![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
এদের চিনে রাখুন এরা মানবতার শক্র।চিহিৃত শীর্ষ কুখ্যাত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের চিনে রাখুন।
চিহিৃত শীর্ষ কুখ্যাত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে।
* গোলাম আযম (সাবেক আমীর)
(মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন জামায়েতের আমীর ও শান্তি কমিটির প্রধান।)
অভিযোগঃ-
মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা,ষড়যন্ত্র, উস্কানি, পাকিস্তানি সেনাদের সাহায্য করা এবং হত্যা-নির্যাতনে বাধা না দেওয়া।
*মতিউর রহমান নিজামী
(মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ইসলামী ছাত্রসংঘের সভপতি ও আল-বদর বাহিনীর প্রধান।)
অভিযোগঃ-
বুদ্ধিজীবী হত্যার সাথে জড়িত থাকা সহ ১৬টি অপরাধমূলক ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিস্টতা। গণহত্যা, হত্যা, লৃন্ঠন, অগ্নিসংযোগ সহ এধরণের অপরাধে সহযোগিতা,ষড়যন্ত্র ও শীর্ষনেতা হিসাবে নেতৃত্ব দেওয়া।
* দেলোয়ার হোসেন সাঈদী
(নায়েবে আমীর জামায়াতে ইসলামী)
অভিযোগঃ-
১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় পিরোজপুরে হত্যা, লুন্ঠন, ধর্ষণ এবং জোর করে ধর্মান্তরিত করা।
এ মামলা রায়ের অপেক্ষায় আছে।
*সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী (সাকা)।
(বিএনপি’র বর্তমান সংসদ সদস্য, চট্রগ্রাম)
অভিযোগঃ-
চট্রগ্রামের হিলটেক, কুন্ডেশ্বরী, রাউজান, বোয়ালখালী, মুন্সিরহাট, হাটহাজারী, ডাবলমুড়ি এসব এলাকায় তার নেতৃত্বে ও আদেশে পাকবাহিনী ও রাজাকাররা গণহত্যা, হত্যা, ধর্ষণ, দেশান্তর করা, লুটপাট, অপহরণ, নির্যাতন, ছিনতাই, ডাকাতি ইত্যাদি অপরাধ সংঘটিত করে।
* মোঃ কামরুজ্জামান।
(মুক্তিযুদ্দ চলাকালে বৃহত্তর ময়মনসিংহে আলবদরের প্রধান সংগঠক)
অভিযোগঃ-
ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর এলাকায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠন এবং এ ধরণের কর্মকান্ডে সহযোগিতা।
*আলী আহসা মোহাম্মাদ মুজাহিদ।
(আলবদরের প্রধান)
অভিযোগঃ-
হত্যা, গণহত্যা, লুন্ঠন, অপহরণ ও অগ্নিসংযোগের দায়ে সাতটি অভিযোগ। সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেন অপহরণ। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে নাখালপাড়ার পুরোনো এমপি হোস্টেলে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্পে আটক মুক্তিযোদ্ধা বদি, রুমি, সুরকার আলতাফ মাহমুদ প্রমুখকে হত্যা প্ররোচনা।
* মীর কাশেম আলী।
(একাত্তরে ইসলামী ছাত্রসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও আলবদর বাহিনীর অন্যতম সংগঠক।)
অভিযোগঃ-
চট্রগ্রামের মহামায় ডালিম হোটেলে তার নেতৃত্বে আল-বদর বাহিনীর নির্যাতন কেন্দ্র গড়ে উঠে। সেখানে মুক্তিযোদ্দা ও তাঁদের সহায়তাকারীদের নির্যাতন।
* আব্দুল আলীম।
(সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা)
অভিযোগঃ-
হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও দেশত্যাগে বাধ্যকরা।
* এটিএম আজহারুল ইসলাম।
(জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল এবং ৭১’এ কারমাইকেল কলেজের ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি)
অভিযোগঃ-
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কারমাইকেল কলেজের ৬জন শিক্ষক তন্মধ্যে একজন মহিলা শিক্ষক ছিলেন, বদরগঞ্জ উপজেলার রামনাথপুর ইউনিয়নের ঝাড়ুয়ার বিল এবং দমদমা বধ্যভূমি ১২০০জন লোককে হত্যায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সহায়তা, রংপুর টাউন হলে টর্চারশেলে অত্যাচার করা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-এ সাজাপ্রাপ্ত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার।
*আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার।
অভিযোগঃ
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৪ জনকে হত্যা, তিন নারী ধর্ষণ, নয়জনকে অপহরণ, ১০জনকে আটক রাখা, পাঁচ বাড়িতে আগুন দেয়া এবং ১৫ টি বাড়ির মালামাল লুন্ঠন।
৮টি অভিযোগের মধ্যে ৭টি অভিযোগ প্রমাণীত হয়।
তিনটি অভিযোগে মৃত্যুদন্ড ও চারটিতে কারাদন্ড হয়।
সাজাঃ- মৃত্যদন্ড।
* কাদের মোল্লা ওরফে কসাই কাদের।
অভিযোগঃ-
১)মিপুর বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবকে গুলি করে হত্যা। ২) কবি মেহেরুন নেছা সহ সহপরিবারকে হত্যা। ৩) সাংবাদিক আবু তালেকে জবাই করে হত্যা। ৪) রাজধানীর কেরানীগঞ্জ থানা খানবাড়ি ও ঘটেরচরে শতাধিক লোককে হত্যা। ৫) মিরপুরের আলোকতী গ্রামে কমপক্ষে ৩৪৪ জনকে হত্যা। ৬) মিরপুরের হযরত আলী ও তাঁর পরিবারের পাঁচজন সদস্যেকে হত্যা এবং ১১ বছরের শিশুকে গণধর্ষণ।
