![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চের নতুন কর্মসূচীঃ-
গণজাগরণ মঞ্চ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আজ রাত ১২ টায় সভা সমাবেশ এর উপর সরকারী নিষেধাজ্ঞা শেষে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে আমরা সবাই আবার জমায়েত হচ্ছি। গণজাগরণ মঞ্চ ছিলো আছে এবং থাকবে আমাদের চেতনার সর্বস্ব জুড়ে। চলে আসুন সবাই।
আজকের কর্মসূচীঃ-
আজ ৭ মে বিকাল ৪ টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল। হেফাজত নামধারী জামায়াতী তান্ডব, পবিত্র কোরান শরীফ পোড়ানো, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অগ্নি-সংযোগ, ব্যাংক লুট ও সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষতিসাধনের প্রতিবাদে এই কর্মসূচী ঘোষণা করছে গণজাগরণ মঞ্চ।
সবাই দলে দলে যোগ দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল সফল করুন।
জয় বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চ ভেঙে দিল পুলিশঃ-
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ তুলে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন শুরু করার তিন মাস পর তুলে দেওয়া হল গণজাগরণ মঞ্চ। সোমবার ভোরের দিকে পুলিশ গণজাগরণ মঞ্চকে ঘিরে ব্যারিকেড তুলে নেয় এবং মিডিয়া সেলসহ অন্যান্য মুক্তমঞ্চ ভেঙ্গে দেয়। গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, “আমরা রাত সাড়ে ৩টা পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চে ছিলাম। ভোর ৫ টার দিকে পুলিশ গণজাগরণ মঞ্চ তুলে দেয় এবং চত্বরের আশেপাশে থাকা মিডিয়া সেলসহ বিভিন্ন মঞ্চ-প্যান্ডেল ভেঙে দেয়।”
তিনি জানান, পুলিশ কোনো কিছু আলোচনা না করে, না জানিয়ে মঞ্চ ভেঙে দেয়।
ইমরান বলেন, “এ গণজাগরণ মঞ্চ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মঞ্চ। এটি গড়ে উঠেছে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে তরুণদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। কোনো উগ্র-ধর্মান্ধ গোষ্ঠীটির দাবিতে যদি এটি ভেঙে দেওয়া হয়, তাহলে এটি নিন্দনীয় ব্যাপার। আমার এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।”
তিনি বলেন, “গণজাগরণ মঞ্চ কোনো বস্তুগত মঞ্চ নয়। এটি চেতনার মঞ্চ। এটি ভেঙে দিলে বা সরিয়ে দিলে এটি নিশ্চিহ্ন করা যাবে না। তরুণদের মধ্য দিয়ে এ মঞ্চ আবারও গড়ে উঠবে।”
বিস্তারিত জানতেঃ-
গণজাগরণ মঞ্চ ভেঙে দিল পুলিশ
শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর-গণজাগরণ মঞ্চ(ভেঙ্গে দেয়া হল গণজাগরণ মঞ্চ।
আজ সকালে ডা. ইমরান এইচ সরকারের ব্রিফিং এ দেয়া বক্তব্যের পূর্ণ বিবরণঃ-
আজকের এ সময়টি ভয়ার্ত বিপন্ন হলেও আমাদের একতা এই পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করবে সাহসের সঙ্গে। অপশক্তি যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে গণজাগরণ মঞ্চ।
আপনারা দেখেছেন কিভাবে ধর্মের নামে গতকাল অবমাননা করা হয়েছে পবিত্র ধর্ম ইসলামকেই। ইসলাম শান্তি ও সৌম্যের ধর্ম। নৈরাজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, মানবতাবিরোধী অপরাধকে কখনোই অনুমোদন করেনা পবিত্র ধর্ম ইসলাম। আজ তাই প্রশ্ন রাখতে চাই গতকাল কোন ইসলাম কায়েমের জন্য তারা অগ্নিসংযোগ করে জনগণের জান মালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেছে। এই সংকটময় পরিস্থিতিকে ক্ষমতা ও বিচক্ষণতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করেছে সরকার। সরকারের ক্ষমতা ও বিচক্ষণতাকে অভিনন্দন জানায় গণজাগরণ মঞ্চ। তারপরেও অভিমানের খানিকটা সুর থেকেই যায়। আমরা বিশ্বাস করি গণজাগরণ মঞ্চের দীর্ঘ তিন মাসের অহিংস আন্দোলনের ইতিহাস দেখে সরকার সিদ্ধান্ত নিবেন আমাদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা উচিৎ। গণজাগরণ মঞ্চ একটি শ্বাশত চেতনার নাম। এ চেতনা ধারণ করে বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামের সকল অঙ্গীকারকে। একাত্তরের চেতনা যেমন সত্য এই চেতনাকে ধারণ করে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চ এক অবিনাশী সত্য। গণজাগরণ মঞ্চ ছিলো, আছে এবং থাকবে।
