নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মূর্খ সমাজপতি গাঁয়ে, গগনে দেখি ক্ষয়িষ্ণু চাঁদ বিচ্যুত যৌবনে জোছনা আমায় করেছে উম্মাদ

উপপাদ্য

ইমেইল: [email protected]

উপপাদ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

সতী পুরুষ নিঝুম মজুমদার ও তার ড. আসিফ নজরুলের চরিত্র হননমূলক পোস্টের সার্জারী

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৪

একটা জোকস দিয়েই শুরু করি তাহলে।



একদা একজন উকিল ক্রস এক্সামিন করছিলেন এক পুলিশ অফিসারকে। তো জেরা চলছিলো এভাবে...



উকিল: অফিসার, আপনি কি আমার মক্কেলকে ঘটনার স্থান থেকে পালাতে দেখেছেন।

পুলিশ: না স্যার, কিন্তু পরবর্তীতে অভিযুক্তের চেহারার বর্ননার সাথে মিল আছে এমন একজনকে কয়েক ব্লক দূরে দৌড়াতে দেখেছি।

উকিল: কে এই চেহারার বর্ননা আপনাকে দিয়েছে।

পুলিশ: সেই অফিসার যে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলো।

উকিল: এই তথাকথিত অভিযুক্তের বর্ননা যিনি দিয়েছেন তিনি আপনার সহকর্মী। আপনি কি আপনার সহকর্মীকে বিশ্বাস করেন?

পুলিশ: হ্যাঁ স্যার, আমার জীবন দিয়ে।

উকিল: আপনার জীবন দিয়ে বিশ্বাস করেন। তাহলে আমাকে একটা প্রশ্ন করতেই হয় আফিসার, পুলিশ স্টেশানে আপনাদের কি কোন লকার রুম আছে? যেখানে দৈনন্দিন কাজের জন্য আপনাদের কাপর-চোপড় পরিবর্তন করতে হয়।

পুলিশ: হ্যাঁ স্যার। আমাদের আছে।

উকিল: আপনার কি কোন লকার আছে ঐ রুমে?

পুলিশ: হ্যাঁ স্যার, আছে।

উকিল: আপনার কি কোন তালা আছে লোকারের জন্য?

পুলিশ: হ্যাঁ স্যার, আছে।

উকিল: তাহলে এখন বলুন অফিসার আপনার সহকর্মীদের সাথে শেয়ার করা রুমের লকারে কেন আপনার তালা দেয়ার প্রয়োজন যখন আপনি তাদের কে জিবন দিয়ে বিশ্বাস করেন??

পুলিশ: আপনি তো জানেন স্যার কোর্ট কমপ্লেক্স এর সাথেই আমাদের পুলিশ স্টেশান এবং মাঝে মধ্যে উকিল সাহেবরা আমাদের লকার রুমের পাশ দিয়ে হেঁটে যান।



ওটা নিতান্তই একটা জোক্স, বাদ দেন জোক্সের কথা।



আইন ব্যবসায়ীদের বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন সেই সূদুর অতীত থেকে। সেই সব প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়ে থাকে যে আইন ব্যাবসায়ীদের মিথ্যা বলা শেখানো হয়না। তারা কেবল মাত্র সত্যকে টুইস্ট করেন। সত্যকে টুইস্ট করা আর মিথ্যা বলার মাঝে ফারাক কতটুকু তা বিচার করার মতো জ্ঞান আমার নেই বলেই মনে করি। তবে আজকাল দেখতে পাই আইন ব্যাবসায়ীরা নিজেই যে শুধু মিথ্যা বলেন তা নয় বরং সাক্ষীদেরকেও আগে ভাগে কোর্টে গিয়ে কিভাবে মিথ্যা বলতে হয় তার ট্রেনিং দেন এমনকি সাক্ষী হাতে সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরও লিখে আনে। এ যেমন কোচিং সেন্টার থেকে পাওয়া পরীক্ষায় আসার সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তরের লিস্ট।



যাই হোক পোস্টের মূল প্রসংগে চলে আসি:

নিঝুম মজুমদার, ব্লগের একজন জনপ্রিয় লেখক। আমিও তার লেখা পড়ি। যতদূর জানি তিনি বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সংগঠিত মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের আ্যাডভোক্যসীর কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন ব্লগে তিনি এ বিষয়ক লেখা দিয়ে বিচার কাজ ত্বরান্বিত করার চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেকের কাছ থেকে সাধুবাদ পাচ্ছেন। আমরা তার এ মহৎ কর্মকে অবশ্যই মোবারকবাদ জানাই। এ ধরনের কাজের জন্য যথেষ্ট ধৈর্য ও প্রজ্ঞার দরকার আমার মনে হয় নিঝুম সাহেবের সেটা আছে। গত ৩রা জানুয়ারী তিনি একটি পোস্ট দিয়েছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নন্দিত শিক্ষক ও বিশিষ্ট আইনবিদ ড. আসিফ নজরুল কে রং পাল্টানো গিরগিটি আখ্যা দিয়ে।

