নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.eimatro.com

www.eimatro.com

উড়ালিয়া

ডেস্ক এডিটর হিসেবে কর্মরত আছি www.eimatro.com এ

উড়ালিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি কি বলেন? কোনটা বেশি শক্তিশালী ঔষধ, " বিশুদ্ধ প্রায় পানি " না "বিষময় রাসায়নিক"

০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪২

যেটা কার্যকর করতে , মুখে খেতে হয়, পাছায় ভরতে হয় ;) , নাকে ঢুকাতে হয়, কানে , চোখে দিতে হয়, ইঞ্জেকশনে হাড্ডি মাংশে না ঢুকালে কাজ হয় না, ১ কেজির বাচ্চা কে ২ কেজি ঔষধ থেরাপি দিতে হয়। চামড়ায় মাখা লাগে আর ও কত কি। এসব করেও যখন হয় না, তখন কেটে ফেলতে হয় , মানে অঙ্গ হানী। একটা ঔষধ খেলে সেটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সামাল দিতে আরও তিনটা ঔষধ খা বাবা, টাও কাজ হলে বাচন :((:((:(( ডাকাইত গুলোর ব্যবসায়িক টেস্ট অপারেশন ট্রিটমেন্ট না হয় বাদ ই দিলাম। সব ই মেনে নিতাম যদি সব নিয়ম মানার পরেও চিকিৎসা ভাল হলে। আজীবন ঔষধ খাওয়া লাগবে, এক ডাক্তার এক ঔষধ লিখলে কাজ না হলে, আরেক ডাকাইত আরেকটা লিখবে আরও কয়েক আইটেম বেশি ব্যবসা :P সরকারী হাসপাতাল বাদ ই দিলাম, অধিক টাকা দিয়ে দৈনিক পেপারে মাঝে মাঝেই আসে এম,বি,বি,এস পাস করা ডাকাইত দের ভুল চিকিৎসায় কত রোগী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আরও কাহিনি এত স্বল্প সময়ে বলা যাবে না। আপনারাই এখন বলেন, এই সব পুঁজিবাদী ব্যবসায়িক চিকিৎসা বেশি শক্তিশালী নাকি বিশুদ্ধ প্রায় পানি ভাল যেটা খালি কয়েক ফোঁটা কিছুদিন খেলেই রোগ সম্পূর্ণ ভাল হয়, পাছায় ও ভরতে হয় না, গ্যাস, বমির ভাবের মত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও হয় না। আমি হকারি অশিক্ষিত হোমিও কোন ডাক্তারের অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছুই বলিনি।*



মন্তব্য আশা করছি, একটা বিতর্কের আলোকে

১ম



২য়

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-১

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮

নক্ষত্র জ্যোতি বলেছেন: কি কমু বুজটাসি না !!!

০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

উড়ালিয়া বলেছেন: :( :( :( আপনি কেমন মানুষগো ভাই, জীবনে অসুখ হয় নি নাকি, যান আপনার কিছু কয় তে হপে না, ভাবীরে নিয়ে আরেকবার হানিমুনে যান, ভাইস্তা ভাস্তি হইলে ডাক্তার কি জিনিস বুজবেন ;) ;)

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এ্যালোপ‌্যথী চিকিৎসার সাথে জড়িয়ে আছে লক্ষ কোটি টাকার বানিজ্যিক স্বার্থ। কোন চিকিৎসক যদি আন্তরিক ভাবে রোগ নিরাময়ের চেস্টা করেও তবুও ঐ চক্রের বাইরে কিছুতেই যেতে পারবে না। সুতরাং এই দুস্টচক্র থেকে যত দুরে থাকা যায় ততই নিরাপদ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

উড়ালিয়া বলেছেন: যথার্থই বলিয়াছেন ভ্রাত্রা, কিন্তু আমি চাই এলো এর সাথে হোমিও সঠিক ভাবে বিকশিত হোক।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২

শার্লক বলেছেন: আমার নানির মুখে সমস্যা ছিল মানে ঝাল খাইতে পারতো না দীর্ঘদিন। হোমিও ওষুধ খাবার পর দিব্যি খাইতে পারছে। :)

আর ঐ হালারা হুদাই টেষ্ট দেয় টাকা খসানোর জন্য দরকার না থাকলেও। X((

০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

উড়ালিয়া বলেছেন: হাচাইতো বললেন। :D হুদাই টেষ্ট দেয় টাকা খসানোর জন্য দরকার না থাকলেও।


তা নানী কেমন আছে :P

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:০৩

শার্লক বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছে। এখন সব খাইতে পারে তো :) আগে তো উনার জন্য আলাদা রান্না করা লাগতো এটা খাবো না ওটা খাবো না। :(

