![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি প্রায় প্রায়ই হারিয়ে যাই, এর কারণ রোমান্টিকতা নয়, অলসতা। প্রবল আলস্যবোধের কারণে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজের খুঁজতে ইচ্ছে হয় না।
আগে থেকেই প্রিঅর্ডার করা ছিলো, সেজন্য প্রকাশ হবার দেড়দিনের মাথায় বাসায় বই এসে হাজির। মোটাসোটা বিশাল প্যাকেট; পাশের ছেলেটি ভেতরে বই জেনে একটু আঁতকেই উঠলো।আমি প্যাকেট খুলে দেখলাম অনলাইনে যা দেখেছি সেই প্রচ্ছদের বইই এসেছে। ড্যান ব্রাউনের জন্য বইয়ের পৃষ্ঠাসংখ্যা এমন কিছু না, ইতিহাস আর রহস্য একত্রিত করতে গেলে এতটুকু লাগবেই। বৃষ্টি বৃষ্টি দিন ছিলো, এখনকার নিয়ম অনুযায়ী ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়ে কফি বানিয়ে বই নিয়ে বসে পড়লাম। সত্যি বলতে কি, একটু টেনশন নিয়েই বই খুললাম। কোন সন্দেহ নেই The Vinci Code পড়া শেষ করার আগেই আমি রবার্ট ল্যাংডন আর ড্যান ব্রাউন দুইজনেরই পাঙ্খা হয়ে গিয়েছিলাম আর তার বাকি বই সবই একটানে পড়েছি, কিন্তু The Lost symbol মোটামোটি একটা ধাক্কা দিয়েছিলো। কিছু অংশ তো রীতিমত কষ্টকর ভাবে বোরিং ছিলো। যাই হোক, প্রথমেই যে লাইনটা চোখে পড়ল সেটা হচ্ছে,
“The darkest places in hell are reserved for those
who maintain their neutrality in times of moral crisis”..
একটু নড়ে চড়ে বসলাম, কঠিন কথা বইকি। দান্তের অসংখ্য টনক নড়া লাইনের মাঝে একটি। ইতালিয় শব্দ ইনফার্নোর অর্থ হচ্ছে নরক। লাইনটা পড়েই দান্তের The Devine Comedy এর প্রথম ভাগ Inferno পড়ার জন্য মন আঁকুপাঁকু করতে লাগলো, জোর করে তা সরিয়ে ড্যান ব্রাউনে মনোনিবেশ করলাম।
“Seek and ye shall find” – দান্তের এই একটিমাত্র লাইন মাথার মাঝে নিয়ে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরের এক আধুনিক হাসপাতালে বিখ্যাত আমেরিকান প্রফেসর রবার্ট ল্যাংডনের জেগে ওঠা দিয়ে গল্পের শুরু। Retrograde Amnesia* (সোজা কথায় স্মৃতিশক্তির বিলোপ) এর জন্য কিছু টুকরো টুকরো ছবি ছাড়া সে কিছুই মনে করতে পারে না, আর এই ইমেজগুলো জোড়া লাগানোর মাঝ দিয়েই গল্পের টুইস্ট এন্ড টার্ন শুরু। ড্যান ব্রাউনের গতানুগতিক স্ট্যাটেজি অনুসারে হাসপাতালেই তার পরিচয় হয় অপূর্ব সুন্দরী ব্লন্ড ডাক্তার সিয়েনা ব্রুক্সের সাথে, যে পরবর্তীকালে পুরো উপন্যাসে ল্যাংডনের সাথী। সিয়েনা প্রকৃতি প্রদত্ত বিষ্ময়কর মেধা নিয়ে জন্মেছে এবং ছোটবেলা থেকেই তার আইকিউ ২০৮। বিশেষজ্ঞরা তার মস্তিস্ক পরীক্ষা করে বলেছেন যে ক্যানসার রোগের মতই দ্রুত বাড়ে তার মস্তস্কের নিউরন যে কারনে অসাধারন স্মৃতি শক্তি সম্পন্ন সিয়েনার নতুন কিছুতে দক্ষতা অর্জন করতে নামমাত্র সময় লাগে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ল্যাংডনের জীবন নেয়ার জন্য শুরু হয়ে যায় একের পর এক আক্রমন। কড়া ঘুমের ঔষধের প্রভাবে থাকা ল্যাংডন বাধ্য হয় সিয়েনার সাহায্যে হাসপাতাল থেকে পালাতে। অবাক হয়ে সে আবিস্কার করে তার প্রিয় টুইডের জ্যাকেটের সেলাই খুলে কে যেন বিপদজনক জৈব পদার্থের প্রতীক সম্বলিত বেশ ভারী এবং মসৃন ছয় ইঞ্চির একটা সিলিন্ডার ঢুকিয়ে দিয়েছে। অল্পক্ষণ পরেই তারা ধরে ফেলে যে সিলিন্ডারটা আসলে একটা প্রজেক্টর যার