![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা জ্ঞান সন্ধানের জন্য আধুনিক যুগে যে জ্ঞানতত্ত্ব ব্যবহার করছি তা হল সায়েন্টিফিক মেথড অফ নলেজ। সায়েন্টিফিক মেথডে শুধুমাত্র বাহ্যিক দৃষ্টিতে যা দৃষ্টিগোচর হয় এবং যা যুক্তি তর্ক করে প্রমাণ করা ও ব্যাখ্যা করা যায় তাকেই জ্ঞান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। হাদিসে এই বিষয়টা সিম্বলিকভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে – দাজ্জাল বাম চোখ দিয়ে দেখে, তার ডান চোখ অন্ধ যা দেখতে ফোলা আঙ্গুরের মত। তার কপালে কাফির লেখা থাকবে যা মুমিন ব্যক্তি ছাড়া কেউ পড়তে পারবে না, সে মুমিন অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন হোক বা না হোক (বুখারি, মুসলিম)। মুমিন ব্যক্তির এমন কি আছে যাতে সে দাজ্জালের কপালের কাফের লেখা পড়ে ফেলতে পারে? মুমিন আর কাফের দুজনকেই চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানো যাক – ডাক্তার বললেন দুইজনের চোখই ওকে। তাহলে কাফের কেন দাজ্জালের কপালের কাফের শব্দ পড়তে পারছে না? আমাদের কি তবে এই দুই চোখ ছাড়া অন্য কোন চোখ আছে? আল্লাহ কোরআনে বলেন – “বস্তুত এই চক্ষুগুলো অন্ধ নয়, বরং অন্ধ হল কল্বসমূহ যা রয়েছে বক্ষের ভিতরে” (সূরা আল হাজঃ ৪৬)।
তাহলে কোরআন বলছে মানুষ শুধু চোখ দিয়েই দেখে না, মানুষ কল্ব দিয়েও দেখতে পায়। আর এই কল্বের দৃষ্টি দিয়েই মুমিন ব্যক্তি দাজ্জালের কপালের কাফের লেখা পড়তে পারে, এই দৃষ্টি না থাকার ফলেই কাফের ব্যক্তি দাজ্জালের কপালের কাফের লেখা পড়তে পারে না। কি ফলাফল হতে পারে এই কল্ব অন্ধ হলে? আল্লাহ বলেন – “নিশ্চয়ই আমি জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি বহু জীন ও মানুষ। তাদের হৃদয় আছে তা দিয়ে তারা বোঝে না, তাদের চোখ আছে তা দিয়ে তারা দেখে না, তাদের কান আছে তা দিয়ে তারা শোনে না। তারা হল চতুষ্পদ জন্তুর মত, বরং আরো পথভ্রষ্ট। এরাই হল গাফেল” (সূরা আরাফঃ ১৭৯)। “যে ইহকালে অন্ধ থাকবে, সে পরকালেও অন্ধ থাকবে” (সূরা ইসরাঃ ৭২)। তাহলে কেউ যদি জন্মান্ধ হয় বা দূর্ঘটনাবশত দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে তবে সে কি পরকালে অন্ধ হবে? অবশ্যই না। তাহলে এটা কোন অন্ধত্ব? এটা হৃদয়ের অন্ধত্ব – এটাই দাজ্জালের ডান চোখ যা অন্ধ, অর্থাৎ দাজ্জাল ও তার অনুসারীরা হল আভ্যন্তরীণভাবে অন্ধ। আর তার বাম চোখ হল বাহ্যিক দৃষ্টি শক্তি বা মেকানিক্যাল নলেজ যা দিয়ে সে ও তার মত আভ্যন্তরীণভাবে অন্ধ যারা আছে তারা দেখে। এমন একচোখা ব্যক্তি যত বড় জ্ঞানীই হোক, যত বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, স্কলার অথবা বিজ্ঞানী যাই হোক না কেন, আল্লাহ বলছেন সে চতুষ্পদ জন্তুর মত, বরং তার চেয়েও নিচু ও নিকৃষ্ট।
আধুনিক বৈজ্ঞানিক জ্ঞানতত্ত্ব অনুযায়ী জ্ঞান শুধুই বাহ্যিক বিচার বিশ্লেষণ ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আহরণ করা সম্ভব। এই পদ্ধতি ছাড়া অন্য যত পদ্ধতিতে জ্ঞান আসে তা জ্ঞান হিসেবে কোয়ালিফাইড হবে না, ঐ জ্ঞানের স্থান হলিউড বা ডিজনিল্যান্ড। আর বিশ্বজগতের সব কিছুকে বাহ্যিক জ্ঞান দিয়েই বুঝতে হবে। ইসলাম কিন্তু ভিন্ন কথা বলছে। “মুমিনের স্বপ্ন নবুয়তের ছিয়াল্লিশ ভাগের এক ভাগ” (সহিহ বুখারি)। “যখন কিয়ামত নিকটবর্তী হয়ে যাবে তখন মুমিন ব্যক্তির স্বপ্ন খুব কমই অবাস্তবায়িত