নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

মানবতবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ র্ট্রাইব্যুনাল সংশ্লিষ্টদের বাসভবনে ও প্রগতিশীল গণমাধ্যমের ওপর বোমাহামলার প্রতিবাদে এবং গণজাগরণ মঞ্চ-এর বিক্ষোভ সমাবেশ এবং মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর এবং জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্দের দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের পরবর্তী কর্মসূচী।

গণজাগরণ মঞ্চের নতুন কর্মসূচীঃ-

* ২ নভেম্বর/২০১৩ খ্রিঃ রোজঃ- শনিবার, বিক্ষোভ সমাবেশ।

* ৩ নভেম্বর/২০১৩ খ্রিঃ রোজঃ- রবিবার, সকাল ১০টায় জামায়াতের পলাতক আলবদর নেতা চৌধুরী মঈন উদ্দিন ও আশরাফুজ্জামান খানের মামলায় রায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান।

* ৯ নভেম্বর/২০১৩ খ্রিঃ রোজঃ- শনিবার, ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ।

স্থানঃ- প্রজন্ম চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ।


বিস্তারিতঃ-

* সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতির বাসভবনে হামলা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটরবৃন্দ এবং মামলার সাক্ষীর বাড়িতে হামলা, মুক্তিযোদ্ধা হত্যা, প্রগতিশীল গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের উপর হামলা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল মানুষদের উপর হামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে এবং অবিলম্বে গনজাগরণ মঞ্চের ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে আগামী ২ নভেম্বর শনিবার বিকেল ৩টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে গণজাগরণ মঞ্চের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।



* ইতোমধ্যে আপনারা জানতে পেরেছেন কুখ্যাত আলবদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মাইনুদ্দিনের মামলার রায়ের তারিখ ঘোষনা করেছে ট্রাইব্যুনাল। ৩ নভেম্বর রবিবার রায় ঘোষনার দিন সকাল দশটা থেকে প্রতিবারের মত এবারও প্রজন্ম চত্বরে অবস্থান নেবে গণজাগরণ মঞ্চ।



* এরপর আগামী ৯ নভেম্বর শনিবার বিকাল ৩টায় প্রজন্ম চত্বরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় দ্রুত কার্যকর ও জামায়াত শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে অনুষ্ঠিত হবে এক ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ।



* “রাজনৈতিক কর্মসূচির আড়ালে যুদ্ধপরাধীদের লালিত সন্ত্রাসীরা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের বাসভবনে এবং প্রগতিশীল গণমাধ্যমের ওপর বোমা হামলা চালিয়েছে।

* “হামলার ধরণ থেকে এটা স্পষ্ট যে, হামলাকারীদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু বিচার বিভাগ, যারা কিনা সফলতার সঙ্গে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে যুদ্ধপরাধের বিচারের মাধ্যমে সারা দুনিয়াতে নজির স্থাপন করেছেন।”

* “সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, আশা করি জনগণের সে প্রত্যাশা পুরণ করেই আবার জনগণের সামনে ভোট চাইতে আসবে।
- ডাঃ ইমরান এইচ সরকার।

গণজাগরণ মঞ্চের ঘোষিত সমাবেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলীয়ান সর্বস্তরের জনসাধারণকে উপস্থিত থাকার উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।

সবার সু-স্বাস্থ্য ও সুন্দর জীবন কামনা করছি, সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

“রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ

মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ”

জয় বাংলা।


গণজাগরণ মঞ্চের নতুন কর্মসূচী ঘোষণা

সমাবেশের ডাক গণজাগরণ মঞ্চের

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: সূচনার গনজাগরন মঞ্চ গর্বের যা টেনে নিতে পেরেছিলো আমাকে সহ আর লক্ষ মানুষকে ।
. . . .পরবর্তী সময়ের গনজাগরন মঞ্চ লজ্জার আর সাধারণ মানুষের আবেগকে নিয়ে নোংরা খেলা করার রাজনৈতিক চাল ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৮

তুহিন সরকার বলেছেন: নির্দিষ্ট উদাহারণ দিলে ভাল হত, আন্দোলন সব সময় একমুখী থাকেনা, আর গণজাগরণ মঞ্চের অর্জন গুলো দেখুন যেটা হয়ত কাল বৈশাখী বলার চেষ্টা করেছেন।।

ধন্যবাদ, শুভকামনা রইল।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে যা পেলাম ..

১। বাঙ্গালির প্রানপ্রিয় স্লোগান 'জয় বাংলা' আওয়ামীলিগের হাত থেকে ছিনিয়ে এনে সার্বজনিন করা সম্ভব হয়েছে।

২। শাহাবাগের জনমত তাজা থাকতেই দ্রুততার সাথে ৪টি আইন সংশোধন ও সংযোজন করে ফেলে।
যেমন দল (জামাত) নিসিদ্ধের আইন, অতি জরুরি দ্বিমুখি আপিল অধিকার। যে কারনে কাদের মোল্লার ফাঁসি দেয়ার মত অসম্ভব কাজ সম্ভব হয়েছে।

৩। এর মধ্যে অতি গুরুত্বপুর্ন আইনটি হচ্ছে - রায় ঘোষনার ২ মাসের ভেতর আপিল আবেদন ও নিস্পত্তি সারতে হবে।

এসব জনমতের চাপে কারনে ট্রাইবুনাল নতুন ভাবে প্রান ফিরে পেয়েছে। ট্রাইবুনালে তুরিন আফরোজের মত দক্ষ আইনজীবি নিয়োগ হয়েছে। রায়গুলো দ্রুত হয়েছে।

৪। জামাতের নিষিদ্ধ হওয়ার প্রথম পর্যায় দলটির রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হয়েছে। নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবে না।

৫। রবিবারের রায়টি ধরলে ৮ টি রায়ে ৮ জনকেই দোষি সাব্যস্ত করা ও সর্বচ্চ শাস্তি দেয়া সম্ভব হয়েছে।


এরপর শাহাবাগের কাছে আর কি চাওয়া লাগে?

এটিও পড়ুন
Click This Link

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩

তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ কালবৈশাখীর ঝড়, আপনার বক্তব্য অনেকের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার মত।

শুভকামনা রইল।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আওয়ামী লীগের তালুই, ডিসি সহ অন্য রাজাকারগুলোর ব্যাপারে যখন মঞ্চ কিছুই বলল না , তখন থেকেই এর নিরপক্ষতা আর নেই ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১১

তুহিন সরকার বলেছেন: গণজাগরণ মঞ্চ সব সময় সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীর বিচার চেয়ে আসছে।
ভবিষতেও তার অবস্থান সুসংগত থাকবে। সরাসরি মুক্তযুদ্ধের বিপরীতে অবস্থান নেয়ার কারণে, জামায়াতের নামটা বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। আমি এ জন্যই চেয়েছিলাম যে এবার বিএনপি ক্ষমতায় আসুক অন্যান্য দলে যে রাজাকার গুলো আছে তাদের বিচার হোক, কিন্তু দুঃখের বিষয় বিএনপি নেত্রী বলছেন, ক্ষমতায় এলে নাকি আটক সব যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দেবেন।

‍‍''রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ"

জয়বাংলা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.