিফ, আহাদ, দীপন, চৈতী আর মালেকা! নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারলাম না যখন দেখলাম নীল রঙের শার্ট (যেটা আমরা সবাই শখ করে কিনেছি দিল্লী থেকে) পরে আমি নিজে ডমিনসের চকোলাভা হাতে নিয়ে চিৎকার করছি। সেকেন্ডের মাঝে পার হয়ে গেলাম জায়গা। কফি হাতে এক টুপি পরা মেয়ে হাসতে হাসতে যাচ্ছে একটা লম্বা ছেলের সাথে... মনে হচ্ছে টেম্পুর সাথে আমি হেঁটে যাচ্ছি, হাতে কফির বদলে কোকের প্লাস্টিকের বোতল... ডাস থেকে বের হয়ে ফুলার রোডের দিকে হেঁটে যাচ্ছি... নিরর্থক গন্তব্যবিহীন হন্টন! জানি না কোথায় যাবো, জানতেও চাই না কোথায় যাওয়া প্রয়োজন।
হাসির শব্দে চটকা ভাঙলো। তিন বৃদ্ধা প্রাণ খুলে হাসছে...আহ কি প্রাণবন্ত! লাল দুল লাল কোটকে মনে করিয়ে দিলো যে তার স্টপ চলে এসেছে প্রায়। লাল কোটের রূপবতী বৃদ্ধা আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বেরুবার অনুমতি চাইলো। আমি কি ভেবে জিজ্ঞেস করে ফেললাম, “আচ্ছা কিছু মনে না করলে একটা প্রশ্ন করবো? আপনারা কতদিন ধরে একজন আরেকজনকে চেনেন?” তিনজনেই মজা পেয়ে হাসলো, রূপবতী বললো, “probably you weren’t even born then!” স্টপ এসে গেছে, উনি নেমে গেলেন। আমার কাছে মনে হলো জিয়া ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ফারিয়াকে আমি আসিফ আর মিমো বিদায় জানাচ্ছি।
লাল দুলও বিদায় জানিয়ে পরের স্টপেই নেমে গেলো। এখন শুধু ধূসর টুপি আর আমি। অদ্ভুত এক আয়না মোড়া সুরঙ্গের মাঝ দিয়ে যাচ্ছি আজ আমি। কোনভাবেই মনে হচ্ছে না এটা অপরিচিত কোন দেশ, অজানা এক জায়গা। মনে হচ্ছে যুগ যুগ ধরে একই ঘটনা, একই কাহিনী বারবার ঘটে যাচ্ছে...শুধুমাত্র বদলে যাচ্ছে চরিত্রে অভিনয় করা পাত্র-পাত্রী। এই মূহুর্তে আমি ছিমছাম শান্ত মেলবর্নের রাস্তা আর জনবহুল কোলাহলপূর্ন ঢাকার রাস্তার কোন পার্থক্য পাচ্ছি না... সামনে বসা বৃদ্ধা আর আমার মাঝে কোন বৈসাদৃশ্যও চোখে পড়ছে না। বৃদ্ধা যে চরিত্রে প্রায় ৩০ বছর আগে অভিনয় করেছে সেই চরিত্র সময়ের পরিক্রমায় আমার কাছে এসে ঠেকেছে। ট্রামের ঐপ্রান্তে দরজার কাছে অপেক্ষারত কিশোরির ভূমিকায় আমি একসময় ছিলাম। হয়ত আমি দাঁড়িয়েছিলাম সিলেটের মীরের ময়দানে, দাঁড়িয়ে ছিলাম রিক্সার প্রতীক্ষায়। বৃদ্ধা ভাগ্যবতী, বয়স যে বেড়েছে তা টেরই পাচ্ছেনা। চিরযৌবনের গুপ্তরহস্য তার হাতের মুঠোয়…বন্ধুরা তাকে ঘিরেই রয়েছে। ইচ্ছে হলেই সে হতে পারে ২০ বছরের তরুনী অথবা চল্লিশোর্ধ নারী, বন্ধুরা তার বয়স বাড়তে দেয়না! আমি ১৯৯৮ এ যেতে পারছি না, ২০০৬ এ না, এমনদি ২০১১ তেও না...একা একা এত দীর্ঘ পথ পাড়ি দেয়া যায় না। টাইম মেশিনটা বড্ডো গোলমেলে, একা উঠলে ইঞ্জিন চালু হয় না। বন্ধুদের সাহায্য লাগে। অভিমানে দুই ফোঁটা অশ্রু ঝরলো। ধূসর টুপি হতভম্ব হয়ে আমার দিকে চেয়ে আছে...আমি মেঘলা দিনেও সানগ্লাসের দিকে হাত বাড়াই।