আমাদের সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রসূত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। তাই এই সংগ্রামে আমরা বিজয়ী হবই।
আপনারা ইতিমধ্যে জানেন গতকাল অপশক্তি কর্তৃক নৈরাজ্যের প্রতিবাদে আজ বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদের ডাক দিয়েছে। অপশক্তির প্রতিরোধে সকল প্রতিবাদেই গণজাগরণ মঞ্চের সংহতি রয়েছে। গণজাগরণ মঞ্চ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সরকার আজ সকাল ১১ টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত সভা সমাবেশ নিষিদ্ধের যে প্রজ্ঞাপণ জারি করেছে তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে গণজাগরণ মঞ্চ এই সময়ের মধ্য কোন কর্মসূচী ঘোষণা করছেনা। এই সময়ের মধ্যে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ও সমমনা সংগঠনগুলোর সাথে আলোচনা করে পরবর্তী কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে।
জয় বাংলা।
সূত্রঃ-
আজ সকালে ডা. ইমরান এইচ সরকারের ব্রিফিং এ দেয়া বক্তব্যের পূর্ণ বিবরণ
গণজাগরণ মঞ্চের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটঃ-
গণজাগরণ মঞ্চ
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপত্র গণজাগরণ প্রকাশিত।
গতকাল ৫ মে বিকেল ৪টায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপত্র ‘গণজাগরণ’ এর প্রকাশনা উৎসব হয়।
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপত্র গণজাগরণ প্রকাশিত
০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১১
তুহিন সরকার বলেছেন: পুলিশ হুকুমের গোলাম।
একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
পক্ষ নিলে রক্ষা নাই
রাজাকার মুক্ত বাংলা চাই।
জয়বাংলা।
২| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৪৮
কালো স্বপ্ন বলেছেন: আবার বিরানী খাইতে মনচায়...কাল কি ফ্রি বিরানী দিবে??
০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২
তুহিন সরকার বলেছেন: তোমার জন্ম নিয়ে আমার সংশয়.............
৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: হায় হায় ফ্রী বিরানী বন্ধ অয়া গেল? দৈনিক ভাতা বন্ধ অয়া গেল? পাজেরোর তেল সাপ্লাই বন্ধ অয়া গেল? অহনে এই মন্চওয়ালারা খাবে কি?
০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
তুহিন সরকার বলেছেন: তোমার কাছে নিশ্চয়ই হাত পাতবেনা।
৪| ০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
হাসিব০৭ বলেছেন: গথাকথিত গনজাগরন মঞ্চ আওয়ামিলীগের সৃষ্টি কেননা সেখান থেকে একবারও আওয়ামিলীগের ভিতরে লুকিথে থাকা রাজাকারদের কথা বলা হয় নি। তাই আমি তাদের কে নিরপেক্ষ বলতে পারি নাই। তাদেরকে উচিত ছিল যারা ধর্মের নামে কুৎসা রটিয়েছে তাদের শাস্তি চাওয়া তারা কি চেয়েছিল? শেখ হাসিনার বেয়াই রাজাকার তা আমাদের সবারই জানা তারপরেও কেন বিচার চাওয়া হল না। তাহলে কিভাবে সেটা নিরপেক্ষ গনজাগরন মঞ্চ হল? সবাই বুঝে গেছে এটা আউয়ামিলীগের একটি শয়তানি চাল। নাহলে কখনই সরকারের মদদপষ্টে এবং পুলিশ পাহারায় তাদেরকে জামাই আদর করা হত না।
০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
তুহিন সরকার বলেছেন: কি বলে আপনাকে সম্মোধন করব,সাহেব বলব না ম্যাডাম বলব বুঝতে পারছিনা।
শ্লোগান কি ভুলে গেলেন.............
মানবতাবিরোধী সকল যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই।
কে কার বেয়াই দেখার সময় নাই।
“রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ”
জয়বাংলা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ২:২১
নষ্ট ছেলে বলেছেন: "প তে পুলিশ, তুই রাজাকার তুই রাজাকার" বলার সাহস কি গণজাগরণ মঞ্চের আছে?
পুলিশ কেন গণজাগরণ মঞ্চ ভাঙ্গছে তার জবাব কি চাওয়া হয়েছে?