![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
আগামীকালের গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। হেফাজতে ইসলামকে আলোচনায় বসার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল, কিন্তু তারা সে অনুরোধ গ্রহন করেনি কারণ পাছে কেঁচো খুঁজতে সাপ বের হয়ে না যায় সেই ভয়ে। হেফাজতে ইসলাম এখন সরকার এবং আইনকে পুঁজি করে গণজাগরণ মঞ্চকে প্রতিহত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম, ইসলাম কখনো হানাহানি, অশান্তি সমর্থন করে না। এনারা নাকি ইসলাম হেফাজত করবে, তাঁর নমুনা আমরা কয়েকদিন আগে পেয়েছি। ওদের রণ হুংকারে। শান্তি কখনো নৈরাজ সৃষ্টির মাধ্যমে আসেনা। আমরা ধর্ম প্রাণ মানুষ আমাদের ধর্ম মহান আল্লাহতায়ালা হেফাজত করবে। কোন হেফাজতে ইসলাম সংগঠনের দরকার নেই। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও একদল ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ী ইসলাম গেল ইসলাম গেল বলে ধোঁয়া তুলেছিল। ইসলাম কি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে এসব মিথ্যেবাদীদের মিথ্যে অযুহাতে। গণজাগরণ মঞ্চ তো কখনো ইসলাম ধর্ম কিংবা অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে কোন বক্তব্য রাখেনি। গনজাগরণ মঞ্চ বারবার বলে এসেছে ইসলাম কিংবা অন্য কোন ধর্মের প্রতি আমাদের কোন অবস্থান নেই। আমাদের আন্দোলন একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশবিরোধী মানবতাবিরোধী যুদ।ধাপরাধীদের ফাঁসি এবং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জামায়াত ইসলাম এবং তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধকরণের দাবি। গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র কি কোন ব্লগে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কুটক্তি করেছিল।সরকার তো সরকার তো ব্লগ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম এবং আমাদের প্রিয় মহানবী(সাঃ) কে অবমাননার বিষয় তদন্তে স্বরাষ্টমন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাইন উদ্দীন খন্দকারকে প্রধান করে নয় সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।তারপরও কিসের ভিত্তিতে হেফজতে ইসলামের এই আন্দোলন। এই ধর্মান্ধ ইসলাম নামধারী ধর্ম ব্যবসায়ীকে প্রতিহত করে কালকের সমাবেশ সফল করুন যে কোন মুল্যে। অহিংস আন্দোলনে কাজ না হলে সহিংস আন্দোলনে যেতে হবে। গণজাগরণ মঞ্চ চট্রগ্রামের মহাসমাবেশ করতে না পারার কারণে ওদের সাহস বেড়ে গেছে, আর এ সাহস বাড়তে দেয়া যায় না। আগামীকাল বিকাল ৩ টার আশুলিয়ার সমাবেশকে সফল করুন, দেশবিরোধী কুচক্রিদের উচিত জবাবের মাধ্যমে। আর ঘরে বসে কেউ থাকবেন না। ঘরে বসে থাকার সময় আর নেই দেশ-জাতি তথা নিজেকে কলংক মুক্ত করুন।
জয়বাংলা শ্লোগানে ওদের হৃদয় আত্মা কাঁপিয়ে তুলুন।
স্বাধীনতার মাস, উত্তাল মার্চ,
অগ্নিঝরা মার্চে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলুন
একাত্তেরর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা,
পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।
একটাই দাবি ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
ইনশাল্লাহ জয় আমাদের হবে।
জয়বাংলা।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
তুহিন সরকার বলেছেন: ঠিক বলেছেন নায়করাজ।
আগামীকাল ইনশাল্লাহ এই ধর্মান্ধদের আমরা প্রতিহত করব।
জয়বাংলা।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪২
শাহজাহান মুনির বলেছেন: ছাগুদের সাহস কত?!!!! এ সাহস মেনে নেয়া যায় না। ছাগুরা চাইটা কি?
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
তুহিন সরকার বলেছেন: ইনশাল্লাহ এই ধর্ম ব্যবসায়ীদের আমরা প্রতিহত করব।
জয়বাংলা।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
টকঝালমিষ্টি বলেছেন: দেইখেন আবার ভোঁ দৌড় দিয়েন না যেন। আইয়েন, দেখা অইবো ঐখানে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
তুহিন সরকার বলেছেন: নিশ্চয়ই দেখা হবে বন্ধু প্রস্তুত থাকুন।
জয়বাংলা।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
টকঝালমিষ্টি বলেছেন: কদিন এগ শাহবাগে এক সন্ধায় গুজব উঠল শিবির আইতাছে! আর যাইব কই? এইসব শাহবাগী তরুণ প্রজন্মরা ভোঁ দৌড়।
হেরা কি দৌড়াইতেও পারে?
