![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
গত ১৫ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১,
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর রাজাকার শিরোমণি গোলাম আযম-এর বিরুদ্ধে ৯০ বছরের সাজার রায় ঘোষণা করেন। রাজাকার শিরোমণি গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ৬১ ধরণের ৫ টি অভিযোগ আনা হয়।
আজ ১২ আগস্ট, ২০১৩ তারিখে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের মাস্টারমাইন্ড রাজাকার শিরোমণি গোলাম আযমের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে ট্রাইব্যুনালের দেয়া ৯০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এই আপিলের সঙ্গে একাত্তরের ভূমিকার জন্য জামায়াতে ইসলামকে নিষিদ্ধ ঘোষণার আবেদনও জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর রাজাকার শিরোমণি গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগের মধ্যে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র সংক্রান্ত ছয়টি, তাদের সহযোগিতা করার তিনটি, উস্কানি দেয়ার ২৮টি, তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও হত্যা-নির্যাতনে বাধা না দেয়ার ২৩টি এবং হত্যা ও নির্যাতনের একটি অভিযোগ রয়েছে। মোট ৬১ ধরণের ৫ টি অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর দ্বিতীয় রায় এটি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-এর চেয়ারম্যান এটি এম ফজলে কবীর সুচনা বক্তব্যে বলেনঃ-
একাত্তরে রাজাকার, আলবদর,আল-শামস্ সহ প্যারামিলিশিয়া বাহিনীর সংঘটিত অপরাধের ক্ষেত্রে গোলাম আযম কোন নিষেধাজ্ঞা দেননি, সুতরাং তিনি সুপিরিয়ির রেসপনসিবিলিটি বা যেীথ নেতৃত্বের দায় এড়াতে পারেন না, একাত্তরে গোলাম আযম জামাতের আমির ও শান্তি কমিটির প্রধান ছিলেন - রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষ্য স্বীকার করেছে, মৌখিক সাক্ষ্যের চেয়ে দালিলিক প্রমাণ বেশি গুরত্ব পেয়েছে।"
ব্রেকিং নিউজ- মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী রাজাকার শিরোমণি জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর গোলাম আযমের ৯০ বছরের সাজা।
এই রায়কে দেশবাসী হাস্যকর রায় হিসেবে অবিহিত করেছিলেন।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ৫ টি অভিযোগই প্রমানীত হয়। গোলাম আযমের অপরাধ মৃত্যুদণ্ডযোগ্য হলেও বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় তাঁকে মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে ৯০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় বলে ট্রাইব্যুনাল রায়ে উল্লেখ করেন। আদেশে ট্রাইব্যুনাল বলেন, আসামি গোলাম আযমকে প্রথম (ষড়যন্ত্র) ও দ্বিতীয় (পরিকল্পনা) অভিযোগে ১০ বছর করে ২০ বছর কারাদণ্ড, তৃতীয় (উসকানি) অভিযোগে ২০ বছর কারাদণ্ড, চতুর্থ (সহযোগিতা) অভিযোগে ২০ বছর কারাদণ্ড এবং পঞ্চম (সিরু মিয়া হত্যাকাণ্ড) অভিযোগে ৩০ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো। কারাদণ্ডের প্রতিটি শাস্তি ধারাবাহিকভাবে একটির পর একটি বা মৃত্যু পর্যন্ত চলবে।
* গোলাম আযমের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করায় রাষ্ট্রপক্ষকে গণজাগরণ মঞ্চের ধন্যবাদ
জামায়াত নিষিদ্ধ করারও আরজি,গোলাম আযমের মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
তুহিন সরকার বলেছেন: দেখছি সেরকমই অবস্থা!
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ক্ষমতার ৫ বছর পার কইরা আওয়ামী বেজন্মাদের আরেকটা নাটক, আপীল.....!!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
তুহিন সরকার বলেছেন: আপিল............
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
চলতি নিয়ম বলেছেন: ++ @লিঙ্কনহুসাইন।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৮
তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ চলতি নিয়ম, ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: এই আপিল করতে করতে আওয়ামীলীগের ক্ষমতা শেষ হয়ে যাবে !! আর সরকার বদল হলে এই রাজাকার গুলা সাথে সাথে মুক্তি পাবে । যেমনটি পেয়েছিল জাতীয় ৪ নেতার খুনিরা !!!!!