নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
পাখিদের দুঃখ সুখঃ সাহাদাত উদরাজী
আচ্ছা, পাখিদের কি কোন সুখ দুঃখ আছে?
পাখিদের কি করে জীবন কাটে?
কোথায় পাখিরা রাত কাটায়,
পাখিদের সঙ্গী কি হারিয়ে যায়?
সামান্য মলিমালন্যে পাখিদের সঙ্গী কি কর্কশ হয়ে উঠে!
আমি সারাদিন আমাদের খোলা বারান্দায় বসে,
পাখিদের ঊড়ে যাওয়া দেখি, বিশেষ করে সকাল বিকাল সন্ধ্যায়,
সকালে পাখি গুলো উড়ে দক্ষিন থেকে উত্তরে যায়,
আবার গৌধুলীর আগে উত্তর থেকে দক্ষিনে,
পাখি গুলো কেন প্রতিদিন এমন করছে!
পাখিদের শৃঙ্খলিত জীবন আমাকে অবাক করে।
দুরের আকাশে কি করে এত নিয়ম মেনে একসাথে ঊড়ে
আজ পর্যন্ত পাখিতে পাখিতে আকাশে কোন সংঘর্ষের খবর পেয়েছেন!
না, আমি আমার পাখি দেখা বহু বছরেও এমন দেখি নাই
গতকাল বিকেলেও যে পাখি গুলো উত্তর থেকে দক্ষিনে যাচ্ছিলো
সেখানেও আমার চোখ পড়েছে!
প্রকারভেদে পাখি অনেক প্রকারের হলেও,
নিজ বর্ণে পাখিদের মাঝে তেমন কোন ফারাক নেই!
এরা একে অপরকে চিনে কি করে,
একই গোত্রে সংগী ঠিকানায় রাখে কি করে!
আহ, যদি পাখিদের সাথে কথা বলতে পারতাম!
এদের কার্য গুলো জেনে মানুষ্য সমাজে প্রকাশ করতে পারতাম!
পাখিদের যে বিষয় আমাকে সাহস যোগায় ভাবায়,
সেটা পাখিদের মায়াভরা তীক্ষ্ণ চোখ,
দেখুন ওই ঈগলটা কি করে এত উপর থেকে চোখে দেখে,
নিচে নেমে আসছে, কি নিখুঁত!
শালিকের চোখের রঙ দেখেছেন,
কি অসাধারন সৌন্দর্য মন্ডিত!
আমার খুব জানতে ইচ্ছা হয়,
পাখিদের অবসর কাটে কি করে।
খাবারের যোগাড় হয়ে গেলে,
কেন বসে ঠোঁট দিয়ে শরীর চুল্কায়!
সারা রাত কি করে কাটায়,
ঝড় বৃষ্টিতে কোথায় পালিয়ে থাকে!
এমনি আরো কত কি, জানতে ইচ্ছা হয়!
আজকাল,
পাখিদের সুখ দুঃখ নিয়ে আমার খুব চিন্তা হয়!
(মালিবাগ, ১০ই আগষ্ট ২০২০ইং)
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। পাখিদের নিয়ে আরো চিন্তা ভাবনা আছে।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সোালইমান বাদশাহ নাকি পাখীদের সাথে কথা বলতে পারতেন। আপনি ময়নার সাথে কথা বলে দেখতে পারেন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: পাখি দেখার আলাদা আনন্দ আছে, আব্র পাখিদের সাথে কথা বলতে পারলে তো হত।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৪৭
শোভন শামস বলেছেন: পাখীদের জীবন নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে সুন্দর লিখা পাবেন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দেখবো, আরো অবসর আসুক।
৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবনা।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: এক জেনুইন পক্ষী প্রেমিকের পক্ষী ভাবনার কথাগুলো জেনে ভাল লাগলো। আমারও মাঝে মাঝে এসব জানতে ইচ্ছে করে।
আমিও পাখি দেখে থাকি, দেখতে ভালবাসি। তবে বার্ড-ওয়াচার বলতে যা বুঝায়, আমি মোটেও সেরকম ডেডিকেটেড ওয়াচার নই। ব্যালকনিতে দাঁড়ালে বড় বড় গাছগুলোতে প্রচুর টিয়া পাখির আনাগোনা দেখি। বুলবুলি, শালিক, চড়ুই আর কবুতরের ওড়াউড়ি তো দেখিই। ওদের নিয়ে একটা কবিতাও লিখেছিলাম, সেটা আপনি দেখেছেন।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আমার ভাবনা চিন্তা খুব একটা বড় আকারে হয় না বা আমি বিষয়ের গভীরে যেতে পারি না। আপনি অসাধারন লিখেন। ধন্যবাদ। পাখিদের কাছ থেকে দেখার সত্যই একটা আলাদা আনন্দ আছে, পাখিদের চোখের রঙ অসাধারন লাগে।
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: দূর্দান্ত।
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:১৪
অন্তরা রহমান বলেছেন: শব্দনীড়ের পর এই প্রথম ফেসবুক ছাড়া আপনার ব্লগ পোস্টে কমেন্ট করলাম। ভালো আছেন?
