![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন লেখক। আমার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা মোট ১০৮ টি। প্রচুর ছোটগল্প এবং কবিতাও লিখেছি আমি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়। আমার সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী উপন্যাস ‘মাইলাভ’ যা ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়েছিলো ১৯৮৬ সালে এবং এটিই বাংলাদেশে সবচেয়ে বিক্রিত বই। এছাড়াও আমার স্বনামে প্রকাশিত আলোড়ন সৃষ্টিকারী বইগুলো হলো ‘ফেরারী সৌরভ’, ‘বিষন্ন সৌরভ’, ‘বসন্তমালতী’, ‘প্রিয়া কোথায়,’ ‘তোমার জন্য,’ ‘বিদায় মোনালিসা’, ‘ফেরারী অভি’, ‘শুধু আমারই’, ‘বিষাক্ত দাঁত’, ‘বুড়োর কফিন,’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ইংরেজী শেখার উল্লেখযোগ্য বইগুলো হলো ‘টিআরএস থিওরি অন ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ’, ‘ক্রাশ ইয়োর আইইএলটিএস,’ ‘লার্ন ইংলিশ ইন থ্রি ডেজ,’ ‘টিআরস ইজি ইংলিশ ভোকাবুলারী,’ ‘টিআরস ইউ ক্যান স্পিক ইংলিশ,’ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
ঠক-ঠক-ঠক
‘কে?’
‘আমি করোনা ভাইরাস, দরজাটা একটু খোলা যায়?’
‘হাঃহাঃহাঃহাঃ, তুমি নিজের পরিচয় দিয়েছ, মাথা খারাপ দরজা খুলবো?’‘
অন্ততপক্ষে জানালাটা খোলো।’
‘একটুও না।’
‘ভেন্টিলেটারের ঘুলঘুলিটা?’
‘ওটাও পেরেক ঠুঁকে বন্ধ করে দিয়েছি।’
‘ঠিক আছে, তোমার ঘরে নাই বা ঢুকলাম। তোমার প্রতিবেশীর বাড়িতে তো ঢুকতে পারি।’
‘মনে হয়না সেখানেও পারবে। কারন সবার দরজায় তালা।’
‘পারবো দাদা পারবো। যখন আমি তোমাদের রক্তে মিশে যাবো তোমরা ঢলে পড়বে। ছুটবে হসপিটালে। সেখানে তোমাদের রক্ত পরীক্ষা করবে। আমাদের খুঁজে পাবে তোমাদের রক্তে। মনে রাখবে সেই পাওয়াই শেষ তোমাদের জন্য। হসপিটাল থেকে আর ছাড়া পাবেনা। ওখানেই তোমাদের মেরে পুতে দেবে ওরা। ভুলেও কখনও হসপিটালে যেওনা। মরলে ঘরেই মতো। অন্তত আমরা একটু একটু করে তোমাদের দেহটা খাবার সময় পাবো।’
‘কোন আপত্তি নেই। তবে মাথা মোটা করোনা ভাইরাস এটা মনে রেখ যে, তুমি চায়নিজ মাল। দু’দিন পরই তোমার স্প্রিং নষ্ট হয়ে যাবে, ব্যাটারি লুজ হয়ে যাবে, আইসি পুড়ে যাবে, রঙ চটে যাবে, টাইট বডি ঢিলে হয়ে যাবে। তোমাদের আয়ু বেশ দিন নেই। জিতবো আমরাই। ১৯৭১ এ তোমাদের মতো আরেক ভাইরাস দলের সাথে আমরা যুদ্ধ করেছি। তোমাদের মতো আরেক দেশের ভাইরাসের দল তিরিশ লাখ মানুষ হত্যা করেছিল সেবার। তারা কি পেরে উঠেছিল তারপরও? বাঙালীর রক্তের সাথে সেই ভাইরাসের রক্ত মিলতে পারেনি। কারন আমাদের সম্পুর্ন
ভিন্ন একটা ভাষা ছিল, সম্পুর্ন ভিন্ন একটা সংস্কৃতি ছিল, এক মহান নেতা ছিল, সাহসী বাঙালী যুবকেরা ছিল। ওরা পারেনি। দলে দলে লোপাট হয়ে গেছে। তোমরাও পারবেনা। দেখে নিও। বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসকে হটিয়ে দেবে। আরেকবার যুদ্ধ করবো আমরা....বিশ্বাস করো ....আরেকবার যুদ্ধ করবো।
১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৪
তুহিন রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
২| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো। করোনা নিয়েও আমরা মজা করছি।
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২১
তুহিন রহমান বলেছেন: করোনা আমাদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারে আর আমরা পারবোনা ?
৩| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চাইনিজ মাল বেশীদিন টিকবেনা !!
সুখের সীমা থাকতো না যদি
আর বউ হতো চাইনিজ!!
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২২
তুহিন রহমান বলেছেন: যা একখান বলেছেন দাদা হাহাহাহা
৪| ১১ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৪৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: করোনা ভাইরাসে মৃত্যু হার প্রায় ৪% এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে | সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দ শুরু হয়েছে যার প্রভাব সবার জীবনেই পড়ছে | যে সকল বাংলাদেশী শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার পথে আটক পড়েছেন তাদের কথা ভাবুন, তারা তাদের সব কিছু খুয়ে এখন পথে বসার অবস্থা | করোনাকে হালকা ভাবে দেখা বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসন যন্ত্রের মোটেই উচিত হবে না | বরং সম্ভাব্য সকল রকমের দুর্বিপাকের কথা চিন্তা করে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে |
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৩
তুহিন রহমান বলেছেন: সঠিক কথা ভাই l জনশক্তির ব্যবসা ইতিমধ্যেই ধসে পড়েছে
৫| ১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:২৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বেশ I
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৪
তুহিন রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: দুষ্ট লোক গুলো আসলে ভাইরাস।
ভয়াবহ ভাইরাস। এরকম ভাইরাস সমাজে অভাব নেই।
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২৪
তুহিন রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন দাদাl সবগুলোই ভাইরাস
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ ভরসা।একদিন আমরা করোনামুক্ত হবো।