![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকাল আমরা অনেকেই অনেক রকম খাওয়া বা তরকারীর প্রতি অরুচি দেখাই তার মধ্যে- করল্লা,বেগুন,পটল, মাছ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। আর এইগুলা এভয়েড করিতে যাইয়া আমরা অনেকেই নানা রকম ঘটনার শিকার হই। তার মধ্যে একটি হল "তরকারির চামুচ ছোড়া" খাওয়া, যাহা গায়ে না লাগলে তো বাইচ্চা গেলেন,আর গায়ে লাগলে বুঝেন কত ধানে কত মাইর। তো আসুন ! শিখে নেই কিভাবে এই ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়--
১। খাইতে বসার সময় পাশে বুয়াকে বা পিচ্চি ভাইকে নিয়ে বসা । এতে সেই সব অখাদ্য(আপনার মতে) পাস করা যেতে পারে । '
২।এক্সট্রা পলিথিন ব্যাগ লুকাইয়া নিরাপদে রাখা।আন্টিকে রান্না ঘরে পাঠায়ে দিবেন। রান্না ঘরে গেলেই ... তরকারি ঢুকাইয়া ফেলা। কোনমতে চেপে চুপে আপনার সুবিধা মত পায়ের ভাজে রাখতে পারে। তবে খেয়াল রাখুবেন যেন তা পা গলে ঠপাস করে মাটিতে পইড়্যা না যায়। নাইলে কিন্তু আম্মার হাতের মাইর আপনি নিজ দ্বায়িত্বে খাইবেন।
৩। নিজের হাতের উপর,সেন্স এর উপর আস্থা রাখুন। প্রতিদিন হাতের এক্সারসাইজ করুন। আন্টি যদি পাশে দাড়ায়ে থাকে তবে উনাকে একটু কৈশলে বলুন কিছু আনতে । যেমনঃচামুচ, আচাড় ইত্যাদি। আন্টি সরে যাওয়া মাত্রই ত্বরিত গতিতে বাটিতে তরকারি চালান দিন ।তবে ভাত যেন তেমন বেশি না লেগে থাকে।তাইলে কিন্তু ধরা আপনার।
৪। যদি উপরের তিনটি পদ্ধতির একটিও করতে না পারেন তাহলে আর কি।হাতের কাছে স্টিলের থালা রেডি রাখুন। চামুচটা ছুড়ে আসার আগেই থালা দিয়ে তা প্রতিরোধ করুন ।
সবশেষে এটাই বলতে চাই যদি উপরের চারটি পদ্ধতির একটাও এপ্লাই করতে না পারেন... তাইলে আর কি?? ছালা পিঠে বাইন্ধা বসেন। হাজার হলেও বাঙ্গালী বীরের জাতি ।
২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০১
উর্বি বলেছেন: তাই না। ডুমুরের ফুল কোথাকার
২| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: মশাই ভাল আছেন? আমি কিন্তু খাওয়া দাওয়া পেলে মন ভরিয়ে খাই ।ডুমুরের ফুল তো তাও বছরে একবার দেখা যায় আপনি যে হেলির ধুমকেত সেটা খেয়াল আছে??
২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:২৪
উর্বি বলেছেন: হুহ। ঢং :/
কে হেলির ধুমকেতু সেটা বুঝা যায়
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:০৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আরেকটা অপশন হল আমাদের কে মাঝে মাঝে দাওয়াত দিতে পারেন। পেটুকদের কিছুটা হলেও মন ভরবে