![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন এইবার ঘুরে আসি রহস্যময় জগত থেকে।বিঞ্জান বর্তমান পৃথিবীকে মানূষের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে।ঘরে বসেই মানূষ জানতে পারছে পৃথিবীতে কোথায় কখন কি ঘটছে।আমি যে বিষয়টি সর্ম্পকে বলতে চাই,তা এক কথায় বেশ আনন্দদায়ক এবং বিস্ময়কর।তা হলো অতীতকে দেখা।মানূষ কখনো তার অতীতকে দেখতে পায় না।শুধু অনুভব করতে পারে।কিন্তু একটি স্থানের দিকে তাকালে সেখানে যে বস্তু দেখতে পাই,সেই সব বস্তু গুলো সব অতীতের।
অতীতের।সেখানে বর্তমানের কোন বস্তু নেই।তা হলো রাতের পরিস্কার আকাশের সব-মহাজাগতিক বস্তু সমূহ।যেমন-গ্রহ, নক্ষত্র,উপগ্রহ (মানূষের তৈরী স্যাটেলাইট নয়),নিহারীকা,ছায়াপথ,তারাস্তবক,গ্রহানু ইত্যাদি নানান বস্তু।এই ব্যাপারে একটু বিষদ ব্যাখায় যাই।আমরা জানি এই মহাজগতে আলোর গতি হলো সর্বোচ্চ গতি (এখন পর্যন্ত)।আলো সেকেন্ডে 1 লক্ষ 86 হাজার মাইল বেগে ছুটে চলে।এই বেগে ছুটে আলো এক বছরে যতটা পথ পাড়ি দেয় সেটাই হলো এক আলোকবর্ষ।মাইল বা কিঃমিঃ হিসাবে এক একটি আলোকবর্ষ প্রায় 299,792,458 মাইল বা 9 লক্ষ 66 হাজার কোটি কিঃমিঃ।
পৃথিবীতে এত ধরনের মাপকাঠি থাকতে কেন আলোকবর্ষকে বেছে নেয়া হলো? কারন পৃথিবীর মাপকাঠি দিয়ে মহাকাশের কোন কোন বস্তুর দুরত্ত মাপা কোন ভাবেই সম্ভব নয়।বিঞ্জানীরা এক সময় হিমশিম খেয়েছিলেন এই দুরের মহাজাগতিক বস্তুর দূরত্ত মাপতে।অবশেষে তারা এক নতুন মাপকাঠি আবিস্কার করলেন তা হলো আলোকবর্ষ।এ ছাড়াও মহাকাশের দূরত্ত মাপতে আরো কিছু মাপকাঠি আছে।যেমন-কিলোপারসেকঃআলো 1 সেকেন্ডে 3x10,00,00,00,00 মিঃ/সেঃ বেগে 1000 সেকেন্ডে যে দূরত্ত অতিক্রম করে সেই পরিমান দূরত্তকে এক কিলোপারসেক বলে।জ্যোতির্বিঞ্জানের একক (AU) সূর্য হতে পৃথিবীর যে দূরত্ত (9 কোটি 30 লক্ষ মাইল) এই দূরত্তকে বলে।
জ্যোতির্বিঞ্জানের একক (Astronomical Unite) বলে।আসুন এবার দেখা যাক আমরা মহাকাশে কি ভাবে অতীত দেখতে পাই। প্রথমেই সূর্য থেকে শুরু করি।আমরা প্রতিদিন সকালে সূর্যের প্রথম যে আলো দেখি,সেই আলো হলো সূর্যের 8 মিনিট আগের আলো ঠিক সেই সময় পৃথিবীতে এসে পৌছালো।ধরুন কোন কারনে যদি সূর্য ধংস হয়ে যায়,সেই ক্ষেত্রে আমরা সূর্যকে পরবর্তী 8 মিনিট সময় ধরে আকাশে দেখবো,এর পড়ে সূর্যকে আর দেখবো না।তারমানে আমরা সেই 8 মিনিট ধরে যে সূর্যকে আকাশে দেখেছি সেই সূর্য 8 মিনিট আগের অতীতের সূর্য।
সূর্যের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রের নাম “প্রক্সিমা সেন্টারাই” এর দূরত্ত 4.1/2 আলোকবর্ষ।হিসাব করে দেখা যায় যে পৃথিবী থেকে সূর্যে 2 লক্ষ 72 হাজার বার যাতায়াত করলে যতটা পথ পাড়ি দিতে হয়,ওই নক্ষত্রে পৌছাতে ততটা পথ পাড়ি দিতে হয়।এই হলো সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রের দূরত্ত।
