নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুষার মানব

আমি সাধারন,অতি সাধারন এক স্বপ্ন বিলাসি ছেলে

তুষার মানব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীর সর্ব শেষ সংযোজন

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

সারাক্ষন শুধু বিদেশের ট্যাংক, প্লেনের উপর চোখ থাকে । তাই ভাবলাম এইবার আমাদের দেশের দিকে নজর দেই । নজর দেওয়ার পর দেখলাম বাংলাদেশ কোন অংশেই কম না । প্রতি বছর বিশাল বাজেট থাকে এই কেনাকাটার পেছনে । প্রতিরক্ষা নীতিকে সামনে রেখে মূলত কেনাকাটা করে থাকে । এখানে শুধু ২০১৩ সালের নতুন সংযোজন গুলোর সাথে পরিচিত করার চেস্টা করেছি ।



বাংলাদেশ সেনাবাহিনী :



১. BTR-80(Armoured Transporter) :





১৯৯৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটিআর-৮০ এর ব্যাবহার শুরু হয়েছে । এর মধ্যে ২০১২ সালে রাশিয়া থেকে ১৫০ টি বিটিআর-৮০ আনা হয়েছে যার মধ্যে ১৪০ টি এপিসি(আর্মড পারসনেল ক্যারিয়ার) , ৫ টি এপিসি-এ্যাম্বুলেন্স ভার্সন, ৫ টি এআরভি(আর্মড রিকভারি ভেহিকেল) । বিটিআর-৮০ তে কমান্ডার, ড্রাইভার ও গানারসহ ৭ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৬০ এইচপি ইঞ্জিনের এই ভেহিকেলটি রাস্তায় ৮০ কিঃমিঃ/ঘন্টা ও ভাসমান অবস্থায় ৯ কিঃমিঃ/ঘন্টা বেগে ছুটতে পারে । সুরক্ষার কথা বলতে গেলে এটায় আছে এনবিসি(নিউক্লিয়ার,বায়োলজিকাল,কেমিক্যাল) প্রোটেকশন , অটোমেটিক ফায়ারিং সিস্টেম, কেমোফ্লোজ ডিভাইস ও সেলফ রিকভারি উইঞ্ছ । অ্যাটাকিং মোডে যাওয়ার জন্য এতে আছে 14.5mm ও 7.62 mm মেশিন গান যাদের ফায়ারিং রেঞ্জ যথাক্রমে ২ ও ১.৫ কিঃমিঃ । এতে আরো আছে ৬ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ।





২. Cobra 2 LAV :





বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অতি সম্প্রীতি তুরস্ক থেকে আমদানী করেছে Otokar Cobra II LAV(Light Armoured Vehicles) । ৫০ ক্যালিবারের হেভি মেশিন গান ছাড়াও এতে আছে ৫ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ও ইনফ্রারেড ক্যামেরা । প্রায় ৭ টন ওজনের এই ভেহিকেলটি ড্রাইভার বাদে ৮ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৫০ এইচপির ইঞ্জিন নিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ কিঃমিঃ/ ঘন্টায় ৭০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত যেতে পারে । পেট্রল মিশনের সময় এই কোবরা সেনাবাহিনীর ফায়ারপাওয়ার ও মোবিলিটিতে বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে । সাধারনত পেট্রল মিশনের সময় সেনাবাহিনীতে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭৯ সিরিজ ব্যাবহার করা হয় । নিকট ভবিষ্যতে সব গুলো টয়োটা কোবরার মাধ্যমে রিপ্লেস করা হবে । পুরাই হিরো হিরো ভাব । :-B





৩. Polaris ATV :





বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের জন্য সম্প্রতি আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে Polaris ATV(all-terrain vehicle) । হেলিকপ্টার ডেপ্লয়এবল এই ভেহিকেল গুলো যুদ্ধাবস্থায় যে কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে । প্রথমে দেখে খেলনা মনে করছিলাম পরে নেটে খুইজ্জা দেখলাম কামে আছে । ;)







