![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরাতন আমেরিকাকে নতুন করে জানা
ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ সেদিন সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, মাননীয় স্পীকার ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে গ্রামীন ব্যাংক থেকে বহিস্কারের সরকারী হটকারী সিদ্ধান্ত সারা বিশ্ব বিবেক কে নাড়িয়ে দিয়েছে। আমেরিকা বলেছে উই আর কনসার্নড। আমেরিকা সরাসরি কিছু বলেনা কিন্তু কনসার্নড কথাটা দিয়ে আসলে হুঁশিয়ারি ঘোষনা করে।
ভাবলাম তাইলে বোধহয় সরকারের টনক নড়বে। যার তার সাথে লাগাবাজি। তাছাড়া ড. ইউনুসের মতো মানু. হাসিনার বুঝি এই মাত্র বারোটা বাজাবে।
বারোটা ঠিকই আমেরিকা বাজিয়েছে। তবে সেটা লেডি হিটলার হাসিনার নয়। বারোটা বাজিয়েছে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশে যে খাতে সবচেয়ে বেশী মানুষ কাজ করে, যে খাতে সবচেয়ে বেশী ট্যাক্স আসে, যে খাতে সবচেয়ে বেশী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হয়।
আর লেডি হিটলার হাসিনা আগের মতোই আছে। দেশ বিদেশে সংগির বহর বিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তার বিদেশ মন্ত্রী দিদিমনি মাঝে মাঝে বাংলাদেশ সফরে আসেন। কি সৌভাগ্য আমাদের!
আমেরিকার এই কনসার্নড থাকা অবস্থায় হাসিনা ইতোমধ্যে পদ্মা সেতু জালিয়াতি, হাজার মানুষকে গনহত্যার মতো মানবতা বিরোধী অপরাধ সংগঠিত করেছে।
আর তার সেই শাস্তি দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের সাধারন মানুষকে। কিন্তু অন্যায়, অত্যাচার ও গনহত্যার সাথে জড়িত হাসিনার গোপালী পুলিশ, সেনাবাহীনি জাতি সংঘের মিশনে বিভিন্ন দেশে গিয়ে বড় বড় মাইনে কামানোর এখনো সুযোগ পায়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
উপপাদ্য বলেছেন: এখানে খুশি বা অখুশির কিছু নাই। নিজের দেশের মানুষের রক্ত খেয়ে বিদেশে গিয়ে শান্তি মিশনে টাকা কামালে কিইবা আসে যায়। দেশে কি এরা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন বেশী।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:২৬
এই আমি সেই আমি বলেছেন: ভাইজান মনে হয় সেনাবাহিনীকে জাতিসঙ্গ থেকে ফেরত দিলে খুশি হবেন । ম্যাডামরে কইসা একটা চিঠি লিখতে ।