নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৯

গণজাগরণ মঞ্চের আগামী কর্মসূচীঃ-

* ৩১ মার্চ সকাল ১১ টায় মহান জাতীয় সংসদ অভিমূখে মিছিল এবং যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যদন্ড ও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধসহ ৬ দফা দাবীতে দেশব্যপী সঙগ্রহীত গণস্বাক্ষর মাননীয় স্পিকারের কাছে হস্তান্তর।

* ৪ এপ্রিল সকাল ১১ টায় গণজাগরণ মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিল এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি প্রদান।

* ৪ এপ্রিল সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পেশ।

* ৫ এপ্রিল ৪ টায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

* ৬ এপ্রিল বিকাল চারটায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে সমাবেশ।


গণজাগরণ মঞ্চের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশ।

গণজাগরণ মঞ্চে ১৪ নারী মুক্তিযোদ্ধার একাত্মতা প্রকাশ।



(মঞ্চে উপবিষ্ট আমার বীরঙ্গনা মায়েরা)

গণজাগরণ মঞ্চের নুতুন শ্লোগান।

“বীরঙ্গনা আমার মা

আপোস নামা মানিনা,

বীরঙ্গনা আমার মা

অন্য কিছু বুঝিনা।”


শাহবাগের গণজাগরণ সমাবেশে একাত্মতা জানাতে ১৪ জন নারী মুক্তিযোদ্ধা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে যোগদান করেছেন। ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার নারী মুক্তিযোদ্ধারা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে একাত্মতা জানাতে এখানে ছুটে আসেন। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর তত্ত্বাবধানে সাফিনা লোহানীর সঙ্গে সিরাজগঞ্জ থেকে মোট ১০ জন নারী মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগদান করেন। এর মধ্যে সিরাজগঞ্জের সেফহোম থেকে আসেন সূর্য বেগম, রাহেলা বেগম, করিমমন বেগম, নুর জাহান বেগম, আয়েশা বেগম, রাজু বালা, শামসুন নাহার, রহিমা, জোসনা, মাহেলা বেওয়া। এছাড়া গোপালগঞ্জ থেকে শেখ ফাতেমা আলী, যশোর থেকে মোমেনা বেগম, নারিন্দা থেকে সাফিয়া বেগম, যশোর থেকে রাইসা বেগম গণজাগরণ মঞ্চে এসে সব যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে তারা আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সরকারি আবাসন পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এর পর সাফিনা লোহানী নিজ উদ্যোগে ২১ জন ‘বীর মাতার’ দেখাশোনা শুরু করেন।

নতুন প্রজন্মের হাতে পতাকা তুলে দিলেন মুক্তিযোদ্ধারা।



গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকারসহ নতুন প্রজন্মের ৪২ জন তরুণ-তরুণীর হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। ইমরান এইচ সরকারের হাতে পতাকা ‍তুলে দেন মুক্তিযুদ্ধের উপ প্রধান সেনাপতি পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল(অব.) একে খন্দকার। নতুন প্রজন্মের কাছে পতাকা তুলে দেওয়ার পর তরুণ প্রজন্মের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশে আসা সকল মুক্তিযোদ্ধার হাতে প্রদীপ তুলে দেন গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠকরা। এ সময় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে’ গানটি পরিবেশন করা হয়। প্রদীপ হস্তান্তরে তরুণ প্রজন্মের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ডা. ইমরান এইচ সরকার। এর আগে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ গণজাগরণ চত্বরে চলমান গণআন্দোলনের অংশ হিসেবে ২৬ মার্চের মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশে একাত্মতা প্রকাশ করেন মুক্তিযোদ্ধারা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, সাইফুল ইসলাম রঞ্জু, রাহেলা বেগম, এয়ার ভাইস মার্শাল(অব.) একে খন্দকার, মেজর জেনারেল (অব.) একে শফিউল্লাহ, লে. কর্নেল(অব.) আবু ওসমান চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ চৌধুরী, সৈয়দ মো সামসুল কুতুব। আরো উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা এমদাদ হোসেন মতিন, আব্দুল হাই সিকদার, নুরুল আলম, সাংবাদিক আবেদ খান, শফিউল বারি, সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান, নুর হোসেন, অরুণ কুমার, সাইফুল ইসলাম তারা, ফরিদ উদ্দিন, লে. কর্নেল (অব.) নুর নবী খান, ইসমত জামান, হাফেজ বাবু, আনোয়ার, আবেদা সুলতানা বকুল, শিরিন আক্তার, রতনা, শাহানা, মিনু হক, আতাউর রহমানসহ আরো অনেক মুক্তিযোদ্ধা।

মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ৩টায় টাঙ্গাইলের বাহাদুর মিয়ার নেতৃত্বাধীন দলের সারি গানের মধ্যে দিয়ে এ মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে। স্বাধীনতার ৪২ বছর পূর্তির এ মহাসমাবেশ কর্মসূচিতে অংশ নিতে গণজাগরণ চত্বরের চারদিকে এখনও মানুষ জড়ো হচ্ছেন। উল্লেখ্য, জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরের গণআন্দোলনের সূচনা হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। পরে ৬ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। গণআন্দোলনের ৫০তম দিনে মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাসমাবেশ। এ গণআন্দোলনের ঢেউ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে প্রবাসেও। এরই মধ্যে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই চলবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের স্বপক্ষে গণজাগরণ মঞ্চ।

* ২০০৯ সালে মাওলানা সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী সহ দেশের বিশিষ্ট ১১ জন ইসলামী চিন্তাবিদদের করা জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের একটি রিট করেন। রিট রুলে শুনানী হাইকোর্টের কার্য্য তালিকা অন্তর্ভূক্ত হয়েছে।

প্রথমত এটি দীর্ঘ মেয়াদী ও জটিল প্রক্রিয়া। দ্বিতীয় এর মাধ্যমে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট কোন দিক নির্দেশনা নেই।

* সরাসরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রানালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব।

* ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ব্যবহার করা যেতে পারে। ২০০৯ সালে এই আইনের মাধ্যমে হিজবুত তাহিরীরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।

* ১৯৯৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের ২৮ ধারা অনুযায়ী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল করার মাধ্যমে।

* ১৯৯৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনের বিশেষ কয়েকটি ধারা অবলম্বনে, যুদ্ধাপরাধীদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া যায়। একি আইনের ২০(ঘ) ধারা অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের গণমাধ্যমের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া যায়।

* গণজাগরণ মঞ্চের দাবীর প্রেক্ষিতে সরকার ট্রাইব্যুনাল সংশোধন করে যুদ্ধাপরাধের দায়ে সংগঠনের বিচারের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সংশোধনী আইনের আওতায় জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব।

গণজাগরণ মঞ্চের বক্তব্যঃ-

* উপরোক্ত আইনের স্পষ্ট দিক নির্দেশনা থাকা স্বত্বেও সরকার ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।

* নুতুন প্রজন্মের ৬ দফা দাবীকে গণমানুষের দাবীকে উপেক্ষা করে যে স্পর্ধা সরকার দেখিয়েছে তা নজির বিহীন।

* মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বরাবর গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের একটি গণমাধ্যমে ধর্মীয় উস্কানী দাতা সম্পাদককে গ্রেফতারের স্মারকলিপি প্রদান করা হলেও সরকার কোন ব্যবস্থা নেয়নি। পক্ষান্তরে বাংলা ব্লগ গুলো নিয়ন্ত্রনের জন্য সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, বিভিন্ন ব্লগারের ব্যক্তিগত তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে। ব্লগের ক্ষুদ্রগন্ডি থেকে অবমাননাকর বিষয় গুলো গণমাধ্যম জাতির সামনে তুলে ধরল হীন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে, সেই গণমাধ্যমের বিষয়ে সরকার নিশ্চুপ এযেন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার নামান্তর।



(উপস্থিত জনগণের একাংশ)

আল্টিমেটাম শেষ হল

রাষ্ট্র তোমার খবর কি।


জামাত-শিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবীতে ২৬ মার্চ রাত ১০ টা ৩০ মিনিটে জাতীয় জাদুঘরের সামনে শহীদ রুমী স্কোয়াডের ডাকে শুরু হল আমরণ অনশন কর্মসূচি।



ফেইসবুক পেইজ- https://www.facebook.com/shaheed.rumi.squad

মঙ্গলবার গণজাগরণ মঞ্চের নতুন কর্মসূচি ঘোষণার পর সমাবেশে অসন্তোষ দেখা দেয়।

অনশনকারী ‘শহীদ রুমী স্কোয়াডের’ এই সদস্যদের কর্মসূচির সঙ্গে বুধবার একাত্মতা জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন।

এর মধ্যেই শাহবাগে অনশনে বসে ‘শহীদ রুমী স্কোয়াড’। তারা অবশ্য বলছেন, গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে বিরোধ থেকে তাদের এই কর্মসূচি নয়।

অন্যদিকে গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম মুখপাত্র মারুফ রসুল বলেছেন, আন্দোলনরত কোনো সংগঠন যে কোনো কর্মসূচি দিতেই পারে এবং তা নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।

যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এবং জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্দোলন শুরুর পর গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির বাইরে এটাই প্রজন্ম চত্বরে আলাদাভাবে প্রথম কর্মসূচি পালন।

