![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইচ্ছে ছিল সাংবাদিক হওয়ার। পারিনি। ইচ্ছে ছিল গোয়েন্দা হওয়ার হইনি। তাই গঠনমূলক কোন কিছু নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করার অভিপ্রায়ে আমার এই ব্লগিং এর যাত্রা।
নিপা ভাইরাস একটি মারাত্মক ও ছোঁয়াচে রোগ।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত ৮০% এর ই মৃত্যু হয়!
সাধারণত কাঁচা খেজুরের রস পান করাই সংক্রমণের মুল মাধ্যম!!
নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোঃ জ্বর, প্রলাপ বকা এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
মেহেরপুর, নওগাঁ, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, কুষ্টিয়া, ময়মনসিংহ, ঠাকুরগাঁও ও দেশের ভারতীয় সীমান্তবর্তী অঞ্চলে নিপা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।
ইহা একটি সংক্রামক রোগ। তেমন কোন প্রতিকার নেই বললেই চলে। আক্রান্ত হওয়ার ৭ দিন পর এর ইফেক্ট বুঝা যায়।
তবে সাবান দিয়ে ভালভাবে হাত ধুয়ে নিলে এবং সংক্রমিত ব্যাক্তি থেকে আলাদা আলাদা খাবার গ্রহণ করলে এর সংক্রমণ ঠেকানো সম্ভব।
খেজুরের রস ৭০-৮০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় জ্বাল দিলে এই ভাইরাস ধ্বংস হয়ে যায়।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
স্বপনবাজ বলেছেন: ভার্চুয়াল সেলেব্রেটি বলেছেন: আগে তো কাঁচা রস খেতাম। কিন্তু এখন খুব একটা পাওয়া যায়না আর পাওয়া গেলেও অনেক দাম। সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৫
শূন্য পথিক বলেছেন: ৪-৫ দিন আগে গ্রামের বাড়ি থেকে কাঁচা রস খেয়ে আসলাম।।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯
আলফা-কণা বলেছেন: dorkari post
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন: নিপা ভাইরাস একটি মারাত্মক ও ছোঁয়াচে রোগ।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত ৮০% এর ই মৃত্যু হয়!
না। প্রাপ্তবয়স্ক কেউ আক্রান্ত হয়ে মারা পরেছে বলে শোনা যায়নি।
কাঁচা খেজুরের রস পান করা মুল কারন না।
নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত বাদুড় রসে মুখ দেয়া রস বা ফল (বড়ই, পেয়ারা) খেলেও হবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩
তুহিন মাজহার বলেছেন: এই রিপোর্ট এ লিখছে একজন বাচ্চার মা ও মারা গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
ভার্চুয়াল সেলেব্রেটি বলেছেন: আগে তো কাঁচা রস খেতাম। কিন্তু এখন খুব একটা পাওয়া যায়না আর পাওয়া গেলেও অনেক দাম। সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ।