নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পেন্সিলের মোহাম্মদ আনোয়ার ও আত্মহত্যার কিছু ভাবনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০

মানুষ নানান কারনে আত্মহত্যা করে, তবে আমার কাছে মনে হয়, একজন মানুষ যখন সমস্যায় পড়ে এবং তার থেকে উদ্বারের আর কোন পথ দেখে না, তখনই সে এই সিধান্ত নেয় যে, এই দুনিয়াতে আর থাকবে না। মুলত প্রত্যেক মানুষের একটা লক্ষ্য থাকে, বয়স বাড়ার সাথে সাথে সেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে চেষ্টা করে, পরিনিত বয়সে সেই লক্ষ্য চুতি কিংবা সেই লক্ষ্য পূরণে বাঁধা পেলেই মানুষের বেঁচে থাকার আগ্রহ চলে যায়, মানুষ এই দুনিয়া ছাড়ার চিন্তা করতে থাকে।

পেন্সিলের মোহাম্মদ আনোয়ার কয়েকদিন আগে আত্মহত্যা করে সেই কথাই যেন বলে গেলেন! অত্যান্ত মেধাবী আনোয়ার মুলত একজন ফুল টাইম সাহিত্যিক হতে চেয়ে ছিলেন বলে আমার মনে হয়, তার পেন্সিলে ভুমিকা দেখে, সাথে কয়েকটা চ্যাট পড়ে এটা আমার কাছে মনে হয়েছিল। মেধাবী আনোয়ার ইটালীতে পিএইচডি করার সুযোগ ছাড়া কিংবা বড় কোম্পানীতে চাকুরী করার সুযোগ পেয়েও তা হাতছাড়া করেছিলেন, তিনি চাইলেই মাসে কয়েক লক্ষ টাকা রুজি করে স্ত্রী ও দুই মেয়ে সন্তান নিয়ে আরামে জীবন কাটাতে পারতেন, তবে তার মন এটা চায় নাই, তিনি লিখে মানুষের মনে স্থান করে নিতে ছেয়েছিলেন। দুনিয়াতে সব মানুষ অর্থ উপার্জনের জন্য আসে না বা চায় না, আনোয়ারও শুধু অর্থ উপার্জন আর পরিবার নিয়ে পড়ে থাকতে চান নাই।

যতদুর অনলাইনে তার আত্মহত্যার বিষয়ে পড়তে গিয়ে বুঝলাম, তিনি যা মনের ইচ্ছায় করতে ছেয়েছিলেন তা পারেন নাই বা বুঝতে পারেন এই হবার নয়। তবে একজন এই ধাচের ব্যক্তি হিসাবে আমি যা আরো বুঝতে পারছিলাম, তিনি বিবাহিত ও পারিবারিক জীবনেও সুখি ছিলেন না, একজন পুরুষের পারিবারিক জীবনে সুখি হবার যে সূত্র তাতে তিনি ছিলেন না বা যেতেও চাইছিলেন না। বিবাহের পরে একজন পুরুষের মুলত একটাই কাজ থাকে, তা হচ্ছে, প্রচুর উপার্জন, স্ত্রী সন্তান চাহিবা মাত্র দিতে পারলেই সে ভাল স্বামী হয়, না হলেই সে কখনো স্ত্রীর কাছে সন্মান আশাও করতে পারে না বা হয় না। স্ত্রীকে প্রচুর অর্থ সম্পদ দিয়ে তবেই তাকে চুপ রাখতে হয়, ভালবাসা পেতে হয়! আপনারা আমাদের দেশের দুর্নীতি করে অর্থ উপার্জনের নায়কদের দেখলেই বুঝবেন, এদের স্ত্রীরা স্বামীদের আকাম কুকাম দেখেও টু শব্দ করে না, কারন নিজের তো হাজার কোটি হয়, খেয়াল খুশি মত চলা যায়, পরা যায়, শোয়া যায় ইত্যাদি! হা হা হা। মোহাম্মাদ আনোয়ারে মেধাবী হলেও এটা বুঝতে পারছেন কিনা জানি না, আর বুঝতে পারলেও কেন বিবাহে গেলেন তাও অজানা।