মাঝে আছে ইতালির রেঁনেসা যুগের বিখ্যাত চিত্রশিল্পি সান্দ্রো বত্তিচেলির আঁকা চিত্রকর্ম... L’inferno di Dante অথবা সহজ করে বললে ‘দান্তের দর্শনে নরক’। তবে চিত্রকর্মটি কেউ একজন সতর্কতার সাথে পরিবর্তন করে তাতে ঢুকিয়ে দিয়েছে কিছু অক্ষর এবং প্রতীকচিহ্ন। ল্যাংডন চায় আমেরিকান দূতাবাসের সাহায্যে দেশে ফিরতে কিন্তু এর জবাবে আসে আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত এক গাড়ি সেনা বাহিনী। জৈবিক তাড়নায় ল্যাংডন এবার সিদ্ধান্ত নেয় যে তাকে জানতে হবে কি আছে এই চিত্রকর্মে যার জন্য তার জীবন আজ সংশয়ের মুখে। জীবন বাজী রেখে সে ঘুরতে থাকে ফ্লোরেন্সের মহাসড়ক থেকে সরু গলিতে, এক জাদুঘর থেকে অপর প্লাজায়, রেঁনেসা যুগের বিখ্যাত সব স্থাপত্যকলার নিদর্শনগুলোতে।
সংকেত পাঠোদ্ধারের এক পর্যায়ে সে আতংকের সাথে লক্ষ্য করে যে এক অসম যুদ্ধে কোন হাতিয়ার ছাড়াই সে নেমেছে যেখানে তার প্রতিপক্ষ পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত জৈবরাসায়নবিদ যে একই সাথে মানবদেহের দুর্বলতা দূরীকরনের জন্য জিনের পরিবর্তন সাধন তত্ত্বের শক্তিশালী প্রবর্তক। মেধাবী বিজ্ঞানীর মতে বর্তমানে পৃথিবীর মানুষের যাবতীয় কষ্টের মূল হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদের স্বল্পতা এবং যথেচ্ছ ব্যবহার। সম্পদ বাড়ানো সম্ভব নয় তবে মানবজাতির ক্রমবর্ধমান সংখ্যা কমিয়ে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। দান্তের একনিষ্ঠ ভক্ত হিসেবে সে বিশ্বাস করে স্বর্গের উচ্চতায় উঠতে গেলে প্রতিটি মানুষকে প্রথমে পতিত হতে হবে নরকে, অতঃপর প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে তার কৃত পাপসমূহের। তেরশ শতাব্দির ব্লাক ডেথ নামে কুখ্যাত প্লেগ ছিল সে সময়ের ত্রাণকর্তা। প্লেগের ফলে ইউরোপের ৭৫-৮০ ভাগ মানুষের মৃত্যু ঘটলে প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্যে রেঁনেসা যুগের আবির্ভাব হয় যেটা স্বর্গের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। মানব জাতির কল্যাণসাধনে বর্তমানের ৭ বিলিয়ন জনসংখ্যা ৪ বিলিয়নে নামিয়ে আনার জন্য সে পৃথিবীর কোন এক অংশে লুকিয়ে রেখেছে তার ভয়াবহ জৈব অস্ত্র যা প্লেগ থেকে কোন অংশে কম নয়। মরার ওপর খাঁড়ার ঘার মত ল্যাংডনের পিছনে লেগেছে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা(WHO) এবং এক অজ্ঞাত গুপ্তসংগঠন “কনসোর্টিয়াম” যে শক্তিতে WHO এর চেয়ে কোন অংশে কম নয়। বিজ্ঞানী আত্মহত্যার পূর্বে রেখে গেছে এই ছয় ইঞ্চির সিলিন্ডারের মাঝে কিছু সাংকেতিক চিহ্ন যা আর একদিনের মাঝে পাঠোদ্ধার না করলে মানব জাতির উপরে নামবে মৃত্যুর কালো ছায়া।
এরকম টান টান উত্তেজনা বলতে গেলে উপন্যাসটির প্রথম থেকে প্রায় শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন মিস্টার ব্রাউন। কলমের খোঁচায় মূহুর্তে মূহুর্তে যেমন শত্রুকে বানিয়েছেন বন্ধু তেমনি বিপরীতটিও করেছেন দক্ষভাবে। এক চ্যাপ্টার শেষ করতে না করতেই পরের চ্যাপ্টারে কি যে হবে সেটা নিয়ে টেনশন শুরু হয়ে যায়। পুরো বইটি লেখা হয়েছে দান্তের ইনফার্নোর ছায়ায়, সাথে ব্রাউনীয় সুলভ অ্যাডভেঞ্চার। এই জাতীয় বইয়ের জন্যই ইংরেজী শব্দটির জন্ম- unputdownable!