আসিফ নজরুলঃ এক রং পাল্টানো গিরগিটি



সেখানে নিঝুম ড. আসিফ সম্পর্কে বলতে গিয়ে লিখেছেন



১. গত ৩১ শে ডিসেম্বর বাংলাভিশনের “ফ্রন্ট লাইন” নামের একটি টকশো তে চলমান যুদ্ধাপরাধ নিয়ে এবং এই ট্রাইবুনালের বিচারক, আইনী প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। একটি পর্যায়ে তিনি দাবী করে বসেন যে, রাজাকার দেইল্যা ওরফে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী যুদ্ধাপরাধী নয়।



২. মনে হচ্ছিলো, অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে, বৈভবের কাছে কি মানুষ এত নোংরা ভাবে বিক্রি হয়ে যায়? কিংবা যেতে পারে? এও কি সম্ভব? আসিফের লেখা বই থেকেই আমরা জানতে পারি যে জাহানারা ইমাম তাকে কতটা বিশ্বাস করতেন।



৩. যেহেতু তিনি আইন বিভাগের একজন শিক্ষক ছিলেন এবং এই আইনের উপর পি এইচ ডি ডিগ্রীও নিয়েছিলেন, সেক্ষেত্রে বুঝে ও জেনেই মন্তব্য করেছিলেন বলে যদি ধরে নেই, তবে আজ মাত্র ২ বছরের মাথায় আসিফ কেন এই একই আইনের সমালোচনা করছেন? কত টাকা পেলে এমন ভোল পালটে ফেলা যায.।



এ ধরনের আরো হিংসা, বিদ্বেষ প্রসূত, চরিত্রহননমূলক উদ্দেশ্য প্রনোদিত কথাবার্তা। ড. আসিফ আমার দল, মত বা আদর্শের কেউ নয়। তবে একজন শিক্ষিত ব্যাক্তি যিনি বিদেশে পড়াশোনা করে বার করার মতো মর্যাদা অর্জন করেছেন, সর্বোপরি যুদ্ধাপরাধের বিচার করার মতো চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়ের সূরাহা করার জন্য আ্যডভোকেসী করে যাচ্ছেন তার কাছ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক যিনি মোটামোটি সত্য কথা বলার চেস্টা করছেন সত্যবাদীতার এই মহা আকালের সময়ে তাকে তুই তোকারী, গালি গালাজ করে সত্যা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ব্যাক্তি চরিত্রহনন মূলক পোস্ট দিয়েছেন। যা একজন সচেতন মানুষ হিসেবে আমার দৃষ্টিগ্রাহ্য হয়। এবং আমি নিঝুম সাহেবকে পোস্ট বিষয়ক দু একটা প্রশ্ন করি?





এটা হচ্ছে ভিন্নমতের প্রতি অসহিষ্ণু একজন সতি নিঝুম মঝুমদারের আচরন আর ট্যাগকরন।







একজন ব্লগারের পর্যবেক্ষন, যিনি ব্রেক ডাউন করেছেন আসিফ নজরুলের দৃষ্টিভংগি ও আলোচনা।



এবং একপর্যায়ে নিঝুম তার সত্যবাদীতা(!) ও সাহসের(!) বাহাদূরি ফলাতে গিয়ে বললেন এই পোস্টটির জন্য তাকে জেনারেল করা হয়েছে। আমি প্রতিবাদে বলেছিলাম আইনের লোক হয়ে র‌্যানো মিথ্যা কথা বলছেন। তিনি আমাকে উল্টা মিথ্যা বাদি বলে জামাতী হিসেবে ট্যাগায়িত করলেন।





এটা হচ্ছে মূল কারন যে কারন নিঝুম মজুমদারকে জেনারেল করা হয়েছে। যদি পোস্টের কারনে জেনারেল করা হতো তাহলে তার পোস্ট মুছে দেয়া হতো। আমার জানামতে এটাই সামুর নিয়ম।



সবশেষে সেই তথাকথিত সাহসী ব্লগার নিঝুম আমাকে ব্যান করে রাখলেন তার ব্লগে আর বললেন তিনি নাকি আগে আমাকে লোকেট করতে পারেন নি?



তথাকথিত সাহসী নিঝুম মজুমদারের ব্যান করনের নিদর্শন যেনো তার ওখানে গিয়ে আর কোন বিতর্ক না করা যায়।



উপরের ছোট্ট আলোচনা আর তার পোস্ট, আসিফ নজরুলের টকশো ফ্রন্ট লাইন, ড. আসিফকে তুই তোকারী করে গালি গালাজ এবং তার (নিঝুম) পোস্টের মন্তব্য ৪৬,৪৭,৫১,৫৬ ও এগুলোর উত্তরে অসংলগ্নতা দেখে আপনারাই বলুন আসিফ নজরুল উত্তম না তার মতো ঘেউ ঘেউ করা সার্টিফিকেট ধারী উত্তম?



সমাজের বিভিন্ন ব্যাক্তিকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করা ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে পোস্ট করা নিঝুম মজুমদারের একটা পুরানো অভ্যাস। তার মতের পক্ষে প্রপাগ্যান্ডা মিনিস্টার গোয়েবলসের মতো সায় না দিলে সবাইকেই রাজাকার হতে হচ্ছে অথবা জামাতি স্পাই হতে হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় অচিরেই সমাজের আরো কিছু মহান মুক্তিযোদ্ধা ও দেশ বরন্যে জ্ঞানী ব্যাক্তিদের চরিত্রহননমুলক উদ্দেশ্যা প্রনোদিত পোস্ট আসবে বলে আশা রাখি।



তার এই নিচ মনমানসিকতার পোস্টগুলো দেখে সাবেক আয়ামেরিকান প্রেসিডেন্ট বুশের একটা উক্তি মনে পরে যায়। বুশ তখন এতোই উদ্ধত ছিলেন যে তিনি বলেছিলেন "Either you are with us, or you are with the terrorists.



আজকাল আওয়ামী নেতা কর্মী, আওয়ামী বান্ধব বুদ্ধিজীবি এমনকি হালের নিঝুম মজুমদারদের কথাও বুশের মতো শোনা যায়। কিছুটা এরকম

"Either you are with us, or you are with the rajakars.



সবশেষে নিঝুম সাহেবকে আপনাদের আব্বা শেখ মুজিব (শ্রদ্ধেয় মানুষ, আমার ব্যাক্তিগত শ্রদ্ধা এ মূহুর্তে প্রকাশ করলাম না) তার রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর একটা গল্প বলবো।



সোহরাওয়ার্দীকে ইংরেজ বিচারকরা খুব হিংসা করতো তার বুদ্ধীদিপ্ত ওকালতির জন্য। একদিন এক ইংরেজ জাজ বিচারকক্ষে তাচ্ছিল্য করে বলছে মি. সোহরাওয়ার্দী আপনি এতটুকুন মানুষ যাকে আমার পকেটের মধ্যে পুরে রাখতে পারি।



শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাৎক্ষনিক উত্তর দিয়েছিলেন, তাহলে যে আপনার মাথার চেয়ে পকেটেই বেশী বুদ্ধি থাকবে মিলর্ড।



নিঝুম সাহেবকে বলবো মিথ্যাচার না করে, মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ না করে, বানোয়াট লেখা না লিখে, দ্বিমত কারী ও মতের বাইরের লোকদের গালিগালাজ না করে সুন্দর ও শালীন ভাবে সমালোচনা করুন। আর যদি অশালীন ব্যবহার চালিয়ে যাবেন বলেই শপথ নিয়ে থাকেন তাহলে মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলা, ব্যবসা করা, যুদ্ধাপরাধ নিয়ে আ্যাডভোকেসী করা

দয়া করে বন্ধ করে দিন। এটাই আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ।



প্যাট্রিক মুরে একবার বলেছিলেন

একজন উকিল যেকোন কিছুই করতে পারে একটি মামলা জেতার জন্য, এমনকি মাঝে মধ্যে সত্য কথাও বলে ফেলেন। দয়া মাঝে মাঝে অন্তত সত্য কথা বলুন নিঝুম সাহেব।



অফটপিক: যেহেতু আমি নিঝুম মজুমদারের ব্লগে ব্যান তাই কথাগুলো অপরিহার্যভাবে একটা পোস্টের মাধ্যমে বলতে হলো।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫১

টকঝালমিষ্টি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। নিঝুম মজুমদার একজন স্বীকৃত ও পরিচিত মিথ্যুক। একজন উকিল যেকোন কিছুই করতে পারে একটি মামলা জেতার জন্য, এমনকি মাঝে মধ্যে সত্য কথাও বলে ফেলেন।

সমস্যা হলো, নিঝুম মজুমদার এতটাই নীচ যে, সে তাও পারে না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৩

উপপাদ্য বলেছেন: মাঝে মাঝে সত্য কথা বলার অভ্যাসটুকুও যাদের নাই তারা একসময় সত্য কথা বলা ভুলে যায়।

ধন্যবাদ টকঝালমিষ্টি

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আমি অপেক্ষা করছি কখন নিউ এজ সম্পাদক নুরুল কবীরের চরিত্র হনন করে পোষ্ট দেয়া শুরু হয়। কারণ আসিফ নজরুল এবং নুরুল কবীর - এ দু'জন আওয়ামী সরকারের দেশ পরিচালনা ও সংবাদপত্রে প্রকাশিত সকল আওয়ামী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে মনোগ্রাহী, নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ করেন। টক শো এবং লেখায় - উভয় মাধ্যমে।

ধন্যবাদ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪১

উপপাদ্য বলেছেন: চিন্তা করবেন না।গতকালের খবর ড. কামাল টিপাই মুখ আন্দোলনকারীদের সাথে মতবিনিময় করবেন এবং তিনি প্লান করেছেন এই বাঁধের বৈধতা নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাবেন। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধ বিচারের তার রয়েছে অস্বাভাবিক নিরবতা এবং সিমলা চুক্তির কালো অধ্যায়ের সাথেও তিনি জড়িত অতএব আমার মনে হয় পরের পোস্ট টি ড. কামালকে নিয়েই হবে।

