![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন গবেষক..চিন্তা করাই আমার কাজ...চিন্তিত ভাই ব্রাদারদের আমার পেজে স্বাগতম। [email protected] https://www.facebook.com/bangal.miya
পূর্বপাঠের পুনরালোচনাঃ "ক্যান্টিনে শোরগোল!- বাই বুয়েটিয়ান ফর বুয়েটিয়ান অফ বুয়েটিয়ান" শীর্ষক প্রবন্ধে আপনারা জানিয়াছেন, কি করিয়া ছাত্রন্যাতাদের সবুজ ঘাস ও ইউরিয়া খাইবার দাবির মুখে বুয়েটের নজরুল হল ক্যান্টিন বন্ধ করিয়া দেয়া হোইয়াছে। এই ঘটনাকে পুজি করিয়া কিছু সংখ্যক হলুদ পাঞ্জাবি পরিহিত সাংবাদিক, ফলাও করিয়া প্রচার করিয়া দেয় যে "অমিত সম্ভাবনার প্রতিনিধিদের চাঁদাবাজির দরুন হল ক্যান্টিন বন্ধ হইয়াছে"। লোক মুখে শুনিয়াছি, আমার ডিবাংক প্রবন্ধ পড়িয়া অনেকেই জিব কাটিয়া উক্ত পত্রিকা পড়া পরিহার করিয়াছেন।
এরম অবস্থায় আবারো একটি হলুদ খবর পড়িয়া মেজাজ চটিয়া গেল। এবারে লেখিয়াছে "আলোচ্য জনপ্রিয় অমিত সম্ভাবনার প্রতিনিধি নাকি ডুয়েটের শিক্ষক পদ লাভ করিয়াছেন। এবং এই নিয়োগের পর হৈতে 'ডুয়েট শিক্ষক বিনিয়োগ বোর্ডের' পশ্চাতদেশ হৈতে দলীয় রাজনিতীর ধোয়া বাহির হইতে দেখা গেচে" । আরো শুনা গেচে, ডুয়েট ক্যান্টীন মালিকরা নাকি পূর্ব হৈতেই সবুজ ঘাস ও ইউরিয়া সার জোগাড়ে ব্যস্ত। ডুয়েটে প্রতিটি সবুজ মাঠে এখন ঘাস মাড়াই করা শুরু হোইয়াছে। চারিদিকে নবান্নের থুরি নব-ঘাসের উত্তসব। সকলেই তৈয়ার অমিত সম্ভাবনার প্রতিনিধিকে বরণ করিতে।
প্রথম না হৈয়াও, পরীক্ষালব্ধ ফল খারাপ হৈয়াও, কি করিয়া আমাদের অমিত সম্ভাবনার প্রতিনিধি সবাইকে ডিঙ্গাইয়া শিক্ষক পদে নিয়োগ লাভ করিলেন?
ডুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান, ওই 'বি'নিয়োগ বোর্ডের সদস্য ড. মো. শওকত ওসমান সাংবাদিকদের এরুপ ত্যাড়া প্রশ্নের জবাবে বলেন "মৌখিক পরীক্ষাটায় সে এত ভাল করেচে, যে উনাকে না নিয়ে পারা গেল না"। হুম! জীবনে এত মৌখিক পরীক্ষা দিয়াছি, কেহ "প" বলিলে আমি প্রশ্ন বুঝিয়া উত্তর দিয়া ফেলাই। ফলাফল "প্রশ্ন না বুঝিয়া উত্তর দেয়ার জন্য অকৃতকার্জ"। যা হোউক। এরুম জাহাবাজ মৌখিক পরীক্ষা দেনে ওয়ালার নিকট হৈতে কিছু টিপস নিবার জন্য প্রান উতলা হৈল। জিমেইল পায়রার পায়ে বাধিয়া প্রশ্ন পাঠাইলাম "কী করিয়া তুমি এমন মৌখিক পরীক্ষা দাও, গুনীন!"। জবাব আসিল "এ আর এমন কি! প্রশ্ন সোজা ছেল!"। বিনয় বিনয়, মহানরা এমনি হয়। বিলক্ষন বুঝিয়াছি। শুধাইলাম "প্রশ্নগুলো উত্তরসহ পাঠাইলে কৃতার্থ হৈ"। এইবার দীর্ঘ উত্তর আসিল, গলায় এটাচমেন্ট বাধা পায়রা। খুলিয়া পড়িলাম-
"জনাব, পদধুলি নিবেন। অনেক পরিশ্রম করিয়া মাথার পেশীগুলি পিশিয়া সেদিনের প্রশ্ন ও উত্তর মেমরী কুঠুরী হৈতে বাহির করিয়াছি। সারাজীবণ কৃতজ্ঞ থাকিবেন আশা করি"।
প্রশ্ন ১। বাবা তোমার নাম কি?
উত্তর। অমিত সম্ভাবনা
প্রশ্ন ২। বাহ বাহ। সুন্দর নাম। তোমার অপেক্ষাতেই আমরা ছিলাম। ভিসি সাহেব স কাল হৈতে ফোন করিয়া তোমার নাম স্মরণ করাইতেছেন প্রতি ঘন্টায়। হেহে(বিগলিত হাসি)। সকালের নাস্তা খেয়ে এসেচ, না গিয়ে খাবে?