আমার কথাঃ
পাঠক হিসেবে আমি খুব উঁচু মানের নই। বলছি না যে আমার বইয়ের তাকে ক্রাচের কর্ণেল বা ওরহান পামুকের বই নেই, তবে অ্যাডভেঞ্চার, হরর, ভ্রমন আর গোয়েন্দাগল্প আমাকে টানে বেশী। একারনে ড্যান ব্রাউন যথেষ্ট সমালোচনার মুখে পড়লেও এখনো রবার্ট ল্যাংডন চরিত্র আমার বেশ প্রিয়। দ্য লস্ট সিম্বলে ব্রাউন পাঠকদের যেরকম নিরাশ করেছেন, তার থেকে বের হবার আন্তরিক প্রচেষ্টা বইটিতে দেখা যায়। যদিও বেশ কিছু দৃশ্যে পাঠকের মনে হবে যে এরকম বর্ণনা তারা আগেও পড়েছেন অন্য কোন বইতে। গল্পের কাহিনী জমাতে পারলেও শেষটা করেছেন একেবারে নিরামিষ ভাবে এবং তা কিছুটা অসমাপ্তও। “শেষ হইয়াও হইলো না শেষ” ছোট গল্পে মানায়, প্রায় ৫০০ পৃষ্ঠার রোমাঞ্চ উপন্যাসে তা বেমানান। সত্যি বলতে কি, বইটি পড়ার পরে মনের ভেতর অতৃপ্ততাই কাজ করে বেশী। তারপরেও রোমাঞ্চপ্রিয় পাঠকদের আমি বইটি অবশ্যই পড়ার জন্য সুপারিশ করবো কারন ড্যান ব্রাউনের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনাযুক্ত সাবলীল লেখনী এবারেও পাঠকের মন কাড়তে বাধ্য।
***********************************************
এক নজরে বইটিঃ
নামঃ ইনফার্নো
লেখকঃ ড্যান ব্রাউন
ধরনঃ রহস্যোপন্যাস/ গোয়েন্দা উপন্যাস/ রোমাঞ্চ উপন্যাস
প্রকাশকালঃ ১৪ই মে, ২০১৩
পৃষ্ঠাঃ ৪৬১
মূল্যঃ নীলক্ষেতে কিনলে খুব বেশী হবার কথা না!
************************************************
**********
*Retrograde Amnesia: অ্যামনেশিয়া অর্থ স্মৃতিশক্তি বিলুপ্ত হওয়া। Retrograde amnesia বা পশ্চাৎগামী স্মৃতিভ্রংশের রোগী যে সময়ে স্মৃতি হারিয়েছে সেই সময় এবং তার পূর্বের বেশ কিছু সময়ের (নির্দিষ্ট নেই, দিন, মাস এমনকি বছরও হতে পারে) স্মৃতি ভুলে যায়। কিন্তু জ্ঞান ফিরে পাবার পর থেকে তার নতুন স্মৃতি তৈরীতে কোন সমস্যা হয়না। এটা বিভিন্ন কারনে হতে পারে; যেমন- দুর্ঘটনা, ব্রেন ড্যামেজ অথবা মানসিক আঘাত। কিছু ঘুমের ঔষধ অথবা নেশার ঔষধ উচ্চমাত্রায় সেবনের ফলেও এই রোগ দেখা দিতে পারে।
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: সে কি! পারলে আরেকবার চেষ্টা নিয়েন! ভাল ই লেখেন কিন্তু!
২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
বাগসবানি বলেছেন: গল্পের বইটা না পড়ে রিভিউটা পড়তে পারতেছি না । দ্য লস্ট সিম্বলটা এখনও পড়া হয়নি । ভাবছিলাম সময় করে পড়ব । কিন্তু আপনি তো দেখি ঐটাকে খরচের খাতায় ফেলে দিলেন ।
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: উহু ভাই রিভিউ পড়ে ফেলতে পারেন। আমি আসল কাহিনি ফাস করিনি!
তবে লস্ট সিম্বল খরচার খাতায় ফেলতে পারেন। একটা পড়ার সময় থাকলে এটি পড়ুন!
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এতো এতো পৃষ্ঠা উল্টানোও তো কথা
আর পড়া!
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ে দেখতে হবে। ড্যান ব্রাউনকে আমার বেশ ভালো লাগে।
ইদানিং সময় করতে পারছি না। আশা করি হতাশ হব না।
ধন্যবাদ রিভিউ এর জন্য।
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনাকেও ধনেপাতা!
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
সোহাগ সকাল বলেছেন: পরে সেই সাংকেতিক চিহ্ন কি বুঝতে সক্ষম হয়েছিলো? রিভিউ পড়ে তো বইটার জন্য আমার মন আঁকুপাঁকু করছে!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ভাই সংকেত উদ্ধার না করলে কি আর পাঠক মিস্টার ব্রাউনকে আস্ত রাখবে?? হাহাহা।
বইটা অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পাঠকদের ভালোই লাগবে আশা করি।
৬| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: পড়তে হবে
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাবে?
