নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
- দীর্ঘ দিন ধরে অনলাইনে নানান ট্রলের স্বীকার হলেও নোয়াখালীবাসী তা তেমন প্রতিরোধ করতে পারেন নাই, উপরে আরো আরো ট্রলের স্বীকার হয়েছে। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আমার মতে অনলাইনে ভাল প্রতিরোধ করতে পেরেছে। অনলাইনের বাইরে বাস্তবে মামলা মোক্কদমা করে তারা নিজদের প্রতিরোধে যোগ্যতা প্রমান করেছে! এর প্রধান কারন কি! এর প্রধান কারন ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুলত শিল্প, সঙ্গীত ও সাহিত্যে এগিয়ে আছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রসঙ্গে যারা জানেন তাদের আর বলার দরকার নেই। শিল্প, সঙ্গীত ও সাহিত্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অবস্থান জেনে নিতে পারেন।
- মিঃ সোলেইমান সুখন এবং ডাঃ আব্দুন নুরের একটা লাইভ বিতর্ক জরুরী ছিলো। এই দুই জন মোটামুটি একই ঘরানার (সুযোগ সন্ধানী) হলেও এই একটা বিষয়ে সামান্য হলেও দুইজনের মতের অমিল দেখা গেল। ফলে এদের কিছুটা হলেও মুখোমুখি করা যেতে পারে! জাতি এতে আরো কিছু বাড়তি আনন্দ পেত!
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পক্ষে কুমিল্লাবাসীর তেমন কোন এক্টিভিটি বা সাপোর্ট নজরে আসে নাই! কুমিল্লা এই ক্ষেত্রে হীনমন্যতার পরিচয় দিয়েছে! ব্রাহ্মণবাড়িয়া অবশ্য দীর্ঘদিন থেকেই একা একা কুমিল্লাকে প্রতিরোধ করে আসছিলো, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কিছুতেই কুমিল্লাকে মেনে নেয় না, এটা সরকারও স্বীকার করে। সরকারের নানান কাজে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার লোকদের ঢাকা আস্তে বলা হলেও কুমিল্লা যেতে উৎসাহ দেয়া হয় না! অনেকটা ফেনী জেলার সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে তুলনা করা চলে। ফেনীর মানুষ কাজে চট্রগ্রাম যাবে কিন্তু নোয়াখালী যেতে রাজী নয়! তবে ফেনীর মানুষ নোয়াখালীর ব্যাপারে প্রতিরোধ করে না, নিরব থাকে সব সময়!
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রায় প্রতি ঘরে ঘরে পুরুষ মুলত প্রবাসী এবং মধ্যপ্রাচ্যে একটু বেশি আছে। এমন পরিবার পাওয়া যাবে, যাদের প্রায় সব পুরুষ প্রবাসী! এই প্রবাসীদের কারনে এই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবার গুলো আর্থিকভাবে স্বচ্ছল এবং ভাল জীবন কাটায়। নারীরা বা স্ত্রীরা যে কোন সিদান্ত নিতে পারে, প্রবাসীদের এর বাইরে যাবার কোন উপায় নেই! অদৃশভাবে নারীরা পরিবারের প্রধান, সন্তান মানুষ করা সহ যাবতীয় ব্যপার নারীরাই করে থাকেন, ফলে অনেক সিদান্ত নিন্ম হলেও তা কঠোরভাবে পালিত হয়।
- আমার পিতার বাড়ি ফেনী এবং আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর পিতার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া! মানে আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জামাই! বৃহত্তর নোয়াখালী বৃহত্তর কুমিল্লা কম্বিনেশন, অসাধারন, আমাদের অবস্থা বুঝেন! দোয়াতে আমাদের ইয়াদ রাখবেন!
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আয়েশা (রা.) বলেছিলেন, আল্লাহ তাকে নির্জনতা ভালোবাসার প্রবৃত্তি দিয়েছিলেন, নির্জনতার মতো এমন আর কিছুই তিনি ভালোবাসতেন না।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্রাম্মণবাড়ীয়ার লোকদের গর্ব করার মতো অতীত আছে, উহা ১৯৭১ সালে রাজাকারদের রাজধানী ছিলো; নোয়াখালীও অনেক রাজাকার সাপ্লাই দিয়েছিলো
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, আসলে এই সব বিষয়ে অনেক কথা বলা যায়। হ্যাঁ, আপনাকে আমি এই জন্য গুরু মানি, আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ১৯৭১ সালে এই জেলার অনেক শিক্ষিতরা সেখানে হিজ্রত করে ফেলেছিল। আমি মধ্যপ্রাচ্যে এমন অনেকে দেখেছি, যারা এমনি। ভাই রে ভাই, আপনার অভিজ্ঞতা দেখি মারাত্বক! এই সব অনেকে জানে না, বললে আবার মাইরপিট শুরু করে দিবো।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার জন্য দোয়া রইলো ।
চুপচাপ পড়ে গেলাম!