মোহাম্মদ আনোয়ারের আত্মহত্যার পরে দেখা যায়, তিনি হাজার হাজার ছেলে মেয়েদের সাথে ছবি তুলেছিলেন, বিশেষ করে মেয়েদের সাথে বেশি এবং এই মেয়েরা এখন অনলাইনে ভাইয়া বলে ছবি দিচ্ছেন এবং তার সাথে লেখালেখি বিষয়ক কথা চ্যাট তুলে দিচ্ছেন, মানে দাঁড়ায় মোহাম্মদ আনোয়ার বন্ধু প্রিয় ছিলেন, পেন্সিলকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য তিনি কোমর বেঁধে নেমেছিলেন, এর ধারাবাহিকতায় তিনি সকলকে আপন করে নিয়ে ছিলেন, যখন ইচ্ছা যারতার সাথে কথা বলেছিলেন। কিন্তু পারিবারিক জীবনে কোন স্ত্রী রাত নাই দিন নাই কোন স্বামীর ফোনে কথা বা চ্যাটিং মেনে নেয় বলে আমি মনে করি না! এটা পড়ে হয়ত কেহ কেহ হাসছেন, হাসুন কিন্তু যা সত্য তা বলে গেলাম। আমার ধারনা ্তার স্ত্রী এই সবেও তাকে সন্দেহ করতেন এবং জীবন অতিষ্ট করে তুলছিলেন! একজন স্বামী সব চেয়ে বেশী কষ্ট পায় স্ত্রীর এই অহেতুক আচরণে এবং কটু কথায়! ভাত দিতে পারস না, আবার মেয়েদের সাথে কথা কস ও ছবি তোলস! হা হা হা। ছবি না তুলেও বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেক স্বামী যেখানে স্ত্রীর এই সন্দেহের তালিকায় থাকে সেখানে এভাবে গড়ে ছবি তুলে মোহাম্মদ আনোয়ারের কি অবস্থা তা ভাবতেই আমার গায়ের লোম খাড়া হয়ে যাচ্ছে, বেচারা কি মানসিক অত্যাচারে থাকতে পারে।

এবার বাদ থাকলো পেন্সিল বিষয়ক কথা। আমি পেন্সিলের শুরু থেকে একজন সদস্য, এই গ্রুপের পোষ্ট ও নানান কর্মের উপর আমার খেয়াল আছে। ব্লগে লেখার কারনে পেন্সিলের অনেকের সাথে আমার হালকা পরিচয় আছে। পেন্সিল মুলত একটা ফেইসবুক গ্রুপ ছিলো আছে। মোহাম্মদ আনোয়ার এবং অন্যান্যদের (নাম গুলো উল্লেখ করছই না) চেষ্টায় এটা লেখক, শিল্পীদের একটা আড্ডাস্থল হয়ে উঠেছিল। চার লক্ষের বেশী মানুষের একটা গ্রুপ কম কথা নয়। সাথে যুক্ত হয়েছিল পেন্সিল পাব্লিকেশন ও পেন্সিল ফাউন্ডেশন, যেখানে মোহাম্মদ আনোয়ারের সরাসরি অবদান ও ফুল টাইম সময় দেয়া ছিল। কিন্তু যা বুঝা যায় কোন অন্তকলহে তিনি পেন্সিল থেকে বের হয়ে যান বা পদত্যাগ করেন, এমন কি আজকেও তাদের মডারেশন প্যানেল দেখলাম তাতে মোহাম্মদ আনোয়ার নেই, মানে তিনি সব কিছু থেকেই বাদ পড়েছিলেন বা নিয়েছিলেন! এটাও তার জীবনে হতাশা নিয়ে আসতে পারে, এই কষ্ট ভুলে যাবার নয়।

যাই হোক, মোহাম্মদ আনোয়ার নিজকে শেষ করে দিয়ে হয়ত হিরো হয়ে গেছেন। তবে আমি মনে করি আজকাল দেশে অনেক মানুষ আত্মহত্যা করছে, প্রতিটা আত্মহত্যার কারন খুঁজে বের করে সঠিক কারন দেশবাসীকে জানানো উচিত, এই কাজে সরকারের বিশেষ একটা ইউনিটের কাজ করা উচিত। মানুষ যত জানবে তত অভিজ্ঞ হয়ে নিজের আচরণ শুদ্ধ করার চেষ্টা করবে।

