![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।
ওয়াং-এর অনুরোধ ফেলতে না পেরে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম ‘তোমার ধারণা ভুল ছিল, প্রিয়তমা ’।
সিনেমা দেখার আবদার করেছিলেন প্রেমিকা। কিন্তু সামান্য দুটি টিকিটও কেনার সামর্থ্য ছিল না ওয়াংয়ের। এ জন্য প্রেমিকা ভৎসনা করেছিলেন তাঁকে। ছেড়ে যাওয়ার আগে তাঁকে শুনিয়ে গিয়েছিলেন,
‘সারা জীবন তুমি এমন হতদরিদ্রই থাকবে৷’
খবর এএফপির।
সারা বিশ্বের সঙ্গে চীনেও গতকাল মুক্তি পেয়েছে ট্রান্সফরমার সিরিজের চতুর্থ ছবি এজ অব এক্সটিংশন ছবিটি। প্রথম দিনেই বেইজিংয়ের চারটি হলের সবগুলো টিকিট কিনে নেন সেই ওয়াং৷ খরচ করেছেন ৪০ হাজার মার্কিন ডলার৷ প্রেমিকাকে দেখাতে চেয়েছেন, তিনি আর হতদরিদ্রটি নেই।
গত সাত বছরে বিপুল অর্থ উপার্জন করেছেন তিনি। চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সিনা ওইবোতে পোস্ট দিয়ে নিজের কাহিনি জানিয়েছেন তিনি।
ওয়াং লিখেছেন, ২০০৭ সালে কলেজের চতুর্থ বর্ষে পড়াশোনা করতেন। তখন প্রেম আসে তাঁর জীবনে। কিন্তু পকেট ছিল প্রায় ফাঁকা। প্রেমিকাকে নিয়ে সিনেমায় যাওয়ার সামর্থ্যও তাঁর ছিল না। একপর্যায়ে সেই প্রেমিকা তাঁকে ছেড়ে বেইজিং চলে যান৷ যাওয়ার আগে কপর্দকশূন্য ওয়াংকে উপহাস করেন৷ সেদিন কথাগুলো শেলের মতো বিঁধেছিল ওয়াংয়ের মনে। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, দারিদ্র্যকে জয় করবেন। ওয়াং তাঁর সেই প্রেমিকার উদ্দেশে লিখেছেন, ‘বেইজিংয়ের চারটি হলের সব কটি আসন আগাম বুকিংয়ের জন্য আমার প্রতি মাসের আয়ের মাত্র অর্ধেক খরচ হয়েছে৷ আজ আমি শুধু বলতে চাই, আমাকে ছেড়ে বেইজিং চলে যাওয়ার দিন তুমি যা বলেছিলে, তা ভুল ছিল, প্রিয়তমা।’
অনলাইনে তাঁর এ লেখা সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন ওয়াং, যাতে বিষয়টি তাঁর সেই প্রেমিকার নজরে আসে৷ গতকাল সকাল পর্যন্ত এক লাখ ১০ হাজার বার তা পোস্ট দেওয়া হয়৷ সত্যি সত্যি সেই প্রেমিকার চোখে পড়েছে ওয়াংয়ের লেখাটি।
গণমাধ্যমকে ওয়াং বলেন, তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা ফোনে যোগাযোগ করেছেন৷ যদিও তাঁদের সম্পর্ক জোড়া লাগার কোনো আশা নেই।
তথ্যসূত্রঃ-
‘তোমার ধারণা ভুল ছিল, প্রিয়তমা ’
©somewhere in net ltd.