দেখা যাক কি আসে। হাহাহহাহাহ.।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: কোথাকার কোন নিঝুম মজুমদার! আসিফ নজরুলের কমোড পরিস্কার করার মত যোগ্যতাও এই আবালের নাই। ব্লগে এসে খালি আওয়ামী ছুপাগিরি মারায়। এগুলারে কানের উপর থাওপ্পড় মারা উচিত। আসিফ নজরুলরে নিয়ে যে ও কথা কয় , ও কি জানে ওর চোদ্দ গুষ্টীতে আসিফ নজরুলের পা ধুয়ে দেয়ার মত ও কেউ আছে কিনা? শুনেন নিঝুমের মত ছুপা কুত্তা গুলার এত লাগে কেন তা তো না বোঝার ব্যাপার নয়! আসিফ নজপ্রুল তার বক্তব্যে স্প্ট করেই বলেছেন , শুধু জামায়াতের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলেই হবে না অন্যদের ও করতে হবে। তাহলে তো এখন শেখ হাসিনার বেয়াই সাহেব , কামরুল রাজাকার এগুলারেও তো ধরতে হয়! নিঝুমের মত আওয়ামী পালিত কুত্তা গুলার গায়ে আগুন জ্বালায় দিছে এই কথাই! তাই আসিফ নজরুলকে নিয়ে লেখার মত সাহস দেখায় এই আবালের বাচ্চা। দেখি এই পোষ্টে আসুক আওয়ামী ছাগু টা, নিজেকে ডিফেন্ড করে যাক। জানি সেই যোগ্যতা নাই। কারন পেইড ব্লগার হলে তো আর তা পারা যায় না!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৪

উপপাদ্য বলেছেন: একজন মানুষের বক্তব্য বিকৃত করে তার বক্তব্যের ভুল ইন্টারপ্রিট করে তার চরিত্র হননের চেস্টা কেবল মাত্র অসাধু আইন ব্যাবসায়ীদের দ্বারাই সম্ভব। আসিফ নজরুল যুদ্ধাপরধীদের বিচার চান না এমন কথা তিনি বলেছেন বলে কোথাও শোনা যায়নি।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৬

মাহবুব মুনিম অর্ণব বলেছেন: পোষ্ট টা ভিজুম কামুকদার পাবলিশ করার সাথে সাথে আমি ডিফামেশন এর রিপোর্ট করসিলাম.।.।।।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৫

উপপাদ্য বলেছেন: আমি রিপোর্ট করিনি। এ ধরনের পোস্ট থাকা দরকার। যাতে মানুষ জানতে পারে, বুঝতে পারে কি ধরনের লোকজন আওয়ামীলীগ করে ও যুদ্ধাপরাধের মতো একটা সিগনিফেক্ট ইভেন্টে ইন্টারভেইন করছে।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ঐ লেখাটা পড়ে মনে হয়েছে নিঝুম মজুমদার আসিফ নজরুলের উপর খুব জেলাস! আসিফ নজরুল ঢাবির আইন বিভাগের অধ্যাপক, প্রথম আলোতে কলাম লিখে, মোটামুটি ভাল সেলিব্রেটি! এরকম একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে সমালোচনা করায় মজুমদার সাহেবের পশম খাড়াইয়া গেছে।
মত বিরোধ হওয়ার হালায় আমারেও ছাগু ট্যাগ দিছে X(

তবে মজুমদার সাহবে বিডিনিউজের ব্লগে খুব একটা সুবিধা করতে পারেন নাই ;)
http://blog.bdnews24.com/nijhum/58900

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৮

উপপাদ্য বলেছেন: ওখানে দেখেছি পাঠকরা ওকে একদম দৌড়ের উপর রাখছে। সামুতে এটা হয়নাই কারন সামুতে সিন্ডিকেট ব্লগিং ও কমেন্টিং হয়।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ইন্টারেস্টিং

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫০

উপপাদ্য বলেছেন: কি ইন্টারেস্টিং?

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মৌসুম দাশ বলেছেন: যাক নিঝুমদা'কে নিয়ে লিখে যদি একটু জাতে উঠতে পারেন, সেটাই বা মন্দ কি? পুরা পোস্ট পড়ে হাহাপগে। নিঝুম মজুমদার ভালো না খারাপ এইটা হচ্ছে লেখার মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু আসিফ নজরুল সহ যেসব প্রো জামাতী গুলারে উনি যুক্তি দিয়ে ধুয়ে মুছে দিতেসেন সেগুলার একটা বিন্দু বিসর্গও আপনি উটর দিতে পারবেন না। নিঝুম মজুমদারের যুক্তির সামনে আর লেখার সামনে আসলে আপনি একটা নস্যির কৌটাও না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২০

উপপাদ্য বলেছেন: জাতে আমি উঠলাম, না নিঝুম সাহেব নিজের জাতের প্রমান দিলেন অনর্গল মিথ্যা কথা ও তথ্য দিয়ে। সেটা বিচার করবেন অবশ্য আপনারা।