১১ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, কেমন আছেন আপনি? হ্যাঁ, আছি এখনো বেঁচে এবং ভাল আছি। আপনাদের দোয়ায় রাখবেন। খুশি হব। শুভেচ্ছা নিন।
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাংলাদেশ দ্রুত পাখিশূন্য দেশে রূপান্তরিত হবে। পাখি খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে মঙ্গার দেশ বাংলাদেশের মানুষ।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বলেন কি! আমি তো ভাবছি এই করোনায় এদের সংখ্যা আরো বাড়ছে, আমি সেই কামনা করছিলাম, যে পাখিরা এখন ভাল আছে!
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
কি আর করা বলুন! কোনো এক লম্পট কোন এক কালে বলেছিলো পাখি খেলে বিশেষ শক্তি বাড়ে! বাংলাদেশের মানুষ পাখি খেয়ে পাখিশূন্য করে দিয়েছে দেশ। ঘুঘু পাখি লাস্ট কেবে দেখেছেন?
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কি ভয়াবহ ব্যাপার, কারা এই সব ছড়ায়?
কিছু মানুষের আর বুদ্ধি হবে না এই দুনিয়াতে।
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:২৮
জুন বলেছেন: উদার ভাই আপনিও পাখি ভালোবাসেন , পাখিদের খোজ খবর রাখেন জেনে খুব ভালোলাগলো আমার মত পাখি প্রেমিকের ।
ওদের জন্য আমার কি যে মায়া লাগে । আমাদের দেশে বাচ্চাদের ছোট বেলা থেকেই শেখানো উচিৎ পশু পাখীদের প্রতি দয়ালু হওয়া । কুকুর বিড়াল দেখলেই অজান্তে আমাদের পা উঠে যায় , পাখি দেখলেই ঢিল ছুরি । যা পরবর্তীতে মানুষে মানুষেও এই হিংসা, নির্মমতা দেখা যায় ।
পাখী নিইয়ে আমার এই ছবি পোষ্টটই দেখবেন উদার ভাই । সময় না হলে মন্তব্যের দরকার নাই
+
আমার পাখীরা (ছবি ব্লগ সাথে কিছু কিছু কথা)
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অসাধারন কাজ হয়েছে।
আপনার পাখিদের প্রতি ভালবাসা দেখে মুগ্ধ হলাম।
ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।
পাখিগুলো প্রকৃতির শোভ বর্ধন করে । পাখি গান গেয়ে আমাদের আনন্দ দেয়। পাখিদের জীবন নিয়ে ভাবনাগুলো অমূলক নয় ।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৫
এইচ তালুকদার বলেছেন: াখির কোন কোন প্রাজাতি সুখ দুঃখ প্রকাশ করে যেমন লাভ বার্ড সঙ্গীকে অনেক ভালবাসা দেখায় একে অন্যকে ছেড়ে যায় না,একজন মারা গেলে অন্যজন কাদতে কাদতেই মরে যায়।ইম্প্রেরর পেঙ্গুইন অনাথ বাচ্চাদের পালক হিসেবে গ্রহন করে।পাখি এক দিক থেকে অন্যদিকে উডে যায় খাবারের খোজে।পাখিরা একসঙ্গে থাকে নিরাপত্তার জন্য। পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যাবহার করে পাখিরা অকল্পনীয় দূরত্ব পাড়ি দিতে পারে যেমন সেই সাইবেরিয়া থেকে ঊড়ে এসে ঢাকা চিড়িয়াখানা বা টাঙ্গুয়ার হাওড়ে আবাস গড়ে।টাকা হলে আমি একটা টুউকান পাখি পালবো।