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: প্রকাশিত হয়েছে মাত্র গত মাসে। এত সকালে অনুবাদ পাওয়া যাবার কথা না। আর আমার একটি অনুবাদ খুলে দেখার একটু সুযোগ হয়েছিলো। আমার মনে হয় ব্রাউনেরটা ইংলিশই পড়া ভালো।
৮| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
আর.হক বলেছেন: না রিভিউ পড়িনি। শুধু প্রথম প্যারা পড়ছি। ............ আকর্ষন নষ্ট হয়ে যাবে। শুধু বইটার নাম মনে রাখলাম ............ ইনফার্নো..............। ড্যান ব্রাউন মানেই ভিন্ন এক স্বাদ। এক রাতের কাহিনী পড়তে একরাত তো পার করে দিয়েছিলাম না ঘুমিয়ে।
কাহিনীকে কিভাবে টেনে পাঠককে আশংকায় রেখে কিভাবে বইয়ের শেষ লাইন পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয় তা ড্যান ব্রাউন খুব ভালো ভাবেই জানেন,,,,,,,,,,,,,,
আপনিও কিন্তু কম না। আপনার লেখা পড়ার শুরু করলে শেষ লাইনে যেতেই পাঠক বাধ্য।..... থ্যাংকু।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়ার জন্যও ধন্যবাদ ভাই। আশা করি আরেক ড্যান ব্রাউন ফ্যানেরও বইটি পছন্দ হবে।
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
আর.হক বলেছেন: আগামী বই মেলায় আশা করি বাংলা অনুবাদ পাবো।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, ইনশাল্লাহ।
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইদানীং বই পড়া হয়ে উঠে না। বড় বেশী বাজে অভ্যাস হয়ে গেছে। কিছুদিন আগে হিন্দু ধর্মের উপর লেখা একটি বই জোগাড় করেছিলাম। অনেক আগ্রহ নিয়ে প্রথম দিন দুই পাতা পড়ে রেখে দিলাম। আজ প্রায় মাস হতে চলল ব্যস্ত থাকার কারনে আর পড়াই হচ্ছেনা।
তবে আপনার লেখাটি পড়ে বইটি সম্পর্কে আগ্রহ জন্মাল। সময় করে পড়তে পারলে ভাল হত।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমারও বই পড়ার অভ্যাস অনেক কমে গেছে। তবে অ্যাডভেঞ্চার বই পেলে ছাড়ি না আরকি!!
ব্যস্ততা কমলেই বইটি ধরুন। বারবার কাজ এসে বাগড়া দিলে মেজাজ খারাপ হবে!
১১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
রিভিউ পড়ে মনে হল ভালো লাগলো। পড়ে দেখবো।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
সময়ের কন্ঠস্বর বলেছেন: পড়ে ফেলব খুব তাড়াতাড়ি। রিভিউ ভাল লেগেছে
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
বইয়ের পোকা বলেছেন: ভাই, আপনিতো বাইরে থেকে এনে পড়ে ফেললেন। আমার কি হবে? পিবিএস এ নাকি পাওয়া যাবে, ২৪০০ টাকা দাম। মাথা নষ্ট। কয়টা দিন বুকে পাথর চাপা দিয়া ওয়েট করতেই হইব!!!!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: নীলক্ষেতের উপরে ভরসা রাখুন ভাই। এখনো যদি না পাওয়া যায়, তবে আর সপ্তাহ দুয়েকের মাঝে পাবেনই!! পিবিএস বাদ দেন! আর কিছুদিন অপেক্ষা করে ১২০/১৩০ টাকার মাঝে কাজ সারেন!
১৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: রিভিউ চমৎকার হয়েছে।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার নিকটি আমার অতি পছন্দের একটি বাক্য।
১৫| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
বোকামন বলেছেন:
কিন্ডোল এডিশন(ই-বুক) .... দাম খুব বেশী ...
দাম কমলে ডাউনলোড দিবো।
রিভিউ খুব চমৎকার হয়েছে !!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কিন্ডেলে কত? আই প্যাডে দেখলাম ১৪ ডলার! আমি মূল বইটি কিনেছি ১৮ ডলারে। দাম অবশ্যই বেশী! প্লাস সেদিন কিছু রিভিউ পড়ছিলাম যে অনেকসময় বই গুলো নাকি ভাল করে এডিট করা থাকে না। আপনি স্যাম্পল হিসেবে যে এক চ্যাপ্টার দেয় ওটা পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি ওতেই আপনার মাথা আরো নষ্ট হবে। হাহাহা।
১৬| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাই ২৪০০ টাকা !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: বাদ দেন ভাই, নীলক্ষেত থেকে কিনেন!
১৭| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: পড়েছি । তবে ড্যান ব্রাউন তো ঐ জন্য এক বার পরে আহ্লাদ মিটে না , সব কিছু বুঝতেও পারি না ।
রিভিওর জন্য ধন্যবাদ ।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, এটা ঠিক। যেমন ভিঞ্চি কোড আমি তিনবার পড়েছি। তবে এটা তিনবার পড়ার মত না। ভিঞ্চি কোড ভিঞ্চি কোডই!!
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৮| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
িনদাল বলেছেন: ১১০ টাকা আপনি কত দিয়ে কিনসেন ?
আমার রবার্ট ল্যাংডন আর ভাল লাগে না, পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা ত্যানা প্যাচানোর পর ফালতু এন্ডিং দেয়, অনেকটা মিসির আলীর মত। এর চে ড্যান ব্রাউনের ইন্ডিপেন্ডেন্ট বই গুলা (রবার্ট ল্যাংডন সিরিজ বাদে যেগুলা) অনেক ভাল।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: নীলক্ষেতে চলে এসেছে?? চমৎকার! নীলক্ষেত রক্স!
আমি অবশ্য এখানকার অনুযায়ী একটু কমে পেয়েছি। ১৮ ডলার পড়েছে কারণ প্রকাশের আগেই আমি প্রি অর্ডার করে রেখেছিলাম। আরেকটা কারণ অবশ্য ছিল, তিনজন ভাগ্যবাদ ব্যক্তি ব্রাউনের অটোগ্রাফসহ বই পেয়েছে যারা প্রি অর্ডার করেছে। আমার ভাগ্য আমার মতই...সাদা পুস্তক পেয়েছি
ত্যানা পেচানি মন্দ হয়নি। আর ইন্ডিপেন্ডেন্ট বই তো মাত্র দুইটা! তারমাঝে ডিসেপশন পয়েন্ট আবার আমার পছন্দ হয়নি!
১৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পড়ব বই, রিভিউ ভালো।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: শুভ কামনা!
২০| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রিভিউ ভাল লাগলো । বইটি পড়া হয়নি। মাঝে মাঝে মনে হয় এত সময় কোথায়?আবার লোভ ও হয়। পোস্টে +
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: রবার্ট ল্যাংডনকে নিয়ে লেখা ৪ টা উপন্যাসই পড়ার ইচ্ছা আছে। রিভিউ ভাল লাগল
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: সময় করে পড়া শুরু করে দিন!!
ধন্যবাদ।
২২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
ডানামনি বলেছেন: পোস্টে +++
বিশাল ইচ্ছা হচ্ছে কিনে ফেলতে, তবে আপাতত মাস খানেকের মধ্যে সম্ভব না।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: মাস খানেক এমন কিছু সময় না! দেখতে দেখতেই চলে যাবে!
ধনে পাতা!
২৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
poops বলেছেন: ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাবে?
এই বইটার অনুবাদ বের হবে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে। এমাসেই।
ইবুক এখান থেলে ডাউনলোড করতে পারেন-
http://filespeedy.net/download/41058/OGVlY
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: চমৎকার!!!! এরকম কাজের একটা লিঙ্ক দেবার জন্য আপনাকে শত কোটি ধনে পাতা!
২৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: রিভিউ পড়ে ভাল লাগছে
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
ড্যান ব্রাউন এখনো পড়িনি। শুরু করেছিলাম কিন্তু অনেক কঠিন লাগছিলো বলে শেষ করা হয়নি।
একটা রিকোয়েস্ট ছিলো আপু, নিজের লেখার পাশে পাশে মাঝে মাঝে দুই একটা অনুবাদ করতে পারেন?? বাংলায় ভালো অনুবাদের খুব অভাব।
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়া শুরু করে দেন। অবশ্য আমি অনুবাদগুলোর খবর জানি না, অনুবাদের দাম বেশী হয় বলে নীলক্ষেত থেকে ইংলিশগুলাই কিনে আনি
বাতিঘর প্রকাশনীর অনুবাদ পড়তে পারেন। আমি প্রতিবারই বইমেলা থেকে অনুবাদ কিনি, সেবার পরে ওদের অনুবাদ আমার ভালো লাগছে। কোন কাঠিন্য নাই।
আমি আসলে এক বিশাল উপন্যাস অনুবাদে হাত দিয়েছিলাম, তিন চ্যাপ্টার করে খেই হারিয়ে বসে আছি। শব্দ ভান্ডার আমার ব্যাপক কম। এত কম জ্ঞান নিয়ে অনুবাদ করা কষ্ট সাধ্য। প্লাস আমি যা অনুবাদ করবো আপনার পছন্দ হবে কিনা সন্দেহ আছে। আমি ফ্যান্টাসি জাতীয় গল্প পছন্দ করি, ওগুলোর চারপাশেই ঘুরঘুর করি।
২৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৩
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: আপা আমার ধারণা আমি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মানুষ যে বইটা পড়ে শেষ করেছি। ১৪ মে রিলিজ পেয়েছে, আমি ১৭ মে রাতে শেষ করেছি। আমার ধারণা একটা রেকর্ড কইরা ফালাইছি!
