![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চের আগামী কর্মসূচীঃ-
* ১৩ মার্চ বুধবার সকাল ১১ টায় চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গণজাগরণ মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।
* ১৩ মার্চ বুধবার একই দিন বিকাল ৩ টায় চট্রগ্রামের প্রেসক্লাবের সামনে গণজাগরণ মঞ্চে মহাসমাবেশ।
* ১৫ মার্চ শুক্রবার বিকাল ৩ টায় আশুলিয়ায় গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ।
* ১৬ মার্চ শনিবার সকাল ১১ টায় জামায়াত-শিবিরের সাম্প্রদায়িক নৃশংসতার প্রতিবাদে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সম্প্রীতি সমাবেশ।
উত্তরা ১১ নং সেক্টর চৌরাস্তা গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ।
(উত্তরা ১১ নং সেক্টর চৌরাস্তা গনজাগরণ মঞ্চ।)
(সমবেত ভাবে জাতীয় সংগীত গাওয়া হচ্ছে)
যথারীতি জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় বিকাল ৪ টা শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চের বাইরে এটি সপ্তম সমাবেশ। এদিন গণজাগরণ মঞ্চ ৩৪ দিন অতিক্রম করল।
চট্রগ্রাম প্রেসক্লাব গণজাগরণ মঞ্চে হামলার প্রতিবাদেএবং সংগঠকদের দাবির প্রেক্ষিতে লালদিঘী ময়দানের পরিবর্তে ১৩ মার্চ বুধবার বিকাল ৩ টায় চট্রগ্রামের প্রেসক্লাবের সামনে গণজাগরণ মঞ্চে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মার্চ দেশবিরোধী জামায়াত-শিবির চট্রগ্রামে হরতাল ডেকেছে,মহাসমাবেশকে সফল করে এই কুচক্রী জামায়াত-শিবিরকে প্রতিহত এবং প্রতিরোধ করুন।
উত্তরা গণজাগরণ মঞ্চ থেকে বিশিষ্ট সুরকার মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল-এর ভাই মিরাজ আহমেদ ও নারায়ণগঞ্জের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তা রফিউর রাব্বির বড় ছেলে তানভীর মোহাম্মদ ত্বকী হত্যার প্রতিবাদে ধিক্কার জানানো হয়। উল্লেখ্য যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-এ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযম বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
ইসলাম মানে শান্তি, ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম, অন্যান্য ধর্মেও শান্তির কথা বলা হয়েছে, কোন ধর্মেই হত্যা, খুন, নারী নির্যাতন সমর্থন করে না। তাই যারা হত্যা, খুন, এবং নারী নির্যাতন,ধর্ষণ করে এরা ইসলাম তথা সকল ধর্মের বিরোধী। প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ মানুষের দায়িত্ব এই ধর্ম ব্যবসায়ী খুনি সন্ত্রাসীদের রাজপথে থেকে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এদের প্রতিহত করা। গণজাগরণ মঞ্চ থেকে আবারো পরিষ্কার করে কোন ধর্মে বিরুদ্ধে গণজাগরণ মঞ্চে কোন অবস্থান নেই। গণজাগরণ মঞ্চ থেকে দ্ব্যর্থহীন ভাবে জোরালো কন্ঠে রাষ্ট্রের দাবি জানানো হয় যে কোন মূল্যে সাধারণ মানুষ এবং আন্দোলনকারী জামায়াত-শিবির বিরোধীদের নিরাপত্তা নিশিচত করুন। জামায়াত-শিবিরের দেলু রাজাকারের রায় পরবর্তী সহিংসতা আবারো প্রমাণ করল বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার কোন বিকল্প নেই।
আসুন আমরা সম্মিলিতভাবে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরধী, জামায়াতের সন্ত্রাসী বাহিনী শিবিরকে প্রতিহত করি।
উত্তরা গণজাগরণ মঞ্চ-এ উপস্থিত জনতা।
(শপথ পাঠরত জনতা এবং ডাঃ ইমরান এইচ সরকার।)
(ছবিগুলো একাত্তর ও এটিএন নিউজ টিভি থেকে ক্যাপচার করা।)
প্রতিটি সমাবেশের মত উত্তরা গণজাগরণ মঞ্চের শপথ-
আমরা শপথ করছি যে,
সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তির রায় তা কার্য্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।
আমরা শপথ করছি যে,
যুদ্ধাপরাধী এবং দেশবিরোধী সংগঠন জামায়েতে ইসলাম এবং তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করা না পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
আমরা শপথ করছি যে,
যুদ্ধপরাধীদের সকল অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বয়কট না করলে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
আমরা শপথ করছি যে,
যুদ্ধাপরাধীদের সকল গণমাধ্যমকে আমরা বর্জন করব।
জয়বাংলা।স্বাধীনতার মাস, উত্তাল মার্চ,
অগ্নিঝরা মার্চে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলুন
একাত্তেরর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।
একটাই দাবি ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
ইনশাল্লাহ জয় আমাদের হবে।
জয়বাংলা।
©somewhere in net ltd.