থাকবে” (সহিহ বুখারি)। নবুয়তের ঐ ছিয়াল্লিশ ভাগের একভাগ দিয়ে জ্ঞান এখনও পৃথিবীতে আসছে, এবং কেয়ামত পর্যন্ত আসতে থাকবে। অর্থাৎ জ্ঞান শুধু বাহ্যিকভাবেই আহরণ করা যায় না, আভ্যন্তরীণভাবেও জ্ঞান লাভ করা যায়, কল্বের ভিতর। বাহ্যিক ও আধ্যাত্মিক – এই দুইটি জ্ঞানের সমুদ্রকে যে নিজের ভেতরে একত্র করতে পারবে সেই হল পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি, সেই হল একজন খিজির (আঃ)। তার পক্ষেই সম্ভব বিশ্বজগতের প্রকৃত সত্যকে ভেদ করতে পারা। সব কিছুর মূলে যে তিনিই পরম সত্য আল হক্ক, সর্বত্র তারই একত্ববাদের জয়গান - একথা উপলব্ধি করতে পারা। কাজেই নাসার বিজ্ঞানীরা হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও বিশ্বজগতের হাকিকত উপলব্ধি করতে পারবে না। কেয়ামত এত নিকটে হওয়া সত্ত্বেও তারা জানতে পারবে না বিশ্বজগত যে শেষের দিকে, কারণ দাজ্জালের মত তারা দেখে এক চোখ দিয়ে।
আধ্যাত্মিক জ্ঞানের বিষয়টা শুধু মুসলিমরা নয়, সারা পৃথিবীর রিলিজিয়াস, স্পিরিচুয়াল এবং ইন্টেলেকচুয়াল ট্র্যাডিশন ও সভ্যতা স্বীকার করে এসেছে। শুধুমাত্র আধুনিক পশ্চিমা সভ্যতা সর্বদাই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব এবং আধ্যাত্মিক জ্ঞানকে অস্বীকার করেছে। সারা পৃথিবীতে আধুনিক স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তারা প্রতিষ্ঠা করেছে এবং এগুলোর মধ্য দিয়ে মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করেছে। ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি কোন সেক্যুলার সাবজেক্ট না। কোরআনেও তো ফিজিক্স আছে, বায়োলজি আছে। তাহলে তারা এগুলোকে সেক্যুলার সাবজেক্ট বলে কেন? তারাই তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনাকে সেক্যুলার বানায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও আজকের বহু মানুষ আধ্যাত্মিকতা ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানে বিশ্বাস করে না যা এই দাজ্জালী কুশিক্ষারই ফল। বাবা মায়েরা সন্তানদের শিক্ষাজীবনের ভিত্তি ইসলামের উপর তৈরি না করে আগেই তাদেরকে অমুক তমুক পড়তে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দেয়। ফলে এত বড় বড় ডিগ্রিধারী সন্তানরা হয় মাদকাসক্ত, ব্যাভিচারী, সমকামী ও নাস্তিক। আর এখন তো হারাম নাচ গান ও নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে খুব কমন ব্যাপার। তাই শিক্ষার জোয়ার খুব ভালোভাবেই এগোচ্ছে।
মানুষের অন্তর্দৃষ্টিকে ধ্বংস করার এই ক্রাইসিসকে আরো শক্তিশালী করছে আধুনিক বায়বীয় কালচার। পর্ণোগ্রাফি দেখা মানে নিজের রুহানিয়াতের উপর এসিড ঢেলে দেওয়া। এর সাথে অশ্লীল মুভি, গেমস, নাটক, গান ও টিভি সিরিয়াল তো থাকছেই। তৈরি হচ্ছে দাজ্জালের অন্তর্দৃষ্টিহীন একচক্ষু ফুলসোলজারস্ যারা জম্বির মত সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে ফিতনা ছড়াচ্ছে।
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
নতুন বলেছেন: আমরা জ্ঞান সন্ধানের জন্য আধুনিক যুগে যে জ্ঞানতত্ত্ব ব্যবহার করছি তা হল সায়েন্টিফিক মেথড অফ নলেজ।
এটাই সবচেয়ে ভালো জ্ঞানতত্ব.... কারন এটা দুনিয়ার সকল মানুষের সম্মিলিত জ্ঞানের সংকলন...তাই দুনিয়াতে সায়ান্সই মানুষের জন সবচেয়ে ভাল।
এই জ্ঞান প্রতিদিন আপগ্রেড হচ্ছে.... এতে ভালো যোগ হচ্ছে এবং ভুলের পরিমান কমে যাচ্ছে...