কিছু কিছু অর্থহীন দিন আচমকাই অকারণে আয়না মোড়া গোলকধাঁধা হয়ে যায়। অতীত বর্তমান সব মিলেমিশে একাকার হয়ে থাকে। প্রাণপণ খুঁজেও বাস্তবতার কঠোর পথ মেলে না, স্মৃতিগুলো আয়নার প্রতিবিম্বরূপে আঁকড়ে ধরে। ফাঁদে পড়া আমার মত মানুষগুলো ছায়া দেখে আশায় থাকে যে এরকম দিন আবার আসবে, নিশ্চই আসবে। এরকম কিছু আয়না দিবসই তাদের বাঁচিয়ে রাখে। আমি নিশ্চিত ঢাকায় অফিস ফেরত আমার বয়সী কেউ একজন বাসের ভীষন ভীড়ে এরকম আয়নার ফাঁদে পড়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলছে। আমার মত সেই আরেকজনকে দেখতে বড় ইচ্ছে হয় আমার। পাশে বসে বলতে ইচ্ছে হয়... তুমি একা না, আমিও আছি তোমার সাথে।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: দেখা ভালো নাকি না দেখা ভালো বুঝতে পারছি না! তবে হু খেলা বড়ই রহস্যময়।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
কয়েস সামী বলেছেন: পোস্টে প্লাস।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধইন্য্যা পাতা!
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
আরমিন বলেছেন: ঝাপসা চোখে পড়লাম!
এমনই হয়, এটাই জীবন!
প্রথম প্লাস।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হুমম, ঠিকই বলেছেন আপু।
উহু, দ্বিতীয় প্লাস! হাহাহা।
ধন্যবাদ।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
রাজীব হোসাইন সরকার বলেছেন: অদ্ভুত!!
ইটস লাইফ
++++++++
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু
৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: "আয়না মোড়া গোলকধাঁধা " কথাটা আজকেই প্রথম শুনলাম/
পোষ্টে ভালোলাগা আপু
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ রহস্যময়ী কন্যা।
৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১০
আফসিন তৃষা বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে চমকে গেলাম। অনেকদিন পর এত সুন্দর একটা স্মৃতিচারণ। এত ভালো লেগেছে ডায়েরীটা! আরো অনেক লিখবেন।
টাইম মেশিনটা বড্ডো গোলমেলে, একা উঠলে ইঞ্জিন চালু হয় না। বন্ধুদের সাহায্য লাগে।
দারুণ একটা কথা। গলার কাছে কান্না পাকিয়ে আসার মত। ভালো থাকবেন প্রিয় ত্রিনিত্রি
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: বন্ধুদের ভয়াবহ মিস করছি ভাই। পরিবার পরিজনের কথা বাদই দিলাম।
অনেক ধন্যবাদ তৃষা।
৭| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
িনদাল বলেছেন: দেশের লাগি পেট পুড়ে....
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তিন পৃষ্ঠা ধরে ইনিয়ে বিনিয়ে যা লিখেছি এক বাক্যে তা প্রকাশ করে দিলে!