বাংলাদেশ বিমানবাহিনী :



১. এফ-৭ বিজি১:





বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চীনে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি১ । চীনে এটার নাম হচ্ছে J-7 যা মুলত রাশিয়ান মিগ-২১ এর লাইসেন্স বিল্ট ভার্সন এর উপর ভিত্তি করে তৈরি । এটা ফাইটার অথবা ইন্টারসেপ্টার দুই কাজেই ব্যাবহার করা যায় । এই প্লেনটি মূলত তৈরি করা হয়েছে গ্রাউন্ড অ্যাটাক মিশনের জন্য যা যেকোনো আবহাওয়ায় পারফর্ম করতে পারে । একেকটি প্লেনের মূল্য প্রায় ৯.৮ মিলিয়ন ডলার । সবই ঠিক আছে মাগার এয়ার টু গ্রাউন্ড অ্যাটাকের সাথে এয়ার টু এয়ার অ্যাটাকের ক্যাপাবিলিটি থাকলে ভালো হইত । #:-S





২. এমআই-১৭১এসএইচ:





বহুবিদ কাজের উপযোগী রাশিয়ার তৈরি এই এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। এপ্রিলের শুরুর দিকে দেশে পৌছায় এমন ৬ টি হেলিকপ্টার । একেকটি কপ্টারের মূল্য ১৫ মিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি । বিভিন্ন মিশন যেমন- সৈন্য ও মালামাল পরিবহন, ট্রুপ ফায়ার সাপোর্ট, এয়ার টু সারফেস অ্যাটাক, কমব্যাট সার্চ এন্ড রেসকিউ অপারেশনে ব্যাবহার করা যায় । ৩ জন ক্রু সহ ৩৬ জন সৈন্য বহন করতে পারে । এটায় আছে অত্যাধুনিক Shturm-V high-precision গাইডেড মিসাইল সিস্টেম যেটা রিয়াক্টিভ আর্মর দ্বারা সুরক্ষিত যেকোনো ট্যাংককে ধ্বংস করতে পারে । এছাড়াও এতে আছে 80 S-8 আনগাইডেড রকেট, GSh-23L 23mm ক্যানন ও 7.62mm PKT মেশিন গান । চরম এক খান মাল নিছে , সব কামই করতে পারে । :-0





বাংলাদেশ নৌবাহিনী :



১. বিএনএস সমুদ্র জয় :





বিএনএস সমুদ্র জয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সবচেয়ে বড় ও ভারী যুদ্ধ জাহাজ । এটার আগের নাম ছিল USCGC Jarvis যা আমেরিকান কোস্ট গার্ড এ কমিশন্ড হয়েছে ১৯৭২ সালে । বুঝলাম না এত পুরান মাল আনার কি দরকার ছিল । আমাদের দেশেই তো যুদ্ধ জাহাজ তৈরি হচ্ছে । আর আনলে তাদের নৌবাহিনীর একটা জাহাজই নিয়া আসত । যাই হোক নিয়া ফেলছে, এখন এইটা তো আমাদের কাজেই লাগবে । যদিও এখনো তেমন কিছু শুরু করে নাই তবুও প্ল্যান আছে এটায় ৮ টা অ্যান্টি শিপ মিসাইল, ৮ টা সারফেস টু এয়ার মিসাইল, ১ টা 76mm মেইন গান , ২ টা ৬ ব্যারলের 30mm গেটলিং গান এবং ৬ টা টর্পেডো লাগান হবে । গুড লাক । :)





২. ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি :





দেশের সমুদ্রসীমায় সার্বক্ষাণিক নজরদারি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সংযুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট। নজরদারির কাজে বিশেষভাবে ব্যবহৃত এই উড়োজাহাজ দেশের পুরো সমুদ্রসীমা দ্রুততর সময়ে প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম। জার্মানির তৈরি এই প্লেনটি একটানা ১০ ঘণ্টা আকাশে বিচরণ করে দুই হাজার কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করতে সক্ষম।











এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ । শুধু সামরিক যানবাহনের দিক দিয়েই নয় প্রশিক্ষণ ও রণকৌশলেও অনেক দিক দিয়ে উন্নত আমাদের সেনারা । তারই একটা নিদর্শন বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের ছবি । যদিও এটি পোস্ট বহির্ভুত ছবি তারপরেও আমার খুব পছন্দের । দেখলেই একটা জোস জোস ভাব আসে ।





তথ্যসূত্র –

http://www.bdmilitary.com

উইকিপিডিয়া ও গুগল মামা



মিলিটারি ভেহিকেল সম্পর্কে আমার আর কিছু পোস্ট :

বিশ্বের সেরা ১০ টি ব্যাটল ট্যাংক :পর্ব ১

বিশ্বের সেরা ১০ টি ব্যাটল ট্যাংক :পর্ব ২

বিশ্বের সেরা ১০ টি ফাইটার প্লেন : পর্ব ১

বিশ্বের সেরা ১০ টি ফাইটার প্লেন : পর্ব ২

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২০

আমি কবি নই বলেছেন: F7-BGI is merely 3.5 Gen FAC. Its no where near 4th GEN.

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার জন্য । ;) ;)

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৯

রাতুল রেজা বলেছেন: বিমানবাহিনী আরেকটু আধুনিক হওয়া দরকার, নৌবাহিনীর আরো কিছু বিএনএস বঙ্গবন্ধু টাইপের জাহাজ লাগবে। একদিন বাংলাদেশ এয়ারক্র্যাফট কারিয়ারের মালিক হবে আশা রাখি।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

তুষার মানব বলেছেন: সবারই আধুনিক হওয়া দরকার । আর এয়ারক্র্যাফট কারিয়ারের মালিক হইলে তো চরম হবে

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

ধুম্রজ্বাল বলেছেন:

ইয়োরোকপ্টার ডওফিন

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৬

তুষার মানব বলেছেন: এটা ২০১২ সালে সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড করা হয় । আর আমার পোস্টের বিষয় গুলো ২০১৩ সালের :D :D :D

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: আমারতো পইড়াই জোস জোস একটা ভাব আইসা পরলো......... :D
থ্যাংকু....

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

তুষার মানব বলেছেন: জোস জোস ভাব আপনারও লাগলো দেইখা আমার তো জোস জোস ভাব আবার শুরু হইয়া গেল :-B :-B

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল পোস্ট। ধন্যবাদ তথ্যগুলো শেয়ার করার জন্য। আর্মি কিছু কাজের জিনিষ আনছে। সবধরনের কাজে লাগাতে পারবে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৭

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) :)

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

ধুম্রজ্বাল বলেছেন:

এই ছবিটাও জোস

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

তুষার মানব বলেছেন: ঠিক কইছেন ভাই :) :)

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: বাংলাদেশকে আরও বহুদুর এগিয়ে যেতে হবে

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩০

তুষার মানব বলেছেন: সহমত

৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডোরনিয়ার ২২৮ এনজি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট.
এটি সার্ভেলেন্স বিমান।

এটাই এদেশের জন্য সবচেয়ে প্রয়জনীয় কাজে লাগবে। বাকিগুলো কোনদিনও তেমন কোন কাজে লাগবে না।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

তুষার মানব বলেছেন: সব গুলোই কাজের । কোন কিছুই অপ্রয়োজনীয় নয়

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১০

এম ই জাভেদ বলেছেন: সাবাস.....এগিয়ে যাও আমাদের বীর সেনানীরা

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১২

তুষার মানব বলেছেন: ঠিকই বলেছেন

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১

জগ বলেছেন: হাসান বালবৈশাখী, যা বলছেন, ঘটনা তার উল্টা। মেরিটাইম পেট্রলের জন্য যেই বালের বিমান সরকার আনছে, ঐটা খুব একটা কামের না। এর থেইকা অনেক ভাল জিনিস পাওয়া যায়।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

তুষার মানব বলেছেন: সব কিছুরই দরকার আছে, কোন কিছুই ফেলনা নয়

১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

সাইফুল আজীম বলেছেন: ইশ্..একটা বা দুইটা এ্যপাচি গানশিপ যদি থাকত!!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১

তুষার মানব বলেছেন: যেভাবে উন্নয়ন শুরু হয়েছে এ্যপাচি গানশিপ আসতে কয়দিন ?