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
তোফায়েল আহমেদ টুটুল বলেছেন:
ভবে মানুষ সুক্ষ জ্ঞানী
জ্ঞান বিচারে মানুষ ধনী
ধনীর ঘরে মুক্তা মানিক থাকে কেবল অকাতর
নয়ন দৃষ্টি নয় অন্তর দৃষ্টি রাখে দুনিয়ার খবর।
চোখে দেখে টিভির পর্দায় অনাগত সব ভবিষত
ঈমান আমল গুনে প্রভুর কৃপা জ্ঞানের ফযিলত।
জ্ঞানী গুণী মুনিষীদের কলেজ ভার্সিটিতে বিচরণ
আধুনিক বিজ্ঞান জ্ঞান সাধনায় জীবনী অন্বেষণ।
নজরুল লালন ফকির জ্ঞানের সাধক প্রতিষ্ঠান,
ডিগ্রীধারী পি এইচ ডি অর্জনে করছে অনুসন্ধান।
একদম সত্যি কথা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা অন্ধ।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: আমরা জ্ঞান সন্ধানের জন্য আধুনিক যুগে যে জ্ঞানতত্ত্ব ব্যবহার করছি তা হল সায়েন্টিফিক মেথড অফ নলেজ। সায়েন্টিফিক মেথডে শুধুমাত্র বাহ্যিক দৃষ্টিতে যা দৃষ্টিগোচর হয় এবং যা যুক্তি তর্ক করে প্রমাণ করা ও ব্যাখ্যা করা যায় তাকেই জ্ঞান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
এটাই সঠিক ও লৌকিক কথা আপনি বলেছেন। এর সাথে ২/৩ হাজার বছরের পুরানো কথা মেলানোর চেষ্টা করা মানেই নিশ্চিত ইগু ও গোড়ামীর ছাড়া কিছুই না। কথা হল,একজন মানুষ জ্ঞান অর্যন করবে বা সবধরনের বই পড়বে কিন্তু তার নিজশ্ব ও নিরপেক্ষ একটা বিবেক বিবেচনা ও যুক্তি অবশ্যই থাকতে হবে।
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
নতুন বলেছেন: দাজ্জাল একটা ইলুইসন... এটা বাস্তবতা না।
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
মানিজার বলেছেন: এইটা কুন জেয়গা থাইকা কপি -পেস মাইরা আনছে । তাই মগর লেখক হাওয়া হইয়া গেল গা ।
৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: শুধু মুসলমান নয় সকল মানুষই আজ বিভিন্ন উন্নয়নের ধোকায় বিপদগ্রস্থ।
৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
কানিজ রিনা বলেছেন: কোরআনের উদ্ধৃগুল ভাল লাগল, শেষে
এসে খিজির আঃ কথা বলেছেন। মুসা আঃ
খিজির আঃ সফর পুড়াই আধ্যাতীক এক
সফর, কোরআনে যার বর্ননা দেওয়া আছে।
সকল মস্তিস্ক একভাবে সৃস্টি হয়না। যার
তৃতীয় নয়ন আলোকীত নয় সে কখনও
জ্ঞানী না। লোভের পাপে কল্বকালো হয়।
আপনার লেখা অনেক অনেক ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।
৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মাহিরাহি বলেছেন: একজন ডাক্তার সায়িন্টিফ নলেজ থাকতেও ডাকাতের মত আচরণ করছে। জীবিত শিশুর কিডনি, লিভার কেটে নিচ্ছে, টাকা উপার্জনের জন্য।
একজন সাইন্টিস্ট এক লহমায় লক্ষ মানুষ মারার এটম বোমা বানাচ্ছে।
একজন ইন্জিনিয়ার বাশ দিয়ে দালান বানাচ্ছে!