লম্বা লেখা ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেছা নিন। তবে এই লেখা অনেকে পড়ে রাগ করে ফেলতে পারেন বা আমাকে উলটাপালটা কথা লিখতে পারেন, লিখুন। বিশেষ করে যারা নাস্তিক, তারা খুব রাগ করবেন জানি, করুন। আর একটা কথা পেন্সিলের মডারেটরগণ কেন জানি আমার লেখা কখনোই এপ্রুভাল দিতেন না, ফলে পেন্সিলে আমার মাত্র ২টা লেখা আছে, তাও ২০১৯ সালের। আমি অনেক গুলো লেখা দিয়ে বার বার রিজেক্ট হয়েছিলাম, কেন আমার লেখা মডারেশন পাশ দিতো না তা বুঝতে পারতাম না, ফলে পরে আর কখনো লিখি নাই, কে আমার লেখা রিজেক্ট বা ডিক্লাইন করে দিত তার পরিচয় জানলে ভাল হত, হা হা হা। ভাল থাকবেন, এই লেখাও আমি পেন্সিলে দিবো না, কারন এটা নিশ্চিত রিজেক্ট হবেই!

মিঃ মোহাম্মদ আনোয়ার, আপনিও ভাল থাকুন, এত অভিমান ভাল নয়, নিজকে হত্যা না করে জঙ্গলেও পালিয়ে যেতে পারতেন, আমিও জঙ্গলে যেতে চাই, আপনি থাকলে দুইজনে, সাথে আরো কয়েকজন ভুল বিবাহ করা লোক নিয়ে আমাদের জঙ্গলের আড্ডা জমে উঠত!

মালিবাগ, ১৩ই সেপ্টেম্বর ২০২৪ইং

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: যারা সৃষ্টিশীল কাজের সাথে জড়িত তারা অনেক অভিমানী হন।
উনাকে চিনতাম না। গত কয়েক বছর ফেসবুকে খুব কম থাকার কারণে অনেক কিছু মিস হয়ে গেছে।

মানুষের যখন আর কোনো উপায় থাকে না তখন মানুষ আত্মাহুতি দিতে চায় বলে আমার মনে হয়।

পারিবারিক জীবনে শান্তি না থাকলে যেকোনো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০১

Salina Alam বলেছেন: আনোয়ার ভাইকে আমি চিনতাম না। দুই বছর যাবত আমি পেন্সিলে লিখি। গতাকাল পেন্সিলে উনার মৃত্যুর কথা জেনেছি,কিন্তু আত্মহত্যার কথা জানতাম না।
কিছুদিন আগে একটি মেয়ের আত্মহত্যার খবর ভাইরাল হয়। তাকে নিয়ে আমার এই লেখা এবং সেইসব হতাশা গ্রস্হ ভাইবোনের জন্য।

# এপথে নয় সমাধান

মেয়ে তুমি অভিমানে চলে গেলে
কি লাভ হলো তাতে তোমার!
জীবন দুর্বিষহ মনে হলে
তার বোঝার ভার নামাতে,
কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে;
নিজেকে বন্দিনী করে ফেললে?
অন্যকে শান্তি দিতে
কেন নিজেকে চিরশাস্তির
মুখে দিলে ঠেলে?

জলন্ত অগ্নি কারাগারে! হায়!
ছিল যদিও অনেক সমাজের দায়;
তোমার এইভাবে নেয়া
দুনিয়া থেকে বিদায়;
কিন্তু এক ফোটা আচড় ও
লাগবেনা তার গা' য়।

বরং কেউ সিরিয়াল দেবে
তোমার মত বোকা হয়ে,
যে এমনি দাঁড়িয়ে আছে
মৃত্যুর দোরগোড়ায়।

জীবন টাকে জাহান্নাম মনে হয়?
এমনটা তা মোটেও নয়।
তবে তাহলে কেউ আর
জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য
প্রাণপণ চেষ্টা করতো না
পূর্বে করতো যা।

নিজের বুঝ পাগলেও বোঝে
এমনটি কি করা সাজে?
এ-ই দুনিয়া কারো বাপের কেনা নয়
যে পেতে হবে ভয়,
যখন রিজিক সংকীর্ণ হয়ে আসে
বিষন্নতা হতাশারা ডাইনীর মতো
কু- মন্ত্রনা দিতে পাশে বসে;
চাও আশ্রয় রবের কাছে
অফুরন্ত খাজানার ভান্ডার
তাঁর আছে।

