![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
“একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।”
২০১০ সালে আন্র্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন হওয়ার পর, জামায়াতী ইসলামীর নায়েবে আমীর দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মহান মুক্তিযুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, ধর্মান্তরিত করা ইত্যাদি বিষয়ে প্রথম মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
চিহ্নিত এই রাজাকারকে চিনে রাখুন।
২০১০ সালের ২১ জুলাই দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।
২০১১ সালের ১৪ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ অভিযোগটি আমলে নেয়।
২০১১ সালের ৩ অক্টোবর পিরোজপুরে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, ধর্মান্তরিত করা সহ ২০ টি অভিযোগ আনা হয়।
বিচারকার্য্য শেষ হয় ২৯ জানুয়ারী ২০১৩ ।
২০ টি অভিযোগের মধ্যে অন্যতম অভিযোগ গুলো হলোঃ-
* ১৯৭১ সালে ৪ মে মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার সময় পিরোজপুরের মধ্যমাছিমপুর বাসস্টান্ডে জড় হওয়া ২০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা।
* ১৯৭১ সালে মে মাসে পিরোজপুরের ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান, প্রয়াত নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ-এর বাবা এসডিপিও ফয়জুর রহমান ও এসডিও আব্দুল রাজ্জাককে বলেশ্বর নদীর তীরে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা।
* পানাইহাট বাজারের বিপদ সাহার মেয়ে ভানু সাহাকে আটকে রেখে নিয়মিত ধর্ষণ করা।
* পিরোজপুরের বিভিন্ন গ্রামে জোরকরে ১০০-১৫০ জন হিন্দুকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান করা।
এটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর প্রথম রায় । এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ দুইটি রায় প্রদান করা হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এটি তৃতীয় রায়
এই রাজাকারের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার আগেই আজকে জামায়াত-শিবির সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে। গণজাগরণ মঞ্চ এ হরতাল প্রত্যাখ্যান করেছে। আসুন আমরা সবাই মিলে জামায়াতি ইসলামীর আহুত হরতালকে পূর্বের ন্যায় প্রত্যাখ্যান ও প্রতিহত করি। আজ সকাল ১০ টায় প্রজন্ম চত্বর “গণজাগরণ মঞ্চ” থেকে হরতাল বিরোধী মিছিলে যোগ দিয়ে দেশ ও জাতিকে কলংক মুক্ত করার শপথে উদ্দীপ্ত হই। একসঙ্গে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলিঃ-
একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
একটাই দাবি
জনগণ চায় ফাঁসি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪১
তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ প্যারিস। আপনার মনবাঞ্চা পূর্ণহোক।
“একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।”
জয়বাংলা।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২
মিশনারী বলেছেন:
থাবা বাবা তুমি হারিয়ে যাওনি।
তোমার সুভাসিত রক্ত, আজ বসন্তের তারুন্যের জোয়ার।
এ জোয়ার এসেছিল এর আগেও একবার
সেই বায়ান্নতে,আমাদের পূর্ব পুরুষদের হাতে।
আজ এই বসন্ত আবার হলো রঞ্জিত, তোমার সুভাসিত রক্তে।
চেয়ে দেখ রাজীব, এ জনগন ভুলে গেছে আপোষ মানতে।
তারা রক্তের দাম দিতে জানে।
চেয়ে দেখ রাজীব, তোমার মৃত্যুতে জেগেছে লক্ষ মূর্দা,
তারাও এসেছে আজ ফাঁসীর দাবী নিয়ে।
সেই পুরোনো শাহবাগ চত্বর, তোমার হাত ধরে
হয়েছে প্রজন্ম চত্বর।
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তর, জন্ম থেকে জন্মান্তর তুমি রাজীব
জন্মদাতা প্রজন্ম চত্বর।
থাবা বাব মরে মরে যান নাই । শহীদ হয়ে মরেছেন ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২০
তুহিন সরকার বলেছেন: একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।
একটাই দাবি ফাঁসি চাই,ফাঁসি।
জয়বাংলা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৫
প্যারিস বলেছেন: সুন্দর বাংলাদেশ চাই! রাজাকারদের ফাঁসি চাই!!!!!
ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি কেবলই ফাসিঁরই দাবি..