নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ মানবতাবিরোধী যদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে দ্বিতীয় রায় আজ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০২



ছবিঃ- দৈনিক কালের কন্ঠ।

কলংক মোচনের দ্বিতীয় রায় আজ।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২ এ একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে সংঘটিত মানবতবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী আব্দুল কাদের মোল্লার (কসাই কাদের) বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করবেন। এটাই মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে দেয়া দ্বিতীয় রায়। এতদিন যাঁদের দীর্ঘনিঃশ্বাসে আকাশ-বাতাস ভারি হয়েছিল এই রায়ে মনে হয় কিছুটা হালকা হবে।

কাদের মোল্লার বিচারপ্রক্রিয়াঃ-

২০১০ সালের ২১ জুলাই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত শুরু হয়। একই বছরের ২ আগস্ট কাদের মোল্লাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর তদন্ত শেষ করে ১৮ ডিসেম্বর কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ১ নম্বর ট্রাইব্যুনালে উত্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ১৬ এপ্রিল মামলাটি দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর গত বছর ২৮ মে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে কাদের মোল্লার বিচারকাজ শুরু হয়।

গত বছরের ৩ জুলাই আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় এবং ১৩ ডিসেম্বর তা শেষ হয়। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের তালিকাভুক্ত ৫৬ জন সাক্ষীর মধ্যে দুই তদন্ত কর্মকর্তাসহ মোট ১২ জন সাক্ষ্য দেন। কয়েকজন নারী সাক্ষীও রুদ্ধদ্বার আদালতে সাক্ষ্য দেন। অন্যদিকে গত বছর ১৫ নভেম্বর কাদের মোল্লার পক্ষে ছয়জন সাফাই সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এ ছয়জনের মধ্যে কাদের মোল্লা নিজেও একজন। গত ১৭ জানুয়ারি মামলার যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়।

অভিযোগঃ- কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মিরপুর বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবকে গুলি করে হত্যা, কবি মেহেরুন্নেসার বাসায় ঢুকে তিনজনকে হত্যা, সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবকে জবাই, কেরানীগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গণি ও গোলাম মোস্তফাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যাসহ শতাধিক ব্যক্তিকে হত্যা, মিরপুর আলোকদি গ্রামের ৩৪৪ জন নারী-পুরুষকে হত্যা, মিরপুরে হযরত আলী, তাঁর স্ত্রী, ছেলেমেয়েকে হত্যা এবং ১১ বছরের এক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়।

এর আগে বাচ্চু রাজাকরের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করা হয়। বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রায়ও যথা সময়ে রায় ঘোষণা করা হবে আশা পোষণ করছি কিন্তু রায় বাস্তবায়নে শঙ্খা থেকে যাচ্ছে। দেখা যাক কি হয়।

সূত্রঃ-দৈনিক কালের কন্ঠ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

ফরিদ বিন হাবিব বলেছেন: কসাই কাদের দীর্ঘ ৪২ বছর বাংলাদেশের হাওয়া বাতাস খেয়েছেন, আগুন পানি ব্যবহার করেছেন, বড় বড় বোলচাল মেরেছেন... এই তো যথেষ্ট। এবারে আমরা রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ চাই। বর্তমান সরকার যদি এ ব্যাপারে ব্যর্থ হয় তাহলে সরকারের বিরুদ্ধেও জনগণ ঐক্যব্ধ হবে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ, ইনশাল্লাহ জনগণ আগে যেমন ঐক্যবদ্ধ ছিল ভবিষৎ-এ ঐক্যবদ্ধও থাকবে।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২১

প্রিয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

তুহিন সরকার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২২

হিমাংশু বলেছেন: এই নরপশুদের ফাঁসি দিতেই হবে!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ, ফাঁসি চাই।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: রায় চাই, তা যা ই হোক! কুলশিত ইতিহাসের পরিসমাপ্তি হোক প্রমানিত আসামিদের যথাযথ শাস্তির মাধ্যমে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

তুহিন সরকার বলেছেন: যথাযত শাস্তি হল কই।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

জহিরুলহকবাপি বলেছেন: রায়তো আরও একটা লাগবে । ঐ কৃমিগুলা যে এত দিন বাংলাদেশের আলো-বাতাস-পানি ইত্যাদি ব্যাবহার করছে তার দাম চুকাবে কে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

তুহিন সরকার বলেছেন: সহমত।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

ডাব্বা বলেছেন: একটা রায় আশা করছি। গনমানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

তুহিন সরকার বলেছেন: প্রত্যাশা মত হয়নি। কাদের কসাই কি পার পেয়ে গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.