সেদিনের হোটেলের অথবা ট্রেনে
অগ্নিদগ্ধ মানুষগুলো প্রাণপণে
করেছিল বাঁচার চেষ্টা
শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত।
দুনিয়ার জীবনের আছে অন্ত ;
অতঃপর শুরু অনন্ত।

একটাই জীবন পাবে কেবলই
একজন মানুষ;
অতঃপর সব শেষ।
আজ বীজ বপনের দিন দুনিয়াতে
ফসল কাটা হবে আখেরাতে।
কি বীজ বুনবে তুমি আজ
তার জন্য সেদিনের
সুখ,নাকি দুঃখের বীজ
ফসলের?

আর আসা হবে নাকো ফিরে
জীবনানন্দের ধানসিঁড়ি নদীটির তীরে।
শুধু বাংলায় নয়;
আসতে পারবেনা কেউ-ই
কোথা-ও কখনো- ও;
কারো কাছেই আর,
যতই হোক সে প্রিয়।

এই একটা মাত্র জীবনে
করে যেতে হবে স্হান;
রেখে যেতে এ পৃথিবীতে
কল্যানকর কোন অবদান।

কোন কিছুই বৃথা সৃষ্টি
করেননি রব, তোমার সৃষ্টিকর্তা।
মানুষ, প্রানী,বিষধর অথবা
ঘৃণ্য কোন কীট অযথা।

যদি জীবনে কোন কোন সময়
পায়ের তলা থেকে মাটি একেবারে
সরে গেছে বলে মনে হয়।
আকাশ ভেঙে পড়ে যেন মাথায়
তবুও রবের এই দুনিয়ায়
কোথাও না কোথাও একটু হবেই ঠাই।

নদীর দৃশ্য, দেখ না তার কূল ভাঙার
এ-কূল ভাঙে তো ও-কূল গড়ার
কি আপ্রাণ প্রচেষ্টা নিরন্তর চলে তার।

জীবন কে নদীর মতো বলা হয়
কখনো বয়ে চলে না একই ধারায়।
মানুষের জীবনে নানা সময়
ঘাত-প্রতিঘাত আসবে না এমন নয়।

তবে ;
সেগুলোকে কখনো কখনো মাড়িয়ে
সামনে এগিয়ে যেতে হবে,
আবার কখনো ডিঙিয়ে।
দেখবে তোমার আকাশে
একদিন সূর্য হাঁসবে
সৎকর্ম ও পরিশ্রমে ইনশাআল্লাহ
সাফল্য আসবে।

এ-ই শরীর যদিও তোমার, তবু
কেউ তার শরীরের মালিক নয়
তারপরও একান্তই যদি মনে হয় ;
বলো রুজু হয়ে শরীরের যিনি মালিক
তোমার সে-ই রবের কাছে
হাদিসে যেমনটি বলা আছে।
তবে করোনা এমন কিছু
যেটা ছাড়বেনা তোমার পিছু।
রাগে,অভিমানে আবেগের দাস হয়ে
কে-উ ই যেন না করে এমন ভুল; শেষে গিয়ে
যা চির আফসোসের হবে কারন!
শত অনুরোধ তার প্রতি আমার ,
করছি তারে বারণ।

শতবর্ষী হয়ে এ-ই ধরনী পরে
সুস্হভাবে কাটিয়ে ঈমানী জীবন
রেখে যেও পদচিহ্ন ;
রইলো দোয়া ভগ্ন হৃদয়
সেই সব ভাই ও বোনের জন্য।

------ RabAh✍️
---২--৭--২০২৪ইং

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: @salina
যার উপর দিয়ে যায় তিনি বুঝেন। জীবন কতটা দুর্বিষহ হলে একজন মানুষ আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮

আহা রুবন বলেছেন: আমাদের হাজার হাজার বন্ধু আছে কিন্তু সান্তনা দেয়ার মতো, হাত ধরার মতো বন্ধু একেবারেই নেই। খুবই দুঃখজনক ঘটনা।

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

করুণাধারা বলেছেন: এমন হাসিমুখ! ভিতরে ভিতরে কতটা যন্ত্রণা বয়ে চলছিলেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.