![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বক্তৃতা দিতে হাসিনাকে আমন্ত্রণ অক্সফোর্ড ইউনিয়নে
প্রচারনা চালানো হচ্ছে শেখ হাসিনা আগামী ১৩ থেকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে কোন একদিন অক্সফোর্ড ইউনিয়নের আমন্ত্রনে সেখানে বক্তৃতা দিতে যাবেন। অক্সফোর্ড ইউনিয়নে বক্তৃতা করা নিঃসন্দেহে একটি গর্বের কাজ, সম্মানের কাজ। বিশেষ ব্যাক্তিরাই সাধারনত এই সম্মানজনক দাওয়াত পান। তাই বলে গনধিকৃত, গনহত্যাকারী, গনতন্ত্র বিনাশী একজন অবৈধ স্বৈরশাসককে মানব সভ্যতার জ্ঞান বিজ্ঞানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিকাশ কেন্দ্র অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ছাত্রদের সংগঠন নিমন্ত্রন করবে, এটা কি বিশ্বাসযোগ্য?
কৌতুহল নিয়ে অক্সফোর্ড ইউনিয়নের সাথে যোগাযোগ করা হলো। ওপ্রান্ত থেকে জানানো হলো শেখ হাসিনার প্রোগ্রামটি ১৭ নভেম্বরে নির্ধারিত আছে। মাথায় প্রশ্ন আসলো কেন এতো রাখ ঢাক করা হচ্ছে? কেনো হাসিনা অনুগতদের পক্ষ থেকে সঠিক দিন তারিখ না বলে এতো লুকোচুরি করা হচ্ছে? বিস্ময়ের সাথে জানতে চাওয়া হলো অক্সফোর্ড ইউনিয়নের মতো একটি সনামধন্য সংগঠন কেমন করে, কোন যুক্তিতে একজন খুনী, স্বৈরশাসক ও গনহত্যাকারীকে তাদের প্রতিষ্ঠানে দাওয়াত করলো? উত্তরে স্পষ্ট করে জানালো যে তারা শেখ হাসিনাকে দাওয়াত করেনি।
বৈধতা পাওয়ার জন্য কাকুতি-মিনতি
বরং পররাস্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীন লন্ডনস্থ হাইকমিশনের কর্তারা শেখ হাসিনার ভুলন্ঠিত ইমেজ পুনোরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশের জনগনের ট্যাক্সের টাকায় অক্সফোর্ড ইউনিয়নের হল রুম ভাড়া করে কিছু সংখ্যক সাদা এবং বাকী সব হাইকমিশন কর্মকর্তা ও আওয়ামী-ইন্ডিদের নিয়ে একটি সেমিনার টাইপ সভা আয়োজন করা হবে। সেখানে শেখ হাসিনা চেতনাৎসীদের মতো বাগাড়ম্বরপূর্ন একটি দলীয় বক্তব্য প্রদান করবেন আর হাইকমিশন কর্মচারী ও আওয়ামী-ইন্ডি অনুসারীরা হাত তালী দেবেন। আর সবশেষে প্রপাগান্ডা মেশিন বাংলাদেশের দালাল সাংবাদিকেরা ছবিসহ প্রকাশ করবেন শেখ হাসিনা অক্সফোর্ড জয় করে ফেলেছেন।
এই হচ্ছে ইমেজ উদ্ধার প্রচেস্টার প্রসেস। এখন কথা হচ্ছে অক্সফোর্ড ইউনিয়নের হল কি এতোই সস্তা যে চাইলেই ভাড়া পাওয়া যায়। জি ভাই ক্যাপিটালিজমের যুগে বৃটিশ পার্লামেন্টেও হল ভাড়া করে নিজস্ব অনুষ্ঠান সম্পন্ন করে গেয়ে বেড়ানো যায় বৃটিশ পার্লামেন্টে বক্তৃতা করেছি। এই আমার মতো অধম একটি সোসাইটির মেম্বার হয়েছেন কিছুকাল পূর্বে যারা বৈশ্বিক ও চলমান বিভিন্ন সামাজিক ফেনমেনন নিয়ে আলোচনা করে থাকেন, এবং প্রতিমাসেই এই আলোচনা সভাটি বৃটিশ পার্লামেন্টেই হয়। এর মানে এই না যে উপপাদ্য প্রতি মাসে বৃটিশ পার্লামেন্টে বৃটিশ এমপিদের সামনে বক্তৃতা করেন। বলছিলাম ক্যাপিটালিজমের কথা, ক্যাপিটালিজমে বেড রুম, কিচেন রুম, বাথরুম পর্যন্ত ভাড়া দেয়া জায়েজ আছে। তো অক্সফোর্ড ইউনিয়ন তাদের নিজস্ব প্রোগ্রামের বাইরে সেই ভাড়া দেয়ার কাজটাও করে এক্সট্রা কিছু টাকা পয়সা আয়ের উদ্দেশ্যে। আর এখন তাদের হল ভাড়া নিয়ে কোন একটা সভা-সেমিনার করে আপনি যদি বলেন ওরা আপনাকে দাওয়াত করেছে অক্সফোর্ডের স্টুডেন্টের সামনে গনতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকিকরন জাতীয় কিছু নিয়ে বক্তৃতা করতে তাহলে সয়ং নাসিরুদ্দিন হোজ্জাও হেসে উঠবে।
