![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রক্ত দিন জীবন বাচাঁন আমার খুব প্রিয় একটা স্লোগান।কিন্তু এই রক্তই আবার একটি জীবন কেরে নিতে পারে।যদি না আপনি যাকে রক্ত দিবেন এবং যার কাছ থেকে ( ডোনার) রক্ত নিবেন।তা ভালো ভাবে পরিক্ষা করে না নিলে সেই ক্ষেত্রে এই সংশয় থেকেই যায়।
কারন সেই রক্তে থাকতে পারে এইচ আই ভি সহ ঘাতক জীবানু।যদি রক্ত আপনি কোন সংস্থার কাছ থেকে নেয় তখন এই সব পরিক্ষা করা খুব জরুরী।আর সব থেকে ভালো হয় পরিচিতজনের কাছ থেকে নেয়া।তার পর ও এই পরিক্ষা করা সব সময় জরুরী।সবার রক্তই তো লাল তবে ইচ্ছা করলেই সকলেই সকলের রক্ত নিতে পারে না কেন।
আসুন জানার চেস্টা করি কেন?রক্ত দেয়ার পদ্ধতিকে বলা হয় রক্ত সঞ্চালন (Blood transfusion) যে রক্ত দেয় তাকে বলে দাতা (Doner) আর যে নেয় তাকে বলে গ্রহীতা।রক্ত সঞ্চালন চিকিৎসার এক গুরুত্তপূর্ন পদ্ধতি।
কিছু দাতার সাথে গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ এক হওয়া চাই।নয়তো নানা রকম বিপত্তি দেখা দিতে পারে।তার মধ্যে প্রধান হলো রক্তের লোহিত কনিকা জমাট বাধা এবং তা ভেঙ্গে যাওয়া।(Haemalysis) রক্তের এক বিশেষ ধর্মকে ভিত্তি করে রক্তকে 4 টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
A,B, AB আর O আমাদের লোহিত রক্ত কনিকায় এক ধরনের শর্করা জাতীয় পদার্থ থাকে।এটি আ্যগুটিনোজেন (Agglutinagen)। এরা আবার দু-রকমের A আর B, যার লোহিত রক্ত কনিকায় A থাকে ,তার গ্রুপ A আর সেই রকম ভাবে B গ্রুপ, আবার যার দুটোই থাকে তার AB কিন্তু যার কোনটাই নেই তার গ্রুপ O।
আবার রক্তের প্লাজমায় থাকে আ্যগুটিনিন নামে প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।যার গ্রুপ A তার রক্তে থাকে আ্যন্টি B আ্যগুটিনিন।সেই রকম ভাবে গ্রুপ B এর রক্তে থাকে আ্যন্টি A আ্যগুটিনিন।AB তে কিছুই থাকে না।আর O- তে দুটোই থাকে।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৬
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: সাথে থাকুন এর পরবর্তী পর্বে সব বুঝতে পারবেন।ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
আরজু পনি বলেছেন:
পোস্টটা অসমাপ্ত মনে হল ।
ছবি কমিয়ে লেখা আরেকটু বাড়াতে পারতেন ।
অথবা ছবি রেখেই লেখা আরেকটু দিতে পারতেন।
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: শেষ পর্বে বাকীটুকু থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: ভাই কিছুই তো বুঝলাম না। আপনি কি ডাক্তার?