![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিনটি চড়ুইপাখি এসে তিরিশটি গল্প শুনিয়ে গেল।ওদের গল্পগুলো চমৎকার।যে শুনবে সে-ই তারিফ করবে।
গল্পগুলো একের পর এক শোনাব আপনাদের।
আমার ঘরে রাত নটার সময় একটা ছুঁচো আসে।ছেলেবেলায় ছুঁচোবাজি নামের একটা পটকা ফাটাতাম।
ছুঁচোটার চুঁ-ছুঁ শব্দে ঘরের এদিক-সেদিক ছুটোছুটি দেখে আমার ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে যায়।
বউ বলে,কই আমি যখন আসি,ও আসে না-তো?
আমি হেসে জবাব দিই,ও বোধহয় তোমাকে নিজের সতীন ভাবে,তাই দেখা দেয় না।
আমার ধারণা,ছুঁচোটা আসে এঁটোকাটার সন্ধানে।বউ থাকলে ঘরের মেঝে ফিটফাট।ছুঁচো সেটা বোঝে।তাই আসে না।
বউ আমার কথায় রাগে।বলে,তুমি একটা মিথ্যুক।
--আমি,আমি আবার কি মিথ্যে বললাম?
--যখন গ্রামের বাড়িতে থাকি তখন তো খুব ফোন কর,একা থাকতে ভাল লাগছে না।এখন দেখছি,তুমি একা থাকো না,তোমার ঘরে কেউ আসে।
--ছুঁচোটাকে কেউ ধরলে অবশ্যই আসে।তা-ও আবার রাতে,জানো সেদিন একটা বড় বিছে এসেছিল।
--মারতে পারলে?
--আমি ভেবেছিলাম সাপের বাচ্চা,সারা ঘরে কারবলিক অ্যাসিড ছেটালাম।
--মারতে পেরেছিলে?
--না,পাশের বস্তির বউটা এসেছিল তরকারী চাইতে।ওকে বললাম। ও তোমার চৌকির নিচে রাখা বস্তাগুলো সব বের করল,পাওয়া গেল না।
--তারপর?
--সেদিন জাফর মাস্টার এল দেখা করতে,ওর একটা ট্রেনিং চলছে।চা-টা খেয়ে চলে গেল।পরে মোবাইলে সেকি রাগারাগি,
আপনি ঘরে বিছে পুষেছেন জানলে দেখাই করতে যেতাম না।
--বিছের সাথে জাফর মাস্টারের কি সাথ?
--ট্রেনিংহলে ব্যাগ থেকে প্রোজেক্টের খাতা বের করতে গিয়ে দেখে,মস্ত বড় একটা বিছে।
--কামড়েছিল নাকি।
--বিছের চেয়ে মানুষ অনেক ভয়ঙ্কর,বেচারা মারা পড়েছিল।
দুদিন আমার সাথে কাটিয়ে বউ চলে গেল গ্রামের বাড়ি।সেখানে আমার মা আছেন,দুটো ছেলে আছে। মাকে কাছে
পেয়ে ওরা আনন্দে আত্মহারা।
একা থাকি।তাই হয়ত সকলেই দেখা করতে যায়।কারো ট্রেনিং,কেউ যাবে কলকাতা,কেউ উকিলের সাথে কথা বলবে তাই রাতে থাকতে হবে।ওদের আমি চৌকিতে ঘুমোতে দিই।নিজে শুই মেঝেয়।।মেহেমান মানেই মহান।ওরা অবশ্য খাওয়া দাওয়া নিয়ে জুলুম
করে না।সকলেই প্রায় একই সুরে বলে,খাওয়া-দাওয়ার ঝামেলা করতে হবে না,পকেটে পয়সা আর হোটেল থাকতে
আবার খাওয়ার চিন্তা!
শেষমেষ ওদের হোটেল যাওয়ার ইচ্ছেটাই গায়েব হয়ে যায়।জিজ্ঞেস করে,আহা কি রাঁধছো,এত সেন্ট?