তবুও দু একটা পয়েন্ট আপনাকে বলি।

১. ব্যারিস্টার নিঝুম বলেছেন তাকে পোস্টের কারনে জেনারেল করা হয়েছে। কিন্তু আসলে তা নয় স্ক্রীনশট থেকে স্পষ্ট প্রতীয়মান যে তিনি তার পোস্টে মধুমিতা ব্লগারের ২০ কমেন্টের জবাবে এমন কিছু বলেছেন যা ব্লগের শর্তাবলী লঙ্ঘন করেছে যে কারনে তিনি জেনারেল হয়েছেন। যদি পোস্টের কারনে জেনারেল করা হতো তাহলে পোস্ট টাই উধাও হয়ে যেতো এটাই সামুর নিয়ম আমার জানামতে।

২. তিনি আমার করা ৪০ নং কমেন্টের জবাবে বলেছেন আসিফের মতো ৩য় শ্রেনীর দালালদের পয়সা দেয়া হবে ক্যানো যেখানে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি কোন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান নয়। তাহলে কি তার মতো বা অন্যান্য যারা ১ম শ্রেণীর আছেন তাদেরকে কিছু দেয়া হয়ে থাকে??

৩. পুরো পোস্ট টাতে একজন শিক্ষককে যেভাবে তুই তোকারী করেছেন তাতে মনে হয় তিনি জীবনে কোনদিন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেননি কিংবা তার কোন শিক্ষক ছিলোনা।

৪. আমার এসব অভিযোগ নিয়ে তার পোস্টেইতো বিস্তর আলোচনা হতে পারতো কিন্তু আমাকে ব্যান করে দিয়ে যে কাপুরুষচিত ভাবে রণভঙ্গে দিলেন তাতে মনে হয় যুদ্ধাপরাধের বিচার ইস্যু নিয়ে যে বা যারা তাকে এই মহান দ্বায়িত্ব দিয়েছে তারা ভুল পাত্র বেছে নিয়েছেন। ব্যাক্তি আক্রমন কারী একগুঁয়ে স্বভাবের এসব লোক সমাজ, দেশ, জাতি এমনকি তার প্রফেশানের জন্যও ক্ষতিকর। এমনকি যার বিরোদ্ধে তিনি আজ কঠোর হস্তে কলম ধরেছেন আগাচৌতিয় অসৎ মতলবে সেই আসিফ সাহেব এখনো তাদেরই লোক আছেন। তিনি যুদ্ধাপরাধের বিচার চাওয়া থেকে সরে গেছেন এমন কথা কেউ বলছে বলে কোন প্রমান নাই এখনো।

৫. দুইটা জোক্স দিয়েছিতো হাহাপগের জন্যই।

৬. নিঝুম সাহেবের অর্ধসত্য ও নির্জলা মিথ্যার মিশেলে তৈরি ফিকশান গুলোকে যদি বলেন যুক্তি তাহলেতো আর আপনাকে অন্ধ আওয়ামী না বলে অন্ধ নিঝুমী বলতেই হবে। আপনি কি 'ফ্রন্টলাইন' টক শোটা দেখে কথা বলছেন নাকি নিঝুম সাহেব লিখেছেন আর তাই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাষ করে নিয়েছেন। দাদা এটা ২০১২ সাল মনে রাখবেন।

জাত পাত নিয়ে যদি কথাই বলেন তাহলে আর কি বলবো। আমাকে দাশ, মজুমদার, জোতদার, চৌধুরী ইত্যাদি হয়ে জাতে উঠা লাগবেনা। লেখক হিসেবে সামুই আমাকে জাতে উঠিয়েছে নাদানের এক খানা পোস্ট স্টিকি করে ও পরবর্তীতে নারী নির্যাতনের বিরোদ্ধে কয়েকটি ছোটখাট পেপার ও আর্টক্যালে রেফারেন্স হিসেবে আমার পোস্টের ব্যাবহারে।

তাই অধমেরে ক্ষমা করবেন আপনাদের মতো জাতওয়ালা মানুষের সাথে না পেরে উঠতে।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২০

স্বাধীকার বলেছেন:
যখন আজকের কামুকরুলরা এলাকায় ঝালমুড়ি খেতো, তখন জাহারানারা ইমামের সাথে যুদ্ধাপরাধের গণ আদালতে আসিফ নজরুল কাজ করতেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য রাস্তায় নেমেছেন। আজকে নিঝুম দা দের উচিত হবে তাদের সাবেক কাজ কর্মগুলো মূল্যায়ন করা। অবশ্যই নিঝুম দা গণআদালতের মতো কার্যক্রম থেকে নিজেকে বঞ্চিত রাখার কারণে আসিফকে নীচে নামাতে পারলে নিজে জাতের উঠানোর রাস্তা পেতেও পারেন-এ রকম প্রচেষ্টাও হতে পারে সেই পোস্ট।