উত্তর। আজ্ঞে না, নাস্তা হয়নি। নজরুলের ক্যান্টীন বন্ধ রৈয়াছে। জানেন নিশ্চয়?
প্রশ্ন ৩। হ্যা হ্যা, জানবনা ক্যানো। তো তুমি যাও তবে... তোমার পরীক্ষা শেষ।
উত্তর। এ কি করিয়া হয়। রাত জাগিয়া এত এত পড়িয়া আসিলাম। আপনারাতো কিছুই জিজ্ঞাসা করিলেন না।
প্রশ্ন ৪। তবে তো প্রশ্ন করিতেই হয়। একটা অংক ধরি, তুমি চাদা চাহিলে ৫০হাজার, পাইলে ১০ হাজার। এখন বলতো, ২০ হাজার টাকা চাদা লাভ করিতে হৈলে তোমাকে কত চাহিতে হৈত?
উত্তরঃ হেহে। দাদা পাগল আছেন নাকি? ভাবিয়াছেন দ্বিগুন চাহিলেই দ্বিগুন পাওয়া যাইবে? হেহে। ২০ হাজার পাইতে হৈলে ১ লক্ষ টাকা দাবি করিয়া কোন লাভ নাই। ব্যাটা কঞ্জুস ক্যান্টীন মালিক কিছুতেই ১০ হাজারের বেশী দিবে না। আমি চাহিয়াছি বলিয়া ১০ হাজার দিয়াছে। স্বয়ং শেখ কামাল কবর হৈতে উঠিয়া আসিলেও এর চাইতে বেশী চাদা আদায় করিতে পারিত না।হুহ! ২০ হাজার টাকা চাদা পাইতে হৈলে ৫০ হাজারই চাইতে হবে, তবে দুইজনের কাছে। নজরুলের ক্যান্টিন ও আউল্লার ক্যান্টিন।
আমার এই উত্তরে চমৎকৃত হৈয়া, তাৎক্ষনিক প্রশ্নকর্তা মূর্ছা যান।।"
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৩৭
বাঙ্গাল বলেছেন: তাই নাকি!
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৭
জাতি জানতে চায় বলেছেন: জটিললললললল হইছে!! আর এই ন্যানো ডিজিটাল যুগে শিক্ষক হিসেবে যদি এই অমিত সম্ভাবনার নিয়োগ না হয় তাহইলে ক্ষমতা ছাড়িবার পূর্বে পিকো ডিজিটাল ক্যাডারদের আবির্ভাবে সমস্যা দেখা যাইতে পারে!!!!
+++++++++++++
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
বাঙ্গাল বলেছেন: ঠিক কথা বজ
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২২
আবূসামীহা বলেছেন: চাঁদাবাজির কঠিন টিপস দিয়েছেন দেখছি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
বাঙ্গাল বলেছেন: উ!
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৫
মুহসিন বলেছেন: জয় অমিত! জয় ছাত্র-শিক্ষক লীগ!!
০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৪১
বাঙ্গাল বলেছেন: হুম
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৭
কালোজাম বলেছেন: হুমমম... বালয় ত।
ঝাতি কিচু দিনের মাজেই দেকিবে, ক্যন্টিন গুলাতে এখন আর খাবার নাই। সকলই তাজা ঘাসে বরপুর।
অমিত সম্ভাবনার কাজ ত কেবল শুরু।
একটু ধর্য দরেন গরু থুক্কু গুরু।
জয় হাম্বাআআআআআআআ............লীগ
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:২৯
বাঙ্গাল বলেছেন: জ্ঞানীরা সঠিক কথা বলেন
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৮
ভিন্ন চিন্তা বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
অণুসন্ধানী@ আপনার তথ্য পুলকি হতে পারলাম না।
আমার বুয়েটে কর্তৃত্বকারী শ্রদ্ধয়ে শিক্ষকরা এই কাটাকাটরি কাজ টা নিজ মনের মাধুরীয়ে করেন....তা সনির মৃত্যুর পর দেখেছি.............