এর মানে আমরা এই নক্ষত্রের যে আলো পৃথিবীতে বসে দেখছি,তা চার দশমিক এক এর দুই আলোকবর্ষ অতীতের আলো।ওই নক্ষত্র যদি ধংস হয়ে যায় আমরা তা দেখতে পাবো ঠিক চার
দশমিক এক এর দুই আলোকবর্ষ পড়ে।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এর আগ পর্যন্ত আমরা যে নক্ষত্রকে দেখছি তা অতীত,আসলে নক্ষত্রটি অনেক আগেই বিলীন হয়ে গেছে।আলো তার সর্বোচ্চ গতি নিয়ে আমাদের কাছে আসতে ঠিক এই পরিমান সময় লাগবে।এই হলো সূর্যের সবথেকে কাছের নক্ষত্রের দুরত্ত।
আর আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথের প্রতিবেশী ছায়াপথের নাম আ্যন্ড্রোমিডা (M-31) এই ছায়াপথটিকেও খালি চোখে দেখা যায়,বর্তমানে রাত 11.00টার পড়ে আকাশের উত্তর-পূর্ব দিকে পেগাসাস মন্ডলে একে দেখতে পাবেন।এই ছায়াপথের দূরত্ত পৃথিবী থেকে 2.3 মিলিয়ন আলোকবর্ষ এর মানে আপনি 2.3 মিলিয়ন বছর আগের কোন কিছু বর্তমানে দেখছেন।
এর বাইরে বেশিরভাগ খ-বস্তুই এতটা দূরে রয়েছে,যার তুলনায় এই দূরত্ত কিছুই নয়।মহাকাশে এমন অনেক খ-বস্তু আছে যার আলো পৃথিবীতে পৌছাতে হাজার,লক্ষ,মিলিয়ন,বিলিয়ন বছর সময় লাগে। কালপুরুষ (Orion) মন্ডলের (আদম সুরত) কোমরের বেল্টের মাঝখানের নক্ষত্রে বিখ্যাত কালপুরুষ নিহারীকা (M-42) অবস্থিত।খালি চোখে একে দেখা যায় যদিও ঝাপসা আলোর ছোপের মত।এই নিহারীকার দুরত্ত পৃথিবীতে থেকে 1,344 আলোকবর্ষ।
সম্প্রতি বিঞ্জানীরা এমন একটি ছায়াপথের সন্ধান পেয়েছেন হাবল মহাকাশ দূরবীন ব্যাবহার করে,এবং হিসাব করে দেখা গেছে যে এই ছায়াপথ থাকে আলোর যাত্রা শুরু হয়েছে আমাদের সৌরজগত সৃস্টির আগে।তার মানে দাড়ালো এই যে সেই ছায়াপথের আলো এখনো আমাদের পৃথিবীতে এসে পৌছায়নি।
আর সম্প্রতি যে ছায়াপথের সন্ধান বিঞ্জানীরা পেয়েছেন, তা হলো এখন পর্যন্ত আবিস্কৃত সবথেকে প্রাচীন ছায়াপথ।
এই ছায়াপথ আবিস্কার করতে বিঞ্জানীরা হাবল মহাকাশ দূরবীন এর তথ্য এবং কেক-1 দূরবীন ব্যাবহার করেছে।এই ছায়াপথের নাম z8_GND_5296।এই ছায়াপথের সৃস্টি হয়েছে মহাবিস্ফোরনের (Big Bang) মাত্র 700 মিলিয়ন বছরের মধ্যে।এর মানে হলো বিঞ্জানীরা মহাবিস্ফোরনের কাছাকাছি সময়ের মধ্যে পৌছে গেছে এই ছায়াপথ আবিস্কারের মাধ্যমে।
আর আমরা কোনদিন এই ছায়াপথকে দেখতে পাব না।অবশ্য এটাই মহাকাশের শেষ সীমানা নয়,আর এর শেষ সীমানা কোথায় তা আজ পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি।কাজেই আমরা মহাকাশে যা কিছুই দেখি না কেন,তার কোন কিছু বর্তমান নয় সব অতীত।
এই মহাজগত কি বিশাল তার কিছু উদাহরন দিলে এর অসীমতা সর্ম্পকে একটা ধারনা পাওয়া যাবে।যেমন মীরা নামের একটি নক্ষত্র আছে যার মধ্যে এই পৃথিবীর মত 3,900 কোটি পৃথিবীকে নাকি ভরে রাখা যাবে!
আবার সপ্তর্ষী মন্ডল নামে একটি তারা মন্ডল আছে(দেখতে প্রশ্নবোধক চিেহ্নর মত)।এর মধ্যে আমাদের সৌরজগতের মত বেশ কয়েকটা সৌরজগত লুকিয়ে রাখা যাবে!