নিঝুম দা-র সেই পোস্টে আমিও সমালোচনা করেছি। কিন্তু আমাকে ব্লক করেননি। কিন্তু সব মন্তব্যে একই ধরণের জবাবে হতাশ হয়েছি এবং তার জবাব দেওয়ার মান সম্পর্কে আমার ধারণা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই যুদ্ধাপরাধের বিচারের সাথে সংশ্লিষ্টদের যোগ্যতা নিয়ে আজ ঘাদানিক, সেক্টর কমান্ডার ফোরাম-সরাসরি প্রশ্ন তুলেছে এবং তাদের অপসারণ চেয়েছে। নিঝুম দা কিভাবে এই অভিযোগ থেকে মুক্ত হতে পারেন, তার পোস্ট এবং উত্তর দেবার মাত্রাজ্ঞানও সে সন্দেহকেই শক্ত করে দিয়েছে। একজন ভালো ব্লগার, ব্যাপক জানাশুনা একজন আইনজীবী অন্য একজন আইনের অধ্যাপককে কি করে এভাবে ভুলভাবে উপস্থাপন করে চরিত্রহনন করা যায়-তার প্রমান ঐ পোস্টটি। এখন তিনি নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ, পরিহাস!!

আসিফ নজরুল, নুরুল কবির-এদের সম্পর্কে বিষোদগার করার আগে নিজের চেহারা আয়নায় দেখা দরকার ছিলো। সরকারের দালালী আর জনগণের দালালী করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য-তা যারা না বুজে বা বেশী বুঝে তারা এভাবেই নিজের অজান্তেই নিজেকে উলংগ করে ব্লগে প্রকাশ করবেন। এটাও সত্য- অন্যের সুনামকে ছোট করে/প্রশ্নবিদ্ধ করে অনেকেই বড় হবার কৌশল নিয়ে থাকেন-এখানেও সেটার সম্ভাবনা নেই বলা যায়না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০২

উপপাদ্য বলেছেন: আমার একটা ব্যাক্তিগত উপলব্দি, ভুলও হতে পারে। নিঝুম ভাই আগে ঠিক করেন কি বিষয়ের উপর লিখবেন বা কার বিরোদ্ধে লিখবেন। যেহেতু তিনি আইন বিষয়ের উপর পড়াশুনা করেছেন তাই তিনি প্রমান হিসেবে কিছু একটা উপস্থাপন করতে চান। তখনই আসিফ নজরুলের বই বা জামায়াতের সংবিধান নিয়ে খুঁজতে শুরু করেন লাইন বাই লাইন। তার উদ্দেশ্য হচ্ছে এরকম। তিনি জামায়াতের সংবিধান পরেন জামায়াতকে জানার জন্য নয়। তিনি আসিফ নজরুলের বইটি পরেছেন আসিফ নজরুল কি লিখেছেন তা জানার জন্য নয় বরং আসিফ নজরুলের প্রতি জেলাস হয়ে কারন তিনি মনে করেন আসিফ নজরুল বর্তমানে প্রোজামায়াতী।

আসিফ নজরুল সাঈদীকে যুদ্ধাপরাধে জড়িত করানোর বিষয়টি সন্দেহাতীত ভাবে কনফার্ম হতে পারেন নি তাই একটা প্রশ্ন রেখেছেন। এমনকি এটাও বলে দিয়েছেন যে আদালতের রায় বের হলে ঘটনার সত্যতা জানা যাবে। নিচের লিংক দেখলে অনেকের কাছেই পরিষ্কার হবে যে কি এমন বলেছিলেন আসিফ যা নিয়ে আওয়ামী মিথ্যাবাদীরা ধুম্রজাল সৃ্ষ্টি করছে।

আসিফ যা বলেছিলেন। (মানবজমিন)

৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১১

টকঝালমিষ্টি বলেছেন: আসিফ সাহেরে কমোড পরিস্কার করার যোগ্যতাও নেই নিঝুমের। কেবল ঠাঁট মারার চেষ্টা করে যায়।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৫

উপপাদ্য বলেছেন: পার্থ্যক বুঝতে হলে আসিফ নজরুলের যেকোন একটা টকশো দেখেন তারপর নিঝুম মজুমদারের লেখাগুলো পড়েন।

বুঝবেন রাত আর দিন তফাৎ।

১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৭

মৌসুম দাশ বলেছেন: নিঝুমদাকে কেন ব্যান করা হয়েছে বা তার কারনই বা কি, সেইটা নিঝুমদাই ভালো জানেন। নিশ্চই নিঝুমদা তা জানেন বলেই এবং সামু হয়ত তাকে কিছু জানায় নাই বলেই তিনি তা বলেছেন।

আসিফ নজরুলকে কোথায় তুই তোকারী করেছে এটা একটু দেখান। আপনি তো ভাই মারাত্তক মিথ্যা কথা বলেন!!!

যেহেতু ঘাদানিক কোনো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান নয় বলে নিঝুমদা মন্তব্যে বলেছেনই, সেহেতু টাকা কেউই পায় না। না পায় প্রথম শ্রেনীর কেউ না পায় ৩য় শ্রেণীর কেউ। এটা না বুঝার সামর্থ্য যার নাই, সে কিনা এত বড় পোস্ট প্রসব করে ফেলছে?