ড্যান ব্রাউন কিন্তু বিশাল একটা ভুল করছে। বেনজোডায়াজেপিন খাইলে কোন অ্যামনেসিয়া হয়? retrograde or anterograde? yes, it was anterograde amnesia. সুতরাং ড্যান ব্রাউন এইখানে মহা একটা ভুল করছে।
ফিনিশিং এ সে পাঠককে ব্যাপক কনফিউশনের মধ্যে ফালায়া দিছে। একে তো পৃথিবীর ওয়ান থার্ড মানুষকে স্টেরাইল করা অসম্ভব, আর করতে পারলেও সারা পৃথিবীতে হাউকাউ লেগে যাবে। সব মিলায়ে ফিনিশিং পইড়া মাথা ফাঁকা হইয়া গেছে।
সব মিলায়ে ভালো।
১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অবশ্যই তুমি বাংলাদেশের প্রথম মানুষ!! আমি তো বই হাতেই পাইলাম ১৭ তারিখ দুপুর ১২-১টার দিকে!!! শুরু করতে করতে ১৮ তারিখ সন্ধ্যা! কিন্তু এত্ত তাড়াতাড়ি পাইলা কেমতে ভাই??? কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো!
ভাই ওইটুকুর জন্য ওরে মাফ দিলে হয় না? কারণ আমার নিজেরও মনে ছিল না! সুতরাং আমার তরফ থেকে মাফ। হাহাহা
ফিনিশিং অতি ফালতু হইছে। আমার মাথায় বিধ্বংসী অস্ত্র আসতেছে না, কিন্তু অবশ্যই বেটার দ্যান দিস!
হু, সব মিলায়ে ভালাই।
২৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: ত্রিনিত্রিপু, সুন্দর রিভিউ
তিয়াস ভাই, আমি ১৮ই মে । শিট ম্যান!! অল্পের জন্য
১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: থাঙ্কু রমাকান্ত। কিন্তু আগে বলেন এত তাড়াতাড়ি পড়লেন কেম্নে!
২৮| ১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
ইউসুফ খান বলেছেন: ভিঞ্চি কোড- পড়েই ব্রাউনের ফ্যান হয়ে যাই। 'ইনফারনো'- এর অনুবাদটাও কালেক্ট করার পথে। অনেক সুন্দর রিভিউ আপু। পড়ার আগ্রহটা বেড়ে গেলো।
+++++
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: অনুবাদ বের হয়ে গেছে?? চমৎকার!
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২৯| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার রিভিয়্যু পড়ে মূল বইটি পড়ার আগ্রহ বেড়ে গেল! প্লাস।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ জুলভার্ন ভাই।
৩০| ১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২০
ইলুসন বলেছেন: লস্ট সিম্বল অর্ধেক পইড়া থুইয়া দিছি! বাকিটা পরে পরে করে আর পড়া হয় নাই। মাঝে কাহিনী অনেক বোরিং হয়ে গেছিল। দেখি সময় করে এটা পড়তে হবে। আর মুভি কবে বানাবে সেই অপেক্ষা করলেও হয়। মুভি দেখলে আর কষ্ট করে পড়া লাগবে না।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হু, তবে এইটা মুভি বানাইতে অনেক ত্যানা প্যাঁচাইতে হবে।
লাফা ঝাঁপার চেয়ে কথা বার্তা বেশী।
মুভি ভাললাগে না, দৌড়াইতে দৌড়াইতে কথা কয়। আমি শামুক জাতীয়, বই এ খুশী!!!
৩১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
রাকিব বলেছেন: “The darkest places in hell are reserved for those
who maintain their neutrality in times of moral crisis”..
কঠিন কথা....দ্য দা ভিঞ্চি কোড পড়ে রবার্ট ল্যাংডনের প্রতি অনুরক্ততা থেকে এঞ্জেল্স এন্ড ডেমন্স ও ভাল লেগেছিল। মুভির মধ্যে ঐটাই ভাল। ডিসেপশান পয়েন্টও ভাল। ডিজিটাল ফোরট্রেস মোটামুটি। বাংলাদেশে যেসব বাংলা অনুবাদ পাওয়া যায়, তার মান ভাল না। ইংরেজিগুলোই পড়েছি। দ্য লস্ট সিম্বল ৩০ পৃষ্ঠা পড়ে আর পড়িনি। আসলে আমারো বেশি ভাল লাগে রহস্য-রোমাঞ্চের সাথে এডভেঞ্চার; সাথে চার্লস ডিকেন্স, আলেকজান্ডার দ্যুমা, রবার্ট লুই স্টিভেনশন, মার্ক টোয়েনদের মত লেখকদের ক্লাসিক লেখাগুলা।
ভৌতিকতা বইটা ভাল লাগে নাই......