জাতীয় জাদুঘরের প্রধান ফটকের সামনে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১১টার দিকে আমরণ অনশনে বসেন ছয় শিক্ষার্থী। বুধবার সকালে তাদের সঙ্গে আরো দুজন যোগ দেন।

অনশনকারীরা হলেন- রুমি স্কোয়াডের মুখপাত্র সাদাত হাসান নিলয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান শুভ্র, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী আকাশ, এআইইউবি’র শিক্ষার্থী জয়, ঢাকা কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র শরিফুল হক আনন্দ ও রুবাইয়াত দ্বীপ, চাকরিজীবী মানিক সুত্রধর, নারায়ণগঞ্জের স্কুলশিক্ষক আলিফ প্রধান ও ব্লগার সাফি।

অনশন শুরুর ২০ ঘণ্টা পর বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় অনশনস্থলে হয় সংহতি সমাবেশ। এতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, সংস্কৃতিকর্মী, ব্লগার, বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরাসহ বিভিন্ন জন সংহতি প্রকাশ করে।

সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিসটেম বিভাগের শিক্ষক মোশাহিদা সুলতানা ঋতু বলেন, “এখানকার অনশনকারী শাহবাগ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্ম ছিল। আন্দোলনের এই পর্যায়ে এসে তারা মনে করছে এ ধরনের একটি কর্মসূচি পালন অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।”

“শাহবাগ আন্দোলন করে তাদের যে আবেগ তৈরি হয়েছে, এটা তারই বহিঃপ্রকাশ।”

অনশন কর্মসূচিতে সংহতি জানায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অধিকার মঞ্চ, বোধন সাংস্কৃতিক সংগঠন, ছাত্র ফেডারেশন, জাহানারা ইমাম স্কোয়াড প্রভৃতি সংগঠন।

রুমী স্কোয়াডের সমন্বয়ক সাদাত হাসান নিলয় সাংবাদিকদের বলেন, “গণজাগরণ মঞ্চ থেকে দাবি ওঠার পর আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সরকারের নির্বাহী আদেশেই জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করা যায়।

“কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চ তাদের দাবি বাস্তবায়নের আল্টিমেটাম দিলেও সরকারের কোনো পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়নি। তাই আমরা অনশনের মতো কঠোর কর্মসূচি শুরু করেছি।”

মঙ্গলবারের সমাবেশ থেকে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে আগামী ৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

ওই কর্মসূচির বাইরে এই আলাদা কর্মসূচি পালন করা হলেও এনিয়ে মঞ্চের সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই বলে দাবি করেছেন রুমী স্কোয়াডের অন্যতম মুখপাত্র সেঁজুতি শোণিমা নদী।

“আল্টিমেটাম না মানায় পরবর্তী সময়ের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরফ থেকে যে সব কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়েছে, তার প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা এবং সমর্থন আমাদের আছে। বরাবরের মতোই প্রতিটি কর্মসূচিতে স্কোয়াডের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ থাকবে সক্রিয়ভাবেই।’

গণজাগরণ মঞ্চ প্রত্যক্ষভাবে রুমী স্কোয়াডের কর্মসূচিতে সমর্থন না দিলেও কোনো বিরোধিতা করছে না।

মঞ্চের অন্যতম সংগঠক মারুফ রসুল বলেন, “আমরা আগেই স্পষ্ট ভাষায় বলেছি, শাহবাগ আন্দোলনে অনেক সংগঠন আছে। তারা নিজস্বভাবে তাদের কর্মসূচি পালন করতে পারে।

“তবে গণজাগরণ মঞ্চ সবার সঙ্গে কথা বলে একটি কর্মসূচি ঠিক করায় অনশনের সঙ্গে সরাসরি সমর্থন দিচ্ছে না।”

এদিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেয়ার কর্মসূচির বিরোধিতা করে ‘ঘেরাও কর্মসূচি’ ঘোষণার দাবিতে বুধবার সন্ধ্যায় প্রজন্ম চত্বরে মশাল মিছিল হয়েছে।

মিছিলটি শাহবাগ মোড় ঘুরে টিএসসি, নীলক্ষেত, কাঁটাবন মোড় ঘুরে শাহবাগে এসে শেষ হয়। মিছিলকারীরা পরে অনশন কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা জানান।



* জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে শিক্ষার্থীসহ নয় ব্যক্তির অনশস্থলে গিয়েছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার।



জয়বাংলা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। জয় বাংলা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৪

তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ স্বর্ণা ম্যাডাম।
জয়বাংলা।

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১০

মুচি বলেছেন: !:#P !:#P !:#P !:#P


















চল উৎসবে মাতি।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ মুচি, ভাই পেশা পাল্টান।
শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.