১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

ইসপাত কঠিন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী @ ধরেন মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট টি surveillance mission এ গিয়ে অন্য দেশের যুদ্ধজাহাজ আমাদের জলসীমায় চিহ্নিত করলো। আমাদের কর্তৃপক্ষ থেকে উক্ত দেশের সাথে যোগাযোগ করে তাদের অনতিবিলম্বে আমাদের জলসীমা ত্যাগ করতে অনুরোধ করা হলো। কিন্তু দেশটি আমাদের কথায় কর্ণপাত করলো না। তখন কি করা যেতে পারে?

অপশন-১। প্রথমে এফ-৭ চট্টগ্রাম থেকে ফ্লাই করলো এবং ব্যাকআপ হিসেবে মিগ-২৯ ঢাকা থেকে ফ্লাই করে ঘটনাস্থলের কাছাকাছি আক্রমনাত্নক মনোভাব নিয়ে ফ্লাইং করতে থাকলো এবং ইত্যবসরে বিএনএস সমুদ্র জয় সহ অন্যান্য যুদ্ধজাহাজ ঐ এলাকার দিকে রওয়ানা দিয়ে কাছাকাছি পৌছে bargain শুরু করলো। (যার কিছুটা হয়েছিলো ২০০৮ এ মায়ানমারের সাথে)।

অপশন-২। ঘরে বসে শার্ট খুলে বগল বাজানো শুরু করলাম।

জনাব, সামরিক শক্তি শুধুমাত্র যুদ্ধে নয়, যুদ্ধ এড়াতেও কাজে লাগে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

তুষার মানব বলেছেন: আপনার কল্পনা শক্তি অসাধারন

১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

ইসপাত কঠিন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী @ বাই দ্যা ওয়ে। বিএনএস সমুদ্র জয় এবং বিএনএস বংগবন্ধু তে AW 109E হেলিকপ্টার বা MI-171 SH হেলিকপ্টার রাখার অপশন রয়েছে। MI-171 SH আবার MI-17 হেলিকপ্টার এর attack version

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

তুষার মানব বলেছেন: আপনার কল্পনা শক্তি অসাধারন

১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চ্রম!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

তানজিব বলেছেন: প্রি্যতে

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

তুষার মানব বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু

১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ২. Cobra 2 LAV - এটা আমার খুব পছন্দ হলো, বাংলাদেশ বা ঢাকার রাস্তায় চলাচলের জন্য চমৎকার ফিট একটা গাড়ি। অফিস যাওয়া-আসার জন্য একটা কিনতে পারলে ভালো হতো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

তুষার মানব বলেছেন: B:-) B:-) :D :D :D

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

ধূসরধ্রুব বলেছেন: সাবমেরিন দরকার

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

তুষার মানব বলেছেন: মামা, একটু সবুর কর কয়েক দিন পরেই একটা আসতাছে

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

রাহি বলেছেন: যেখানে মায়ানমারের মত দেশেও পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান আছে। সেখানে চতুর্থ প্রজন্মের বিমান কেনার কোনো দরকার ছিল না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০

তুষার মানব বলেছেন: মায়ানমার পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের মালিক ?? কই পাইলেন আমারে একটু জানাইবেন ?? আমার জানা মতে ওদের লেটেস্ট মাল হইল গিয়া মিগ-২৯, যেটা আমাদেরও আছে

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১১

এহসান সাবির বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম...