আমার আছে প্রোপাগান্ডা মেশিন
৫ জানুয়ারির ভোটার বিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর থেকে শেখ হাসিনা সারা বিশ্বের কাছে হাসির পাত্রি হয়েছেন। পরিচিত হয়েছেন গনতন্ত্র হত্যাকারী, ভিন্নমত দলন কারী হিসেবে। বিগত ৫/৭ বছর সময়ে হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে "লেডি হিটলার" উপাধীতে ভুষিত হয়েছেন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। বৃটেনের প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ প্রার্থনা করায় সয়ং ডেভিড ক্যামেরন বিব্রত হয়েছেন। আমিরাতে তার রিসেন্ট সফর শেষ হয়েছে চরম বেইজ্জতির মাধ্যমে। ইটালী, ফ্রান্স বিশ্বের দেশেই যাচ্ছের কোথাও দেয়া হচ্ছেনা একজন প্রধানমন্ত্রীর প্রাপ্য সম্মান। এমন কি তার প্রভু রাস্ট্র ইন্ডিয়াতেও নয়। বিশ্বজুড়ে তার বর্তমান গ্রহনযোগ্যতা শুন্যের কোঠায়। এমতাবস্থায় বিশ্বব্যাপী পরিচিত নামী দামী প্রতিষ্ঠানে জনগনের টাকা অপচয় করে ছোট খাটো সভা করে তার ইমেজ পুনরোদ্ধারের চেস্টা হচ্ছে, যা দালাল মিডিয়া ৪/৫ কলাম হেডিং দিয়ে ফলাও করে প্রচার করবে। আর আমরা হুজুগে বাংলাদেশীরা বলবো বাহ বাহ হাসিনাকে দেখি অক্সফোর্ড ইনিভার্সিটিতে লেকচার দেয়ার জন্য আমন্ত্রন করা হয়!! অতীতে যেমন করে বৃটিশ নিউজ পেপারে আনুমানিক ৩ কোটি টাকা খরচ করে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে বলা হয়েছিলো যে নিউজ পেপারগুলো নিজে থেকেই এসব হাবিজাবি তথাকথিত উন্নয়ন ফিরিস্তি প্রকাশ করেছে!! যা ছিলো সর্বৈব মিথ্যা।
অক্সফোর্ড ইউনিয়নের ওয়েবসাইট
অক্সফোর্ড ইউনিয়নের ওয়েবসাইটে আপকামিং ইভেন্ট্স লিস্টে হাসিনার নাম নেই এখনো। কারন সম্ভবত হল ভাড়া করা কোন প্রাইভেট প্রোগ্রাম তাদের ওয়েবসাইটে আসেনা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে আগামী ২০ নভেম্বর ড. ইউনুস কে তারা দাওয়াত করেছে, এবং ড. ইউনুসের নাম ওয়েব সাইটে ২০ তারিখের স্পীকার হিসেবে জ্বলজ্বল করছে। যে ১৭ তারিখে হাসিনার জন্য স্কেজিউল নেয়া হয়েছে সেদিনের স্পীকার হিসেবে অক্সফোর্ড ইউনিয়নের ওয়েবসাইটে রয়েছে প্রখ্যাত বৃটিশ কমেডিয়ান ও আ্যাক্টিভিস্ট জো ব্রান্ডের নাম।
ঘৃনার রাজ্যে শেখ হাসিনার বসবাস
প্রিয় বাংলাদেশ, আমাদের মাথার উপর জগদ্দল পাত্থর হয়ে এমন এক স্বৈরশাসক বসে আছে যাকে সারা পৃথিবী ঘৃনা করে। সে আমাদেরই রক্ত আর ঘামে অর্জিত কষ্টের টাকায় বিশ্বব্যাপী ঘুরে বেড়ায় তার নিজের ব্যাক্তিগত ইমেজ উদ্ধারের জন্য। আর সেই তামাশা আজ ৬ বছর ধরে আমরা হিন্দি সিরিয়ালের মতো (প্রচন্ড ঘৃনা সহ) উপভোগ করছি। বিচারের ভার থাক আপনাদের উপরই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
উপপাদ্য বলেছেন: স্টাইলের তো শেষ নাই ভাই।
এটাকে ইয়াবা স্টাইলও বলা যায় হয়তো।
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
আজমান আন্দালিব বলেছেন: সরকারের সমালোচক, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চলছে চলবে।...সব সরকারের আমলেই তো!