ব্যাটা শাহবাগী বলদগুলো যাইয়া পড়ল সিঙ্গাড়া ভাজনের তেলে কড়াই এ।
এর পর? আর কইলাম না। ঢাকা মেডিকেলের বার্ণ ইউনিটে খোঁজ লইতে পারেন।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০১
তুহিন সরকার বলেছেন: খোঁজ আমার নেয়ার প্রয়োজন নেই বন্ধু।
খোঁজ বরং আপনি নিন কথাটা কতটুকু বাস্তব।
আপনাদের মত মিথ্যেবাদীর গুজবে মানুষ আর কান দেবে না।
জয়বাংলা।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৩
টকঝালমিষ্টি বলেছেন: খোঁজ আমার নেয়ার প্রয়োজন নেই বন্ধু।
খোঁজ বরং আপনি নিন কথাটা কতটুকু বাস্তব।
আপনাদের মত মিথ্যেবাদীর গুজবে মানুষ আর কান দেবে না।
জয়বাংলা।
আচ্ছা আপনি না হয় খোঁজ নাই নিলেন। আমি সব ছেড়ে গ্যালারীতে বসলাম, এটা দেখতে যে ভারতের টাকায় (স্বয়ং হিন্দুস্থান টাইমস এর কথা, আমার কথা নয়)পরিচালিত এই তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চ দেশে কি পরিবর্তনটা ঘটাতে পারে?
সাহস থাকলে ঐ মঞ্চ হতে বিডিআর বিদ্রোহ, হলমার্ক কেলেংকারী, শেয়ার মার্কেট কেলেংকারী, পদ্মা সেতু কেলেংকারীর বিচার একটাবার, মাত্র একটাবার চেয়ে দেখেন না দেখি, সরকারী রেশনের বিরিয়ানি কদিন জোটে, দেখতাম একটু।
তার পরেও আপনার সাথে আবারও কথা হবে, যেদিন গনজাগরণ মঞ্চটা শেষ হবে সেদিন। হিসেব নিকেশটা একটু মিলিয়ে নেব দু জনে, কি বলেন?
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৮
তুহিন সরকার বলেছেন: অপেক্ষায় থাকুন দেখতে পাবেন। হিন্দুস্তান টাইমসের লিংকটা একটু দেবেন কি, দেখেন আবার নিজেই যেন তৈরি না করে বসেন, চাঁদে সাঈদী সাহেবের ছবির মত।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯
হ্যারিয়ার টু বলেছেন: এরা আলেম নামের জালেম। জামাত শিবিরের ভাড়াটে মোল্লা!
হেফাজতে ইসলাম না বলে এদের কে 'হেফাজতে আলবদর' বলাই ভাল হবে।
এদের কে শিখিয়ে দেয়া হয়েছে, ব্লগার মানে নাস্তিক।
আজ BBC র কাছে সাখাৎকারে বলেছে আমরা নিজেরা ব্লগ দেখিনি আমাদের মুরুব্বি শিক্ষকেরা দেখে বলেছে!
হাদিসে আছে
قال المستبان ماقالا فعلى البادى مالم يعتد المظلوم- رواه مسلم
হযরত আবু যার (রা) থেকে বর্নিত, রাসুল সা: বলেছেন-
"যে ব্যাক্তি কাউকে কাফের বলে ডাকে অথবা আল্লাহর শত্রু বলে, অথচ সে তা নয়, তখন তার কথা নিজের দিকে ফিরবে"।
(অর্থাৎ সে নিজেই কাফেরে পরিনত হবে)
বুখারী ও মুসলিম,
মিশকাতঃ ৪৬০৬
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৪
তুহিন সরকার বলেছেন: এই ধর্মান্ধদের আর কত ভাবে বুঝাবেন। ওরাতো বুঝবেনা কারণ ওরাইতো আসল নাস্তিক আর ওরাই আমাদের নাস্তিক বলে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৮
নায়করাজ বলেছেন: সাপ তার খোলস বদলায়। হেফাজতে ইসলাম সেই রকম খোলস বদলে এসেছে। এরা জামায়াতের আরেকটা রূপ মাত্র।
Click This Link