আর আপনাকে ব্লক করা নিঝুমদার ব্যাক্তিগত অভিরুচি। আমি তো মনে করি নিঝুমদা সবসময় ছাগুদের প্রশ্নের উত্তর অনেক পেশেনস নিয়ে দেয়, এটাই উনার দূর্বলতা। ছাগুদের রাখতে হবে লাথির উপর। আর আপনাকে উনি ব্যান করে আমার দৃষ্টিতে ভালই করেছেন। যদি ব্যান করা না করা নিয়ে প্রশ্ন উঠান তাহলে সামুকেই আগে জিজ্ঞেশ করেন যে কেন তারা এই অপ্সহন রাখলো। আপনার মত আলতু ফালতু লোকের সাথে নিঝুমদা কথা বলে যে টাইম নষ্ট করে এটা দেখেই আমি অবাক হই।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪

উপপাদ্য বলেছেন: আপনি কি অন্ধ নাকি??

দেখেন না সামু নিজেই সপ্রনোদিত হয়ে বিদ্বেষমূলক ঐ পোস্ট টি মুছে দিয়েছে। কেন করেছে নিজের বিবেক কেই প্রশ্ন করুন।

১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৭

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: নিঝুম দেখি ওর দারোয়ানরেও নিয়া চইলা আসছে ব্লগিং করতে! হায়রে আওয়ামী জামানা! হায়রে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা! যেই আসিফ নজরুল রাস্তায় নেমেছেন জাহানারা ইমামের সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে , তাকে আজ ট্যাগ লাগানোর চেষ্টা করছে আওয়ামী উচ্ছিষ্ট খাওয়া দুই পয়াসার ব্লগার! কো্থাকার কোন নিঝুম আর তার বাল ফালানো দারোয়ান! এই হচ্ছে আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়ীদের নমুনা! এগুলারে আসলে উষ্টা দিতেও ইচ্ছা করে না, কারন পায়ের জুতোটায় ময়লা লাগানোর ইচ্ছে নেই।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৫

উপপাদ্য বলেছেন: দাশ বাবুর যুক্তির বাহার দেখে আগাচৌ আর আওয়ামী অন্ধ মোজা বাবুর কথা মনে পরে। এদের শরীরে মানুষের চামড়াও মনে হয় নেই।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৫

শিবলী নোমান বলেছেন: জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: চলমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য সাক্ষী আবশ্যক

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৮

নষ্ট ছেলে বলেছেন: 'ছাগল দিয়ে যেমন ধান মাড়াই হয় না, তেমনি বাছুর দিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার করা যায় না।'
কাদের সিদ্দিকী।

কাদের সিদ্দিকীর মতে নিঝুম মজুমদাররা বাছুর ;) একটা বাছুরের কাছে ত্রিংব্রিং নাচ ছাড়া আর কি আশা করা যায় :P

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১১

উপপাদ্য বলেছেন: কাদের সিদ্দিকিঅ কে তো অলরেডী যুদ্ধাপরাধী বলা শেষ, খালি বাকী হচ্ছে সামুতে একটা পোস্ট আসা।

হয়তো কিছুদিনের মধ্যেই দেখবেন।

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫০

বিদ্রোহী কান্ডারী বলেছেন: নিঝুম মজুমদার কে? লোকোয়ালিটির ভাদা মনে হচ্ছে কথাবার্তা শুনে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৭

উপপাদ্য বলেছেন: আমিও খুব ভালো মতো চিনিনা। চিনতেও চাইনা। শুধু তার হার্মফুল কর্মকান্ডের জন্য সতর্ক করার চেস্টা করছি।

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৫

শরীফ িবিড বলেছেন: মৌসুম দাস,নিঝুম মজুমদার এগুলারে ট্রানজিট কইরা ইন্ডিয়া পাঠানো উচিত।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০২

উপপাদ্য বলেছেন: বাস্তবতা ও সততা বিষয়গুলোর সাথে এদের কোন যোগযোগ নেই। এরা ফ্যান্টাসির জগতে বসবাস করে।

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৭

বিষাদ বর্ণন বলেছেন: নিঝুমরা এভাবেই নিঝুমে মিথ্যাচার করে যায় X( X(

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৩

উপপাদ্য বলেছেন: মিথ্যাবাদী রাখালের গল্প এরা শুধু পড়েছে আর মানুষকে শুনিয়েছে নিজে কখনো শিখে নাই।

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

উপপাদ্য বলেছেন: অবশেষে সামু ড. আসিফ নজরুলের উপর নিঝুম মজুমদারের লেখা বানোয়াট, মিথ্যা, উদ্দেশ্য প্রনোদিত, সর্বোপরি বিদ্বেষমূলক পোস্ট টি মুছে দিয়েছে।

