![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর বাঙ্গালী জাতির সবচেয়ে বেদনা-বিধুর দিন। সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করছি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের চুড়ান্ত পর্যায়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনী বাঙ্গালী জাতিকে মেধা শূণ্য করা জন্য জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করে। বরেণ্য হাজার হাজার শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক,প্রকৌশলী, সাংবাদিক,কবি ও সাহিত্যিকদের নিজ বাড়ী থেকে চোখ বেঁধে ধরে গিয়ে পাশবিক নির্যাতন চারিলে নির্মমভাবে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। স্বাধীনতা বিরোধী চক্র বাঙ্গালীর বিজয় সুনিশ্চিত এবং তাদের পরাজয় অনিবার্য । বাঙালীর শ্রেষ্ঠ সন্তানরা বেঁচে থাকলে ঐ নরপিচাশ কখোনো মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবেনা, তাই সুপরিকল্পিতভাবে তাই পরিকল্পিতভাবে বাঙ্গালী জাতিকে মেধাশূন্য ও পঙ্গু করার নিমিত্তে জাতির এইসব শ্রেষ্ঠ সন্তানদের রাতের অন্ধকারে পৈশাচিক কায়দায় চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা, যা বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষকে স্তম্ভিত করেছিল। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর, রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রেখে যায়।
আসুন এই দিনে শপথ নেই রাজাকার মুক্ত অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়ার।
রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ।
জয়বাংলা।
বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী হত্যা,শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা
©somewhere in net ltd.