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ :) :)

২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
এই সবই হাস্যকর জিনিস।

যেখানে আমাদের প্রতিবেশীরা আমাদের চাইতে বহু বহু গুন এগিয়ে সমরাস্ত্রে। পরমানু অস্ত্রেও অনেক সমৃদ্ধ। যুদ্ধ বাধলে সবাই তার হাতে থাকা সর্বোচ্চ শক্তিই প্রয়োগ করবে। তাই আমাদেরও পরমানু অস্ত্রের মালিক হতে হবে। তাহলেই আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

সাথে থাকতে হবে নির্ভূল লক্ষ্যভেদ কারী আন্তমহাদেশীয় (কমপক্ষে ২০০০ কিলোমিটারের) ক্ষেপনাস্ত্র। মহাশুন্যে স্যাটেলাইট থাকতে হবে। নির্ভুল টার্গেট ও ছবির জন্য। মান্ধাতা আমলের বিমান ও নৌ টহলের প্রয়োজন হবে না বঙ্গোপসাগরেও। ঢাকায় বইসা মিসাইলের সুইচ টিপলেই চলবে। ইচ্ছা হলে পাইলট বিহীন ড্রোন স্থল ও নৌ সীমান্ত টহলের জন্য রাখা যাইতে পারে। শত্রুর মিসাইল বা বিমান থেকে বাচার জন্য এস-৪০০ দরকার আছে।

আরো থাকতে হবে শক্তিশালী গোয়েন্দা বাহিনী যেটা শত্রুদেশে নাশকতা চালিয়ে তাদের হামলার পরিকল্পনা নস্যাত করে দিতে পারে। আরো থাকতে হবে শক্তিশালী আন্তর্জাতিক মিডিয়া ও জাতিসঙ্ঘে শক্তিশালী লবিষ্ট গ্রুপ।



তবে একটা কথা,


বাংলার ১৬ কোটি মানুষের পেটে ভাতের নিশ্চয়তা সবার আগে জরুরী। জনগন খেতে পায় না আর সেই জনগনের ট্যাক্সের টাকায় বিশাল সেনা বাহিনী পালার পক্ষপাতি আমি নই। আগে সামাজিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি আমাদের প্রয়োজন।
এর পরে প্মৃথিবীর সমস্ত দেশের উচিৎ সকলের জীবানু,রাসায়নিক,পরমানু অস্ত্র ধ্বংস করা। যুদ্ধ মানব জাতিকে কিছুই দিতে পারেনি। শান্তির সাথে বাচতে পারাই মানব জাতির বড় স্বার্থকতা।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

তুষার মানব বলেছেন: চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
এই সবই হাস্যকর জিনিস।----এগুলো আপনার কাছে হাস্যকর জিনিস ? দেশের বিপদে কিন্তু এগুলো দিয়েই আমাদের রক্ষা করা হবে ।

আমাদের প্রতিবেশীরা সমরাস্ত্রে ও পরমানু অস্ত্রেআমাদের চাইতে বহু বহু গুন এগিয়ে---কারণ তাদের অনেক আগে থেকেই এই সেক্টরে নিজস্ব লোকবল ও প্রযুক্তি আছে যেটা আমাদের নেই ।

২০০০ কিঃমিঃ ক্যাপাসিটির ক্ষেপনাস্ত্র,এস-৪০০,ড্রোন এই সব গুলোরই দরকার আছে, কিন্তু আপনি কি মনে করেন এগুলো কেনা, মেইনটেনেন্স,পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ এই মুহুর্তে প্রস্তুত আছে ? আর মাত্র ২ বছর আগে বাংলাদেশে প্রথম গ্রাউন্ড বেসড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম চালু করা হয় । আর এত তাড়াতাড়িই আপনি এস-৪০০ চেয়ে বসলেন ?