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা, আপনার লাস্ট লাইনটা পড়ে ভীষন মজা পেলুম। আগের প্যারায় বাঘ সিংহের কথা বলে পরের লাইনে বললেন তেলাপোকা পছন্দ হয় নাই। হাহাহা। বই অত্যন্ত সাধারণ, খুব বেশী ভালো লাগার মত কিছু হয়ও নাই।
লস্ট সিম্বল বেশী ভালো না মানি, তাই বলে ৩০ পৃষ্ঠাতেই বিরক্ত হয়ে গেলেন? আরেকটু ট্রাই দিতে পারতেন, যদিও আলটিমেটলি বিরক্তিটাই মনে হয় থাকতো।
আমার প্রিয় লেখকের লিস্টি বিশাল বড়। তবে তার মাঝে আপনার চারজনও আছে।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৩২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নস্টালজিক বলেছেন: গোছানো রিভিউ! পারফেক্ট!
শুভেচ্ছা ত্রিনিত্রি!
ভালো থাকুন নিরন্তর!
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্যও শুভ কামনা।
৩৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
শাওণ_পাগলা বলেছেন: ড্যান ব্রাউনের অ্যাঞ্জেলস অ্যান্ড ডিমন্স সবচেয়ে প্রিয় বই। ইনফার্নো পড়লাম, দ্য লস্ট সিম্বল থেকে অবশ্যই বেশী ভালো। তবে প্রতিবারই সুন্দরী নারীকে সহযোগী হিসেবে পেয়ে যাওয়া আর টাইট সিচ্যুয়েশনে একদম লাস্ট মিনিটে পার পেয়ে যাওয়া টা অনেকটাই cliche মনে হয়েছে। থ্রিলারে আরেকটু নতুনত্ব আনা যেতেই পারতো।
ডিভাইন কমেডির লিটারারী অ্যাস্পেক্টস নিয়ে খুব কম লেখা ছিলো ছোট খাটো ইনফরমেশন আর রেফারেন্স ছাড়া। আমার কাছে কেন যেন মনে হয়েছে ডিভাইন কমেডিকে শুধু মাত্র কাহিণী প্লটিং এর জন্যেই ব্যবহার করা হয়েছে। আরেকটু ডিভাইন কমেডি নিয়া কচলাতে পারতেন। যতটুকুই অবশ্যি করেছেন ততটুকুতেই অনেকে ডিভাইন কমেডি তে অন্তত পক্ষে নজর বুলাবে। ভালো ছিলো বইটা।
(ড্যান ব্রাউনকে বেশী ভালো পাইতো তাই বেশী বেশী চাই আর কি)।
রিভিউ ভালো হয়েছে। ভালো লাগা দিয়ে গেলাম।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনি একদম আমার কথা টা বলে ফেলসেন। প্রত্যেকবার নতুন নারী আনার দরকার কি? এঞ্জেল অথবা ভিঞ্চি কোডের নায়িকাকেই আরেকবার আনলে কি সমস্যা? এমন তো না যে দীর্ঘদিন বিচ্ছেদ বলে আবার এক সাথে অ্যাডভেঞ্চার করা যাবে না!
ডিভাইন কমেডি নিয়ে বেশী টানা হেঁচড়া করলে অনেক পাঠকের হোঁচট খাবার সম্ভাবনা ছিল। আমি বইটি ডাউনলোড করে আপাতত কিছুই বুঝতে পারছি না। এমনকি ইনফার্নোর লাইনগুলা পর্যন্ত খুঁজে পাচ্ছি না। একারনেই মনে হয় এই কাজ।
অনেক ধন্যবাদ।
৩৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৮
পাগলামৃদুল বলেছেন: পড়তে হবে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৩৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
শাওণ_পাগলা বলেছেন: সহমত।
ডান্টের ডিভাইন কমেডি ডাউনলোড করেছি। দেখা যাক কতটুকু যাইতে পারি। ইনফার্নো পার্ট টা শেষ করাই লক্ষ্য।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০১
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আমি যেটা ডাউনলোড করেছি সেটা অতি কঠিন। সেদিন একটা বই এর দোকানে একটা দেখে ভীষন পছন্দ হয়েছে, একপাশে ইতালিয় আরেক পাশে অনুবাদ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে টাকা পয়সার অভাব। তাই কিনতে পারলাম না।
৩৬| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনের ভৌতিকতা কিনলাম। সামনে রিভিউ লেখার ইচ্ছা রাখি
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০২
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ক্রসড ফিনগার। কিঞ্চিত ডরাইলাম। হাহাহা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৭| ২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
জ্বী আপু, ফ্যান্টাসি আমারও অনেক পছন্দ।
আর প্রথমেই বিশাল উপন্যাসের পিছে লাগলেন কেন?? ছোটমোট কিছু দিয়ে শুরু করেন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ছোট মোট বলতে? আমার আসলে বিদেশী ছোট গল্প খুব বেশী কালেকশনে নেই। দেখি এক দুই পর্ব ব্লগে দিয়ে দেখবো কেউ পড়ে কিনা!
৩৮| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৪
িনদাল বলেছেন:
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কি দরকার এত মিল টিল খুঁজার!!!