একজন উচ্চ শিক্ষিত মানুষ দেদারছে ঘুয খাচ্ছে।
আমরা শিক্ষিত একবিংশ শতাব্দির সভ্য মানুষ, তারপরও আমি মউজ ফুর্তিতে লক্ষ টাকা খরচ করছি, অথচ শিশুরা বৃদ্ধরা না খেয়ে থাকছে আবার অসুখে বিনা চিকিতসায় আশেপাশে মারা যাচ্ছে।
১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০
অালপিন বলেছেন: সুশিক্ষায় শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা নিদারুনভাবে কম এ দেশে। অাপসোস।
১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "একজন ইন্জিনিয়ার বাশ দিয়ে দালান বানাচ্ছে!"
কিচ্ছু আসে যায় না হয়ত একটা বিল্ডিং ভেংগে পড়বে কিন্তু একজন ইন্জিনিয়ারের চিন্তার ফসল যখন হয় পদ্মা সেতুর মত সেতু...একজন বিজ্ঞানী জ্ঞানের ফসলে যখন এন্টিবায়োটিক ঔষুধ আবিস্কার হয় তখন পুরা পৃথিবীর মানুষ উপকৃত হয় আর এই উপকার টা হচ্ছে বলেই আজ আপনার মত গোড়া লোকেরা ও ৭০-৮০ বছর অবলীলায় বেচে থাকতে পারছেন...
আর এটা সম্ভব হয়েছে শুধু মাত্র আধুনিক শিক্ষার ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি পড়েই..দাজ্জাল কে না দেখেই
১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৯
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: কানিজ আপা আপনি সব ধর্মীয় পোস্ট যুক্তি লজিক
ছাড়া, নিজের মনগড়া মাধুরী মিশিয়ে ইসলামী কোন পোস্টের
ব্যখ্যা দিবেন নাহ। আপনাদের মত কিছু মানুশের যুক্তিহীন মনগড়া
ব্যখ্যার ফলে চাঁদগাজী কলাবাগানাদের মত মানুশ আজ ধর্ম থেকে দূরে।
উদাহরণ : ইহুদিরা কেন শেষ নবী স: মানে নাহ, চাদগাজীর এমন এক পোস্ট
আমাদের কানিজ আপার যুক্তি উনার বাসায় কোম ইহুদি পরিবার দাওয়ার খেতে
এসেছে, তাদের মনোভাব ইসলাম সম্পকে খুব ভাল তারা নবী স: শ্রন্ধা করে। ওনি এক ইহুদি
পরিবার দিয়ে গোটা ইহুদি জাতির মনের কথা বলে দিল। আপনার কথা গুলো গ্রাম গঞ্জের কাঠ মোল্লাদের মত।
এইগুলো ধর্মের জন্য মারাত্মক।
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৩
মাহিরাহি বলেছেন: কলাবাগান ১
হকিং দুনিয়া ছেড়ে অন্য গ্রহে যাওয়ার পরামর্শ দেয় এমন একটা সময়, যখন বিজ্ঞানের জয় জয়কার সবক্ষেত্রে।
ক্লাইমেট চেন্জের জন্য দায়ী কে, যা কিনা পুরো মানবজাতিকে হুমকির সম্মুখীন করেছে।
CO2 -
অধিক উতপাদন -< বেশি বেশি ভোগ বিলাশ - মাইনাস আধ্যাত্মিক জ্ঞান বা বলতে পারেন নৈতিক জ্ঞান
বিজ্ঞান পুরোপুরি কল্যান আনতে পারে নাই বিজ্ঞানের সাথে যথাযথ জ্ঞানের সম্মিলন ঘটেনি বলে।
১৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১২
কানিজ রিনা বলেছেন: ফেলকরি মাখ তেল, আপনার নিক নামের
অর্থ বলবেন কি? আপনি আমার পিছনে