তবে শক্তিশালী গোয়েন্দা বাহিনী,আন্তর্জাতিক মিডিয়া ও জাতিসঙ্ঘে শক্তিশালী লবিষ্ট গ্রুপ এগুলো সৎ ইচ্ছা থাকলে খুব তাড়াতাড়ি করা যায় ।

২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

বোকা মিয়া বলেছেন: একসময় খুব ইচ্ছা ছিল আর্মিতে যাবার। এবছর চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু ক্লাস সিক্সে রোড এক্সিডেন্টে আমার হাতের ক্ষতি হওয়াতে শুরুতেই বাদ। আর্মির জন্য শুভকামনা। তবে কেবল অস্র না, ইন্টেলিজেন্সে আমাদের বেশ ঘাটতি আছে। গরীব দেশে অস্র কেনা কঠিন তবে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারে কিন্তু অজুহাত দেখালে চলবে না।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০

তুষার মানব বলেছেন: আমারও ছোটবেলায় আর্মিতে যাবার খুব শখ ছিল কিন্তু পড়ে আর যাওয়া হয় নি । আপনার সাথে আমিও একমত-গরীব দেশে অস্র কেনা কঠিন তবে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারে কিন্তু অজুহাত দেখালে চলবে না।

২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিৎ হয় দেশের সাধারণ মানুষ ঠিক থাকলে।কিন্তু যেদেশে নিজ উদ্যোগে নিজের উদ্দীপনায় বিভিন্ন দেশের এজেন্ট ফ্রিতে ফ্রিতে জন্ম নেয়.....থাক আর কৈলাম না /:)

এরপরেও কিছু বুদ্ধিমান জাতি বলে যাবে আর্মিরা খালি সিগারেট খায়(বিকারগ্রস্হ মানসিকতা থেকে উৎপন্ন),মদ খায়(সেইম),রেডিসনে নারী জলশাতে নাচায়(সেইম),সুন্দরী বেশ্যা বিয়া করে(সেইম),আর্মিদের মাইয়াগুলা সুন্দর হয়(গুলি খাওনের ডর থাকলে তার মাইয়ারা সুন্দরী হয়),
ঘাস কাটে আর বইসা বইসা খায় দেশের কোন কাজ করেনা(অথচ রাজস্ব আদায় থেকে শুরু করে সরকারী ব্যবস্হাপনা এমনকি বিদেশীরা আসবে বলে তাদেরকে দেখাতে হবে ফিটফাট মজবুত রাস্তাঘাট সেজন্য সিভিল প্রশাসনের চেয়ে আর্মিদের উপরই নির্ভরশীল এ জাতি আর তাছাড়া জাতীয় দুর্যোগে দক্ষতার সাথে সার্ভিস দেওয়াতে তারা তুলনাহীন),বীরশ্রেষ্ঠতে সিভিলিয়ান নাই কারণ আর্মিরা গায়ের জোড় খাটাইয়া বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব চুরি করসে(খালি প্রশ্ন -রণাঙ্গনে একটা ট্রেইন্ড আর্মির দক্ষতা মনোবল বেশী না একজন ট্রেনিং ছাড়া সিভিলিয়ানের আর যুদ্ধে যাওয়ার আগে কে কার কাছ থেকে ট্রেনিং নিছে?) অথচ সেনা অফিসারদের জীবনাচরণ লক্ষ্য করলে দেখা যায় সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র।যেখানে একটি দেশপ্রেমিক জাতি গঠনে সেনাবাহিনীকে হিরোইজম ইমেজ সম্পন্ন হিসেবে গড়েতোলা একান্ত জরুরী(পাশ্ববর্তী সব দেশেই এমনটা চর্চা করা হয়)সেখানে সচেতন বাঙ্গালী কিভাবে সেনাবাহিনীকে ভিলেন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা যায় সেটাতেই বেশী আগ্রহী।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

তুষার মানব বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো ।

২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৪

রাজীব বলেছেন: ভালো লাগলো

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ

২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ! শেষের ছবিটা চরম। প্রিয়তে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

আছিফুর রহমান বলেছেন: jos hoise. +++++++

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬

তুষার মানব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:



এগিয়ে যাও বাংলাদেশ



সর্বক্ষেত্রে



সর্বাগ্রে

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫

তুষার মানব বলেছেন: সহমত জানালাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.