একটা ডিম পাইলে এখন স্যান্ডুইচ বানায়ে খেয়ে নিতাম!থুক্কু ইফতারের সময় খেয়ে নিতাম
৩৯| ২৬ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আবার কোথায় গেলেন??
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: এইইইই এইখানে সেখানে!
৪০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
কালোপরী বলেছেন:
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৪১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: চমৎকার রিভিও লিখছো। গুডরিডস থেকে আমিও পড়েছিলাম। ভালো লেগেছিল অনেক। কিন্তু তোমার মতো এত সুন্দর রিভিও লিখতে পারতাম না কখনোই। সো থ্যাংকস
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কি যে বলেন আপু!! এটা স্যাটায়ার লিখে ফেলেন! হাহাহা।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
৪২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৫
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: রিভিউ পড়ে আগ্রহ জন্মাল ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: পড়ে ফেলুন সময় করে।
৪৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
বায়স বলেছেন: এইটা কিছু হইলো ???
উত্তম মাইনাস সহকারে ইটা দিয়ে গেলাম ।
এই বই না পড়া পর্যন্ত এখন পেটে ভাত সিঙ্গারা চা কিছুই হজম হবে না । মাথার গোবর পুড়তেই থাকবে - পকেটে নাই ফুটা পয়সা - নীলক্ষেত এখন পূর্ণিমার চাঁদ - আপনি এতো খারাপ কেন ? আপনি এতো খারাপভাবে লিখলেনই বা কেন ?
আমার কী হবে ? @ নিদাল - একটি সমকোণী আর একটি সমবাহু ত্রিভুজের মাঝে কী রহস্য লুকিয়ে প্রকাশ করলেন ? বুঝলাম না
আমি আবার একটু বেশী ই বুঝি
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: কাক ভাই, একটু শান্ত হন। উপরে একজন সুহৃদ লিঙ্ক দিয়ে গেছে!! যদিও আমি জানি না লিঙ্কটা কাজ করবে কিনা, কিন্তু একটু ট্রাই করে দেখতে পারেন!
ভাই, নীলক্ষেত দরকার কি? কাউরে পটায়ে পুটায়ে কিনায়ে ফেলেন। তারপরে "আমি আগে পইড়া কই কেমন তুই খাড়া" বলে বইটা ব্যাগে ঢুকায় বাসায় চলে যান! বইমেলায় আমি এই কাজ অসংখ্যবার করেছি।
কোন রহস্য বুঝি নাই! ভেঙ্গে বলেন কি বুঝলেন!
৪৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আপনের "এইইইই এইখানে সেখানে!" যাওয়া নিয়ে পোস্ট দিয়েন
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: ইয়ে মানে ওটা মেটাফোর ছিল
আপনি আছেন কেমন?
৪৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
মদন বলেছেন: বাংলার অপেক্ষায় থাকলাম
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আপনার অপেক্ষার পালা ফুরিয়েছে ভাই! বাতিঘর প্রকাশনী বের করে ফেলেছে অতি সত্ত্বর পড়ে রিভিউ দিন যে অনুবাদ কেমন করেছে!
৪৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৯
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
মেটাফোর বলে এড়াতে চাইলে চলবেনা। লেখা চাই। অনেক পোস্ট পাওনা আপনার কাছে
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হাহাহা। সে না হয় হলো, কিন্তু আপনার ব্লগ এত খালি খালি কেন?
৪৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১১
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আমি ভালো নাই আপু। বিচ্ছিরি একটা জব এ ঢুকে খুব বিপদে আছি
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: আর আমি বেকার হয়ে বড় বিপদে আছি!!! বিচ্ছিরি না অতি বিচ্ছিরি জবেও আমার এখন কোন না নাই, কিন্তু জব নাই
৪৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০১
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৪৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৬
৫০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
"বিচ্ছিরি না অতি বিচ্ছিরি জবেও আমার এখন কোন না নাই"- এই কথা বলেননা আপু।
আমিও একসময় বলেছিলাম। এখন 'যাহা চাই তাহা ভুল করা চাই' কথার মর্ম মর্মে মর্মে বুঝতে পারছি।
আমার ব্লগ খালি খালি কারন লেখালেখি সবাইকে দিয়ে হয়না। মাঝে মাঝেই ইচ্ছা করা একটা কিছু লিখে ফেলি, কিন্তু কিছু লিখতে পারিনা। তাই পাঠক হয়েই আমি খুশি।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: হুম.। আর যাহা চাই তাহা পাই না!!!!
ঘটনা সত্য না, পড়তে পড়তেই মানুষ লিখতে থাকে!
৫১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
হুমমম। পড়তে পড়তেই লিখি তো আমি। কমেন্ট লিখি
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন:
৫২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
তীর্থ ৫২ বলেছেন: বইটা আসলেই ভালো!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
বোকামানুষ বলেছেন: The Vinci Code পড়ে অনেক কঠিন লাগছে তারপর থেকে উনার বইয়ের কাছে সহজে যাই না