এছাড়াও হারকিউলিস নামের একটি তারা মন্ডল আছে।যার এক কোন থেকে অন্য কোন মাপলে 26,000 কে 587606888,0000 গুন করলে যত মাইল হয় এর দুরত্ত তত মাইল।একটি নিহারীকার সন্ধান পাওয়া গেছে,এই নিহারীকা থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে 300 কোটি বছর।
কিন্তু মহাকাশ এখানেই শেষ হয়নি-তারও ওদিকে কতখানি জায়গা জুড়ে দাড়িয়ে আছে তার কিনারা আজও পর্যন্ত বিঞ্জানীরা করে উঠতে পারেননি।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ঠিক ধরেছেন খেয়াল করিনি।ভালো থাকুন সর্বদা।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: দারুন পোস্ট। + + + + +
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
কলাবাগান১ বলেছেন: আলোর চেয়ে দ্রুতগতি মহাবিশ্বে অন্য কোন কিছু র নাই। এমন কি কোন ইনফরমেশন ও আলোর চেয়ে বেশী গতি তে যেতে পারে না। তাহলে হঠা্ৎ করে সুর্য ধ্বংশ হয়ে গেলে সেই ইনফরমেশন পৃথিবীতে আসতে তো নয় মিনিট সময় লাগার কথা। তাহলে যে পৃথিবী আর সুর্যের মহাকর্ষ বল যা পৃথিবীকে তার অক্ষে ধরে রাখছে, সেই বল কি সুর্য ধ্বংশ হওয়ার সাথে সাথে পৃথিবীকে অক্ষচ্যুত করবে, নাকি নয় মিনিট পরে অক্ষচ্যুত করবে। এই প্যারাডক্স এর সমাধান বিভিন্ন বই য়ে দেওয়া আছে কিন্তু সহজ ভাষায় বুঝতে চাই
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: এর উপর আমিও কিছু বোঝার চেষ্ঠা করছি।আশা কিছু জানাতে পারবো।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: েণবুলা েমােশর্দ ,
আপনার এই সুন্দর কিন্তু জটিল বিষয়টি নিয়ে লেখাটির সাথে নিজের লেখার খানিকটা নীচে তুলে দেয়ার লোভ সামলাতে পারলুম না ---হয়তো বেমানান হবেনা -------
পূর্বসূত্র………….এই আলোতেই দৃশ্যমান হচ্ছে জগৎসংসার । লক্ষ কোটি তারাদের এমনি রয়েছে আলো তৈরীর নিজস্ব কারখানা , নিউক্লিয়র রি-এ্যাক্টর । তারাদের এই আলোতেই আমরা তাদের দেখতে পাই । রাতভর বৃষ্টির মতো, রাতের আকাশেও আলোর বন্যা বয়ে চলে । আমরা গান গাই, কেউ আসবে বলে জেগে থাকি ।
আমাদের এই রাতের শহরে (য়্যুনিভার্স) এরকম তারাদের পাড়া (গ্যালাক্সি) আছে মাত্র ১০ থেকে ২০ হাযার কোটি । অর্থাৎ যেমন এই ঢাকা শহরে উত্তরা, বনশ্রী, বনানী, বারিধারা, গুলশান, ধানমন্ডি ইত্যাদি নামের অসংখ্য পাড়া আছে তেমনি । তারাদের এই পাড়ার নাম গুলোও বেশ সুন্দর যেমন এন্ড্রোমিডা, সিগার, ম্যাজেলানিক ক্লাউড, সোমব্রেরো, সানফ্লাওয়ার, ওমেগা সেন্টায়্যুরী, সিগনাস ইত্যাদি । আরো মজার কি জানো ? ঢাকা যেমন বিশ্রী রকমের ঘিঞ্জি, তেমনি নাকি তারাদের এই শহরটিও ঘিঞ্জি । বিজ্ঞানীরা বলেন, মহাবিশ্ব একটি ঘন স্যুপের বাটি । এখানে দৃশ্যমান অদৃশ্যমান বস্তু বা পদার্থ গায়ের সাথে গা মিলিয়ে থাই-স্যুপের চেয়েও ঘন একটা জঘন্য পরিবেশ তৈরী করে ফেলেছে, এক্কেবারে পরিবেশ দুষন করে ছেড়েছে । এক ইঞ্চি জায়গাও নাকি ফাঁক নেই । বোঝ ঠ্যালা ।
কতোটা গায়ের সাথে গা লাগিয়ে আছে একটু দেখা যাক অর্থাৎ মাপা যাক্ ।এবার কিন্তু তোমার গজ-ফিতে দিয়ে এই ফাঁকটুকু বা দুরত্বটুকু তুমি মাপতে পারবেনা । এজন্যে তোমার লাগবে বিশেষ মাপকাঠি বা স্কেল । আলোর গতিবেগ স্কেল । অর্থাৎ আলো যদি এক সেকেন্ডে ১লক্ষ ৮৬ হাযার মাইল অতিক্রম করে তবে সে হিসেবে এক বছরে আলো যতোটুকু পথ বা দুরত্ব অতিক্রম করবে সেটাই হলো ১ আলোকবর্ষ (লাইট ইয়ার) দুরত্ব ।এর চেয়ে ছোট স্কেল আর খুঁজে পেলেন না বিজ্ঞানীরা ?