মুকি গং নিষ্কলংক প্রশংসা পত্র প্রাপ্ত হয় হত্যা কান্ডরে ২য বৎসরে মাথায় পানি উন্নয়ন বোর্ড .........বিসি্এস -এর শীর্ষদেশ .......নুন্যতম এল জি ই ডি এর পদ অলংকৃত করেছেন...............আর হত্যাকান্ডের প্রতিবাদকারীদের ভাগে জুটেছে দাগাংকিত সনদ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
বাঙ্গাল বলেছেন: ৯ এ জাতীয়তাবাদী শুভ জবাব দিয়েছেন।
আপনার জ্ঞাতার্থে আরেকটু জানাই, একবার গণ-টাইফয়েড নাটকে (নাটক বলতেছি, কারন সেই নাটক আমিই সাজাইছিলাম ) ছাত্রদলের প্রেসিডেন্ট(মূর্তুজা ভাই) মিছিল শেষে দাড়ায়া ভাষন দিছে...মিছিল সর্বদলীয় ছিল।এরপরে একে একে তখনকার বিরোধীদল আওয়ামী লীগের ইমন ভাই, ছাত্র ফ্রন্টের ইন্দ্রনীল দা সবাই বল্লো। পরের দিন নজরুল হলের প্রভোষ্ট খবর পেয়ে...ছাত্রদলের প্রেসিডেন্টের রুমে তালা ঝুলিয়ে উচ্ছেদ করেন। তখন নজরুল হলের প্রভোষ্ট ছিলেন নজরুল ইসলাম স্যার(কেমেস্ট্রি ডিপার্ট্মেন্ট)।
বুয়েটের স্যাররা চাইলে পারেন, যদি মাথার উপরে কেউ ছড়ি না ঘুরায়।
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এরাম একটা ভাইভাতে অ্যাটেন্ড করতে মন চায়!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:০৮
বাঙ্গাল বলেছেন: ভাইভাতে এটেন্ড করতে পারেন, কিন্তু ভাত যে পাইবেননা এডা নিশ্চিত।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৮
নুভান বলেছেন: উহা ডুয়েট সঙ্গীতের ডুয়েট নাকি গুয়েট? একদা শুনিয়াছিলাম তাহা নাকি গাজিপুর ইউঃ ইঞ্জিঃ & টেক ! যাহা হউক, মচৎকার হইয়াছে!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১৫
বাঙ্গাল বলেছেন: শুক্রিয়া
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৩
জাতীয়তাবাদী শুভ বলেছেন: ভিন্ন চিন্তা বলেছেন:
"মুকি গং নিষ্কলংক প্রশংসা পত্র প্রাপ্ত হয় হত্যা কান্ডরে ২য বৎসরে মাথায় পানি উন্নয়ন বোর্ড .........বিসি্এস -এর শীর্ষদেশ .......নুন্যতম এল জি ই ডি এর পদ অলংকৃত করেছেন...............আর হত্যাকান্ডের প্রতিবাদকারীদের ভাগে জুটেছে দাগাংকিত সনদ।"
আপনার তথ্যতেও গলদ আছে। মুকির ছাত্রত্ব বাতিল এখনো আছে এবং যাবজ্জীবন দন্ড নিয়ে সে ফেরার। আর তার গং যাদের বলা হয়- সায়হাম, শরীফ এবং স্বপন তাদের সবাই আইনী লড়াই করে ১/২ বছর পরে ছাত্রত্ব ফিরাতে পেরেছিলেন এবং তাদের কেউই বিসিএস বা এল জি ই ডি ক্যাডারে নাই। এবং তাদের জন্যে কেউ তদ্বির করে ছাত্রত্ব ফিরাতে সাহায্য করেনি। আর আপনি যাদের দাগাংকিত সনদের কথা বলেছেন তারা প্রত্যক্ষভাবে বিভিন্ন ভাংচুরের জন্যে দায়ী। বিশ্ববিদ্যালয় তো আপনাকে কারো বিচার চাইবার জন্যে অন্যের কম্পিউটার বা তোশক-বালিশ পুরাতে বলেনি।
এখন যেহেতু অমিতের ঘটনা ঘটেছে সেটাকে হালাল করার জন্যে কি আমাদের ২০০২ র প্রসংগ টেনে আনতেই হবে??
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
বাঙ্গাল বলেছেন: আরে এত চ্যাতেন ক্যান!
১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৩১
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: হাহাহাহাহা
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:০৫
বাঙ্গাল বলেছেন:
১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:১৩
সবুজ সাথী বলেছেন: দাদা কি আর বলিব। দুইটা পোস্টই চরম হইছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪২
বাঙ্গাল বলেছেন: শুক্রিয়া
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:৩০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
১১ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৬:৪৪
বাঙ্গাল বলেছেন:
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: ব্যাফুউউউউক বিনোদন
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৯
বাঙ্গাল বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১০:০৪
অণুসন্ধানী বলেছেন: অমিত সম্ভাবনা কে নিয়ে আর কিছু না লিখলেই নয়। উনি undergraduate মারামারি করেছেন। এজন্যে তার testimonial এর নীচের লেখাটায় উপর দিয়ে লাল কালি দিয়ে কেটে দেয়া ছিল।
During his stay in University there is nothing on record against his character or university discipline.
কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃংখলা ভঙ্গ করে তার testimonial এই লেখাটা লিখে তার উপর দিয়ে লাল কালি দিয়ে লিখে দেয়া হয়। যাতে সবাই বুঝতে পারে সে শৃংখলা বিরোধী কাজে লিপ্ত ছিল এবং সে কোন সরকারী চাকরী করতে পারবে না।
কিন্তু লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি বড় নেতাকে দিয়ে VC ফোন করিয়ে নতুনভাবে testimonial issue করিয়েছেন আর এ জন্যেই VC সাহেব BNP এর আমলে নিয়োগ পেয়ে এখনো বহাল তবিয়তে আছেন।
কিছুদিন আগে civil এর দুই শিক্ষক এর প্রমোশনও তার mobile এর অবদান।