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৬

কোডনেম ৬৬৬ বলেছেন: ১।এতবার dilution করলে দ্রবণে active ingredient থাকে না বললেই চলে। এটা ফ্যাক্ট। অস্বীকার করার উপায় নেই। সাধারণ ঐকিক নিয়মে মোলারিটির অঙ্ক করেই এইচএসসি সায়েন্স পড়ুয়া যে কেউ প্রমাণ করে দিতে পারবে।
২।হোমিওপ্যাথির পক্ষে প্রচুর কেস হিস্ট্রি দেখা যাচ্ছে। এটা নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। আসলেই রোগগুলো কী ভালো হচ্ছে? বিশুদ্ধ প্রায় পানি যদি সব রোগ ভালো করে দেয় তাহলে হোমিও ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কি দরকার? সবাই ১০০% বিশুদ্ধ পানি খেলেই তো কারো কোন রোগ হবে না। :P
৩।এর বিপক্ষে placebo effect এর কথা বলা হয়। আচ্ছা পশুদের কি হোমিও চিকিৎসা আছে? যেমন গরু, ইঁদুর, বানর এদের অনেক রোগের এলোপ্যাথিক ঔষধ মানুষের মতই শুধু ডোজ ভিন্ন। পশুদের চিকিৎসায় যদি ভালো ফল পাওয়া যায় তাহলে placebo effect এর কথা বাদ দেয়া যায়।আর না হলে তখনি প্রমাণ হয়ে যায় মানুষের মধ্যে placebo effect এর কারণেই হোমিও চিকিৎসা ফলদায়ী।
৪।সব কথার শেষ কথা একটা প্রসেস কিভাবে কাজ করে তার কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা না থাকলে সেটার উপর আমি আস্থা রাখতে পারি না।

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৫

নতুন বলেছেন: @ কোডনেম>>> ভাই আপনি ঐকিক নিয়ম মনে রেখেছেন বলে ধন্যবাদ...

অনেকে এই অংক ভুলে গেছেন... >>

The molar limit

If one begins with a solution of 1 mol/L of a substance, the 10-fold dilution required to reduce the number of molecules to less than one per litre is 1 part in 1×1024 (24X or 12C) since:
6.02×1023/1×1024 = 0.6 molecules per litre
Homeopathic dilutions beyond this limit (equivalent to approximately 12C) are unlikely to contain a single molecule of the original substance and lower dilutions contain no detectable amount. ISO 3696 (Water for analytical laboratory use) specifies a purity of ten parts per billion, or 10×10−9 - this water cannot be kept in glass or plastic containers as they leach impurities into the water, and glassware must be washed with hydrofluoric acid before use. Ten parts per billion is equivalent to a homeopathic dilution of 4C.

এই অংক না কইরাই সবাই...ক্ষেইপা গেছে আমার উপরে... :)

আর যদি active ingredient না থাকে তাহলে কিভাবে কাজ হয়???

হোমিওরা বলে Water Memory তাই ঐটা নিয়া লিখলাম >> ২টা পরিক্ষার খবর দিলাম >> ২০০২ এ পরিক্ষা তত্বাবধান করছে... ইংলেন্ড্যের রয়েল সোসাইটি অফ সায়ান্সের ভাইস প্রসিডেন্ট.... সব` আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে....

গবেষনার ফল .. Water Memory প্রমানিত হয়নাই...

তা হলে হোমিওর দাবি টিকলো কোথায়?

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৮

নতুন বলেছেন: @ উড়ালিয়া এবং কাঙ্গাল মুরশিদ >>

গত বছরে আমার বউকে নিয়া গেছিলাম মেডিক্যল কলেজের প্রফেসরের কাছে....তিনি কিৃকেট খেলা দেখতে ছিলো আর প্রস্কিবসান লিথতেছিলো...

তিনি জ্বরের জন্য ২৮টা এজিথ্রমাইসিন লিখা দিলো... *** টাকা ভিসিট দিয়ে

আমি উনার ঔখান থিকা বাইর হইয়া আরেক প্রত্তন প্রফেসরের কাছে গেলাম.... তিনি সময় নিয়া শুনলেন... তার পরে সাধারন এন্টিবাওটিকের ৭ দিনের কোস` দিয়া বললেন... যদি ঠিক না হয় তবে আবার দেখা করতে....

আমাদের আর যাইতে হয়নাই...

এখন উপরের ডাক্তার যে ঔষুধ দিছে তাতে সব` রোগ ভালো হইয়া যাবে... আর ২৮টা কড়া এন্টিবায়টিক খাইয়া রোগীর নতুন অষুখ হবে.... তার জন্য তো আবার ডাক্তারের কাছে যাইতেই হইবো... আবার ভিজিট....

কিন্তু এমন সব ডাক্তারের জন্য টোটাল সিসটেমকে দায়ী করা ঠিক না...

৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

নীলপথিক বলেছেন: ব্লগার নতুনের সঙ্গে একমত।

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

জাতির শ্বশুর বলেছেন: নতুন ভাই এর সাথে একমত

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৩

ডানাহীন বলেছেন: আমাদের একজন পারিবারিক ডাক্তার ছিলেন .. শুধু নাড়ি টিপে আর মুখ হা করিয়ে উনি আমার ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড আর পক্সের চিকিৎসা করছিলেন । শুধু একবার বোধহয় রক্তের একটা পরীক্ষা দিয়েছিলেন । কোনবারই আমাকে দ্বিতীয়বার তার কাছে যেতে হয়নি । ওষুধ খুব কমই দিতেন আর বলতেন 'বেশি করে খাবি, দিন দিন ত শুটকি হয়া যাচ্ছিস' ।
আর এখনকার ডাক্তারদের কাছে সামান্য জ্বর নিয়ে গেলেও পাঁচরকম টেস্ট দেয় । এরা কি রোগের লক্ষণ সম্বন্ধে সত্যিই কোন ধারনা রাখে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.