--ডালে রসুনের ফোড়ন দিলাম।
--তাতেই এত সেন্ট,না,তুমি দেখছি রান্না বেশ ভালই শিখে গেছো।
--বউ শিখিয়েছে আলু সেদ্ধ,ডাল,ডিমভাজা।
--বাহ,বাহ,কপাল গুনে এমন বউ পাই লোকে।বাহ,বাহ,ঘরে এমন রান্না থাকতে কষ্ট করে হোটেল যাব না।আজ আবার শরীরটা খুব ম্যাজ-ম্যাজ করছে।তোমার ফ্যানটা অমনই চলবে?
খাওয়ার সময় তারা অবশ্য খুবই পস্তায়।কাছেই বাজার,কেন যে একটু মাংস নিয়ে এলাম না।ঠিক আছে পরের বার যখন আসবে,
কেজি খানেক খাসির মাংস আনতে কোন ভুল হবে না।
যারা কোলকাতা যায় ডাক্তার,উকিল কিম্বা অন্য কোন কাজে,তারা বারম্বার অনুরোধ করে,আমি যেন তাদের ভোর তিনটেই তুলে দিই।
ভোরে হাই তুলতে তুলতে তারা বলে,তুমি আর তোলাবে কি,আমি তো সারারাত জেগেই বসে আছি।এই একটু খানি আগে যদিই-বা ঘুম ধরল,তুমি ভাঙিয়ে দিলে,আচ্ছা তোমার মশারীতে কটা ফুটো আছে বলো তো,ফ্যানও বোধহয় ডাস্টবিন থেকে তুলে এনেছো।
কেন যে মরতে হোটেলে গেলাম না,কটা পয়সাই-বা খরচা হত।বেশ যা হওয়ার হয়ে গেছে এখন স্টেশন অব্দি আমাকে ছেড়ে এসো।
রাস্তাঘাটে যা চুরি ছিনতাই হচ্ছে।
আমি জানি এরা আমার হিতাকাঙ্খী,শহরে একা থাকি তাই এরা আমার কুশলাদি জানতে আসে।নইলে এদের পকেটে য়া পয়সার
ঝনঝনানি তাতে হোটেলে থাকা সামান্য কথা,কিনেই নিতে পারে।
নিজের রান্নার প্রশংসা শুনে আত্মপ্রসাদ অনুভব করি।দেয়ালে ঝোলানো আয়নাটা কেবল শুধু বিদ্রুপ করে, নারীত্ব অর্জন করছো বুঝি!
সেদিন এক মেয়ে বলে গেল,তুমি একটা হিজড়ে।
আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছি,বউ যখন থাকে তখন আমার কাছে কেউ আসে না।অনেকেই আসার আগে ফোন করে।কুশলাদি জানার ফাঁকে জেনে নেয় বউ আছে কিনা।বউ থাকলে বড় জোর ফরমাশ হয়,অমুক ডাক্তারের কাছে আমার নামটা একটু লিখে দিও।
নাম লিখেদিই।ফোন করি।এত নম্বর সিরিয়ালে নাম আছে।কারো-কারো নাম-সিয়ারল জেনে স্বস্তি হয় না।তার আব্দারে নির্দৃষ্ট দিনে
ডাক্তারের চেম্বারে যেতে হয়।সাথে থেকে টেস্ট-ফেস্ট করানোর পর,রিপোর্ট সংগ্রহ করে,ওষুধ কেনাকাটা করে দিতে হয়।
সেদিন গ্রামের একজনকে নিয়ে সন্ধ্যেবেলা ডাক্তার দেখালাম।ডাক্তার খালিপেটে পেচ্ছাব পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন।অগত্যা
তিনি রাতে আমার বাসায় থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন।খাওয়া-দাওয়ার পর আমি চিন্তায় পড়লাম শোয়া নিয়ে।ভদ্রলোক একা থাকলে
অসুবিধা ছিল না।উনাকে চৌকিতে ঘুমুতে দিয়ে আমি মেঝেয় ঘুমাতাম।মুশকিল তাঁর শালীকে নিয়ে।মেয়ে নয় তো বিজলি-বাতি।
তাকে কোথায় রাখি?
বিজলি-বাতি বলল,কুছ পরোয়া নাই,দোলাভাইকে চৌকিতে দেব,আপনি আর আমি মেঝেয় ঘুমাবো।
শুনে মাথা বনবন করে ঘুরে গেল।উনিশের দুরন্ত সুন্দরীর সাথে ঘুমালে আমি কি নিজেকে ঠিক রাখতে পারব?