লাগার মানে কি? আপনি নিজের চরকায়
তেলদিন। জ্ঞান বিবেক দিয়ে কথা বলুন।
জার্মান এক শিক্ষিত ফ্যামিলির মুখে
শুনেছিলাম ইসরাইল ইহুদীদের নিয়ে
বিরুপ প্রতিকৃয়া করতে এখানে আপনার
মাতা ব্যথার কারন কি হোল বুঝলাম না।
আপনি সংযত হউন গায়ে পড়ে ঝগড়া
আমি পছন্দ করিনা। এবং এখনও আমাকে
কেউ আপনার মত আমার সাথে অসংযত
কথা বলে নাই।
এখানে আরও অনেক পক্ষ বিপক্ষ আছে।
তাদের কথাগুল পড়ুন।
সারা ব্লগ জুড়ে কিছু নতুন নিক ব্যবহারে
ব্লগের পরিবেশ নষ্ঠ করা কারো কাম্য
থাকতে পারেনা।
১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩১
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: যুক্তি, ভুল ব্যখ্যা আপনার ধর্মীয় গোড়ামীপূন্য কূযুক্তি নিয়ে
কথা বল্লে এখন ব্লগে নিক খুলে শান্তি নস্ট হওয়ার দোহাই
দিচ্ছেন। সেই ভাবে বল্লে আপনি নিজে একটা নিক আইডি।
আর আমি আপনাকে গালি গালাজ বা খারাপ কোন কথা বলি নী।
পয়েন্ট এ কথা বলুন। ধর্মীয় ব্যপারে আপনি সব পোস্টে ই মনগড়া
কথা লিখেন। নিজে তো কোন কিছু যুক্তি রেফারেন্স সহ কোন কিছু
লেখেন ই নাহ উল্টা গরু ছাগলের অন্যার খামারে যেয়ে মুখ দেওয়ার
সভাব। এই পোস্ট লিখেছেন যার তৃতীয় নয়ন আলোকিত নাহ তিনি জ্ঞানী নাহ???
মন মাখানো কথা??? জ্ঞানী বলতে আপনি কি বুজেন??
যা বলেছেন পাড়লে তার ব্যখ্য করুন???
১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:২০
কানিজ রিনা বলেছেন: আপনি যদি তৃতীয় চোখ বুঝতেন তাহলে
তো আপনি ফেল করি মাখ তেল হতেননা
তাইনা? আমি আপনাকে আবারও বলছি
আমার মনগড়া তৃতীয় চক্ষু বিষয়ে যুক্তি
দেখানোর অনেক জ্ঞানী ব্লগার আছে।
ফেল করি মাখ তেল রাম ছাগল নিজের
নামের অর্থ জানেনা। আবার তৃতীয় চোখের
তত্ব্য কিকরে বুঝাব। আবাল
কোথাকার।
১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৩৫
কানিজ রিনা বলেছেন: আর হ্যা আমি যাদের পোষ্টে আমার মনগড়া
কথা বলি পারলে লেখক আমাকে যুক্তি
দেখাবে, আপনি আবাল আর
একজনের লেখায় আমার মন্তব্যে রামছাগল
মাথা ভেঙে মুখ লাগাচ্ছেন কেন?
১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: সুন্দর এবং তথ্যবহুল আলোচনা
১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: ব্যবহার বংশের পরিচয়, নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা বজায় রেখে ব্লগে কথা বলুন বলে আমাদের কানিজ আপায়
এতদিন ব্লগে গলা ফটাইয়া আজকে নিজে কত বড় শিক্ষিত আর উচ্চবংশিয় প্রমান করে দিল???
অর্ধশিক্ষিত গ্রাম্য মহিলা ব্লগে আসছে যুক্তিহীন ইসলাম প্রচার করতে???
ভাগ্য ভাল আপায় বলেন নাই জার্মান মহিলা ওনাকে আইসা তৃতীয় চক্ষু সম্পকে জ্ঞান দিয়ে গেছে??