এবং এতে প্রমানিত হলো যে নিঝুম মজুমদারের লেখাটির মাঝে আসলেই এমন কিছু ছিলো যা সত্য নয়, অর্ধ সত্য বা সত্য মিথ্যার মিশ্রন অথবা পুরোটাই মিথ্যা কিংবা ব্যাক্তি বিদ্বেষে পরিপূর্ন।

ধন্যবাদ সামুকে।

১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মৌসুম দাশ বলেছেন: শুধু নিঝুমদা'র নাম আছে বইলাই আপ্নার এই পোস্ট ৬১০ বার পঠিত আর ১৭ জনের ভালু লেগেছে। আপ্নে তো হিট মিয়া, জীবনে মনে হয় না এমন এটেনশান পাইসেন। এইবার নিঝুমদারে নিয়া আরেকটা পোস্ট দিয়া ফালান। পুরাই ডাবল হিট। আপ্নের মত পাবলিক্রে যে কেউ পুছেও না এইটা তার চরম একটা প্রমাণ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৫

উপপাদ্য বলেছেন: দাশ বাবু আপনি কি আপনার ৭ নং কমেন্টের জবাব পড়েন নি। না পড়েই তর্ক করা আপনি ও আপনার রাজনৈতিক গুরু গোয়েবলস নিঝুমের অভ্যাস।

আর আপনাকে তো আগেই বলেছি আপনি অন্ধ। আমার ধারনাতীত অন্ধ। আমার জানামতে জামায়াত শিবিররাই ছিলো এতোদিন বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী অন্ধ, গোলাম আজম, নিজামী বলতে এরা একদম অন্ধ, এখন দেখি আপনি মৌসুম দাশ তার চেয়েও বেশী অন্ধ। কুপমুন্ডক একটা। খালি নিঝুম নিঝুম করছেন। আগে আমার ব্লগে কি কখোনো ঢুকেছেন। বাকী পোস্ট গুলা পড়ে তারপর কমেন্ট করে।

দেখে আসেন কোন পোস্টে কয়টা হিট পড়ছে তারপর হাজিরা দিতে আইসেন।

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০২

জন্ম থেকে জ্বলছি বলেছেন: ব্যারিষ্টার নজরুলের সাথে নিজুমদার সাম্প্রতিক টক শো দেখলে দেখবেন তিনি যখনি নুলা মুসার নাম আসছে তখনি আমতা আমতা করতেছিলো কারন নুলা সেখ সেলিমের বেয়াই।মিঃ নজরুল নিঝুমদার ই একটা লেখা জা নুলা মুসার উপর লিখিত প্রিন্ট করে নিয়া আসছিলো। এই ব্যাপারে ওনাকে বললে উনি পাশ কাটানোর চেষ্টা করছেলিন। আমি আগে অনার লেখা পড়ছিলাম ।তাই আবার অনার ব্লগে গেলাম এবং দেখলাম যে ওনার আগের সব পোষ্ট ড্রাফট করা। আর উপরে লেখা
আমার এই ব্লগের কোনো লেখা বা লেখার কোনো অংশ আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া যে কোনো প্রকার মিডিয়াতেই প্রকাশ করা যাবেনা। যদি তা করা হয়, তাহলে আমি আইনগত এবং অবস্থাভেদে ব্লগের আইন/প্রসিজিওর অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিতে বাধ্য হব
যা আগী দেখি নাই।তাইলে বুঝেন কি রমম ভণ্ড। ওনারে আগে ভালো লেখার জন্য ভালো লাগত ।কিন্তু এখন বুঝি যে সবই ছিলো ভন্ডামি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১১

উপপাদ্য বলেছেন: নিঝুমের ব্যাপারে, আমার কিছু বলার নাই। আমি আশা করছিলাম সে আমার পোস্টে নিজেকে ডিফেন্ড করবে যদি আমি কিছু ভুল বলে থাকি। কিন্তু সে তা করলো না। খুব গিয়ানী ভাব নিয়া এড়িয়ে গেলো। আমার ইচ্ছা ছিলো ক্যাচাল করলে তার ধুতি ধরে টান দিবো। আমারে সে ঐ সুযোগ থেকে বঞ্চিত করলো।

একটু খেলতে চাইিলাম কিন্তু নিঝুম ভাই আমারে ওয়াকওভার দিয়ে চলে গেলো। আর একটা বেতনভুক্ত দালাল অজৌক্তিক কিছু দাবী নিয়া চিল্লাইলো আইসা। এমন কি তার মতের ব্লগাররাও এসে পোস্ট পড়ে চলে গেলো। কেউ ডিফেন্ড করলোনা তাকে। এখন বুঝেন তার কি অবস্থা।

প্রথম প্রথম আমিও মনে করতাম আওয়ামী হোক আর যাই হোক যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে সে খুবই আন্তরি। আসিফ নজরুলের উপর পোস্ট দিয়ে সে বুঝালো আর বাকি আট দশটা ভন্ডের মতো সেও একজন।

২০| ১৭ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮

উপপাদ্য বলেছেন: ধারাবাহিকভাবে দাদা কিন্তু চালিয়েই যাচ্ছেন....।

জয় প্রপাগ্যান্ডা....।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.