শেষমেষ অনেক মাথা খাটিয়ে বললাম,ঠিক আছেতোমার দোলাভাইকে চৌকিতে দাও,তুনি মেঝেয়।
--আর তুমি?
--বাইরের বারান্দায় রান্নাঘরের একপাশে।
ভোরবেলা ভদ্রলোকের রিকশো এল উনি তাতে চড়ে পেচ্ছাব পরিক্ষা করাতে গেলেন।বিজলিবাতি শুয়ে রইল ঘরে,আমি বাইরে।
সারারাত ভাল ঘুম হয়নি।ভোরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় চোখ বেশ লেগে এসেছিল।বউ চলে এল।যেমন জড়িয়ে ধরে শোয়
ঠিক যেন তেমনই পেলব অনুভব।বউ তো নাই,তা’লে আমার বুকের উপর কে?
চোখ কচলে দেখি বিজলিবাতি।আমতা-আমতা করে বললাম, এই,এটা কি করছো।
খিলখিল হেসে বিজলিবাতি বলল,যা করা উচিৎ তা-ই।
--না,না,এটা অন্যায়,তুমি ঘরে গিয়ে ঘুমোও।
--ওরে আমার সতী-পুরুষ রে, এমন চেহারা,ফিগার নিয়ে,বউ ছেড়ে একা পড়ে থাক শুধুশুধু?
-- বিশ্বাস কর,আমি শহরে পড়ে থাকি শুধু এই বাড়িটা পাহারা দেয়ার জন্য।
--কেন,বাড়ি কি চুরি হবে?
--দু-তিনবার হয়েছে।
রাগে আমাকে ছেড়ে দুড়দাড় শব্দ তুলে ঘরে চলে গেল বিজলিবাতি।
দোলাভাই ফিরে দেখলেন বিজলিবাতি ঘুমে কাদা।আমি জানি,সে আদৌ ঘুমিয়ে নাই।তাই দোলাভাইকে শোনালাম,কেন আমি শহরে বাড়ি পাহারা দিই।
আমরা তখন স্কুলছাত্র।বাবা জায়গা কিনেছিলেন প্রোফেসর কলোনিতে।উপর-নিচ চার কামরা মাটির ঘর।বাবা সেটা ইঁট দিয়ে সাইড
গেঁথে বসবাস উপযোগী করেন।সীমানা বরাবর আটফুট উঁচু ইঁটের পাঁচিল দেন।তারপরই তিনি মারা যান।
আমাদের সংসারে এরপরই পরিবর্তনের ঢেউ খেলে যায়।বড়ভাই ডায়ড ইন হারনেসে বাবার চাকরী পেয়ে চলে
যায় শান্তিনিকেতন।আমি গ্রামের বাড়িতে চাষবাস দেখি।ছোটভাই দেখে শহরের এই বাড়ি।
দুহাজার সালের বন্যা আমাদের শহরের মাটির বাড়িটকে ধ্বসিয়ে দেয়।আমরা তখন ছোট ভাইকে নিয়ে ব্যস্ত।কলকাতার
নামী হাসপতালে সে তখন মৃত্যুর সাথে লড়ছে।
ভাইয়ের মৃত্যুর পর শহরের বাড়ির প্রসঙ্গ এল,মা বললেন,ঘর যাক পাঁচির তো আছে।
পাকা পাঁচিরের ইঁটগুলোও একটা-একটা করে চুরি হয়ে গেল।বউকে ডাক্তার দেখাতে এসে বাড়ি দেখালাম।
বাড়ি,পাঁচিল কিচ্ছু নাই,ফাঁকা ডাস্টবিন।তার এখানে ওখানে বস্তির মেয়েরা কেউ রান্না করছে,কেউ কাপড় কাচছে।বাথরুমটা মোটামুটি ঠিক আছে।বউ নাকে কাপড় দিল।বুঝলাম,বস্তিবাসিরা ব্যবহার করে তা।
মায়ের অনুমতি নিয়ে বাবার স্বপ্নটা নতুন করে সাজালাম।নিজের কায়ক্লেশের উপার্জনের যা কিছু সঞ্চয় ছিল তাতেই চারিদিকে ফের উঁচু পাঁচিল,একটা বড় ঘর,ছোট বারান্দা,রান্নাঘর।বউ এবং তার বাবা সাহায্য করল।