সাজাঃ-
১,২ও ৩ নং অভিযোগে ১৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড।
৫ ও ৬ নং অভিযোগে যাবজ্জীবন।
৪ নং অভিযোগে খালাস।
এই রায়ে পর কসাই কাদেরের ফাঁসির দাবিতে সারাদেশে জনগণের বিষ্ফোরণ।
সকল রাজাকরের তালিকা ডাউনলোড করুন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
তুহিন সরকার বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করে জেনে নিন।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
মোঃ শাব্বির আহমাদ বলেছেন: ম খা আলমগীরের নাম কই? নাকি তিনি আওয়ামীলীগ করেন বলে বাদ?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
তুহিন সরকার বলেছেন: সকল রাজাকরের তালিকা ডাউনলোড করে জেনে নিন।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
মোঃ শাব্বির আহমাদ বলেছেন: ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজন রাজাকার/যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা :
১. স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের ৯ মাস ময়মনসিংহে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (জেনারেল) ছিলেন। পাকিস্তান রক্ষার জন্য রাজাকার বাহিনী নিয়োগ কর্তা ছিলেন।
২. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। লেবার মিনিষ্টার। হাসিনার বিয়াই । ৭১ সালে তার বাড়িতেই পাকবাহিনীর ক্যাম্প ছিলো। মোশারফের বাবা ছিলেন ফরিদপুরের শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান।
৩. এইচ এন আশিকুর রহমান। আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ। বর্তমানে রংপুর-৫ আসনের এমপিএবং অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধকালে আশিকুর টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা।
৪. এ ছাড়া ১৯৯৬ এর কেবিনেটে জামালপুরের নুরু রাজাকারকে ধর্মপ্রতিমন্ত্রী বানিয়েছিলো হাসিনা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০০
তুহিন সরকার বলেছেন: সকল রাজাকরের তালিকা ডাউনলোড করে জেনে নিন।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
এ.িট.এম. েমাসেলহ্ উিদ্দন জােবদ বলেছেন:
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০১
তুহিন সরকার বলেছেন: মামলাতো কেউ করে না।
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজন রাজাকার/যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা :
১. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। লেবার মিনিষ্টার। হাসিনার বিয়াই । ৭১ সালে তার বাড়িতেই পাকবাহিনীর
ক্যাম্প ছিলো। মোশারফের বাবা ছিলেন ফরিদপুরের শান্তি কমিটির
চেয়ারম্যান।
২. স্বরাষ্ট্রমন্ত্ রী মহিউদ্দিন খান
আলমগীর। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের ৯ মাস
ময়মনসিংহে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (জেনারেল) ছিলেন। পাকিস্তান রক্ষার জন্য রাজাকার বাহিনী নিয়োগ কর্তা ছিলেন।
৩. এইচ এন আশিকুর রহমান। আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিরকোষাধ্যক্ষ। বর্তমানে রংপুর-৫ আসনের এমপিএবং অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধক ালে আশিকুর টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা।
৪. সাজেদা চৌধুরী। সংসদ উপনেতা। শেখ হাসিনার ফুফু। পাকিস্তানের গেজেট করা রাজাকার। ৭/৮/১৯৭১ তারিখের পাকিস্তান সরকারের গেজেটবদ্ধ।
৫. এ ছাড়া ১৯৯৬ এর কেবিনেটে জামালপুরের নুরু রাজাকারকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বানিয়েছিলো হাসিনা।
এই দেশে কোন রাজাকারই থাকতে পারবেনা !!
সবাইকে ধরে ধরে ফাঁসি দেওয়া হোক ।
বন্ধুরা, সব রাজাকারের একই শাস্তি কি হওয়া উচিৎ নয় কি ??
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
সাব্বির শাহরিয়ার বলেছেন: মীর কাসেম আলীর চশমায় এটা কি দেখা যায়?
হে হে হে
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
আইজ্যাক নিউটন বলেছেন:
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
খুব সাধারন একজন বলেছেন: খুনী/ধর্ষক এবং এই কাজে নেতা রাজাকারদের একমাত্র শাস্তি মৃততুদন্ড।
অন্য কোলাবরেটররা যোগ্যতা অনুযায়ী শাস্তি প্রাপ্য।
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন:
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ, গুরু।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
নীলপথিক বলেছেন: সবগুলোই বেজন্মা। আওয়ামী লীগেও কিন্তু এদের দু'একটার থাকার কথা।