এখোন শুনলে আৎকে উঠবে যদি বলি – আমাদের (সূর্য্যের) পাশের বাড়ীটি (নিয়ারেষ্ট ষ্টার) নাকি এক্কেবারে পুরোনো ঢাকার বাড়ীগুলোর মতো আমাদের গায়ে লাগানো । এই গা’ য়ে পড়ো পড়ো অবস্থা । তার নামটাও অদ্ভুত সুন্দর "প্রক্সিমা সেন্টায়্যুরী" কেউ কেউ বলেন "প্রক্সিমা সেঞ্চুরী" । তাহলে পা বাড়ালেই তো ও বাড়ীতে যাওয়া যায় ! ঘুরে আসবে ? তাহলে তোমাকে একটু বেশী সময় নিয়ে বেড়ুতে হবে । তেমন বেশী কিছু নয়, আলোর গতিতে চলে এমোন একখানা সিডানে চড়ে যদি আমরা দুজনে যাই তবে মাত্র চার বছর লাগবে যেতে । গাঁজাখুরি গপ্পো মোনে হচ্ছে, না ? আসলেই কিন্তু "প্রক্সিমা সেন্টায়্যুরী" মহাবিশ্বের ব্যাপ্তির তুলনায় আমাদের এতো কাছে যে , আমাদের চলার পথ একটু এদিক সেদিক হলেই যে কোনও মূহুর্তে ধাক্কা লেগে যেতে পারে । আর ধাক্কাটি লাগলে কি হবে, সেটা বুঝে ওঠার আগেই তুমি ফুঁস্ হয়ে যাবে । বিজ্ঞানীদের আতঙ্ক, কবে না জানি কি ঘটে । কারন এই দুই প্রতিবেশীর মাঝের লক্ষকোটি মাইলের ফাঁকটুকু নাকি কোনও ফাঁক ই নয় ।
এসব তোমাকে বলছি, ঐ যে প্রথমেই বলেছি – মহাবিশ্বের তুলনায় তুমি আমি কতো নগন্য সেটা বোঝাতে । আলোর গতিতে চার বছর চলতে হলে কতোদুর যাওয়া যায় ? কয়েক লক্ষ কোটি মাইল ।এই দুরত্বটুকু নাকি মহাশূন্যের তুলনায় হিসাবের মধ্যেই ধরা হয়না ।অথচ দ্যাখো, তুমি এই মূহুর্তে আমার থেকে কতোদুরে হবে , এই ধরা যাক্ দুমাইল, দশ মাইল কিম্বা শদুয়েক মাইল । যোজন যোজন দুর মনে হয় ! মহাবিশ্বের এই অপার রহস্যময় দুরত্বের হিসেবে তুমি-আমি- আমরা কিন্তু একদম জড়াজড়ি করে গায়ের মধ্যে গা মিশিয়ে আছি "কাবাব মে হাড্ডি"র মতো । আমাদের অনুমানের বাইরে তা, অনুভবেরও অগোচর । অথচ "ধারে কাছে আসবেনা" বলে আমরা বিজ্ঞাপন লটকে দিই দেয়ালে দেয়ালে । হায়, মহাবিশ্বের এই বিশালত্ব জেনেও মানুষ কতো অবুঝ ! কতো বোকা ……
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: অসাধারন আপনার লেখা,যোগ করার জন্য ধন্যবাদ।আপনাকে আমি অনুসরন করছি।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ইন্টারেষ্টিং অনেক কিছু জানলাম । আপনার তো দেখি আলো নিয়ে গবেষনা চলেই যাচ্ছে । সুুন্দর পুষ্টগুলোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন সবসময় । শুভ কামনা রইল ।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা সেই রকম নয়।এই আলোর লেখাটির সাথে বেশ কিছু ব্যাপার জড়িত,আমি চিন্তা করলাম যদি এর উপর কোন পোষ্ঠ দিতে হয়, তবে এর সাথে অন্য বিষয় গুলো সর্ম্পকেও লিখতে হবে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমার শুধূ অতীতেই গুমরে মরছি


দারুন পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
কিছূ মনে না নিলে আপনার বিজ্ঞানে জ + ঞর বদলে ঞ+জ হয়ে গেছে।
খেয়াল করেননি মনে হয়।
অনেক ভাবনার খোরাক দিলেন পোষ্টটি দিয়ে...
++++++++++++