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৬
খেলাঘর বলেছেন:
শেখ হাসিনা কমবুদ্ধির মানুষ; জয় ও কিছু ব্যুরোক্রেট তাকে এগুলোতে নিচ্ছে।
কিন্তু সে যেভাবে, রাজাকারদের ঝুলাচ্ছে, খালেদাকে ও পাকী আইএসআই 'কে চাপের উপর রেখেছে, সেটা জাতির জন্য প্রয়োজন আছে।
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হাসিনাই বলেন আর খালেদাই বলেন কিংবা সাঈদী , সব শেয়ালের এক রা ।
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০২
রাফা বলেছেন: হুম..লেবার পেইন শুরু হোয়ে গেছে-যন্ত্রণা কোথায় সেটা সবাই জানে।
শেখ হাসিনার ইমেজ উ্দ্ধার করার জন্য বৃটিসদের সার্টিফিকেট দরকার নাই।
বাপের বেটি যা বলে তাই করে-এক যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্যই হাসিনা আরো দশ বছরের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে বাংলার জনগণের কাছ থেকে।
পানি ঘোলা করে শিকার করার দিন শেষ হয়ে আসতেছে,মিথ্যা ভিত্তির উপর ভর করে বাংলার মাটিতে কারা রাজনিতী করে সেটা মানুষ চাক্ষুস দেখতেছে।
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩১
মিতক্ষরা বলেছেন: @ রাফা, বাপ কা বেটি তো বটেই। বাপ যেমন সংবিধানে লিখেছিলেন নির্বাচন ব্যতিরেকে ক্ষমতায় থাকায় কথা। বেটি তেমনি ৫ শতাংশ লোক দিয়ে নির্বাচন করে আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তোলে।
এখন যেমন র্যাব দিয়ে গুম করা হয়, তেমনি সে সময়ে ছিল রক্ষী বাহিনী।
৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: আমরা মূর্খ।যে যা বোঝাবে আমরা তাই বোঝব। পোস্টে + ।
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১২
হাসান নাঈম বলেছেন: যেকোন এক নায়ক শৈর শাষকের জন্য মিথ্যা প্রপাগান্ডাই শেষ অস্ত্র হিসেবে ব্যাবহৃত হয়।
আর আওয়ামী বামপন্থী বুদ্ধিজীবিরাতো এই বিষয়ে অতি দক্ষ।
তবে যত যাই করুক শেষ পর্যন্ত এর কোন কিছুই তাদের রক্ষা করতে পারবে না। সুদীর্ঘ মানব ইতিহাস সাক্ষি - মিথ্যাবাদী, খুনি, একনায়ক, সৈর শাষকের পরিনতি কখনই ভাল হয় না।
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের হল ভাড়া নিয়ে কোন একটা সভা-সেমিনার করে আপনি যদি বলেন ওরা আপনাকে দাওয়াত করেছে অক্সফোর্ডের স্টুডেন্টের সামনে গনতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকিকরন জাতীয় কিছু নিয়ে বক্তৃতা করতে তাহলে সয়ং নাসিরুদ্দিন হোজ্জাও হেসে উঠবে।....