বাড়ি তৈরি করে গ্রামে শান্তিতে থাকার জো নাই।তিনবার চুরি হয়ে গেল।আমার বাবার আমলের এলিট পাড়ার এদিকটা
এখন বস্তিময়।রেলের কয়লা চুরি,জুয়া,মদের আখড়া।কে চুরি করল জানতে চাওয়া অন্যায়।থানা বলল,আপনার পাড়ায়
যাকে চোর না বলব সেই রাগ করবে,যান,নিজে গিয়ে নিজের বাড়ি পাহারা দিন।
মা বলল,এটাই ভবিতব্য,যাও ওখানে,আমি চাল-ডাল পাঠাব।
মা চাল-ডাল পাঠায়।বউ নিয়ে আসে।দু-একদিন থাকে।চলে যায়।তখন নিজেকে খুব একা মনে হয়।মনে হয় গলায় দড়ি
বেঁধে ঝুলে পড়ি।তাই গ্রামের কেউ এলে হাতে আকাশের চাঁদ পাই। তারা চলে গেলে বিদায় জানাতে কষ্ট হয়।বিজলিবাতি তো বলে গেল,বুঝছি,আপনার খুব কষ্ট হচ্ছে।চিন্তা নাই,আবার আসব।দেখব আপনি কতদিন সৎ থাকেন।
দোলাভাই মিটিমিটি হাসছে।উনি কি কিছু বুঝেছেন?
নিজেই নিজে এখন আক্রান্ত মনেহয়। বউকে বলেছি,চলে এসো এখানে।বউ বলল—আসব,ছেলে দুটো?
--ওদেরও এখানে ভরতি করে দেব।
--তোমার মা।
--মাকেও আনব।
--হবে না,তোমার মা কিছুতেই যাবেন না।
এখানেই থমকে যায় পরিকল্পনা।আগামীর চিন্তা ছেড়ে আমি বর্তমানেই ডুব দিই।
সেদিন আমার কলেজের এক বান্ধবী এল তার বরকে নিয়ে।ভদ্রলোক সেনাবিভাগে চাকরী করেন।অমায়িক লোক।শহরে
জায়গা কিনবেন।আমাকে খুঁজে দিতে হবে।ওদের নিয়ে যে কটি জায়গার শুলুক-সন্ধান জানতাম,দেখালাম।
বান্ধবীর পছন্দ হয় না।শেষমেষ সে বলে গেল,তোমার তো অনেক জায়গা,আমাকে অর্ধেক দাও।তোমার কাছেই থাকব।
বরও বলল—জায়গা তো অনেক পাচ্ছি কিন্তু নিজের লোক আপনি ছাড়া কে আছে।ছেলেটাকে নিয়ে ও একা থাকতে পারবে না।
আপনার কাছে থাকলে আমিও নিশ্চিন্তে কর্মস্থলে যেতে পারব।
আবার সেই পাহারাদারের ভুমিকা।সেদিন ইন্টারনেটে দেখলাম,আগের জন্মে আমি কি ছিলাম।ভাঙা-ভাঙা অক্ষরে লেখা
উঠল,পাহারাদার।
আমি হাসলাম,আমি তো এই জন্মেও পাহারাদার!
আগের জন্মটাই এটা কিম্বা এটাই আগের জন্ম।
আমাকে নিরুত্তর দেখে ভদ্রলোক বললেন,আপনি কিন্তু আপনার বান্ধবীকে কথা দিয়েছিলেন,এই বাড়িতে দুজনে মিলে
থাকবেন।
ভীষণ হাসি পাচ্ছে।কলেজ-জীবনের কত ছায়াছবি ভেসে উঠছে মনের পর্দায়।বান্ধবী কি সব বলেছে বরকে? হালকা-সালকা প্রেম
ছিল তাই হয়ত বলেছিলাম,দুজনে এই বাড়িতে থাকব।
জীবন বদলে গেছে তারপর।সে স্বামীর সংসার করে।আমিও বউকে নিয়ে একা থাকি।তবু অন্যকিছু ভাবা প্রতারণা নয়কি?
