![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চ-এর ১ম বর্ষপূর্তিতে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
গত বছর ০৫ ফেব্রুয়ারী/২০১৩ খ্রিঃ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী কুখ্যাত রাজাকার জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লা ওরফে কসাই কাদেরকে যাবজ্জীবন সাজা দেয়, এ রায় প্রত্যাখ্যান করে শাহবাগে অহিস আন্দোলন গড়ে তোলে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম।এই আন্দোলনের সঙ্গে সারা দেশের মানুষ একাত্ততা প্রকাশ করেন। শুরু হয় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ।
গণজাগরণ মঞ্চ ১ম বর্ষপূতি উপলক্ষে তিন দিন ব্যাপী কমূসূচী ঘোষণা করে।
জামায়াত নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার অঙ্গীকার গণজাগরণ মঞ্চের।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
তুহিন সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ কালবৈশাখী্
“রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ”
জয়বাংলা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গণজাগরন মঞ্চ দুর্দান্ত ভাবে সফল।
এই আন্দোলনটা না হলে যুদ্ধাপরাধের বিচার হত একতা লোক দেখানো প্রহসন কশাই কাদেরের ফাসি দেয়া কখনোই সম্ভব হতনা।
গণজাগরন মঞ্চের লাখ লাখ সাধারন মানূষের দাবি এবং আওয়ামীলীগের নির্বাচনী ইসতেহারের প্রথম ধারা মুলত একই, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তি।
গণজাগরন মঞ্চের সাথে একাত্ততা পোষন করে ছাত্র লিগ ও ছাত্র ইউনিয়ন ও অন্যান্ন কিছু ছাত্র সংগঠন, বিচ্ছিন্ন ভাবে ছাত্র দলের কিছু সদস্য।
নীতিগত ভাবে গনজাগরন মঞ্চের সাথে আওয়ামীলীগ একাত্ত ছিল শুরু থেকেই। থাকতে হবেই, কারন বিচার করছে আওয়ামীলীগ, পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত আওয়ামীলীগেরই।
সবাই ভালকরেই জানে আওয়ামীলীগ ছাড়া বাংলাদেশের অন্য কোন দল এত বড় দুঃসাহসি কাজে হাত দিত না।
আওয়ামি লীগ এটাকে রাজনৈতিক উদ্দেস্যে ব্যাবহার করে ফেললে এটা পচে যেতে পারে না।
বেশিরভাগ দাবী মেনে নেয়াতে এবং বিচার প্রকৃয়া সঠিক ভাবে চলাতে গণজাগরন মঞ্চের কার্যক্রম সাভাবিক ভাবেই স্তিমিত হয়ে যায়।
গণজাগরনে অর্জন
বাঙ্গালির প্রানপ্রিয় স্লোগান 'জয় বাংলা' আওয়ামীলিগের হাত থেকে ছিনিয়ে এনে সার্বজনিন হওয়া।
শাহাবাগের জনমত তাজা থাকতেই সরকার দ্রুততার সাথে ৪টি আইন সংশোধন ও সংযোজন করতে বাধ্য হয়।
রায়ের দ্বিমুখি আপিল অধিকার আইনে সংযোজন। যার মাধ্যমে কশাই কাদেরের ফাসি সম্ভব হয়েছে।
অতিরিক্ত আরেকটি বেঞ্চ গঠন করে এবং নতুন প্রসিকিউটর (তুরিন আফরোজ) নিয়োগ দিয়ে বিচার কাজে গতি সঞ্চালন
দল (জামাত) নিবন্ধন বাতিল,
আমারদেশ পত্রীকা ছাপানো নিসিদ্ধ ও সম্পাদক গ্রেফতার।
রায় ঘোষনার ২-৪ মাসের ভেতর আপিল নিস্পত্তি করা এবং রায় কার্যকর করা।
এটিও পড়ুন
Click This Link