@মিতক্ষরা সহমত এবং ধন্যবাদ।
+++
১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
মাহাদি হাসান বলেছেন: ক্যাপিটালজমের যুগে সবই সম্ভব। ক্যাপিটালিজমের সাথে গনতন্ত্র কখনই কমপেটিবল না এ কথা এখন সবাই স্বীকার করেন। সারা পৃথিবীকে মার্কিনি আর বৃটিশরা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে অঙ্গার করে যখন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দায় নিয়েছে, তখন তাদের দেশে তৃতীয় বিশ্বের ছোটখাট স্বৈরশাসকদের অনুষ্ঠান করায় কোন বাধা থাকবার কথা নয়।
আমি হাভার্টের একজন প্রফেসরের কথা বলতে পারি যিনি একজন প্রো-ইসরাইলী এবং তার বহুলেখাপত্রের মাঝে নকলবাজি ধরাতে গিয়ে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রফেসর কিছুদিন আগে তার চাকুরী হারান। হাভার্টের সেই প্রফেসরের নাম এ্যালান ডারসইটস এবং যিনি ডি পল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চাকুরী হারান তার নাম নরম্যান জি ফিঙ্কেনস্টাইন(Norman G Finkelstein)। রাষ্ট্রের কর্নধারদের চিন্তার দেউলিয়াত্বের পিছনে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভুমিকাকে অস্বীকার করা যায় না। বিশেষ করে যেসব জার্নালে এই এ্যালান ডারসইটসরা(Alan Dershowitz) লেখালেখি করেন সেখানে সারা পৃথিবী জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ফেলার ব্যাপারটাই সমর্থন করেন তারা। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে সম্প্রতি স্টিভেন সালাটা(Steven Salaita) নামের আরেক ভদ্রলোক প্রফেসর হিসেবে ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়েন করতে পারেন নাই। কারন তিনি সম্প্রতি গাজায় ইসরাইলী হামলার বিরুদ্ধে একটি টুইট করেছিলেন এবং এর প্রতিবাদ করেছিলেন। এ থেকে বুঝতে বাকি থাকবার কথা না যে এই বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর এক ধরনের অধঃপতন ঘটেছে। চিন্তা আর চৈতন্যের জগতে শাসকদের চিন্তার প্রতিফলন ঘটে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, হ্যা ব্যতিক্রম আছে অবশ্যিই। যেমন নোয়াম চমস্কি, হাওয়ার্ড জিনের মত লোকেরা আছে।
তবে ক্যাপিটালজমের যুগে বিশ্ববিদ্যালয়ের চেহারার বর্ননা দিতে গিয়ে হ্যানরি জিরু(Henry giroux) বলেছেন, "Viewed as a private investment rather than a public good, universities are now construed as spaces where students are valued as human capital, courses are determined by consumer demand and governance is based on the Walmart model of labor relations." সেই ওয়ালমার্টরা কিন্তু আমাদের দেশে শ্রমিক পুড়িয়ে উৎপাদন আর মুনাফা করার লিগ্যাল আর পলিসি সার্পোট পেয়ে এই ধরনের স্বৈরশাসকদের কাছ থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর হবার কথা ছিল "citadel of democratic learning'। কোন বিশ্ববিদ্যালয় আর বিশ্ববিদ্যালয় থাকে না যদি না ন্যায়বিচারে পক্ষে দাঁড়ায়, হ্যানরি জিরুকে আবার কোট করলাম "the university is nothing if it is not a public trust and social good; that is, a critical institution infused with the promise of cultivating intellectual insight, the civic imagination, inquisitiveness, risk-taking, social responsibility and the struggle for justice"। যদি আমাদের দেশের স্বৈরশাসকরা ভাড়ায় তাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্যবহারের সুযোগ পায় তাহলে সেখানে আরো অনেক কিছুই ভাড়া দিয়ে করা যায়, যা মার্কিন আর বৃটিশদের নৈতিক অবক্ষয়ের আরেকটি নজির বলে মনে করি আমি। লেখকের সাথে আমার দ্বিমতে জায়গা এই জায়গাতেই যে বৃটিশ অথবা মার্কিনিদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন করপোরেট থাবায় অধঃপতনের শেষ পর্যায়ে চলে গেছে। এই সংকট ক্যাপিটালিজমের সৃষ্টি, তাই এদেরও বাধে না মানবাধিকার হন্তাকারীদেরকে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভাষন দেবার জন্য ব্যবস্থা করে দেওয়া। নেতানিয়াহুরাও কিন্তু আজকাল এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এসে গনতন্ত্রের ছবক দেয়।
গনতন্ত্রের সংকটটা সর্বব্যাপি, এবং এই সংকটের প্রাতিষ্ঠানিকরন চলছে সব জায়গায়। বিশেষ করে ক্যাপিটালিজমকে দৌরাত্নকে প্রতিষ্ঠানের মৌলনীতি বানাতে গিয়েই এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ব্যবহার করে তৃতীয় বিশ্বের স্বৈরশাসকদের ভেল্কিবাজি অবাক করা কিছু কি?