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৩
মা.হাসান বলেছেন: হৃদয়ের ভিতর হইতে সহানুভূতি রহিলো।
হেনি আর নোয়াখালির রসায়ন জানা আছিলো না।
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৬
প্রেক্ষা বলেছেন: কি মুশকিল বলেন তো?? সবাই দোয়া করতে বলে,সবাইকে জবাব ও দেই অবশ্যই দোয়া করবো কিন্তু পরে আর মনে থাকে না।
কোনো এলাকা দিয়ে মানুষকে বিচার করা যায় না,পুরোটাই ফ্যামিলির শিক্ষা। মা-বাবা ভালো শিখালে ভালো মানুষ হবে আর যদি বাচ্চাকে ভালো-মন্দের পার্থক্য না বোঝায় তাহলে খারাপ মানুষ হবে।
আমি দাদা বাড়ি আর নানা বাড়ি দুদিক থেকেই বরিশাইল্লা।সবাই বলে বরিশালের মানুষ অনেক ঝগড়াঝাটি করে।আজ পর্যন্ত আমার বাবা-আম্মু কে দেখি নাই কারো সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে। কাজেই কে কোন জায়গার তা দিয়ে কাউকে বিচার করা অহেতুক।
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০১
শের শায়রী বলেছেন: চুপচাপ পড়তে পারি নাই ভাই, মাঝে সাঝেই হেসে ফেলছি, যদিও আমার হাসি নিঃশব্দ হাসি, তাই কেউ টের পায় নাই। দোয়া রইল
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালোবাসা ও শুভ কামনা আপনার জন্য।
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার খালার বাড়ি বিবাড়িয়া ,
ঐ এলাকার মানুষজন খারাপ মনে হয় নাই কখনো।
৬ এর সাথে একমত।
আমি গাজীপুরের লোক। আমার এলাকায় টাকশাল থেকে অস্ত্র কারখানা সব আছে।
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
ঈশান মাহমুদ বলেছেন: নোয়াখালীর মানুষকে নিয়ে প্রচুর ট্রল করা হলেও নোয়াখালীরা এই সব ট্রলকে কখনো সিরিয়াসলি নেয় না, বরং স্পোর্টলি গ্রহণ করে। কারণ নোয়াখাইল্লারা বুঝে এই ট্রল আসলে 'ঈর্ষাকাতরতা'। শিক্ষা, যাতায়াত, প্রবাসী আয় সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রসরমান নোয়াখালীবাসীর প্রতি অন্যান্য জেলার মানুষের জেলাসি বা উন্নাসিকতা থাকতেই পারে। এটা মোটেও অস্বাভাবিক কিছু নয়।
'নোয়াখালী' বিভাগ চাই এই একটি বিষয় নিয়ে সবচে বেশী উপহাস করা হয়। নোয়াখালী বর্তমানে চট্টগ্রাম বিভাগে অবস্থিত। কিন্তু এই বিভাগের একটি জেলা কুমিল্লা, যা ঢাকা থেকে মাত্র ৯৭ কিঃমিঃ দূরত্বে অবস্থিত। অর্থাৎ মাত্র দেড় ঘন্টার পথ।
সেই কুমিল্লা বিভাগ হতে চায়। যা সম্পর্ণ অযৌক্তিক। আবার বিভাগ হতে চায় তারা বৃহত্তম নোয়াখালীকে সঙ্গে নিয়ে। এইদিকে নোয়াখালীর মানুষ চট্টগ্রাম বিভাগের অধীনে রয়েছে, এতে কোন সমস্যা নেই। নতুন করে তারা কুমিল্লা বিভাগে যাওয়ার কোন যুক্তি খুঁজে পাচ্ছে না। চট্টগ্রামের বদলে কুমিল্লা বিভাগে গেলে নোয়াখালীর বিশেষ কোন লাভও নেই। তাই নোয়াখালীর মানুষ নিজেরাই বিভাগ চেয়েছে কুমিল্লার বিভাগ হওয়ার হাস্যকর দাবী ঠেকাতে।
অতএব 'নোয়াখালী বিভাগ চাই' এটা নিয়ে নোয়াখাইল্লাদের ট্রল করা হলেও নোয়াখাইল্লারা কখনো তেমন সিরিয়াস প্রতিক্রিয়া দেখায় না। কারণ নোয়াখালীর মানুষ মন-মানসিকতায় তেমন প্রতিক্রিয়াশীল নয়, বরং উদার।
অন্যদিকে ব্রাক্ষ্মনবাড়ীয়াকে নিয়ে ট্রল করা হলেই তাদের আঁতে ঘা লাগে। তারা একটু বেশী প্রতিক্রিয়া দেখায় কারণ ইদানীং কিছু ঘটনায় তারা নৈতিক ভাবে দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে। তাই তারা গলাবাজীর মাধ্যমেই জিতে যেতে চায়। আর মামলা, হামলার বিষয়টাতো তাদের মজ্জাগত।
ভাবতে অবাক লাগে 'শিল্প, সঙ্গীত ও সাহিত্যে অগ্রসরমান' একটি জেলার মানুষ এখনো সামান্য কারণে মধ্যযুগীয় কায়দায় টেটা বল্লম নিয়ে মারামারিতে লিপ্ত হয় !
১১| ০৪ ঠা মে, ২০২০ রাত ২:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৫
রাশিয়া বলেছেন: চুপচাপ পড়ে গেলাম, তাই কোন মন্তব্য করলাম না।