![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চ এবং নারী সাংবাদিক উপর হেফাজতের ইসলামের হামলার তীব্র নিন্দা, ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সারাদেশে স্বতঃস্ফুর্তভাবে হরতাল ও অবরোধ পালন।
সেক্টর কমান্ডারস’ ফোরাম,ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি এবং সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ২৭ টি সংগঠনের ডাকা হরতাল ও গণজাগরণ মঞ্চের অবরোধ স্বতঃস্ফুর্তভাবে পালন করেছে দেশবাসী। দেশবাসীকে আমার আন্তরিক অভিবাদন।
হরতালের খবর।
জাগরণ শেষ এবার অহিংস প্রতিরোধ,গণজাগরণ আগামী মঞ্চের কর্মসূচীঃ-
* ৮ এপ্রিল সারা দেশে পতাকা মিছিল।
* ৯ এপ্রিল সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট।
* ১০ এপ্রিল আইন মন্ত্রণালয়ের সামনে ২ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি ।
* ১৪ এপ্রিল শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চে মহাসমাবেশ।
*** এইচ এস সি ও সমমানের পরীক্ষা ধর্মঘটের আওতামুক্ত থাকবে।
হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতালের প্রতিবাদেঃ-
৮ এপ্রিল সোমবার সারাদেশে পতাকা মিছিল করা হবে।
৯ এপ্রিল সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট পালন করা হবে। এ ছাড়া জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে ১০ এপ্রিল আইন মন্ত্রণালয়ের সামনে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ২ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।
১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ বিকেল ৪টায় শাহবাগ গণজাগরণ চত্বরে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে এবং এ দিনের মহাসমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের কর্মসূচীঃ-
আগামী ৩ মে ঢাকায় জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির সম্মেলন করার ঘোষণা দিয়েছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। এর আগে আসন্ন বাংলা নববর্ষের আগেই ১৩ এপ্রিল সারাদেশে জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হবে বলে জানানো হয়। শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র ক্যাফেটরিয়ায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ এ ঘোষণা দেন। সারাদেশে হরতাল পুরোপুরি সফল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
৩ মে ঢাকায় জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ সম্মেলন-সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ঘোষণা।
গণজাগরণ মঞ্চ বারবার বলে আসছে তাদের অবস্থান ইসলাম এবং কোন ধর্মের বিপক্ষে নয়। গণজাগরণ মঞ্চের অবস্থান, দেশবিরোধী, কোরআন,নবী, রাসুল (সাঃ) কে অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে।
একটাই দাবী মহানমুক্তিযুদ্ধের সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি।
এবং দেশবিরোধী, কোরঅন, নবী রাসুল (সাঃ) কে অবমাননাকারী দল জামায়াতে ইসলাম ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা
বাঙ্গালীদের অস্তিত্বের লড়াইয়ে
প্রতিরোধ গড়বে আমজনতা।
জয়বাংলা।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চে হেপাজতে ইসলামের হামলার চেষ্টা।
গতকাল শনিবার বিকাল ৫ টার পর মিছিল নিয়ে তারা গণজাগরণ মঞ্চ দখলের উদ্দেশ্যে শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বরে হামলা চালায়। পুলিশ ও গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের প্রতিরোধে তাদের হীনমন্যতার পরাজয় ঘটে এবং পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
শাহবাগে হেফাজতের হামলার চেষ্টা ।
হেফাজতে ইসলামের হামলা প্রতিরোধের পর আবারো শ্লোগানে উত্তাল শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চ।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চে হামলার চেষ্টা প্রতিরোধের পর লাকীর স্লোগানে আবারও উত্তাল হয়ে উঠেছে প্রজন্ম চত্বর।এদিকে, আবার হামলার আশঙ্কায় গণজাগরণের কয়েক হাজার কর্মী লাঠি হাতে অবস্থান নিয়েছেন। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে হেফাজতে ইসলামের কর্মী ও জামায়াত-শিবির যৌথভাবে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের হামলার চেষ্টা প্রতিরোধ করে গণজাগরণের কর্মীরা। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার পর কর্মীরা গণজাগরণ মঞ্চে একত্রিত হন। হেফাজতের মিছিলটি শিশু পার্ক আসলে সেখানে পুলিশ তাদের ধাওয়া দেয়, এতে তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে ঢুকে যায়। উদ্যানের ভেতরে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ও হেফাজতের লোকজনের সংঘর্ষ বেধে যায়। পরে মঞ্চের কর্মীরা মূল সড়কে এসে অবস্থান নেয়।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
গণজাগরণ মঞ্চ।
হেফাজতে ইসলাম কর্তৃক নারী সাংবাদিক হামলার শিকার।
(হেফাজতে ইসলামের হামলার শিকার নাদিয়া শারমিনকে দেখতে হাসপাতালে-ডা. ইমরান এইচ সরকার।)
হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে নারী সাংবাদিক কেন’, ‘রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় মাথায় কাপড় নেই কেন’ তাদের উৎশৃঙ্খল বক্তব্য, ওই মাইয়্যা, মাথায় কাপড় নাই ক্যান?
গণজাগরণ মঞ্চের -এর প্রধান প্রধান শিরোনাম।
(গণজাগরণ মঞ্চে ভাষণ দিচ্ছেন- ডা. ইমরান এইচ সরকার।)
৬ই এপ্রিল গণজাগরণ মঞ্চে দেয়া ডা. ইমরান এইচ সরকারের ভাষণের পূর্ণ বিবরণ
আমাকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল: নাদিয়া শারমিন
নারী সাংবাদিকেরা হামলা ও লাঞ্ছনার শিকার।
* রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের দুই কর্মীকে গণপিটুনি
* হামলা প্রতিরোধের পর স্লোগানে উত্তাল শাহবাগ
* জামায়াত নিষিদ্ধই একমাত্র সমাধান: ইমরান
* দেশ থেকেও তাদের উচ্ছেদ করা হবে- গণজাগরণ মঞ্চ
চট্রগ্রামে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে একাত্তরে মানবতা বিরোধী অপরাধে ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুক্তির দাবিতে স্লোগান।
* জামায়াতের ভাষায় স্লোগান দিয়ে সমাবেশ ছাড়ল হেফাজত
* গণজাগরণ মঞ্চে দফায় দফায় হামলার চেষ্টা: আটক ৫
* ৮ - ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচী ।
* শাহবাগমুখে হেফাজতের মিছিল,ধাওয়া।
নাস্তিক বলার প্রতিবাদে গণজাগরণ মঞ্চে কোরআন তেলাওয়াত করেন এক নারী।
হেফাজতে ইসলাম পক্ষ ‘নাস্তিক’ বলার প্রতিবাদে গণজাগরণ মঞ্চে কুরআন তেলাওয়াতও করেন মিরপুর থেকে আসা লুবনা হোসেন।
কোরআন তেলাওয়াতের পাশাপাশি স্বরচিত কবিতা পাঠ করেনতিনি।
তিনি বলেন, “আমরা যে কোরআন শরিফ পড়ি, এটা তারা দেখে না বলে তারা আমাদেরকে নাস্তিক বলে।” লুবনা হোসেন আরও বলেন, যার যার ধর্ম নিয়ে যে কেউ গণজাগরণ মঞ্চে আসতে পারেন।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক আসাদুজ্জামান মাসুম বলেন, আমাদের বোন লুবনা হোসেন শাহবাগের বিরুদ্ধে নাস্তিক্যের অপপ্রচার ঠেকাতে মঞ্চে এসে কুরআন পড়েছেন। তিনি আরো বলেন, এই মঞ্চের বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেমেয়েদের যারা নাস্তিক বলছে, তার প্রতিবাদ হিসেবে তিনি এটা করেছেন।
নারীবিরোধী’ এক সমাবেশ।
বিএনপির আশা পূরণ হয়নি
হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ কর্মসূচি প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের। তারা আশা করছিল, হেফাজতে ইসলাম অন্তত টানা দুই দিন হরতাল দিয়ে পুরো জমায়েত নিয়ে ঢাকায় অবস্থান করবে। হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ৯ ও ১০ এপ্রিল হরতাল দিতে পারে বিএনপি।
১৮-দলীয় জোটের আশা পূরণ হয়নি
ধর্মের নামে যারা বিষবাস্প ছড়াতচ্ছে এদেশের সরলমনা ধর্মপ্রাণ মানুষের মধ্যে তাদের যে কোন মূল্যে প্রতিহত করা হবে ইনশাল্লাহ।
একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার,
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেক বার।
তুমি কে আমি কে
বাঙ্গালী, বাঙ্গালী
জন্ম থেকে জন্মান্তরে শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর অন্তরে।
জয়বাংলা।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
তুহিন সরকার বলেছেন: বন্ধু সারাজীবনের জন্য ধর্মঘট নয় শুধুমাত্র একদিন।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
বকলম একজন বলেছেন: ভবিষ্যতে এ ব্যাপারে খেয়াল রাখা দরকার, এমনিতেই অযৌক্তিক হরতালে শিক্ষার অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে।নতুন করে আর কোন ক্ষতি চাই না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
বকলম একজন বলেছেন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট ডাকা মানে হচ্ছে নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারা, নিজেকে ধব্সং করার এই উপায়ের বদলে নতুন কোন সৃজনশীল আন্দোলনের উপায় বের করুন।