৮| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
আর.হক বলেছেন: একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম। জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিয়েছিলাম উত্তর পাইনি।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই কোন পোস্টে দিয়েছিলেন? আমি তো চেক করে পেলুম না। তবে যদি ফেবুতে দিয়ে থাকেন তবে ভাই দুঃখিত, দীর্ঘদিন না ঢোকার জন্য ইমেইলে কি যে হয়েছে অ্যাকাউন্ট এক্সেস করতে পারছি না। চেঞ্জ করতে হবে মনে হয়
শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ!
১০| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন...।।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১১| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: স্মৃতির আয়নায় নস্টালজিক সময় !
ভালো লাগলো । আপনার বর্ননায় ঘোর লেগে যায় ।
আমি দাঁড়িয়েছিলাম সিলেটের মীরের ময়দানে, দাঁড়িয়ে ছিলাম রিক্সার প্রতীক্ষায়।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: সিলেটে বেশ কিছু সময় ছিলাম। স্কুল-কলেজ ওখান থেকেই।
আপনিও সিলেটের কি?
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১২| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
মৃন্ময় বলেছেন: ইটস মেইক মি লিটল বিট নস্টালজিক,
আফটার অল আই অ্যাম ইন অফিস......
ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন।
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনিও ভালো থাকবেন।
১৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
আরমিন বলেছেন: ত্রিনিত্র, আমার আগে দুইজন কমেন্টে প্লাস লিখলেও প্লাস বাটনটি চাপতে ভুলে গিয়েছিলেন কোনো কারনে, সেহজন্যই আমি মেনশন করেছি প্রথম প্লাস!
১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ও হো! তাই তো! আমি নিজে কমেন্টে পিলাচ লিখলেও মাঝে মাঝে বাটন চাপতে মনে থাকে না!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: জোশ একটা পোস্ট।+
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আয়না দিবস। চমৎকার একটা অনুভব। খুব ভালো লাগলো।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
১৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
বোকামানুষ বলেছেন: সময় যেন কাটে না বড় একা একা লাগে এই মুখর জনারণ্যে
নস্টালজিক পোস্ট
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু
১৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসাধারন পোস্টে ++++++
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী।
১৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সীমান্ত উন্মাদ বলেছেন: অসাধারন পোস্টে ++++++
এবং শুভকামনা।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা
১৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম , ++++++
ধন্যবাদ
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
২০| ১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
না পারভীন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লেখা । ১০ তম ভাল লাগা ।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
২১| ১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
ইলুসন বলেছেন: চমৎকার সুখপাঠ্য একটা লেখা আপু। ব্লগে ফিরে এসেছেন বলে ভাল লাগল, আশা করি আমাদের সবাইকে মনে আছে আপনার।
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কি যে বলো না!!!! নিজের মেডিকেলের ছোট ভাইদের আবার মানুষ কেমনে ভোলে। আছো কেমন? এখন তো আর স্টুডেন্ট নাই, নাকি?
২২| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সব আকাম-কুকামের সাথী!!হিহিহিহি মজা পেলাম গো
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ শুকনো পাতা।
২৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪
ইলুসন বলেছেন: উফ আপু মেডিকেলের কথা কেন বলেন! ব্লগে আমি আন্ডার কভার আছি, নাইলে সবাই কসাই ডাকে।
১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ও হো!!! আগে কইবা না!!
কসাই ডাকলে ছুরি নিয়া দৌড়াইয়া আইবা!! হুহ!
২৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২০
সায়েম মুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভাল লাগছে। আশা রাখি ভাল আছেন। শুভকামনা থাকলো।
পোস্টটা দাগ দিয়ে গেলাম। বেশ কিছুদিনের অনুপস্থিতির কারণে অনেক পোস্ট জমে গেছে। আস্তে আস্তে পড়তে হবে।
১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনাকে দেখেও অনেক ভালো লাগলো সায়েম ভাই। আছেন কেমন? আমি এত দিন ধরেই অনুপস্থিত যে সব লেখা একবারে কোন কালেও পড়ে উঠতে পারবো না। ধীরে ধীরে শুরু করেছি সবারটা পড়া!
২৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
কালোপরী বলেছেন:
১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
২৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অসাধারণ
সব মিলিয়ে তাহলে প্রবাস জীবন ভালই কাটছে। প্রথম প্রথম প্রবাসে এসে মনে হত কোথায় চলে এসেছি। সবকিছু ছেড়ে, প্রবার ছেড়ে একা একদম একা! ঠিক করেছি কি না সেটা বুঝতেই অনেক সময় চলে গিয়েছিল।
পোস্টে +++++++
১৩ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, আসলেই। তবে ঠিক করেছি না ভুল এসব নিয়ে যত কম ভাবা যায় ততই ভালো। জীবন আপনাকে টেনে এনেছে, এবারে চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করে যতটুকু ভালো থাকা যায় আরকি!!
ধন্যবাদ পিলাচের জন্য।
২৭| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
ডানামনি বলেছেন: পোস্টে মাইনাস দিলাম
কিছু কারণে মনখারাপ নিয়ে নেটে আসছিলাম, তোমার পোস্ট দেখে ভাবলাম হয়ত আবার কোন হাসির কাহিনি থাকবে। কিন্তু পড়তে পড়তে চোখে পানি চলে আসলো। আসলেই
মনে হচ্ছে যুগ যুগ ধরে একই ঘটনা, একই কাহিনী বারবার ঘটে যাচ্ছে...
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২১
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
কি করব বলো! মাঝে মাঝে দিন গুলি এমন ভাবে চারপাশ থেকে আঁকড়ে ধরে যে হাস্যরস খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে যায়।
আশা করি তোমার মন পোস্টে না হোক, অন্য কিছু দিয়ে বা অন্য কাউকে দিয়ে ভালো হয়েছে।
শুভ কামনা।
২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৫
আর.হক বলেছেন: জ্বী আপু .. ফেবুতেই দিয়েছিলাম। টেম্পু দাদা ভালো নি?
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আছুইন মন্দ নায়! আপনে ভালা নি?
২৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মুগ্ধ...
১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ জহির ভাই।
৩০| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
ডানামনি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৩১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
কিছু লিখতে ইচ্ছা করছে কিন্তু কি লিখবো বুঝতে পারছিনা।
অনেকক্ষণ চুপ করে বসে থাকলাম, তারপর কোত্থেকে জানি একটা দীর্ঘশ্বাস আসলো
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: রোনানের একটা অপূর্ব গান আছে না, যেটা নটিং হিল সিনেমায় ব্যবহৃত হয়েছিল...
তখনই কথাটা সবচেয়ে ভালো বলা হয় যখন কিছুই বলা হয় না!
৩২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।পড়তে পড়তে কোথায় হারিয়ে গেলাম।++++
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
৩৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার! ১৮ প্লাস(!)
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৩৪| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২২
নীরব 009 বলেছেন: সেদিন দুপুরে যাত্রাবাড়ির জ্যামে বসে গল্পটা পড়েছি। সত্যি বলতে এই লেখাটা আপনার সাথে যায় না। আই মিন, আপনার লেখা পড়তে এলে হাসিখুশি মুড নিয়ে আসি তো, তাই আর কি!!!
প্লাস
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, কিন্তুক মনে হইতাছে বৃদ্ধ হইতাছি
কিরাম কিরাম খালি দুঃখ দুঃখ কথাবাত্তি মনে হয়। বললে বিশ্বাস করবা না ফালতু টাইপ একখান লুতুপুতু গপ্পো ও লিখে ফেলছি, মন ফড়িং এর গল্প ফেইল!!!!
৩৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৬
ফ্রস্ট বাইট বলেছেন: you say it best, when you say nothing at all. কমেন্টের জবাবে ভালো যায়।
কিন্তু এই পোস্টের জন্য এটা যথার্থ
আর আমি আমি জানি জানি,
প্রতি রাতে হয়রানী, হারানো শব্দের খোঁজ।
Every night I do understand how words lose their way and
I wait for their return from maze.
