নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়াটা এমনই হয়, যে অন্যায় করলো, বিচারক তার কথাই শুনলো, তার পক্ষেই রায় দিলো....
রসুল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা চান্দ্র মাসের ১৫, ১৭ অথবা ১৯ তারিখে তোমাদের শরীরের শিরা সমূহ থেকে রক্ত প্রবাহিত কর”। তিনি আরও বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি চান্দ্র মাসের ১৭ তারিখ মঙ্গলবার শরীরের শিরা সমূহ থেকে রক্ত প্রবাহিত করবে, সে ব্যক্তি সারা বৎসর রোগমুক্ত থাকবে”।
সাহাবী (রাঃ) দের জমানায় রক্ত ফেলে দেয়া হত, অথচ বর্তমানে রক্ত অপরের শরীরে কাজে লাগানো যায়। তাই আমি সকল মুসলিম ভাইদেরকে বলব, ’আপনারা রক্ত দান করুন, মানুষের প্রয়োজনে এগিয়ে আসুন এবং জীবনে সুস্থ থাকার জন্য রক্ত প্রদানে অভ্যস্ত হোন’।
রক্ত দিয়ে তার বিনিময়ে কোন টাকা গ্রহন করা যাবে না। সেই সাথে রক্ত বিক্রি করাও হারাম। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে নিয়ম আছে যে, রক্ত প্রদান করলে তার বিনিময়ে কিছু টাকা দেয়া হয়, এটা মোটেও জায়েয নেই।
২| ১৪ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
মুরব্বী বলেছেন: কিতাব ও বর্ননাকারির নাম লিখলে ভাল হয়।
৩| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
গোধুলী রঙ বলেছেন: রক্তদান ভালো কথা, আমি নিজেও তা করি। তবে সেটাকে প্রচার করার জন্য হঠাত হাদিসের প্রয়োজন পড়লো কেন বুঝলাম না। কোন জাল/সহিহ হাদিসে বা কোরানে তা করতে নিষেধ করা হয়েছে।
তবে এই হাদিস প্রথম শুনলাম। গত ১০ বছর যাবত (এর মধ্যে ৫ বছর ভার্সিটিতে নিয়মিত, এখন অনিয়মিত) রক্তদান করে এলেও এইটা শুনি নাই। তাই জনাব, হাদিস বয়ান করলেন এখন দয়া করে সুত্রটা বলবেন?
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
বাধা মানিনা বলেছেন: আসলে রক্তদান সম্পর্কে রেফারেন্স এসেছে "হিজামা" নামক চিকিৎসা পদ্ধতি থেকে যা নবী সা: ব্যবহার করতেন।
[1]. বুখারী হা/৫৭০০, ৫৭০১।
[2]. নাসাঈ হা/২৮৫২।
[3]. আবুদাঊদ হা/৩৮৫৯, সনদ ছহীহ।
[4]. আবুদাঊদ হা/৩৮৬০, সনদ ছহীহ।
[5]. আবুদাঊদ হা/৩৮৬৩, সনদ ছহীহ।
[6]. বুখারী হা/২২৮০।
[7]. মুসলিম হা/৩৯৩০।
[8]. বুখারী হা/৫৬৯৭।
[9]. বুখারী হা/৫৬৮১।
[10]. মুসলিম হা/৫৬৩৬।
[11]. নাসাঈ হা/২৮৫২।
[12]. ছহীহ তিরমিযী, হা/৩৪৬২।
[13]. ইবনু মাজাহ হা/৩৪৭৯; তিরমিযী হা/২০৫২; মিশকাত হা/৪৫৪৪, সনদ ছহীহ।
[14]. ছহীহ তিরমিযী হা/২০৫২, ২০৫৩; ছহীহ ইবনু মাজাহ হা/৩৪৭৭।
[15]. ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৭, ৩৪৮৮, সনদ হাসান।
[16]. তিরমিযী হা/২০৫১, ২০৫৩; ছহীহ ইবনু মাজাহ হা/৩৪৮৩; আবুদাঊদ হা/৩৮৬১, সনদ ছহীহ।
[17]. ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৭-৩৪৮৮, সনদ হাসান।
[18]. বুখারী হা/৫৭০১।
[19]. বুখারী হা/৫৬৯৪।
[20]. আবুদাঊদ হা/৩৮৫৮, সনদ হাসান।
[21]. ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৭, সনদ হাসান।
[22]. মুসনাদে আহমাদ ১/৩০৫, সনদ হাসান।
[23]. যাদুল মা‘আদ ৪/১২৫-১২৬।
[24]. আবুদাঊদ হা/৩৮৬০; ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৩, হাদীছ ছহীহ।
[25]. বুখারী হা/৫৬৯৯।
[26]. আবুদাঊদ হা/৩৮৫৯; ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৪, সনদ ছহীহ।
[27]. আবুদাঊদ হা/৩৮৬৩; ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮৫, সনদ ছহীহ।
[28]. আবুদাঊদ হা/১৮৩৭, সনদ ছহীহ।
[29]. যাদুল মা‘আদ ৪/৫৮।
[30]. আবুদাঊদ হা/৪১০৫; ইবনে মাজাহ হা/৩৪৮০, সনদ ছহীহ।
- See more at: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
মোগল সম্রাট বলেছেন: হাদিসের রেফারেন্স কি ? কোথার হাদিস? না আপনার মন গড়া কথা লিখছেন?