বললাম,বেশ তো পাশে একটা ঘর তুলুন,থাকুন।আমিও বউকে এনে রাখব।
ভারি মুখে বান্ধবী বলল—কাগজ-কলম তো কিছু থাকবে না।
--বিশ্বাসের উপরে এখনও পৃথিবীর কিছু অংশ চলে।
আমাকে ভেবে দেখার অবকাশ দিয়ে বান্ধবী চলে গেছে।ভাবনা নিয়েই তো আছি সব দিন,সব রাত।আমার ভাবনায় আসে
উপার্জনের চিন্তা।ঠিকঠাক উপার্জন করতে পারলে বউ-ছেলেদের নিজের কাছে রাখতে পারব।কিন্তু পয়সা আসার দরজা গুলো কিছুতেই
আমার সামনে খুলছে না।
আমার সামনে শুধু চড়ুইপাখির মত আসে বউ,বিজলিবাতি আর বান্ধবী।ওদের কিচিরমিচির কানে বাজে বিভিন্ন সময়ে
একাধিক তাল আর লয়ে।
এরপরও আপনারা বলছেন,সেই তিরিশটা গল্প কই,এতগুলো গল্প শোনালাম,তাতেও মন ভরল না আপনাদের।সত্যিই
মানুষের মন বিজলিবাতির মত।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২
তুষার আহাসান বলেছেন: ভাল লেগেছৈ জেনে আমারও ভাল লাগল।শুভ কামনা।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
আজমান আন্দালিব বলেছেন: তিরিশটার দরকার নাই, একটাতেই কর্ম কাবার। গল্প ভালো হইছে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩
তুষার আহাসান বলেছেন: গল্পটা খুব বড় ?
ভাল লেগেছৈ জেনে আমারও ভাল লাগল।শুভ কামনা।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প ধন্যবাদ লেখক।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪
তুষার আহাসান বলেছেন: ধন্যবাদ পথিক ভাই
ভাল লেগেছৈ জেনে আমারও ভাল লাগল।শুভ কামনা।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাললিখেছ
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
তুষার আহাসান বলেছেন: ধন্যবাদ কাজল,
আমার, কাঁচেরঘর চড়ুইপাখি এবং একটুকরো কাঁচ
http://www.somewhereinblog.net/blog/tusharahasan45/30098410
গল্পটি পড়ার অনুরোধ রইল
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
তুষার আহাসান বলেছেন: দেবজ্যোতি কাজল,
কাঁচেরঘর,চড়ুইপাখি এবং একটুকরো কাঁচ
গল্পটি পড়।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জুন বলেছেন: তিরিশটা গল্পের দরকার নেই , এই একটি গল্পেই মন ভরে গেল তুষার আহাসান । কলকাতা ও তার আশপাশের চালচিত্র ।
আপনার লেখা মনে হয় প্রথম পড়লাম । অনেক ভালোলাগা আর অনুসরনে নিলাম ।
+
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩১
তুষার আহাসান বলেছেন: "আপনার লেখা মনে হয় প্রথম পড়লাম । অনেক ভালোলাগা আর অনুসরনে নিলাম ।"
জী হ্যাঁ,আমার গল্পে এই প্রথম পাঠ-প্রতিক্রিয়া পেলাম। যা পেলাম তাতেই মন ভরে গেল।
ভাল থাকবেন। আমার এই গল্পটি পড়ার অনুরোধ রইল
কাঁচেরঘর,চড়ুইপাখি এবং একটুকরো কাঁচ
http://www.somewhereinblog.net/blog/tusharahasan45/30098
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
তুষার আহাসান বলেছেন: @জুন-আপু
কাঁচেরঘর,চড়ুইপাখি এবং একটুকরো কাঁচ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
স্বপ্নীল পরান বলেছেন: ওরে আমার সতী-পুরুষ রে, এমন চেহারা, ফিগার নিয়ে, বউ ছেড়ে একা পড়ে থাক শুধুশুধু?
ভাল লাগল………