১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
সুবর্ণা রহমান বলেছেন: আজমান আন্দালিব বলেছেন: সরকারের সমালোচক, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চলছে চলবে।...সব সরকারের আমলেই তো!
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০২
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: যদি এমন কিছু হয়ে থাকে তা মোটেও ভালো কিছুনা,এবং এমন ভাবে অর্থ দিয়ে সন্মান কেনা শেখ হাসিনার মত উন্নত মেধার মানুষের মানায়না, যা কিছু দিন আগে তারেক জিয়া করেছে, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির একটা হল ভাড়া নিয়ে সে পলিটিক্যাল থট নামে একটা বই মোড়ক উম্মোচন করেছেন,এবং সেই বইটা তার নেতা কর্মিরা নিউইয়র্ক কানাডা ইউরোপে বিলি করেছে।সেটা তারেক জিয়া করতেই পারে বাট শেখা হাসিনা এমন কাজ করা মোটেও সঙ্গত না। সময় হলে জানা যাবে আসল বিষয়টা কি।
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
রাফা বলেছেন: হুম....র্যাব যেনো কাদের হাতে সৃস্টি হোয়েছে....?
এটাকেই বলে আল্লাহর মাইর ,দুনিয়ার বাইর।
আপনারা সেই দলের সমর্থক না....কিন্তু ,তবে,যদি-অপেক্ষা করেন
বিচারটা শেষ হোতে দেন ।
তারপর আইসেন নির্বাচন আর গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলতে।
১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: @উপপাদ্য
"যা কিছু দিন আগে তারেক জিয়া করেছে, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির একটা হল ভাড়া নিয়ে সে পলিটিক্যাল থট নামে একটা বই মোড়ক উম্মোচন করেছেন"
১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
মিতক্ষরা বলেছেন: @রাফা, অপরাধ কি সৃষ্টি করা? নাকি তাকে খুনে বাহিনীতে পরিনত করা? র্যাব যে অতীতে জনপ্রিয় হয়েছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই।
বাই দ্য ওয়ে, আমি কখনই র্যাবের হাতে খুন সমর্থন করিনি (এমন কি সন্ত্রাসীদেরকেও)। বিএনপি এটা এলাউ করলেও না। তবে বিএনপির সময়ে র্যাব যথেষ্ঠ দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে সন্ত্রাসী দমন করেছে বলেই র্যাব সাধারনের মাঝে জনপ্রিয় হতে পেরেছিল।
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
ইনফা_অল বলেছেন: সব শিয়ালের এক রা...। প্রমান কমেন্টস এ...
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আমি নিয়েছি এমন কোন বিষয় সরকার দলের উপরের পর্যায়ে কারো জানা নেই, তারা শুনেনি আপনার উল্ল্যেখিত বিষয়।এবং আপনার পোস্টের তারিখ থেকে আজকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত শেখ হাসিনা আমেরিকায় যায়নি।
বলেছিলাম সময় হলে জানা যাবে আসল বিষয়টা কি, তবুও আরো সময়য়ের অপেক্ষা্য থাকলাম।
এখন আপনার পোস্টাই মনে হচ্ছে মিথ্যা প্রপাগান্ডায় অন্তর্ভুক্ত।
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১১
তিক্তভাষী বলেছেন: এটাই 'বদিবরণ' স্টাইল।