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ইংরেজীটাই লিখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু এখানে ইংলিশ বাটন চাপলেও ইংলিশ লিখতে পারিনা। বাংলা হরফই আসতে থাকে, এইকারনে এই দুর্দশা!
হু, আপনাকে পিলাচ ভাই।
৩৬| ২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আপু, অনেক অনেক ভালো লাগা রেখে গেলাম। নিজের অসাধারণ বন্ধু ভাগ্য কে নিজেরই মাঝে মাঝে ঈর্ষা হয় :#> :#>
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আজীবন যেন নিজেকে ঈর্ষা করতে পারেন সেই কামনা রইলো।
৩৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫
নীরব 009 বলেছেন: খ্যাক। পোস্ট করবেন না? হে হে, লুতুপুতু গল্পের উপ্রে অন্য কোন গল্প নাই
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: তাইলে বলতেছো করবো? লুতুপুতু গল্প লিখে নিজেই কেমন যেন থতমত খেয়ে গেছি।
৩৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৮
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: কিছু কিছু অর্থহীন দিন আচমকাই অকারণে আয়না মোড়া গোলকধাঁধা হয়ে যায়। অতীত বর্তমান সব মিলেমিশে একাকার হয়ে থাকে। প্রাণপণ খুঁজেও বাস্তবতার কঠোর পথ মেলে না, স্মৃতিগুলো আয়নার প্রতিবিম্বরূপে আঁকড়ে ধরে। ফাঁদে পড়া আমার মত মানুষগুলো ছায়া দেখে আশায় থাকে যে এরকম দিন আবার আসবে, নিশ্চই আসবে।
খুব সুন্দর লাগল কথাগুলো ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++ কিছু না বলি ,
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: এত গুলা পিলাচ? আর কিছু বলতে হবে না। অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৬
মে ঘ দূ ত বলেছেন: "টাইম মেশিনটা বড্ডো গোলমেলে, একা উঠলে ইঞ্জিন চালু হয় না। বন্ধুদের সাহায্য লাগে।" - দারুণ বলেছেন! অনেক ভালো লাগলো স্মৃতিচারণ। কল্পনায় দৃশ্যগুলো সব যেন স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম।
আমার নিজেরও সময় সময় এইরকম ইচ্ছে করে সময়ের ডানায় চড়ে অতীতে চলে যেতে। বিষণ্ণ হয়ে যায় মনটা তখন।
লিখতে থাকুন এইরকম। আপনার লেখা পড়তে পারাটা সৌভাগ্য মনে হয় মাঝে মাঝে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: মেলানকোলি একটা অভিশাপ এবং বর- একই সাথে মনে হয় মাঝে মাঝে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০০
আহসান২২ বলেছেন: ভালো!
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: সময় এমন ভাবেই আটকে থাকে মুধু চরিত্র বদলায়...........
১৯ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হুমম.। ঠিক বলেছেন।
৪৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
জন ঢাকা বলেছেন: নষ্টালজিক হয়ে গেলাম। বয়স খুব বেশী হয়নি সবে ২৫ তার পর ও মাঝে মাঝে মনে হয় বুড়ো হয়ে যাচ্ছি। স্কুল জীবন টা খুব খুব মিছ করি। আপনার লেখা পরে আর ও বেশী করে মনে হচ্ছে সেই সব দিন এর কথা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মনে হচ্ছে যুগ যুগ ধরে একই ঘটনা, একই কাহিনী বারবার ঘটে যাচ্ছে...শুধুমাত্র বদলে যাচ্ছে চরিত্রে অভিনয় করা পাত্র-পাত্রী।
এইতো এক আজব খেলা.....
কেউ আয়নাতে দেখে - কেউ কখনোই দেখতে পায় না!!!!!
+++