ছাগল এর মত অন্যর পোস্ট যেয়ে মুখ দেওয়া কার অভ্যাস ব্লগবাসী জানে।
আপনি গ্রামে মহিলা মাদ্রারাশ পড়ান, ভাল করবেন।
ব্লগে জার্মান মহিলার চাপাবাজি করে আপনার ধর্মীয় ব্যখ্য দেওয়া লাগবে নাহ।
২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
মাহিরাহি বলেছেন: ফেল কড়ি মাখ তেল
পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ১৩১টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ৪ সপ্তাহ ১ দিন
মাত্র ব্লগে এসেছেন, একটু সংযত হলে ভাল হয়।
২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
কানিজ রিনা বলেছেন: আমি আবারও বলছি আমি গ্রাম্য মহিলা
অশিক্ষিত মাদ্রাসায় পড়াই আমি কাটমোল্লা
হোলত? এবার আপনার ডক্টরেট ডিগ্রি বজায়
রাখুন। ফেলকরি মাখতেল আপনি ব্লগে নুপেল
পাবেন আমি বলছি।
২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: @ মাহিরাহি আমি ব্লগে কবে এসেছি সেটা তো আপনার দেখার বিষয় নয়, আপনি নিজের চরকায় তেল দিন।
আপনার আর কানিজ রিনার হয়ে সাফাই গাইতে হবে নাহ।
২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
কানিজ রিনা বলেছেন: হ্যা আমিও বলছি মাহিরাহির যখন বিষয়না
তখন আমাকে নিয়ে আপনার বিষয় হয়
কি করে? নিজের তেল নিজে মাখুন।
নামের রুচী দেখে বুঝা যায় কতটা বুদ্ধির
ঢেঁকি। মনে হচ্ছে গুয়ের থাল ফ্লাডিং
করছেন আপনি। মেথর পট্টির লোক
ছারা এটা কেমন করে পারে?
২৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
এখওয়ানআখী বলেছেন: অনেকদিন পর একটা ভাল লেখা পড়লাম। দু'চোখের জ্ঞান যাদের নেই তারা পুরোটি বুঝবেনা। ধন্যবাদ
২৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: আপনার মত অশিক্ষিত গ্রাম্য মহিলা থেকে এর ভাল কিছু আশা করা যায় নাহ।
পয়েন্ট এ কথা বলতে পারেন নাহ পড়ে আছেন নাম নিয়ে??
একজন মহিলা হয়ে ব্লগে কথার কি ছিড়ি???
আবার আসছে শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কথা বলতে??
আপনি নিজে ই তো বড় হয়েছেন পেথর পট্টতে
ভাষা চয়নে বোঝা যায়???
২৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
কানিজ রিনা বলেছেন: হা হা আসলেও আমি গ্রামের অশিক্ষিত
মহিলা তাই আপনাকে চিনতে বাকি রইলনা।
বেশ এই সক্র? তাইত আমার একুশের চেতনা
লেখা মাঝে মাঝে আইডি থেকে উধাও হচ্ছে?
আমি জানতাম তাই কিছুই লিখতে চাইনা।
একজন মহিলার সাথে ভদ্র ভাষায় কথা
বলতে বাবা মা শিখায় নাই?
২৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: জি আপনার মত গো মুখ্যের আবার একুশের চেতনা?
কথার সঠিক উওর না পেড়ে এখন বাবা মা নিয়ে লাগছেন?
এটাই আপনার জ্ঞানের বাহার???
ব্লগে যারা প্রকৃত নারী ব্লগার তাদের প্রতি সবার শ্রন্ধা।
আপনার মত নামধারী নারী যারা ব্লগে ছেলে দেখেলে ই ঠলে
পড়ে তাদের প্রতি আমার এল্যাজি।
এইদিন এক পোস্টে মন্তব্য করলেন
কিছু ছুরে দেওয়া শিশুর মা পতিতা মায়ের থেকে খারাপ।
আপনার নিশ্চয় এই টাইপের কিছু হবেন। তাই দরদ বুঝেন।
আপনার লজ্জা সরম আছে বলে মনে নাই,
একের পড় এক বাজে কথা বলে যাচ্ছেন?
গালি খেতে ইচ্ছা করে আপা??
২৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
কানিজ রিনা বলেছেন: আমি সমস্ত ব্লগারের দৃস্টি আকর্ষন করছি।
ফেলকরি মাখ তেল কে এই ব্লগার। নতুন
জীব।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪
স্বতু সাঁই বলেছেন: শুরুটা একটু ভালই ছিলো, শেষে যেয়ে মল-মুত্র একসাথে গুলে গেলো।