![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল জানমালের নিরাপত্তা ও অহিংস আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আজকের চট্রগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চের পূর্বঘোষিত মহাসমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে।
গণজাগরণ মঞ্চের আগামী কর্মসূচীঃ
* ১৫ মার্চ শুক্রবার বিকাল ৩ টায় আশুলিয়ায় গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ।
* ১৬ মার্চ শনিবার সকাল ১১ টায় জামায়াত-শিবিরের সাম্প্রদায়িক নৃশংসতার প্রতিবাদে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সম্প্রীতি সমাবেশ।
এবং চট্রগ্রামে প্রেসক্লাব গণজাগরণ মঞ্চে বোমা হামলার প্রতিবাদে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় চট্রগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চে প্রতিবাদ সমাবেশে ঘোষণা দেয় হয় স্থানীয় সংগঠকরা।
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ইতিমধ্যে বার বার বলা হয়েছে, গণজাগরণ মঞ্চ ইসলাম ধর্ম কিংবা কোন ধর্মের বিরুদ্ধে তাদের কোন অবস্থান নেই। গণজাগরণ মঞ্চের অবস্থান শুধুমাত্র একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী জামায়াত ইসলামের বিরুদ্ধে কোন ইসলামী দলের বিরুদ্ধে নয়। গণজগরণ মঞ্চের আন্দোলন মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে। গণজাগরণ মঞ্চের ৬ দফা দাবিতে সেটা সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। তারপর আমাদের দেশের বিজ্ঞ আলেম সমাজ জামায়াত-শিবিরের অপপ্রচারে কিভাবে বিভ্রান্ত হচ্ছে? বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ ব্লগার বিভিন্ন ব্লগে লেখালেখি করেন নিজস্ব চিন্তাধারা ও মতামতের ভিত্তিতে। সেখানে কে কি লিখল বা বলল সেটার দায়ভার তো গণজাগরণ মঞ্চ নিতে পারেনা। চট্রগ্রাম প্রেসক্লাব গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠকদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ যে, তাঁরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে এবং চট্রগ্রামবাসীর জানমালের নিরাপত্তার কথা চিন্তাকরে গণজাগরণ মঞ্চের মহাসমাবেশ স্থগিত করেছে। এবং একই তাঁরা এও বলেছেন, গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন ইসলাম ধর্ম কিংবা ধর্মীয় কোন সংগঠনের বিরুদ্ধে নয়, এ আন্দোলন মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জামায়াতে ইসলাম ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্র শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি। বর্তমান উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতিতে প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক ডাঃ ইমরান এইচ সরকার গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, চট্রগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চ মহসমাবেশ স্থগিত করেছে এ প্রেক্ষিতে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উল্লেখিত কর্মসূচী অনুষ্ঠিত না হলেও প্রজন্ম চত্ত্বরের গণজাগরণ মঞ্চের প্রতিনিধি দল আগামীকাল চট্রগ্রামে গিয়ে সর্বস্তরের জনসাধারণ আলেম ওলেমা ও ইসলামী চিন্তাবিদদের সঙ্গে আলোচনা করে গণজাগরণ মঞ্চ সমন্ধে জামায়াত-শিবির সৃষ্ট বিভ্রান্তি দুর করবে। আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ হেফাজতে ইসলামকে যে তাঁরা চট্রগ্রামে আজকের আহুত হরতাল প্রত্যাহার করেছেন। হেফাজতে ইসলাম এবং অন্যন্যা ধর্মীয় সংগঠন গুলোর কাছে অনুরোধ আপনারা জামায়াত-শিবিরের বিভ্রান্তিতে কান দিবেন না, অহিংস এ আন্দোলন কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নয়। এ আন্দোলন মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করণের দাবিতে। পাশাপাশি আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি তাদেরকেও সজাগ থাকতে হবে জামায়াত-শিবিরের এসব অপপ্রচার বিভ্রান্ত না হয়ে রুখে দাড়াতে।
গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান সফল করুন।
গণজাগরণ মঞ্চের বিভিন্ন সমাবেশঃ-
উত্তরা ১১ নং সেক্টর চৌরাস্তা গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ।
গণজাগরণ মঞ্চ ( নারী জাগরণীয় সমাবেশ)।
ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান শিখা চিরন্তন চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ-এর মহাসমাবেশ।
যাত্রাবাড়ি গণজাগরণ মঞ্চের গণসমাবেশ।
বদরগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে হামলা।
আজ “গণজাগরণ মঞ্চ”-এর কর্মসূচী সফল করুন।
স্বাধীনতার মাস, উত্তাল মার্চ,
অগ্নিঝরা মার্চে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলুন
একাত্তেরর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।
একটাই দাবি ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
ইনশাল্লাহ জয় আমাদের হবে।
জয়বাংলা।
©somewhere in net ltd.